দিনাজপুর ও বীরগঞ্জ প্রতিনিধি

অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী নিজেদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক দাবি করে অধ্যক্ষের কক্ষে প্রবেশ করে কলেজের নবীনবরণ অনুষ্ঠান, টিউশন ফি কমানো, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান না হওয়াসহ নানা অভিযোগ তোলেন। একপর্যায়ে অধ্যক্ষের পদ থেকে পদত্যাগের দাবি তুলে ওই অধ্যক্ষকে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করা হয়।
নিরুপায় হয়ে তাতে স্বাক্ষর করে কলেজ ত্যাগ করেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক। এ ঘটনা গতকাল বুধবার বেলা ১১টায় দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার বীরগঞ্জ সরকারি কলেজের।
কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক ২০২১ সালের আগস্ট মাসে ওই কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন। এর আগে ২০০৪ সালে দিনাজপুর সরকারি কলেজে দর্শন বিভাগের শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন তিনি। ড. মাসুদুল হক শিক্ষকতার পাশাপাশি একজন কবি, প্রাবন্ধিক ও গবেষক।
আজ বৃহস্পতিবার মাসুদুল হককে অধ্যক্ষের পদ থেকে এভাবে অপসারণ ও পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করানোর একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিও দেখে দেশব্যাপী শিক্ষক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
শিক্ষকের পদত্যাগের প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উপজেলা শহরের বিজয় চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি শুরু করেন সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। ১০ শিক্ষার্থীর একটি প্রতিনিধিদল ওই অধ্যক্ষকে দিনাজপুর শহরের বাসা থেকে নিয়ে যায়। সমাবেশ থেকে ফুলের মালা পরিয়ে পুনরায় অধ্যক্ষের আসনে বসানো হয় তাঁকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সময়ে কলেজে ছাত্রলীগের একক আধিপত্য ছিল। কলেজের কিছু খুচরা মালামাল বিক্রির অর্থ স্যার কলেজের ব্যাংক হিসাবে জমা রেখেছেন। ছাত্রলীগের নেতারা সেখান থেকে কিছু টাকা দাবি করেছিল। স্যার তাদের দাবি পূরণ না করায় মূলত কলেজের তৎকালীন ছাত্রলীগের কিছু নেতা–কর্মী গতকাল ছাত্রলীগ কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক রুদ্রের নেতৃত্বে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের ব্যানার ব্যবহার করে অধ্যক্ষের পদত্যাগের বিক্ষোভ মিছিল করে তাঁকে পদত্যাগে বাধ্য করে।’ 
বিজয় চত্বরে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক বলেন, ‘কতিপয় শিক্ষার্থী ও শিক্ষক তাদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য এ রকম একটি ঘটনার জন্ম দিল।’ তবে তাঁদের বিরুদ্ধে তাঁর কোনো অভিযোগ নেই বলে জানান তিনি।
ব্যক্তিজীবনে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ছিলেন না—এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে শেখার জায়গা। কোনো শিক্ষক যদি কলেজে অনিয়মিত হন, শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান না করেন—সে বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে এমন হীন ব্যক্তি আক্রোশের শিকার হলাম।’

অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী নিজেদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক দাবি করে অধ্যক্ষের কক্ষে প্রবেশ করে কলেজের নবীনবরণ অনুষ্ঠান, টিউশন ফি কমানো, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান না হওয়াসহ নানা অভিযোগ তোলেন। একপর্যায়ে অধ্যক্ষের পদ থেকে পদত্যাগের দাবি তুলে ওই অধ্যক্ষকে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করা হয়।
নিরুপায় হয়ে তাতে স্বাক্ষর করে কলেজ ত্যাগ করেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক। এ ঘটনা গতকাল বুধবার বেলা ১১টায় দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার বীরগঞ্জ সরকারি কলেজের।
কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক ২০২১ সালের আগস্ট মাসে ওই কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন। এর আগে ২০০৪ সালে দিনাজপুর সরকারি কলেজে দর্শন বিভাগের শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন তিনি। ড. মাসুদুল হক শিক্ষকতার পাশাপাশি একজন কবি, প্রাবন্ধিক ও গবেষক।
আজ বৃহস্পতিবার মাসুদুল হককে অধ্যক্ষের পদ থেকে এভাবে অপসারণ ও পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করানোর একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিও দেখে দেশব্যাপী শিক্ষক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
শিক্ষকের পদত্যাগের প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উপজেলা শহরের বিজয় চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি শুরু করেন সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। ১০ শিক্ষার্থীর একটি প্রতিনিধিদল ওই অধ্যক্ষকে দিনাজপুর শহরের বাসা থেকে নিয়ে যায়। সমাবেশ থেকে ফুলের মালা পরিয়ে পুনরায় অধ্যক্ষের আসনে বসানো হয় তাঁকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সময়ে কলেজে ছাত্রলীগের একক আধিপত্য ছিল। কলেজের কিছু খুচরা মালামাল বিক্রির অর্থ স্যার কলেজের ব্যাংক হিসাবে জমা রেখেছেন। ছাত্রলীগের নেতারা সেখান থেকে কিছু টাকা দাবি করেছিল। স্যার তাদের দাবি পূরণ না করায় মূলত কলেজের তৎকালীন ছাত্রলীগের কিছু নেতা–কর্মী গতকাল ছাত্রলীগ কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক রুদ্রের নেতৃত্বে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের ব্যানার ব্যবহার করে অধ্যক্ষের পদত্যাগের বিক্ষোভ মিছিল করে তাঁকে পদত্যাগে বাধ্য করে।’ 
বিজয় চত্বরে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক বলেন, ‘কতিপয় শিক্ষার্থী ও শিক্ষক তাদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য এ রকম একটি ঘটনার জন্ম দিল।’ তবে তাঁদের বিরুদ্ধে তাঁর কোনো অভিযোগ নেই বলে জানান তিনি।
ব্যক্তিজীবনে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ছিলেন না—এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে শেখার জায়গা। কোনো শিক্ষক যদি কলেজে অনিয়মিত হন, শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান না করেন—সে বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে এমন হীন ব্যক্তি আক্রোশের শিকার হলাম।’
দিনাজপুর ও বীরগঞ্জ প্রতিনিধি

অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী নিজেদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক দাবি করে অধ্যক্ষের কক্ষে প্রবেশ করে কলেজের নবীনবরণ অনুষ্ঠান, টিউশন ফি কমানো, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান না হওয়াসহ নানা অভিযোগ তোলেন। একপর্যায়ে অধ্যক্ষের পদ থেকে পদত্যাগের দাবি তুলে ওই অধ্যক্ষকে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করা হয়।
নিরুপায় হয়ে তাতে স্বাক্ষর করে কলেজ ত্যাগ করেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক। এ ঘটনা গতকাল বুধবার বেলা ১১টায় দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার বীরগঞ্জ সরকারি কলেজের।
কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক ২০২১ সালের আগস্ট মাসে ওই কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন। এর আগে ২০০৪ সালে দিনাজপুর সরকারি কলেজে দর্শন বিভাগের শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন তিনি। ড. মাসুদুল হক শিক্ষকতার পাশাপাশি একজন কবি, প্রাবন্ধিক ও গবেষক।
আজ বৃহস্পতিবার মাসুদুল হককে অধ্যক্ষের পদ থেকে এভাবে অপসারণ ও পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করানোর একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিও দেখে দেশব্যাপী শিক্ষক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
শিক্ষকের পদত্যাগের প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উপজেলা শহরের বিজয় চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি শুরু করেন সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। ১০ শিক্ষার্থীর একটি প্রতিনিধিদল ওই অধ্যক্ষকে দিনাজপুর শহরের বাসা থেকে নিয়ে যায়। সমাবেশ থেকে ফুলের মালা পরিয়ে পুনরায় অধ্যক্ষের আসনে বসানো হয় তাঁকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সময়ে কলেজে ছাত্রলীগের একক আধিপত্য ছিল। কলেজের কিছু খুচরা মালামাল বিক্রির অর্থ স্যার কলেজের ব্যাংক হিসাবে জমা রেখেছেন। ছাত্রলীগের নেতারা সেখান থেকে কিছু টাকা দাবি করেছিল। স্যার তাদের দাবি পূরণ না করায় মূলত কলেজের তৎকালীন ছাত্রলীগের কিছু নেতা–কর্মী গতকাল ছাত্রলীগ কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক রুদ্রের নেতৃত্বে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের ব্যানার ব্যবহার করে অধ্যক্ষের পদত্যাগের বিক্ষোভ মিছিল করে তাঁকে পদত্যাগে বাধ্য করে।’ 
বিজয় চত্বরে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক বলেন, ‘কতিপয় শিক্ষার্থী ও শিক্ষক তাদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য এ রকম একটি ঘটনার জন্ম দিল।’ তবে তাঁদের বিরুদ্ধে তাঁর কোনো অভিযোগ নেই বলে জানান তিনি।
ব্যক্তিজীবনে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ছিলেন না—এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে শেখার জায়গা। কোনো শিক্ষক যদি কলেজে অনিয়মিত হন, শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান না করেন—সে বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে এমন হীন ব্যক্তি আক্রোশের শিকার হলাম।’

অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী নিজেদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক দাবি করে অধ্যক্ষের কক্ষে প্রবেশ করে কলেজের নবীনবরণ অনুষ্ঠান, টিউশন ফি কমানো, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠান না হওয়াসহ নানা অভিযোগ তোলেন। একপর্যায়ে অধ্যক্ষের পদ থেকে পদত্যাগের দাবি তুলে ওই অধ্যক্ষকে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করা হয়।
নিরুপায় হয়ে তাতে স্বাক্ষর করে কলেজ ত্যাগ করেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক। এ ঘটনা গতকাল বুধবার বেলা ১১টায় দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার বীরগঞ্জ সরকারি কলেজের।
কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক ২০২১ সালের আগস্ট মাসে ওই কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন। এর আগে ২০০৪ সালে দিনাজপুর সরকারি কলেজে দর্শন বিভাগের শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন তিনি। ড. মাসুদুল হক শিক্ষকতার পাশাপাশি একজন কবি, প্রাবন্ধিক ও গবেষক।
আজ বৃহস্পতিবার মাসুদুল হককে অধ্যক্ষের পদ থেকে এভাবে অপসারণ ও পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করানোর একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিও দেখে দেশব্যাপী শিক্ষক, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
শিক্ষকের পদত্যাগের প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার সকাল থেকে উপজেলা শহরের বিজয় চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি শুরু করেন সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা। ১০ শিক্ষার্থীর একটি প্রতিনিধিদল ওই অধ্যক্ষকে দিনাজপুর শহরের বাসা থেকে নিয়ে যায়। সমাবেশ থেকে ফুলের মালা পরিয়ে পুনরায় অধ্যক্ষের আসনে বসানো হয় তাঁকে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সময়ে কলেজে ছাত্রলীগের একক আধিপত্য ছিল। কলেজের কিছু খুচরা মালামাল বিক্রির অর্থ স্যার কলেজের ব্যাংক হিসাবে জমা রেখেছেন। ছাত্রলীগের নেতারা সেখান থেকে কিছু টাকা দাবি করেছিল। স্যার তাদের দাবি পূরণ না করায় মূলত কলেজের তৎকালীন ছাত্রলীগের কিছু নেতা–কর্মী গতকাল ছাত্রলীগ কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক রুদ্রের নেতৃত্বে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের ব্যানার ব্যবহার করে অধ্যক্ষের পদত্যাগের বিক্ষোভ মিছিল করে তাঁকে পদত্যাগে বাধ্য করে।’ 
বিজয় চত্বরে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে অধ্যক্ষ ড. মাসুদুল হক বলেন, ‘কতিপয় শিক্ষার্থী ও শিক্ষক তাদের অসৎ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্য এ রকম একটি ঘটনার জন্ম দিল।’ তবে তাঁদের বিরুদ্ধে তাঁর কোনো অভিযোগ নেই বলে জানান তিনি।
ব্যক্তিজীবনে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ছিলেন না—এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে শেখার জায়গা। কোনো শিক্ষক যদি কলেজে অনিয়মিত হন, শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান না করেন—সে বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে এমন হীন ব্যক্তি আক্রোশের শিকার হলাম।’

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় গরিবের ডাক্তার হিসেবে পরিচিত অধ্যাপক মো. শহিদুল আলমের সমর্থনে সড়ক অবরোধ ও হরতাল পালন করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ...
৩ মিনিট আগে
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
২ ঘণ্টা আগেদেবহাটা ও সাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় গরিবের ডাক্তার হিসেবে পরিচিত অধ্যাপক মো. শহিদুল আলমের সমর্থনে সড়ক অবরোধ ও হরতাল পালন করেছেন তাঁর সমর্থকেরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ, অবরোধ ও হরতাল পালন করেন। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন অধ্যাপক শহিদুল আলম দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে মানবিক সেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্যকে প্রার্থী করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় তাঁরা শহিদুল আলমকে পুনরায় মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দেন এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কেসমতুল বারি, সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ খায়রুল আলম, সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় গরিবের ডাক্তার হিসেবে পরিচিত অধ্যাপক মো. শহিদুল আলমের সমর্থনে সড়ক অবরোধ ও হরতাল পালন করেছেন তাঁর সমর্থকেরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ, অবরোধ ও হরতাল পালন করেন। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেন অধ্যাপক শহিদুল আলম দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে মানবিক সেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু তাঁকে মনোনয়ন না দিয়ে অন্যকে প্রার্থী করায় দলীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
এ সময় তাঁরা শহিদুল আলমকে পুনরায় মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দেন এবং কেন্দ্রীয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সদস্য শেখ নুরুজ্জামান, নলতা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, নলতা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কেসমতুল বারি, সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার সরকার, কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক দপ্তর সম্পাদক শেখ খায়রুল আলম, সাবেক ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।

অধ্যক্ষ মাসুদুল হক বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে শেখার জায়গা। কোনো শিক্ষক যদি কলেজে অনিয়মিত হন, শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান না করেন সে বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে এমন হীন ব্যক্তি আক্রোশের শিকার হলাম।’
২২ আগস্ট ২০২৪
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
২ ঘণ্টা আগেজাবি প্রতিনিধি

সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ) ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিকেলে টিউশনি শেষে বাইকে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন ইমন। এ সময় তাঁর হেলমেট না থাকায় সাভারের পাকিজা এলাকায় সেনাসদস্যরা তাঁকে আটকান। এ সময় তাঁর সঙ্গে গাড়ির কাগজপত্র ছিল না। এতে তাঁকে প্রায় ২ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং তাঁর এক ভাই সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন বলে জানান সেনাসদস্যদের। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন এবং তাঁদের পা ধরে মাফ চাইতে বাধ্য করেন।
এই ঘটনার জেরে সোমবার রাত পৌনে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেন। এতে সড়কের উভয় পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা অবরোধ চলার পর সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে সমস্যার সমাধান করতে চাইলে অবরোধ তুলে নেন শিক্ষার্থীরা।
রাত পৌনে ১১টার দিকে সেই সেনা কর্মকর্তাসহ সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও জাকসুর মধ্যস্থতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এ সময় তাঁরা সেনাবাহিনীর সদস্য কর্তৃক সংঘটিত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
আলোচনা শেষে ভুক্তভোগী ইমনের পক্ষ থেকে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেন জাকসুর ভিপি আব্দুর রশিদ জিতু। দাবিগুলো হলো—অভিযুক্ত মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলীকে ক্ষমা চাইতে হবে; ভুক্তভোগী ইমনের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়ভার সেনাবাহিনীকে গ্রহণ করতে হবে; ভবিষ্যতে এই ঘটনার জের ধরে ইমন বা তাঁর পরিবার যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হয়, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; দেশের কোনো সাধারণ নাগরিক যেন সেনাবাহিনীর দ্বারা এমন আচরণের শিকার না হন, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ‘কোর্ট অব ইনকোয়ারি’ গঠন করে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করতে হবে।
আলোচনায় উপস্থিত সেনাবাহিনীর সাভার স্টেশন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইনতেখাব হায়দার খান শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি মেনে নেন এবং তার অগ্রগতি সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়কে অবহিত করবেন বলে জানান। পাঁচ দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত দুই সেনা কর্মকর্তা মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলী তাৎক্ষণিক তাঁদের ভুলের জন্য ক্ষমা চান।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীর সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সাভারে সেনাবাহিনীর দায়িত্বরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাঁদেরকে ক্যাম্পাসে এসে সমস্যাটি সমাধানের অনুরোধ করেছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতে তাঁরা ক্যাম্পাসে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের জানানো পাঁচটি দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন।’

সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ) ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
জানা গেছে, গতকাল সোমবার বিকেলে টিউশনি শেষে বাইকে করে ক্যাম্পাসে ফিরছিলেন ইমন। এ সময় তাঁর হেলমেট না থাকায় সাভারের পাকিজা এলাকায় সেনাসদস্যরা তাঁকে আটকান। এ সময় তাঁর সঙ্গে গাড়ির কাগজপত্র ছিল না। এতে তাঁকে প্রায় ২ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং তাঁর এক ভাই সেনাবাহিনীতে কর্মরত আছেন বলে জানান সেনাসদস্যদের। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাঁকে মারধর করেন এবং তাঁদের পা ধরে মাফ চাইতে বাধ্য করেন।
এই ঘটনার জেরে সোমবার রাত পৌনে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকের সামনে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ করেন। এতে সড়কের উভয় পাশে যানজটের সৃষ্টি হয়। প্রায় আধা ঘণ্টা অবরোধ চলার পর সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে সমস্যার সমাধান করতে চাইলে অবরোধ তুলে নেন শিক্ষার্থীরা।
রাত পৌনে ১১টার দিকে সেই সেনা কর্মকর্তাসহ সাভার অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ক্যাম্পাসে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ও জাকসুর মধ্যস্থতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন। এ সময় তাঁরা সেনাবাহিনীর সদস্য কর্তৃক সংঘটিত অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন।
আলোচনা শেষে ভুক্তভোগী ইমনের পক্ষ থেকে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করেন জাকসুর ভিপি আব্দুর রশিদ জিতু। দাবিগুলো হলো—অভিযুক্ত মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলীকে ক্ষমা চাইতে হবে; ভুক্তভোগী ইমনের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়ভার সেনাবাহিনীকে গ্রহণ করতে হবে; ভবিষ্যতে এই ঘটনার জের ধরে ইমন বা তাঁর পরিবার যেন কোনো ধরনের হয়রানির শিকার না হয়, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; দেশের কোনো সাধারণ নাগরিক যেন সেনাবাহিনীর দ্বারা এমন আচরণের শিকার না হন, তার নিশ্চয়তা দিতে হবে; ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে ‘কোর্ট অব ইনকোয়ারি’ গঠন করে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচার করতে হবে।
আলোচনায় উপস্থিত সেনাবাহিনীর সাভার স্টেশন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইনতেখাব হায়দার খান শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি মেনে নেন এবং তার অগ্রগতি সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়কে অবহিত করবেন বলে জানান। পাঁচ দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে অভিযুক্ত দুই সেনা কর্মকর্তা মেজর এহসান ও ওয়ারেন্ট অফিসার আলী তাৎক্ষণিক তাঁদের ভুলের জন্য ক্ষমা চান।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীর সঙ্গে যা ঘটেছে, সেটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। ঘটনাটি জানার সঙ্গে সঙ্গে আমরা সাভারে সেনাবাহিনীর দায়িত্বরত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাঁদেরকে ক্যাম্পাসে এসে সমস্যাটি সমাধানের অনুরোধ করেছি। এর পরিপ্রেক্ষিতে রাতে তাঁরা ক্যাম্পাসে আসেন এবং শিক্ষার্থীদের জানানো পাঁচটি দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দেন।’

অধ্যক্ষ মাসুদুল হক বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে শেখার জায়গা। কোনো শিক্ষক যদি কলেজে অনিয়মিত হন, শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান না করেন সে বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে এমন হীন ব্যক্তি আক্রোশের শিকার হলাম।’
২২ আগস্ট ২০২৪
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় গরিবের ডাক্তার হিসেবে পরিচিত অধ্যাপক মো. শহিদুল আলমের সমর্থনে সড়ক অবরোধ ও হরতাল পালন করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ...
৩ মিনিট আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
২ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে। নিহত জহুরুল ইসলাম ওই এলাকার শ্বশুরবাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছিলেন। তিনি পেশায় বেকারি সামগ্রী পরিবহনের ভ্যান চালাতেন। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে কে বা কারা ফোন করে জহুরুলকে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়। এরপর তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন ভোরে স্থানীয় বাসিন্দারা ধানখেতে তাঁর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বলেন, নিহত ব্যক্তির মাথায় ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ কাজ করছে।

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে। নিহত জহুরুল ইসলাম ওই এলাকার শ্বশুরবাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছিলেন। তিনি পেশায় বেকারি সামগ্রী পরিবহনের ভ্যান চালাতেন। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার রাত ১১টার দিকে কে বা কারা ফোন করে জহুরুলকে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়। এরপর তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। পরদিন ভোরে স্থানীয় বাসিন্দারা ধানখেতে তাঁর লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়।
এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোস্তফা মঞ্জুর বলেন, নিহত ব্যক্তির মাথায় ধারালো অস্ত্রের একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রাথমিকভাবে হত্যার কারণ জানা যায়নি। ঘটনাটির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ কাজ করছে।

অধ্যক্ষ মাসুদুল হক বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে শেখার জায়গা। কোনো শিক্ষক যদি কলেজে অনিয়মিত হন, শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান না করেন সে বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে এমন হীন ব্যক্তি আক্রোশের শিকার হলাম।’
২২ আগস্ট ২০২৪
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় গরিবের ডাক্তার হিসেবে পরিচিত অধ্যাপক মো. শহিদুল আলমের সমর্থনে সড়ক অবরোধ ও হরতাল পালন করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ...
৩ মিনিট আগে
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
১ ঘণ্টা আগে
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন। গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে।
২ ঘণ্টা আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন।
গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে। এতে কক্সবাজার-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর নাম না থাকায় তাঁর সমর্থকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। এরপর দিবাগত রাত ১টা থেকে ৪টা পর্যন্ত টেকনাফ পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘অবৈধ মনোনয়ন মানি না, মানব না’—এমন স্লোগান দেন। টেকনাফের পুরাতন বাজার, হোয়াইক্যং মোড় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কয়েকটি স্থানে প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে কলাগাছ রোপণ করেন তাঁরা।

অন্যদিকে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ছোট ভাই ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিহাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নেতা-কর্মীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। সবাইকে ধৈর্য ধরে দলের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখতে হবে।’

কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ) আসনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বিক্ষোভ করেছেন মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সমর্থকেরা। টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধের পাশাপাশি প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে তাঁরা সড়কের পাশে কলাগাছ রোপণ করেন।
গতকাল সোমবার বিএনপি ২৩৭টি আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে। এতে কক্সবাজার-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর নাম না থাকায় তাঁর সমর্থকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানান। এরপর দিবাগত রাত ১টা থেকে ৪টা পর্যন্ত টেকনাফ পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
এ সময় বিক্ষোভকারীরা ‘অবৈধ মনোনয়ন মানি না, মানব না’—এমন স্লোগান দেন। টেকনাফের পুরাতন বাজার, হোয়াইক্যং মোড় ও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় কয়েকটি স্থানে প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে কলাগাছ রোপণ করেন তাঁরা।

অন্যদিকে মোহাম্মদ আবদুল্লাহর ছোট ভাই ও টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জিহাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসে নেতা-কর্মীদের শান্ত থাকার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘দলের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। সবাইকে ধৈর্য ধরে দলের প্রতি আনুগত্য বজায় রাখতে হবে।’

অধ্যক্ষ মাসুদুল হক বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হচ্ছে শেখার জায়গা। কোনো শিক্ষক যদি কলেজে অনিয়মিত হন, শিক্ষার্থীদের সঠিক পাঠদান না করেন সে বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে এমন হীন ব্যক্তি আক্রোশের শিকার হলাম।’
২২ আগস্ট ২০২৪
সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি-কালিগঞ্জ) আসনে বিএনপির মনোনয়ন না পাওয়ায় গরিবের ডাক্তার হিসেবে পরিচিত অধ্যাপক মো. শহিদুল আলমের সমর্থনে সড়ক অবরোধ ও হরতাল পালন করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কালিগঞ্জ প্রধান মহাসড়কে স্থানীয় নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ...
৩ মিনিট আগে
সেনাবাহিনী কর্তৃক জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) এক শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে জানানো পাঁচ দফা দাবি মেনে নিয়েছেন সাভার অঞ্চলে দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর নাম ইমদাদুল হক ইমন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫০তম...
১ ঘণ্টা আগে
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে জহুরুল ইসলাম (৪৫) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে সদর উপজেলার হাজরাদীঘি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। আজ মঙ্গলবার সকালে পুলিশ গ্রামের একটি ধানখেত থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
২ ঘণ্টা আগে