নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধি, সাভার
ঢাকার সাভারে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকে মারধরের পর মৃত্যুর জেরে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা দেড় শতাধিক দোকানে হামলা ও ভাঙচুর করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় স্থানীয় লোকজন ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পরে পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের খাগান এলাকার আকরান বাজারে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সঙ্গে এ ঘটনা ঘটে। দফায় দফায় সংঘর্ষে কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
নিহত শিক্ষার্থীর নাম হাসিবুল ইসলাম অন্তর। তিনি ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির টেক্সটাইল বিভাগের ৪৪তম ব্যাচের ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ বলে জানা গেছে।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও সংর্ঘষের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সাভার থানা-পুলিশ ও ইউনিভার্সিটি সূত্রে জানা গেছে, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত ২৭ অক্টোবর স্থানীয় কয়েকজন মিলে অন্তরকে বিরুলিয়া সেতুর নিচে নিয়ে যায়। এরপর তাঁকে মারধর করে। মারধরে অন্তর অচেতন হয়ে পড়লে তাঁকে খাগানবাজারে ফেলে রেখে তারা পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে অন্তরকে প্রথমে ড্যাফোডিল কেয়ারে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে স্থানীয় রাজু মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অন্তর গতকাল বৃহস্পতিবার মারা যান।
পুলিশ জানায়, মৃত্যুর ঘটনা জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মিছিল বের করেন। পরে তাঁরা হত্যার জন্য স্থানীয়দের দায়ী করে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তাঁরা বিরুলিয়া-সাভার সড়কের আকরান বাজারে থাকা কয়েকটি দোকানের আসবাব ভাঙচুর করেন।
এ সময় স্থানীয়রা তাঁদের বাধা দিলে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা দেড় শতাধিক দোকানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন।
হামলার শিকার হোটেল ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা একটি পেট্রলের দোকান থেকে পেট্রল কিনে দোকানের সামনে রাখা বসার বেঞ্চে আগুন ধরিয়ে দেন এবং দোকানে ভাঙচুর চালান।’
এ বিষয়ে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনার জেরে স্থানীয় দেড় শতাধিক দোকানে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। শিক্ষার্থী অন্তর হত্যার ঘটনায় জড়িত প্রধান আসামি রাহাতকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে আজ শুক্রবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন রাহাত। পূর্বশত্রুতার জের ধরে অন্তরকে হত্যা করা হয়েছে।’
ঢাকার সাভারে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকে মারধরের পর মৃত্যুর জেরে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা দেড় শতাধিক দোকানে হামলা ও ভাঙচুর করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় স্থানীয় লোকজন ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়। পরে পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের খাগান এলাকার আকরান বাজারে ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের সঙ্গে এ ঘটনা ঘটে। দফায় দফায় সংঘর্ষে কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
নিহত শিক্ষার্থীর নাম হাসিবুল ইসলাম অন্তর। তিনি ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির টেক্সটাইল বিভাগের ৪৪তম ব্যাচের ছাত্র। তাঁর গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ বলে জানা গেছে।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা শিক্ষার্থীর মৃত্যু ও সংর্ঘষের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সাভার থানা-পুলিশ ও ইউনিভার্সিটি সূত্রে জানা গেছে, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত ২৭ অক্টোবর স্থানীয় কয়েকজন মিলে অন্তরকে বিরুলিয়া সেতুর নিচে নিয়ে যায়। এরপর তাঁকে মারধর করে। মারধরে অন্তর অচেতন হয়ে পড়লে তাঁকে খাগানবাজারে ফেলে রেখে তারা পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে অন্তরকে প্রথমে ড্যাফোডিল কেয়ারে নিয়ে যায়। অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে স্থানীয় রাজু মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে সেখান থেকে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অন্তর গতকাল বৃহস্পতিবার মারা যান।
পুলিশ জানায়, মৃত্যুর ঘটনা জানাজানি হলে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় মিছিল বের করেন। পরে তাঁরা হত্যার জন্য স্থানীয়দের দায়ী করে স্লোগান দিতে থাকেন। একপর্যায়ে তাঁরা বিরুলিয়া-সাভার সড়কের আকরান বাজারে থাকা কয়েকটি দোকানের আসবাব ভাঙচুর করেন।
এ সময় স্থানীয়রা তাঁদের বাধা দিলে দুই পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা দেড় শতাধিক দোকানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন।
হামলার শিকার হোটেল ব্যবসায়ী মোহাম্মদ আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা একটি পেট্রলের দোকান থেকে পেট্রল কিনে দোকানের সামনে রাখা বসার বেঞ্চে আগুন ধরিয়ে দেন এবং দোকানে ভাঙচুর চালান।’
এ বিষয়ে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনার জেরে স্থানীয় দেড় শতাধিক দোকানে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। শিক্ষার্থী অন্তর হত্যার ঘটনায় জড়িত প্রধান আসামি রাহাতকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে আজ শুক্রবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালতে ১৬৪ ধারায় দেওয়া জবানবন্দিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন রাহাত। পূর্বশত্রুতার জের ধরে অন্তরকে হত্যা করা হয়েছে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে