নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে চিত্রনায়িকা পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১ জুলাই দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এই তারিখ ধার্য করেন।
পরীমণির পক্ষে তাঁর আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী হাজিরা দেন। মামলার অপর দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম দিপু ও কবির হোসেন আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। তিনি পরীমণির পক্ষে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য সময়ের আবেদন করলে আদালত মঞ্জুর করেন এবং পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
আইনজীবী আরও বলেন, পরীমণির বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ সম্প্রতি রায় দিয়েছেন। ওই রায়ের পূর্ণাঙ্গ আদেশ না পাওয়ায় তিনি সময়ের আবেদন করেছেন।
২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধ অভিযোগ গঠন করেন আদালত। পরে ২৫ আগস্ট এই মামলার বাদী র্যাব কর্মকর্তা মজিবুর রহমান আদালতে সাক্ষ্য দেন। পরে আরও চারজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
২০২১ সালের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। পরে তাঁকে গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
৩১ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন পরীমণির জামিন মঞ্জুর করেন। এ মামলায় একই বছর ৪ অক্টোবর পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমণির বাসা থেকে জব্দ করা মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমণির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল।
২০২১ সালের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। পরীমণি এ মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। পরীমণি তাঁর গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে চিত্রনায়িকা পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১ জুলাই দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এই তারিখ ধার্য করেন।
পরীমণির পক্ষে তাঁর আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী হাজিরা দেন। মামলার অপর দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম দিপু ও কবির হোসেন আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। তিনি পরীমণির পক্ষে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য সময়ের আবেদন করলে আদালত মঞ্জুর করেন এবং পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
আইনজীবী আরও বলেন, পরীমণির বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ সম্প্রতি রায় দিয়েছেন। ওই রায়ের পূর্ণাঙ্গ আদেশ না পাওয়ায় তিনি সময়ের আবেদন করেছেন।
২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধ অভিযোগ গঠন করেন আদালত। পরে ২৫ আগস্ট এই মামলার বাদী র্যাব কর্মকর্তা মজিবুর রহমান আদালতে সাক্ষ্য দেন। পরে আরও চারজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
২০২১ সালের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। পরে তাঁকে গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
৩১ আগস্ট ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালত মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন পরীমণির জামিন মঞ্জুর করেন। এ মামলায় একই বছর ৪ অক্টোবর পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমণির বাসা থেকে জব্দ করা মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমণির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল।
২০২১ সালের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। পরীমণি এ মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। পরীমণি তাঁর গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে