উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ঢাকা কাস্টমস হাউসের ভল্ট (গুদাম) থেকে ৫৫ দশমিক ৫ কেজি স্বর্ণ উধাও হয়েছে। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ৫৫ কোটি টাকা।
রোববার দুপুরে ভল্ট থেকে স্বর্ণ উধাওয়ের বিষয়টি বিমানবন্দরের একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছে। এর আগে শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনাটি জানতে পারেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
চুরির বিষয়ে ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনার একেএম নুরুল হুদা আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে কাস্টমস কর্মকর্তারা তদন্ত করছেন, তদন্তের পর মামলা করা হবে।
জানা যায়, বিমানবন্দরের ভেতরে ‘লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড’ অর্থাৎ হারিয়ে যাওয়া ও খুঁজে পাওয়া পণ্য রাখার স্থানের পাশেই রয়েছে কাস্টমসের গুদাম। কাস্টমস হাউসের গুদামটিতে বিমানবন্দরে কর্তব্যরত ঢাকা কাস্টমস হাউস, শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সংস্থাগুলোর জব্দকৃত মালামালগুলো এখানে রাখা হয়।
বিমানবন্দর সূত্র জানা যায়, কাস্টমস হাউস থেকে স্বর্ণ উধাও এর ঘটনায় একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। এছাড়াও থানা-পুলিশ, বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন তদন্ত শুরু করেছে।
পুলিশের দাবি, এটি কোনো সাধারণ ভল্ট না। সাধারণ কোনো ব্যক্তি বা চোরের চুরি করা সম্ভব না। এছাড়াও ওই জায়গাটি সম্পূর্ণ সংরক্ষিত এলাকা। এছাড়াও পুরো এলাকাটি সিসি ক্যামেরা নিয়ন্ত্রিত।
এ বিষয়ে রোববার দুপুরে বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুল হক মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাস্টমস হাউসের ভোল্ট থেকে স্বর্ণ স্বর্ণ উধাওয়ের ঘটনায় এখনো কোনো অভিযোগ পাই নাই। তবে চুরির ঘটনাটি শুনেছি। অভিযোগ পাওয়ার পর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিমানবন্দর জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. তৌহিদুল ইসলাম রোববার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, শনিবার সকালে কাস্টমস হাউসের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা গিয়ে দেখে লকারটি ভাঙা, ভাঙার চেষ্টা করা হয়েছে। পরে তারা লকারটি খুলে ভল্ট থেকে ৫৫ দশমিক ৫ কেজি স্বর্ণ মিসিং দেখেন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে— এমন প্রশ্নের জবাবে এডিসি বলেন, মামলা হোক। মামলার হওয়ার পর আমরা তদন্ত করে খুঁজে বের করব।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ঢাকা কাস্টমস হাউসের ভল্ট (গুদাম) থেকে ৫৫ দশমিক ৫ কেজি স্বর্ণ উধাও হয়েছে। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ৫৫ কোটি টাকা।
রোববার দুপুরে ভল্ট থেকে স্বর্ণ উধাওয়ের বিষয়টি বিমানবন্দরের একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছে। এর আগে শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনাটি জানতে পারেন কাস্টমস কর্মকর্তারা।
চুরির বিষয়ে ঢাকা কাস্টম হাউসের কমিশনার একেএম নুরুল হুদা আজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বিষয়ে কাস্টমস কর্মকর্তারা তদন্ত করছেন, তদন্তের পর মামলা করা হবে।
জানা যায়, বিমানবন্দরের ভেতরে ‘লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড’ অর্থাৎ হারিয়ে যাওয়া ও খুঁজে পাওয়া পণ্য রাখার স্থানের পাশেই রয়েছে কাস্টমসের গুদাম। কাস্টমস হাউসের গুদামটিতে বিমানবন্দরে কর্তব্যরত ঢাকা কাস্টমস হাউস, শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সংস্থাগুলোর জব্দকৃত মালামালগুলো এখানে রাখা হয়।
বিমানবন্দর সূত্র জানা যায়, কাস্টমস হাউস থেকে স্বর্ণ উধাও এর ঘটনায় একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। এছাড়াও থানা-পুলিশ, বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন) সহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লোকজন তদন্ত শুরু করেছে।
পুলিশের দাবি, এটি কোনো সাধারণ ভল্ট না। সাধারণ কোনো ব্যক্তি বা চোরের চুরি করা সম্ভব না। এছাড়াও ওই জায়গাটি সম্পূর্ণ সংরক্ষিত এলাকা। এছাড়াও পুরো এলাকাটি সিসি ক্যামেরা নিয়ন্ত্রিত।
এ বিষয়ে রোববার দুপুরে বিমানবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজিজুল হক মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, কাস্টমস হাউসের ভোল্ট থেকে স্বর্ণ স্বর্ণ উধাওয়ের ঘটনায় এখনো কোনো অভিযোগ পাই নাই। তবে চুরির ঘটনাটি শুনেছি। অভিযোগ পাওয়ার পর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিমানবন্দর জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (এডিসি) মো. তৌহিদুল ইসলাম রোববার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, শনিবার সকালে কাস্টমস হাউসের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা গিয়ে দেখে লকারটি ভাঙা, ভাঙার চেষ্টা করা হয়েছে। পরে তারা লকারটি খুলে ভল্ট থেকে ৫৫ দশমিক ৫ কেজি স্বর্ণ মিসিং দেখেন। এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে— এমন প্রশ্নের জবাবে এডিসি বলেন, মামলা হোক। মামলার হওয়ার পর আমরা তদন্ত করে খুঁজে বের করব।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ সেকেন্ড আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২৫ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে