নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ব্যাংকে অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে পৃথক চারটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, একটি মামলায় তারিক আহমেদ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ২৮ কোটি ৫৮ লাখ ৬৩ হাজার ২৩২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। বাকি তিন মামলায় তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়েকে আসামি করা হয়।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, তারিক সিদ্দিক সরকারি কর্মচারী থাকাকালে তাঁর স্ত্রী শাহিন সিদ্দিক ও তাঁদের দুই মেয়ে এসব অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন। এ ছাড়া তারিক সিদ্দিকের নামে থাকা চারটি ব্যাংক হিসাবে ৬২ কোটি ৬০ হাজার ৯৮৪ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে।
আরেক মামলায় শাহিন সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি ৭৬ লাখ ৯৩ হাজার ২১৩ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। শাহিন সিদ্দিকের নামে থাকা ১১টি ব্যাংক হিসাবে ৫৯ কোটি ৩৮ লাখ ৩৭ হাজার ৩৮৭ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন পাওয়া গেছে বলেও জানায় দুদক।
অপর দুই মামলায় তাঁদের দুই মেয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। এতে এই দম্পতির বড় মেয়ে নুরিন তাসমিয়া সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৩৭ লাখ ১৭ হাজার ১৯২ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ছোট মেয়ে বুশরা সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২ লাখ ৯৭ হাজার ৮৬ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা করা হয়।
গত ২৮ জানুয়ারি তারিক সিদ্দিকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন আদালত। পরে গত ২৯ এপ্রিল শাহিন সিদ্দিক, বুশরা, নুরিনসহ মোট আটজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
এরপর গত ১৪ মে তারিক সিদ্দিক ও তাঁর পরিবারের ১৩টি ব্যাংক হিসাবের ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৬৭ হাজার ২৭১ টাকা জব্দের আদেশ দেন আদালত।
চলতি বছরের শুরুতে সাবেক এই সামরিক উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং ব্যাংকে অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে পৃথক চারটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বৃহস্পতিবার দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, একটি মামলায় তারিক আহমেদ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ২৮ কোটি ৫৮ লাখ ৬৩ হাজার ২৩২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। বাকি তিন মামলায় তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়েকে আসামি করা হয়।
মামলার এজাহার থেকে জানা গেছে, তারিক সিদ্দিক সরকারি কর্মচারী থাকাকালে তাঁর স্ত্রী শাহিন সিদ্দিক ও তাঁদের দুই মেয়ে এসব অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন। এ ছাড়া তারিক সিদ্দিকের নামে থাকা চারটি ব্যাংক হিসাবে ৬২ কোটি ৬০ হাজার ৯৮৪ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে।
আরেক মামলায় শাহিন সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি ৭৬ লাখ ৯৩ হাজার ২১৩ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। শাহিন সিদ্দিকের নামে থাকা ১১টি ব্যাংক হিসাবে ৫৯ কোটি ৩৮ লাখ ৩৭ হাজার ৩৮৭ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন পাওয়া গেছে বলেও জানায় দুদক।
অপর দুই মামলায় তাঁদের দুই মেয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। এতে এই দম্পতির বড় মেয়ে নুরিন তাসমিয়া সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৩৭ লাখ ১৭ হাজার ১৯২ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ছোট মেয়ে বুশরা সিদ্দিকের বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২ লাখ ৯৭ হাজার ৮৬ টাকার সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পৃথক দুটি মামলা করা হয়।
গত ২৮ জানুয়ারি তারিক সিদ্দিকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন আদালত। পরে গত ২৯ এপ্রিল শাহিন সিদ্দিক, বুশরা, নুরিনসহ মোট আটজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
এরপর গত ১৪ মে তারিক সিদ্দিক ও তাঁর পরিবারের ১৩টি ব্যাংক হিসাবের ৬ কোটি ৭৯ লাখ ৬৭ হাজার ২৭১ টাকা জব্দের আদেশ দেন আদালত।
চলতি বছরের শুরুতে সাবেক এই সামরিক উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৫ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১২ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪০ মিনিট আগে