জাবি প্রতিনিধি
আন্দোলনরত মাদ্রাসাশিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার (২৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বর থেকে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ ব্যানারে একটি মিছিল বের করেন তাঁরা।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ করে বটতলা এলাকায় গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা।
সমাবেশে দর্শন বিভাগের ৫১ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের জাবি শাখার সংগঠক সজীব আহমেদ জেনিচের সঞ্চালনায় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বক্তব্য দেন।
অর্থনীতি বিভাগের ৪৭ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী প্রাপ্তি তাপসী বলেন, ‘পুলিশের সংস্কারে স্বৈরাচারী কাঠামো থেকে বের হওয়া জরুরি, কিন্তু এখনো সেটি হয়নি। পুলিশ একদিকে কিছু মিছিলকে সুরক্ষা দিচ্ছে, অন্যদিকে কিছু মিছিলে জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড এবং টিয়ার শেল প্রয়োগ করছে। কোনো সভ্য রাষ্ট্রে এমন বলপ্রয়োগ অগ্রহণযোগ্য। আমরা ঢাকায় মাদ্রাসাশিক্ষকদের ওপর পুলিশের হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।’
প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের ৪৭ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও ছাত্র ইউনিয়ন জাবি শাখার একাংশের সভাপতি অমর্ত্য রায় বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম হাসিনা সরকারের পতনের পর নিপীড়নের চিত্র আর দেখব না। কিন্তু ইন্টেরিম সরকার আসার পরও সেই নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। শ্রমিকেরা মজুরির দাবিতে রাস্তায় নামলে তাঁদের ওপর গুলি এবং টিয়ার শেল নিক্ষেপ করা হয়। পুলিশ বাহিনীর কাঠামোগত সংস্কার এখনো হয়নি এবং হামলায় জড়িত পুলিশদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে না।’
অমর্ত্য রায় আরও বলেন, ‘যদি এ সরকার জনগণের দাবি উপেক্ষা করে, তাহলে ছাত্র-শিক্ষক ও জনতা মিলে এ সরকারকেও বিদায় করতে বাধ্য হবে।’
আন্দোলনরত মাদ্রাসাশিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার (২৬ জানুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বর থেকে ‘নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ ব্যানারে একটি মিছিল বের করেন তাঁরা।
মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি সড়ক প্রদক্ষিণ করে বটতলা এলাকায় গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে একটি সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তাঁরা।
সমাবেশে দর্শন বিভাগের ৫১ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের জাবি শাখার সংগঠক সজীব আহমেদ জেনিচের সঞ্চালনায় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বক্তব্য দেন।
অর্থনীতি বিভাগের ৪৭ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী প্রাপ্তি তাপসী বলেন, ‘পুলিশের সংস্কারে স্বৈরাচারী কাঠামো থেকে বের হওয়া জরুরি, কিন্তু এখনো সেটি হয়নি। পুলিশ একদিকে কিছু মিছিলকে সুরক্ষা দিচ্ছে, অন্যদিকে কিছু মিছিলে জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড এবং টিয়ার শেল প্রয়োগ করছে। কোনো সভ্য রাষ্ট্রে এমন বলপ্রয়োগ অগ্রহণযোগ্য। আমরা ঢাকায় মাদ্রাসাশিক্ষকদের ওপর পুলিশের হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।’
প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের ৪৭ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও ছাত্র ইউনিয়ন জাবি শাখার একাংশের সভাপতি অমর্ত্য রায় বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম হাসিনা সরকারের পতনের পর নিপীড়নের চিত্র আর দেখব না। কিন্তু ইন্টেরিম সরকার আসার পরও সেই নিপীড়ন অব্যাহত রয়েছে। শ্রমিকেরা মজুরির দাবিতে রাস্তায় নামলে তাঁদের ওপর গুলি এবং টিয়ার শেল নিক্ষেপ করা হয়। পুলিশ বাহিনীর কাঠামোগত সংস্কার এখনো হয়নি এবং হামলায় জড়িত পুলিশদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে না।’
অমর্ত্য রায় আরও বলেন, ‘যদি এ সরকার জনগণের দাবি উপেক্ষা করে, তাহলে ছাত্র-শিক্ষক ও জনতা মিলে এ সরকারকেও বিদায় করতে বাধ্য হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে