নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তৈরি পোশাক শিল্পে ন্যূনতম মজুরি ২৩ হাজার টাকা নির্ধারণের দাবি জানিয়েছে শ্রমিক সংগঠনসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘মর্যাদাপূর্ণ মজুরি ও নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে যৌথ নিয়োগকর্তার দায়বদ্ধতার সামাজিকীকরণের ধারণা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এই দাবি জানানো হয়। একই দাবিতে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন হয়।
সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস), এশিয়া ফ্লোর ওয়েজ এলায়েন্স, টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, গ্রীন বাংলা গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন এবং বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন ও গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য লীগ। এতে সভাপতিত্ব করেন টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কাস ফেডারেশনের সভাপতি আবুল হোসেন।
সভায় বক্তারা বলেন, বিপর্যয়কর অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে জীবন ও স্বাস্থ্যের চরম ঝুঁকি নিয়ে অর্থনীতির চাকা সচল রেখেও গার্মেন্ট শ্রমিকসহ অন্যান্য সকল শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ বর্তমানে না খেয়ে মরতে বসেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রকৃত আয় অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে। জীবন-যাপনের ব্যয় অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পাওয়ায় বেঁচে থাকা দুষ্কর হয়ে পড়েছে। দুঃখ-দুর্দশার কথা বলতে গেলেই চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে, ন্যায্য পাওনা না দিয়ে কখনো আইনের অপব্যবহার ও কখনো মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। শ্রমিকেরা মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ কর্তৃক অনলাইন ডাটাবেইজ পদ্ধতিতে জালিয়াতির মাধ্যমে গার্মেন্ট সেক্টরের চাকরিচ্যুত শ্রমিকদের কোথাও যাতে চাকরি না হয়, এমন অমানবিক নিষ্ঠুর পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে।
সভায় পোশাক শিল্পকে শ্রমিকবান্ধব করে ও দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সচল রাখতে গার্মেন্ট শ্রমিকদের সংগঠনগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারের নিকট ৫ দফা দাবি তুলে ধরে। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, বেসিক মজুরি ৬৫ শতাংশ রেখে ন্যূনতম মজুরি ২৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে। প্রতিবছর মোট বেতনের ১০ শতাংশ হারে মজুরি বাড়াতে হবে। ৭টি গ্রেডের পরিবর্তে ৫টি গ্রেড ও আনুপাতিক হারে সকল গ্রেডে সমান হারে মজুরি বৃদ্ধি করতে হবে। সোয়েটার শ্রমিকদের বেসিক ৩ নম্বর গ্রেডে নির্ধারণ করতে হবে। আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে নতুন মজুরি কাঠামো ঘোষণা করে আগামী ডিসেম্বর মাস থেকে তা সকল গার্মেন্টস কারখানায় বাস্তবায়ন করতে হবে। কারখানাভিত্তিক রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
সভায় বক্তব্য দেন এশিয়া ফ্লোর ওয়েজ অ্যালায়েন্স বাংলাদেশের চ্যাপ্টারের আহ্বায়ক কাজী রহিমা আক্তার সাথী, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সারোয়ার হোসেন, গার্মেন্টস লেবার কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক শামীমা আক্তার, গার্মেন্টস ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সভাপতি ইদ্রিছ আলী, নারী প্রগতি সংঘের প্রকল্প সমন্বয়কারী আরিফুর রহমান প্রমুখ।
তৈরি পোশাক শিল্পে ন্যূনতম মজুরি ২৩ হাজার টাকা নির্ধারণের দাবি জানিয়েছে শ্রমিক সংগঠনসহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা। আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে ‘মর্যাদাপূর্ণ মজুরি ও নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে যৌথ নিয়োগকর্তার দায়বদ্ধতার সামাজিকীকরণের ধারণা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এই দাবি জানানো হয়। একই দাবিতে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন হয়।
সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ গার্মেন্ট ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস), এশিয়া ফ্লোর ওয়েজ এলায়েন্স, টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, গ্রীন বাংলা গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন এবং বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন ও গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য লীগ। এতে সভাপতিত্ব করেন টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কাস ফেডারেশনের সভাপতি আবুল হোসেন।
সভায় বক্তারা বলেন, বিপর্যয়কর অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে জীবন ও স্বাস্থ্যের চরম ঝুঁকি নিয়ে অর্থনীতির চাকা সচল রেখেও গার্মেন্ট শ্রমিকসহ অন্যান্য সকল শ্রমজীবী মেহনতি মানুষ বর্তমানে না খেয়ে মরতে বসেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রকৃত আয় অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে। জীবন-যাপনের ব্যয় অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পাওয়ায় বেঁচে থাকা দুষ্কর হয়ে পড়েছে। দুঃখ-দুর্দশার কথা বলতে গেলেই চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে, ন্যায্য পাওনা না দিয়ে কখনো আইনের অপব্যবহার ও কখনো মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। শ্রমিকেরা মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ কর্তৃক অনলাইন ডাটাবেইজ পদ্ধতিতে জালিয়াতির মাধ্যমে গার্মেন্ট সেক্টরের চাকরিচ্যুত শ্রমিকদের কোথাও যাতে চাকরি না হয়, এমন অমানবিক নিষ্ঠুর পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে।
সভায় পোশাক শিল্পকে শ্রমিকবান্ধব করে ও দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সচল রাখতে গার্মেন্ট শ্রমিকদের সংগঠনগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে সরকারের নিকট ৫ দফা দাবি তুলে ধরে। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, বেসিক মজুরি ৬৫ শতাংশ রেখে ন্যূনতম মজুরি ২৩ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে। প্রতিবছর মোট বেতনের ১০ শতাংশ হারে মজুরি বাড়াতে হবে। ৭টি গ্রেডের পরিবর্তে ৫টি গ্রেড ও আনুপাতিক হারে সকল গ্রেডে সমান হারে মজুরি বৃদ্ধি করতে হবে। সোয়েটার শ্রমিকদের বেসিক ৩ নম্বর গ্রেডে নির্ধারণ করতে হবে। আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে নতুন মজুরি কাঠামো ঘোষণা করে আগামী ডিসেম্বর মাস থেকে তা সকল গার্মেন্টস কারখানায় বাস্তবায়ন করতে হবে। কারখানাভিত্তিক রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
সভায় বক্তব্য দেন এশিয়া ফ্লোর ওয়েজ অ্যালায়েন্স বাংলাদেশের চ্যাপ্টারের আহ্বায়ক কাজী রহিমা আক্তার সাথী, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সারোয়ার হোসেন, গার্মেন্টস লেবার কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক শামীমা আক্তার, গার্মেন্টস ও সোয়েটার্স শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সভাপতি ইদ্রিছ আলী, নারী প্রগতি সংঘের প্রকল্প সমন্বয়কারী আরিফুর রহমান প্রমুখ।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে