নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, পুঁজিবাদ যত দিন থাকবে, তত দিন এই গণহত্যা চলবে। এই গণহত্যা কেবল প্রকাশ্যে যে ঘটে চলছে, তা নয়। বোমা মেরে মানুষ পোড়ানো, মেশিনগানে ও কেমিক্যাল ব্যবহার করে মানুষ হত্যা করা ছাড়াও বাণিজ্যের মধ্য দিয়ে নীরবে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে।
আজ শনিবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি আয়োজিত এক সংহতি সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী এসব কথা বলেন। সভায় এ ছাড়া বক্তব্য দেন অর্থনীতিবিদ ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ।
এ ছাড়া বিবর্তন নামে একটি সাংস্কৃতিক সংগঠনের পরিবেশনায় ফিলিস্তিনের মানুষের দুর্দশার ওপর রচিত ‘আর্তনাদ’ নামের নাটিকা পরিবেশন করা হয়। কবিতা আবৃত্তি করেন কবি হাসান ফকির।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘পুঁজিবাদ আজকে চরম আকার ধারণ করেছে। প্রকৃতিকে ধ্বংস করছে পুঁজিবাদ। মানুষ, মনুষ্যত্বকে ধ্বংস করছে এবং মনুষ্যত্বকে ধ্বংস করার নিষ্ঠুরতম ও অতি সাম্প্রতিকতম নিদর্শন হচ্ছে এই গণহত্যা। যেটা এখানে ঘটেছে ও এই গণহত্যা বন্ধের জন্য যেটা দরকার, সেটা হচ্ছে, এই পুঁজিবাদী ফ্যাসিবাদী চিন্তা যে আদর্শ ও ব্যবস্থা, তাকে পৃথিবী থেকে বিদায় করা। পুঁজিবাদকে কেবল ব্যবস্থা হিসেবে বিদায় করা নয়। পুঁজিবাদী আদর্শ থেকে বিদায় করা এবং পুঁজিবাদ যত দিন থাকবে, আছে, তত দিন এই গণহত্যা চলবে। এই গণহত্যা কেবল প্রকাশ্যে যে ঘটে চলছে, তা নয়। বোমা মেরে মানুষ পোড়ানো, মেশিনগানে ও কেমিক্যাল ব্যবহার করে মানুষ হত্যা করা ছাড়াও বাণিজ্যের মধ্য দিয়ে নীরবে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। তারা অস্ত্র, মাদকের ব্যবসা করছে। তারা পর্নোগ্রাফির ব্যবসা করছে এবং এই ব্যবসার মধ্য দিয়ে মানুষের মনুষ্যত্ব খর্ব করছে।’
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘তারা (মার্কিন) উদার বাণিজ্যিকীকরণের কথা বলেছে। সেই উদার বাণিজ্য বিনিয়োগ কোথায় গেল? মুক্ত বাণিজ্য কোথায় গেল? ট্রাম্প আজকে যা করছে, সেটা হিটলারের মতোই। ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু হিটলারেরই ধারাবাহিকতা। হিটলার আত্মহত্যা করলেও হিটলারের আদর্শ আত্মহত্যা করেনি। ওই আদর্শের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম, সেই সংগ্রামটা আজকে প্রয়োজন। পুঁজিবাদকে পৃথিবী থেকে বিদায় করতে না পারলে মানুষের সভ্যতা বেঁচে থাকবে না। প্রকৃতি, মানুষ ও মনুষ্যত্ব ধ্বংস হবে।’
ইমেরিটাস অধ্যাপক বলেন, ‘প্রত্যেকটা দেশে এখন সামাজিক বিপ্লব প্রয়োজন। সামাজিক বিপ্লবের মধ্য দিয়ে যেটা সম্ভব হবে, সেটা হলো, ব্যক্তিমালিকানার জায়গায় সমষ্টিগত মালিকানার সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা করা। এককথায় সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। সমাজতান্ত্রিক যে একটা বিশ্ব গড়ে উঠেছিল, তার পতন ঘটেছে, এটা আমরা জানি। ঘটার কারণ আমরা জানি। কিন্তু আমরা এ–ও জানি যে এই সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা ছাড়া মানুষের মুক্তির কোনো সম্ভাবনা নেই। সেটা ছাড়া কেবল এই প্রকাশ্য গণহত্যা চলবে, নির্লজ্জ গণহত্যা চলবে, নিষ্ঠুর গণহত্যা চলবে। আবার ব্যবসার মাধ্যমে মানুষকে হত্যা করা হবে, মানুষের ওপর নিপীড়ন চালানো হবে, শোষণ চালানো হবে। সেই জন্যই আমাদের এই উপলব্ধিটা প্রয়োজন যে সামাজিক বিপ্লব ছাড়া পুঁজিবাদকে হটানো যাবে না এবং এই কাজটা একটা রাজনৈতিক কাজ।’
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে যে কখনো মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের ওপর ভরসা করা যাবে না। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদকে বন্ধু ভাবা যাবে না, বিশ্বাস করা যাবে না। কেননা এটা সাম্রাজ্যবাদী শক্তি, সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থের সঙ্গে সম্পর্কিত ভারতের আধিপত্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু ভারতের আধিপত্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কোলে বসলে ভারতের আধিপত্যও থাকবে, মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের আধিপত্যও থাকবে। সুতরাং আমাদের দেশের জনগণের স্বার্থকে সামনে নিয়ে এসে লড়াইটা করতে হবে। এই লড়াই শক্তিশালী হতে পারবে তখনই, যখন আমরা শ্রেণি, ধর্ম, লিঙ্গ জাতি, ধর্মনির্বিশেষে সকল অংশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারব এই সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন ও তার অনুচর হিসেবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। সেই কর্মসূচি আমাদের অব্যাহত থাকবে।’
আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, ‘প্যালেস্টাইনে আক্রমণ যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে আমাদের সামনে আরও কর্মসূচি নিতে হবে। আমরা প্রয়োজনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে দূতাবাস, সেই অভিমুখে যাব। কারণ, তারাই হচ্ছে প্রধান অপরাধী। এখানে ইসরায়েলের দূতাবাস নাই। কিন্তু প্যালেস্টাইনে আক্রমণের সহযোগী যারা, যেমন, সৌদি আরব দূতাবাস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস, সেগুলোতে গিয়েও বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে জানাতে হবে। আরব বিশ্বকে অবশ্যই শক্তিশালী, সক্রিয় ও সরব ভূমিকা নিতে হবে। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কাছে জানাতে হবে যে ইসরায়েলকে সব ধরনের পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করতে হবে।’
অধ্যাপক হারুনুর রশিদের সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মো. শাহ আলম, বাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী (মার্ক্সবাদী) সীমা দত্তসহ বামপন্থী অনেক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
সভা শেষে শহীদ মিনার থেকে একটি সংহতি মিছিল বের করেন তাঁরা। মিছিলটি গুলিস্তান থেকে পল্টন মোড় হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেছেন, পুঁজিবাদ যত দিন থাকবে, তত দিন এই গণহত্যা চলবে। এই গণহত্যা কেবল প্রকাশ্যে যে ঘটে চলছে, তা নয়। বোমা মেরে মানুষ পোড়ানো, মেশিনগানে ও কেমিক্যাল ব্যবহার করে মানুষ হত্যা করা ছাড়াও বাণিজ্যের মধ্য দিয়ে নীরবে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে।
আজ শনিবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে ফিলিস্তিন সংহতি কমিটি আয়োজিত এক সংহতি সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী এসব কথা বলেন। সভায় এ ছাড়া বক্তব্য দেন অর্থনীতিবিদ ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. আনু মুহাম্মদ।
এ ছাড়া বিবর্তন নামে একটি সাংস্কৃতিক সংগঠনের পরিবেশনায় ফিলিস্তিনের মানুষের দুর্দশার ওপর রচিত ‘আর্তনাদ’ নামের নাটিকা পরিবেশন করা হয়। কবিতা আবৃত্তি করেন কবি হাসান ফকির।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘পুঁজিবাদ আজকে চরম আকার ধারণ করেছে। প্রকৃতিকে ধ্বংস করছে পুঁজিবাদ। মানুষ, মনুষ্যত্বকে ধ্বংস করছে এবং মনুষ্যত্বকে ধ্বংস করার নিষ্ঠুরতম ও অতি সাম্প্রতিকতম নিদর্শন হচ্ছে এই গণহত্যা। যেটা এখানে ঘটেছে ও এই গণহত্যা বন্ধের জন্য যেটা দরকার, সেটা হচ্ছে, এই পুঁজিবাদী ফ্যাসিবাদী চিন্তা যে আদর্শ ও ব্যবস্থা, তাকে পৃথিবী থেকে বিদায় করা। পুঁজিবাদকে কেবল ব্যবস্থা হিসেবে বিদায় করা নয়। পুঁজিবাদী আদর্শ থেকে বিদায় করা এবং পুঁজিবাদ যত দিন থাকবে, আছে, তত দিন এই গণহত্যা চলবে। এই গণহত্যা কেবল প্রকাশ্যে যে ঘটে চলছে, তা নয়। বোমা মেরে মানুষ পোড়ানো, মেশিনগানে ও কেমিক্যাল ব্যবহার করে মানুষ হত্যা করা ছাড়াও বাণিজ্যের মধ্য দিয়ে নীরবে মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। তারা অস্ত্র, মাদকের ব্যবসা করছে। তারা পর্নোগ্রাফির ব্যবসা করছে এবং এই ব্যবসার মধ্য দিয়ে মানুষের মনুষ্যত্ব খর্ব করছে।’
অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘তারা (মার্কিন) উদার বাণিজ্যিকীকরণের কথা বলেছে। সেই উদার বাণিজ্য বিনিয়োগ কোথায় গেল? মুক্ত বাণিজ্য কোথায় গেল? ট্রাম্প আজকে যা করছে, সেটা হিটলারের মতোই। ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু হিটলারেরই ধারাবাহিকতা। হিটলার আত্মহত্যা করলেও হিটলারের আদর্শ আত্মহত্যা করেনি। ওই আদর্শের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম, সেই সংগ্রামটা আজকে প্রয়োজন। পুঁজিবাদকে পৃথিবী থেকে বিদায় করতে না পারলে মানুষের সভ্যতা বেঁচে থাকবে না। প্রকৃতি, মানুষ ও মনুষ্যত্ব ধ্বংস হবে।’
ইমেরিটাস অধ্যাপক বলেন, ‘প্রত্যেকটা দেশে এখন সামাজিক বিপ্লব প্রয়োজন। সামাজিক বিপ্লবের মধ্য দিয়ে যেটা সম্ভব হবে, সেটা হলো, ব্যক্তিমালিকানার জায়গায় সমষ্টিগত মালিকানার সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা করা। এককথায় সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। সমাজতান্ত্রিক যে একটা বিশ্ব গড়ে উঠেছিল, তার পতন ঘটেছে, এটা আমরা জানি। ঘটার কারণ আমরা জানি। কিন্তু আমরা এ–ও জানি যে এই সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থা ছাড়া মানুষের মুক্তির কোনো সম্ভাবনা নেই। সেটা ছাড়া কেবল এই প্রকাশ্য গণহত্যা চলবে, নির্লজ্জ গণহত্যা চলবে, নিষ্ঠুর গণহত্যা চলবে। আবার ব্যবসার মাধ্যমে মানুষকে হত্যা করা হবে, মানুষের ওপর নিপীড়ন চালানো হবে, শোষণ চালানো হবে। সেই জন্যই আমাদের এই উপলব্ধিটা প্রয়োজন যে সামাজিক বিপ্লব ছাড়া পুঁজিবাদকে হটানো যাবে না এবং এই কাজটা একটা রাজনৈতিক কাজ।’
অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘আমাদের মনে রাখতে হবে যে কখনো মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের ওপর ভরসা করা যাবে না। মার্কিন সাম্রাজ্যবাদকে বন্ধু ভাবা যাবে না, বিশ্বাস করা যাবে না। কেননা এটা সাম্রাজ্যবাদী শক্তি, সাম্রাজ্যবাদী স্বার্থের সঙ্গে সম্পর্কিত ভারতের আধিপত্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু ভারতের আধিপত্যের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কোলে বসলে ভারতের আধিপত্যও থাকবে, মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের আধিপত্যও থাকবে। সুতরাং আমাদের দেশের জনগণের স্বার্থকে সামনে নিয়ে এসে লড়াইটা করতে হবে। এই লড়াই শক্তিশালী হতে পারবে তখনই, যখন আমরা শ্রেণি, ধর্ম, লিঙ্গ জাতি, ধর্মনির্বিশেষে সকল অংশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারব এই সাম্রাজ্যবাদী আগ্রাসন ও তার অনুচর হিসেবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। সেই কর্মসূচি আমাদের অব্যাহত থাকবে।’
আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, ‘প্যালেস্টাইনে আক্রমণ যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে আমাদের সামনে আরও কর্মসূচি নিতে হবে। আমরা প্রয়োজনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে দূতাবাস, সেই অভিমুখে যাব। কারণ, তারাই হচ্ছে প্রধান অপরাধী। এখানে ইসরায়েলের দূতাবাস নাই। কিন্তু প্যালেস্টাইনে আক্রমণের সহযোগী যারা, যেমন, সৌদি আরব দূতাবাস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস, সেগুলোতে গিয়েও বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে জানাতে হবে। আরব বিশ্বকে অবশ্যই শক্তিশালী, সক্রিয় ও সরব ভূমিকা নিতে হবে। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ও মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কাছে জানাতে হবে যে ইসরায়েলকে সব ধরনের পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করতে হবে।’
অধ্যাপক হারুনুর রশিদের সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি মো. শাহ আলম, বাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী (মার্ক্সবাদী) সীমা দত্তসহ বামপন্থী অনেক সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
সভা শেষে শহীদ মিনার থেকে একটি সংহতি মিছিল বের করেন তাঁরা। মিছিলটি গুলিস্তান থেকে পল্টন মোড় হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এসে শেষ হয়।
খুলনায় মেরিন ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল্লাহ আল মামুন তাঁর সাবেক স্ত্রী জান্নাতী খাতুন মিতুর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) খুলনা প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন করেন। এর আগে গত রোববার (২৭ এপ্রিল) জান্নাতী খাতুন মিতু তাঁর সাবেক স্বামী মামুনের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনে...
১১ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় এসএসসি পরীক্ষা শেষে বাসায় ফেরার সময় রাজধানীর উত্তরায় বিআরটিসির ট্রাকের ধাক্কায় নাঈম (১৭) নামের এক শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় মহাসড়ক অবরোধ করেছে শিক্ষার্থীরা। এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক্ষণিকা’ নামের একটি বাস ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় চারজন শিক্ষার্থী আহত হলেও তাদের পরিচয় জানা যায়
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) রেজিস্ট্রারের অপসারণসহ ৪ দফা দাবি ও আন্দোলনরত ২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরির প্রতিবাদে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগেঢাকার আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা আজ মঙ্গলবার রাতে আব্দুল্লাহপুর-বাইপাইল সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। অবরোধের কারণে যানবাহন আটকে পড়ে ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে