আজহারের আপিলের রায় ২৭ মে
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামী নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি আজ বৃহস্পতিবার শেষ হয়েছে। শুনানিতে আজহারের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির দাবি করেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার ছিল সাজানো এবং বিচারের নামে অবিচার করে জামায়াতের নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এই বিষয়ে রায়ের জন্য ২৭ মে দিন ঠিক করে দিয়েছেন।
শুনানিকালে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার ছিল সাজানো। আইন সংশোধন, ট্রাইব্যুনাল গঠন সবই ছিল পূর্বপরিকল্পিত। বিচারের নামে অবিচার করে জামায়াতের নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে এবং সবাই সংঘবদ্ধ অন্যায়-অবিচারের শিকার হয়েছেন। তিনি সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার লেখা ‘ব্রোকেন ড্রিম’ বইয়ে এসব তথ্য উঠে আসার কথা উল্লেখ করেন।
শিশির মনির আরও বলেন, এ টি এম আজহারুল ইসলামকে আল্লাহ তাঁর পরিকল্পনার ভিত্তিতেই বাঁচিয়ে রেখেছেন; অন্যায়ভাবে তাঁর ফাঁসি কার্যকর করলে তাঁরা আদালতের সামনে আসতে পারতেন না।
পরে আদালত থেকে বের হয়ে শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, আপিল বিভাগ যদি এ টি এম আজহারকে খালাস দেন, তাহলে জুডিশিয়াল কিলিংয়ের যে নমুনা এই দেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, এই কলঙ্ক থেকে বিচার বিভাগ আংশিক মুক্ত হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই রায়ের মধ্য দিয়ে জামায়াতে ইসলামী যে নজিরবিহীন নির্যাতন ও নিপীড়নের মধ্যে পার করেছে, সবার মধ্যে প্রাণ সঞ্চার হবে।
আজহারের বিষয়ে শিশির মনির বলেন, ১৮ বছরের ইন্টার মিডিয়েটে পড়ুয়া ছাত্রকে কমান্ডার বানিয়ে সাজা দেওয়া হয়েছিল এবং অযৌক্তিক সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে এ টি এম আজহারকে সাজা দেওয়া হয়েছে। তিনি আশা করেন, আপিল বিভাগ এ টি এম আজহারকে খালাস দেবেন।
উল্লেখ্য, মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। এরপর ওই রায়ের রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন শুনানি শেষে আপিল বিভাগ লিভ মঞ্জুর করে আদেশ দেন, যার ধারাবাহিকতায় আজ আপিল শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামী নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল শুনানি আজ বৃহস্পতিবার শেষ হয়েছে। শুনানিতে আজহারের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির দাবি করেছেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার ছিল সাজানো এবং বিচারের নামে অবিচার করে জামায়াতের নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এই বিষয়ে রায়ের জন্য ২৭ মে দিন ঠিক করে দিয়েছেন।
শুনানিকালে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার ছিল সাজানো। আইন সংশোধন, ট্রাইব্যুনাল গঠন সবই ছিল পূর্বপরিকল্পিত। বিচারের নামে অবিচার করে জামায়াতের নেতাদের ফাঁসি দেওয়া হয়েছে এবং সবাই সংঘবদ্ধ অন্যায়-অবিচারের শিকার হয়েছেন। তিনি সাবেক প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার লেখা ‘ব্রোকেন ড্রিম’ বইয়ে এসব তথ্য উঠে আসার কথা উল্লেখ করেন।
শিশির মনির আরও বলেন, এ টি এম আজহারুল ইসলামকে আল্লাহ তাঁর পরিকল্পনার ভিত্তিতেই বাঁচিয়ে রেখেছেন; অন্যায়ভাবে তাঁর ফাঁসি কার্যকর করলে তাঁরা আদালতের সামনে আসতে পারতেন না।
পরে আদালত থেকে বের হয়ে শিশির মনির সাংবাদিকদের বলেন, আপিল বিভাগ যদি এ টি এম আজহারকে খালাস দেন, তাহলে জুডিশিয়াল কিলিংয়ের যে নমুনা এই দেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, এই কলঙ্ক থেকে বিচার বিভাগ আংশিক মুক্ত হবে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই রায়ের মধ্য দিয়ে জামায়াতে ইসলামী যে নজিরবিহীন নির্যাতন ও নিপীড়নের মধ্যে পার করেছে, সবার মধ্যে প্রাণ সঞ্চার হবে।
আজহারের বিষয়ে শিশির মনির বলেন, ১৮ বছরের ইন্টার মিডিয়েটে পড়ুয়া ছাত্রকে কমান্ডার বানিয়ে সাজা দেওয়া হয়েছিল এবং অযৌক্তিক সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে এ টি এম আজহারকে সাজা দেওয়া হয়েছে। তিনি আশা করেন, আপিল বিভাগ এ টি এম আজহারকে খালাস দেবেন।
উল্লেখ্য, মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। এরপর ওই রায়ের রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন শুনানি শেষে আপিল বিভাগ লিভ মঞ্জুর করে আদেশ দেন, যার ধারাবাহিকতায় আজ আপিল শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৩ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৪ ঘণ্টা আগে