অনলাইন ডেস্ক
খতনা করাতে গিয়ে শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় সাঁতারকূলে অবস্থিত ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দায়ী করেছে বিশেষজ্ঞ তদন্ত কমিটি। আজ রোববার হাইকোর্টে জমা দেওয়া তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
পরে এ বিষয়ে শুনানির জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করা হয়। এর আগে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে প্রতিবেদন জমা দেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। মঙ্গলবার এই বিষয়ে শুনানি হবে।’
এ সময় শিশু আয়ানের বাবা শামীম আহমেদ ও তাঁর আইনজীবী এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে তদন্ত কমিটির সদস্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পেডিয়াট্রিক সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সুশংকর কুমার মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১২ তারিখের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল। আমরা ৬ জানুয়ারি জমা দিয়েছি। আমাদের যতটুকু দায়িত্ব ছিল তা আমরা করেছি।’
২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সুন্নতে খতনা করানোর জন্য শিশু আয়ানকে সাঁতারকূল বাড্ডার ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান অভিভাবকেরা। সেখানে খতনা করার পর মারা যায় আয়ান।
ওই ঘটনায় ক্ষতিপূরণ চেয়ে গত বছরের জানুয়ারিতে হাইকোর্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম। পরে আয়ানের পরিবারকে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ দিতে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়।
আদেশ অনুসারে আয়ানের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে সে সময় ওই প্রতিবেদনকে একধরনের আইওয়াশ বলে মন্তব্য করেছিলেন হাইকোর্ট। পরে গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট নতুন করে পাঁচ সদস্যের বিশেষজ্ঞ তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছিলেন প্রতিবেদন দিতে। ওই কমিটির আহ্বায়ক করা হয় সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও অ্যানেস্থেসিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. এ বি এম মাকসুদুল আলমকে।
নতুন করে হাইকোর্টে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, শিশু আয়ান আহমেদের মৃত্যুর জন্য সাঁতারকূলে অবস্থিত ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দায়ী। কেননা এই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালটি একটি নির্মাণাধীন প্রতিষ্ঠান। এই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন না থাকায় এটি বৈধভাবে চিকিৎসা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারে না। সেখানে অস্ত্রোপচার করার পরিবেশ যেমন ছিল না, তেমনি অস্ত্রোপচার পরবর্তী জরুরি পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ব্যবস্থাও ছিল না।
তদন্ত কমিটির সুপারিশে বলা হয়, সাঁতারকূলে অবস্থিত ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল শিশু আয়ান আহমেদের মৃত্যুর জন্য দায়ী হওয়ায় এ প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ক্ষতিপূরণ প্রদান করা উচিত।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া চিকিৎসা কর্মকাণ্ড পরিচালনা এবং শিশু আয়ানের মৃত্যুর জন্য ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। ডাক্তার তাসনুভা মাহজাবীন ও অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট সৈয়দ সাব্বির আহম্মদের বিরুদ্ধে বিএমডিসির আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হলো।
সুপারিশে বলা হয়, চিকিৎসা-সংক্রান্ত লিখিত সম্মতিপত্রটি বাংলায় বড় বড় অক্ষরে স্পষ্ট ও বোধগম্যভাবে লিখতে হবে। যাতে রোগীর মা-বাবা বা অভিভাবকেরা সেটি সহজে পড়তে পারেন এবং চিকিৎসা ও তার পরবর্তী ফলাফল সম্পর্কে জেনেবুঝে লিখিত সম্মতিপত্রে স্বাক্ষর করতে পারেন।
এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে সারা দেশের জন্য একই ধরনের সম্মতিপত্র প্রস্তুত করার জন্য সুপারিশ করা হলো। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া যেসব হাসপাতাল ও ক্লিনিক চিকিৎসা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, সেগুলো খুঁজে বের করে অবিলম্বে চিকিৎসা কর্মকাণ্ড বন্ধ করা এবং শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার সুপারিশ করা হচ্ছে।
দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য সাতটি সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি।
সেগুলো হলো বাংলাদেশের সব মানুষের সুস্বাস্থ্যের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য বিদ্যমান আইনগুলোর প্রয়োগ নিশ্চিত করা। প্রয়োজনে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিদ্যমান আইনের সংস্কার করা। রেফারেল পদ্ধতির মাধ্যমে নিচ থেকে উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কাছে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হচ্ছে।
একজন জেনারেল ফিজিশিয়ানকে দেখানোর পরে তিনি যদি কোনো রোগীকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে রেফার করেন, তাহলে তিনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। এতে চিকিৎসা পদ্ধতি সহজ হবে এবং রাজধানী ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরগুলোয় রোগীর চাপ কমবে।
এতে আরও বলা হয়, অপরিকল্পিত, মানহীন (ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ) বন্ধ করার জন্য কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। অ্যান্টিবায়োটিকের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
একমাত্র বিএমডিসি কর্তৃক নিবন্ধিত ব্যক্তির মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশের সব নাগরিকের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য বৈশ্বিকভাবে অনুসারিত জিডিপির ৫ শতাংশ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ও তা যথাযথভাবে ব্যবহার করা। চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তাসহ অন্যান্য ব্যক্তিকে তাঁদের যোগ্যতা অনুসারে ক্ষেত্রমতো প্রণোদনা প্রদান ও ভালো প্রাতিষ্ঠানিক চর্চা উৎসাহিত করা।
খতনা করাতে গিয়ে শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় সাঁতারকূলে অবস্থিত ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে দায়ী করেছে বিশেষজ্ঞ তদন্ত কমিটি। আজ রোববার হাইকোর্টে জমা দেওয়া তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।
পরে এ বিষয়ে শুনানির জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করা হয়। এর আগে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে প্রতিবেদন জমা দেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তানিম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। মঙ্গলবার এই বিষয়ে শুনানি হবে।’
এ সময় শিশু আয়ানের বাবা শামীম আহমেদ ও তাঁর আইনজীবী এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে তদন্ত কমিটির সদস্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পেডিয়াট্রিক সার্জারি বিভাগের অধ্যাপক ডা. সুশংকর কুমার মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১২ তারিখের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল। আমরা ৬ জানুয়ারি জমা দিয়েছি। আমাদের যতটুকু দায়িত্ব ছিল তা আমরা করেছি।’
২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সুন্নতে খতনা করানোর জন্য শিশু আয়ানকে সাঁতারকূল বাড্ডার ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান অভিভাবকেরা। সেখানে খতনা করার পর মারা যায় আয়ান।
ওই ঘটনায় ক্ষতিপূরণ চেয়ে গত বছরের জানুয়ারিতে হাইকোর্টে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ বি এম শাহজাহান আকন্দ মাসুম। পরে আয়ানের পরিবারকে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ দিতে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়।
আদেশ অনুসারে আয়ানের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে সে সময় ওই প্রতিবেদনকে একধরনের আইওয়াশ বলে মন্তব্য করেছিলেন হাইকোর্ট। পরে গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট নতুন করে পাঁচ সদস্যের বিশেষজ্ঞ তদন্ত কমিটি গঠন করে দিয়েছিলেন প্রতিবেদন দিতে। ওই কমিটির আহ্বায়ক করা হয় সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও অ্যানেস্থেসিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. এ বি এম মাকসুদুল আলমকে।
নতুন করে হাইকোর্টে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, শিশু আয়ান আহমেদের মৃত্যুর জন্য সাঁতারকূলে অবস্থিত ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দায়ী। কেননা এই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালটি একটি নির্মাণাধীন প্রতিষ্ঠান। এই মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন না থাকায় এটি বৈধভাবে চিকিৎসা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে পারে না। সেখানে অস্ত্রোপচার করার পরিবেশ যেমন ছিল না, তেমনি অস্ত্রোপচার পরবর্তী জরুরি পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার ব্যবস্থাও ছিল না।
তদন্ত কমিটির সুপারিশে বলা হয়, সাঁতারকূলে অবস্থিত ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল শিশু আয়ান আহমেদের মৃত্যুর জন্য দায়ী হওয়ায় এ প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ক্ষতিপূরণ প্রদান করা উচিত।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া চিকিৎসা কর্মকাণ্ড পরিচালনা এবং শিশু আয়ানের মৃত্যুর জন্য ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। ডাক্তার তাসনুভা মাহজাবীন ও অ্যানেস্থেসিওলজিস্ট সৈয়দ সাব্বির আহম্মদের বিরুদ্ধে বিএমডিসির আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হলো।
সুপারিশে বলা হয়, চিকিৎসা-সংক্রান্ত লিখিত সম্মতিপত্রটি বাংলায় বড় বড় অক্ষরে স্পষ্ট ও বোধগম্যভাবে লিখতে হবে। যাতে রোগীর মা-বাবা বা অভিভাবকেরা সেটি সহজে পড়তে পারেন এবং চিকিৎসা ও তার পরবর্তী ফলাফল সম্পর্কে জেনেবুঝে লিখিত সম্মতিপত্রে স্বাক্ষর করতে পারেন।
এ ব্যাপারে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে সারা দেশের জন্য একই ধরনের সম্মতিপত্র প্রস্তুত করার জন্য সুপারিশ করা হলো। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়া যেসব হাসপাতাল ও ক্লিনিক চিকিৎসা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, সেগুলো খুঁজে বের করে অবিলম্বে চিকিৎসা কর্মকাণ্ড বন্ধ করা এবং শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার সুপারিশ করা হচ্ছে।
দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য সাতটি সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি।
সেগুলো হলো বাংলাদেশের সব মানুষের সুস্বাস্থ্যের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য বিদ্যমান আইনগুলোর প্রয়োগ নিশ্চিত করা। প্রয়োজনে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিদ্যমান আইনের সংস্কার করা। রেফারেল পদ্ধতির মাধ্যমে নিচ থেকে উচ্চপর্যায়ের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কাছে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য সুপারিশ করা হচ্ছে।
একজন জেনারেল ফিজিশিয়ানকে দেখানোর পরে তিনি যদি কোনো রোগীকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে রেফার করেন, তাহলে তিনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। এতে চিকিৎসা পদ্ধতি সহজ হবে এবং রাজধানী ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরগুলোয় রোগীর চাপ কমবে।
এতে আরও বলা হয়, অপরিকল্পিত, মানহীন (ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ) বন্ধ করার জন্য কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। অ্যান্টিবায়োটিকের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে।
একমাত্র বিএমডিসি কর্তৃক নিবন্ধিত ব্যক্তির মাধ্যমে চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে। বাংলাদেশের সব নাগরিকের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য বৈশ্বিকভাবে অনুসারিত জিডিপির ৫ শতাংশ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ ও তা যথাযথভাবে ব্যবহার করা। চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত চিকিৎসক, নার্স ও কর্মকর্তাসহ অন্যান্য ব্যক্তিকে তাঁদের যোগ্যতা অনুসারে ক্ষেত্রমতো প্রণোদনা প্রদান ও ভালো প্রাতিষ্ঠানিক চর্চা উৎসাহিত করা।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৬ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
৩ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
৩ ঘণ্টা আগে