সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের আশুলিয়ায় গোপনে গৃহবধূর গোসলের ভিডিও ধারণ ও অনৈতিক কাজের জন্য ব্ল্যাকমেল করার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে অভিযুক্ত মোফাজ্জল হোসেনকে আটক করে আশুলিয়া থানা-পুলিশ। পরে পর্নোগ্রাফি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মোফাজ্জল হোসেন নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা থানার দেওপুর গ্রামের আব্দুল মান্নাফের ছেলে। বর্তমানে আশুলিয়ার বসবাস করেন ও একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন।
এজাহার সূত্রে ও ভূক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমি ও আমার স্বামী আশুলিয়া এলাকার একটি টিনশেডের ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছিলাম। আমরা স্বামী-স্ত্রী দুজনই চাকরি করি। এদিকে পাশের আরেকটি কক্ষে মোফাজ্জল হোসেনও থাকতেন। আমাদের দুই রুমের জন্য যৌথ এক টয়লেট। গত ১৭ জুন বিকেলে আমি টয়লেটে গিয়ে গোসল করি। এর আগে কৌশলে অভিযুক্ত ব্যক্তি তাঁর মোবাইল ফোনের ভিডিও চালু করে টয়লেটের ভেতরে রেখে দেয়। পরে অভিযুক্ত ব্যক্তি আমাকে সেই ভিডিও দেখিয়ে তাঁর সাথে অনৈতিক কাজ করার জন্য ব্ল্যাকমেল করে। রাজি না হলে ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমি আমার স্বামীকে জানাই।’
ভুক্তভোগী আরও বলেন, ‘পরবর্তীতে আজ মঙ্গলবার সকালে আমার স্বামী স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মেহেদী মাসুদ মঞ্জু দেওয়ানকে জানালে তিনি তাঁর লোক দিয়ে মোফাজ্জলকে তাঁর অফিসে এনে পুলিশকে খবর দিয়ে ধরিয়ে দেন।’
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইউনুস আলী জানান, এ ঘটনায় মোফাজ্জল নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে ব্যবহৃত মোবাইল ফোন।
সাভারের আশুলিয়ায় গোপনে গৃহবধূর গোসলের ভিডিও ধারণ ও অনৈতিক কাজের জন্য ব্ল্যাকমেল করার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করেছেন।
আজ মঙ্গলবার সকালে অভিযুক্ত মোফাজ্জল হোসেনকে আটক করে আশুলিয়া থানা-পুলিশ। পরে পর্নোগ্রাফি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মোফাজ্জল হোসেন নেত্রকোনা জেলার বারহাট্টা থানার দেওপুর গ্রামের আব্দুল মান্নাফের ছেলে। বর্তমানে আশুলিয়ার বসবাস করেন ও একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন।
এজাহার সূত্রে ও ভূক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমি ও আমার স্বামী আশুলিয়া এলাকার একটি টিনশেডের ভাড়া বাসায় বসবাস করে আসছিলাম। আমরা স্বামী-স্ত্রী দুজনই চাকরি করি। এদিকে পাশের আরেকটি কক্ষে মোফাজ্জল হোসেনও থাকতেন। আমাদের দুই রুমের জন্য যৌথ এক টয়লেট। গত ১৭ জুন বিকেলে আমি টয়লেটে গিয়ে গোসল করি। এর আগে কৌশলে অভিযুক্ত ব্যক্তি তাঁর মোবাইল ফোনের ভিডিও চালু করে টয়লেটের ভেতরে রেখে দেয়। পরে অভিযুক্ত ব্যক্তি আমাকে সেই ভিডিও দেখিয়ে তাঁর সাথে অনৈতিক কাজ করার জন্য ব্ল্যাকমেল করে। রাজি না হলে ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমি আমার স্বামীকে জানাই।’
ভুক্তভোগী আরও বলেন, ‘পরবর্তীতে আজ মঙ্গলবার সকালে আমার স্বামী স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মেহেদী মাসুদ মঞ্জু দেওয়ানকে জানালে তিনি তাঁর লোক দিয়ে মোফাজ্জলকে তাঁর অফিসে এনে পুলিশকে খবর দিয়ে ধরিয়ে দেন।’
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইউনুস আলী জানান, এ ঘটনায় মোফাজ্জল নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। জব্দ করা হয়েছে ব্যবহৃত মোবাইল ফোন।
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে চুরির অভিযোগে এক যুবককে গণপিটুনি নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বারপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম রাহিম (২২)। তিনি দক্ষিণ বারপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
৩ মিনিট আগেগতকাল সোয়া ১টার দিকে টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচল করা ‘ক্ষণিকা’ বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বাসের ড্রাইভারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আঘাত পেয়ে ক্রিসেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে রাত সাড়ে ৮টায় উত্তরা পশ্চিম থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় আসামিদে
৪ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে পোশাকশ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৫ জনকে ছাঁটাই ও মামলা করেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ মামলায় পুলিশ আজ বুধবার সাত শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা সোলায়মান কবির বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মাম
১০ মিনিট আগেমাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
৩০ মিনিট আগে