শ্যামপুর-কদমতলী (ঢাকা) প্রতিনিধি
বৃষ্টি হলেই রাজধানীর মাতুয়াইল শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের (মাতুয়াইল হাসপাতাল) প্রবেশপথ থেকে হাসপাতালের অভ্যন্তরের রাস্তায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এর মধ্যে টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে (বৃহস্পতি ও শুক্রবার) জলাবদ্ধতা আরও প্রকট হয়েছে। হাসপাতালের প্রবেশপথ থেকে শুরু করে অভ্যন্তরের রাস্তায় প্রায় ৩ ফুট পানি জমেছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন রোগী, স্বজন ও চিকিৎসকেরা।
গতকাল শনিবার সরেজমিন দেখা যায়, হাসপাতাল ভবনের চারপাশ থই থই পানি। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা রোগী ও তাদের স্বজনেরা হাসপাতালে ঢুকতে গিয়ে বিপাকে পড়ছেন। কেউ রিকশা করে, কেউ কাপড় ভিজিয়ে হাঁটতে বাধ্য হচ্ছেন। হাসপাতালে ঢুকে বোঝার উপায় নেই কোথায় রাস্তাঘাট।
কয়েকজন রোগীর স্বজন জানান, পানি ঠেলে হাসপাতালে প্রবেশ করতে হচ্ছে। রিকশা পাওয়া যাচ্ছে না, ওষুধ আনতে বা হাসপাতাল ভবনের বাইরে যেতেও নাকাল অবস্থা।
হাসপাতালের কোয়ার্টারের বাসিন্দা রায়হান বলেন, সামান্য বৃষ্টি হলেই হাসপাতালের রাস্তাগুলো হাঁটুপানিতে তলিয়ে যায়। ফলে যাতায়াতে প্রচণ্ড ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালের কোয়ার্টারের বসবাস করে আসছেন। জলাবদ্ধতার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। সামান্য বৃষ্টি হলেই পুরো হাসপাতাল এলাকা টইটুম্বুর হয়ে যায়। বিষয়টি সমাধানের কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সিএনজিচালিত অটোরিকশা করে রোগী আনেন সালেহা। তিনি বলেন, ‘এত বড় নামীদামি একটা হাসপাতাল, অথচ সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। এতে কোনো রকমে হাসপাতালে প্রবেশ করতে পারলেও বের হতে রিকশা পাওয়া যায় না। ফার্মেসি থেকে ওষুধ আনতে রোগীর স্বজনদের কাপড় ভিজিয়ে যাওয়া আসা করতে হয়।’
এ ব্যাপারে হাসপাতালের পরিচালক ডা. মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চার-পাঁচ বছর আগে হাসপাতালের ড্রেনেজ ব্যবস্থার কাজ চলাকালে ঠিকাদার ড্রেনের ভেতরে বালুভর্তি বস্তা দিয়ে বাঁধ দেয়। কাজ শেষে সেই বস্তাগুলো আর সরানো হয়নি। ফলে পানি বের হতে পারছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত সপ্তাহে বিষয়টি অনুসন্ধানে বের হয়। এখন সেই বস্তাগুলো সরানোর কাজ শুরু হয়েছে। আশা করছি, দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে। তবে হাসপাতাল এলাকার রাস্তা মূল সড়কের চেয়ে নিচু হওয়ায় পানি কিছুটা জমতে পারে। এ জন্য সেচের ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।’
বৃষ্টি হলেই রাজধানীর মাতুয়াইল শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের (মাতুয়াইল হাসপাতাল) প্রবেশপথ থেকে হাসপাতালের অভ্যন্তরের রাস্তায় সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এর মধ্যে টানা দুই দিনের বৃষ্টিতে (বৃহস্পতি ও শুক্রবার) জলাবদ্ধতা আরও প্রকট হয়েছে। হাসপাতালের প্রবেশপথ থেকে শুরু করে অভ্যন্তরের রাস্তায় প্রায় ৩ ফুট পানি জমেছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন রোগী, স্বজন ও চিকিৎসকেরা।
গতকাল শনিবার সরেজমিন দেখা যায়, হাসপাতাল ভবনের চারপাশ থই থই পানি। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা রোগী ও তাদের স্বজনেরা হাসপাতালে ঢুকতে গিয়ে বিপাকে পড়ছেন। কেউ রিকশা করে, কেউ কাপড় ভিজিয়ে হাঁটতে বাধ্য হচ্ছেন। হাসপাতালে ঢুকে বোঝার উপায় নেই কোথায় রাস্তাঘাট।
কয়েকজন রোগীর স্বজন জানান, পানি ঠেলে হাসপাতালে প্রবেশ করতে হচ্ছে। রিকশা পাওয়া যাচ্ছে না, ওষুধ আনতে বা হাসপাতাল ভবনের বাইরে যেতেও নাকাল অবস্থা।
হাসপাতালের কোয়ার্টারের বাসিন্দা রায়হান বলেন, সামান্য বৃষ্টি হলেই হাসপাতালের রাস্তাগুলো হাঁটুপানিতে তলিয়ে যায়। ফলে যাতায়াতে প্রচণ্ড ভোগান্তিতে পড়তে হয়। তিনি দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতালের কোয়ার্টারের বসবাস করে আসছেন। জলাবদ্ধতার বিষয়টি নতুন কিছু নয়। সামান্য বৃষ্টি হলেই পুরো হাসপাতাল এলাকা টইটুম্বুর হয়ে যায়। বিষয়টি সমাধানের কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
সিএনজিচালিত অটোরিকশা করে রোগী আনেন সালেহা। তিনি বলেন, ‘এত বড় নামীদামি একটা হাসপাতাল, অথচ সামান্য বৃষ্টিতেই রাস্তায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়। এতে কোনো রকমে হাসপাতালে প্রবেশ করতে পারলেও বের হতে রিকশা পাওয়া যায় না। ফার্মেসি থেকে ওষুধ আনতে রোগীর স্বজনদের কাপড় ভিজিয়ে যাওয়া আসা করতে হয়।’
এ ব্যাপারে হাসপাতালের পরিচালক ডা. মুজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চার-পাঁচ বছর আগে হাসপাতালের ড্রেনেজ ব্যবস্থার কাজ চলাকালে ঠিকাদার ড্রেনের ভেতরে বালুভর্তি বস্তা দিয়ে বাঁধ দেয়। কাজ শেষে সেই বস্তাগুলো আর সরানো হয়নি। ফলে পানি বের হতে পারছে না।’
তিনি আরও বলেন, ‘গত সপ্তাহে বিষয়টি অনুসন্ধানে বের হয়। এখন সেই বস্তাগুলো সরানোর কাজ শুরু হয়েছে। আশা করছি, দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে। তবে হাসপাতাল এলাকার রাস্তা মূল সড়কের চেয়ে নিচু হওয়ায় পানি কিছুটা জমতে পারে। এ জন্য সেচের ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।’
ভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১৩ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মিজানুর রহমান সুজন খান (৪৮) নামে এক চালক নিহত হয়েছেন। শনিবার রাত তিনটার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে মির্জাপুর বাইপাসের বাওয়ার কুমারজানী মা সিএনজি পাম্প সংলগ্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত চালক সুজন খান বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার জিরাইল গ্রামের ইউনুছ খানের ছেলে।
৪০ মিনিট আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৫ ঘণ্টা আগে