নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
বেশি মুনাফার লোভে নামসর্বস্ব আবাসন কোম্পানিতে শতকোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন অনেক গ্রাহক। প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে টাকা তুলতে গিয়ে অপহরণ মামলার আসামি হয়েছেন তাঁদের কেউ কেউ। ঢাকার সাভারের শিমুলতলা এলাকার বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড নামের ওই কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীরা এখন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এ ঘটনায় পাল্টাপাল্টি মামলাও হয়েছে।
পাল্টাপাল্টি মামলায় পুলিশ বুধবার রাতে পাঁচ বিনিয়োগকারী এবং ওই কোম্পানির তিন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান আওলাদ হোসেন (৬০), উপমহাব্যবস্থাপক মো. আনিসুর রহমান (৫৫) ও পরিচালক মো. আহাদ আলী মৃধা (৫৫) এবং বিনিয়োগকারী মো. মিজানুর রহমান (৫১), মো. খোকন মিয়া (৪৪), মো. মাসুদ হোসেন (৪৮), মো. মোর্শেদ আলম (৪৮) ও মো. হাবিবুর রহমান (৫০)।
গ্রেপ্তার আটজনকে আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে সোপর্দ করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এস এম শামীম।
পুলিশ ও বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আওলাদ হোসেন ২০২০ সালে সাভার বাসস্ট্যান্ডের অদূরে শিমুলতলা এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে এমকে টাওয়ারের আটতলার একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু করেন। তাঁর সঙ্গে পরিচালনা পর্ষদে বিভিন্ন পদে আরও ১১ জন ছিলেন।
বিনিয়োগকারীরা জানান, বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরুর পর থেকে কোম্পানিটি লাখে মাসে ৩ হাজার টাকা মুনাফার লোভ দেখিয়ে ২০ মাস মেয়াদি আমানত সংগ্রহ শুরু করে। আবার মাসে মাসে আসল ও মুনাফা একসঙ্গে দেওয়ার শর্তে আসলের ৫ হাজার টাকার সঙ্গে ২ হাজার টাকা মুনাফার প্রলোভনে আমানত সংগ্রহ করতে থাকে।
বিনিয়োগকারীরা আরও জানান, অধিক মুনাফার লোভে ফেলে কোম্পানিটির কর্মকর্তারা চার বছরে সাভারের বিভিন্ন এলাকার ২ হাজার ৬০০ জনের কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকার বেশি আমানত সংগ্রহ করেছিলন। এরপর বছর দেড়েক আগে অফিস গুটিয়ে ফেলেন তাঁরা।
সাভার পৌর এলাকার মজিদপুরের জহিরুল ইসলামের স্ত্রী আলেয়া ইসলাম বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের এপ্রিল পর্যন্ত কয়েক দফায় আমার স্বামী বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ৪৭ লাখ টাকা জমা রাখেন। এ ছাড়া আমার কথায় বিশ্বাস করে আমাদের পরিচিত আরও সাতজন ওই প্রতিষ্ঠানটিতে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা করেন। এর মধ্যে গত চার বছরে আমার স্বামী লাভের ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন। অন্যরা কোনো টাকা পাননি।’
আলেয়া ইসলাম আরও বলেন, ‘বিনিয়োগের টাকা ফেরত না পেয়ে কয়েকজন গ্রাহক কয়েক মাস আগে আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান আওলাদ হোসেন, উপমহাব্যবস্থাপক আনিসুর রহমান ও পরিচাক আহাদ আলী মৃধা গত সোমবার (১৬ জুন) সাভার আসেন। বিষয়টি মীমাংসার কথা বলে তাঁরা বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারীকে নিয়ে এমকে টাওয়ারে প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়ে বৈঠকে বসেন। এ সময় বিনিয়োগকারীরা তাঁদেরকে আমানতের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন। কয়েকজন বিনিয়োগকারী জোর করে তাঁদের কাছ থেকে জমা করা টাকার সমপরিমাণ চেক ও স্ট্যাম্পে টাকা পরিশোধের অঙ্গীকারনামা লিখিয়ে নেন। খবর পেয়ে আরও কয়েকজন বিনিয়োগকারী ওই অফিসে গিয়ে চেক ও অঙ্গীকারনামার জন্য চাপ দিতে থাকেন। পরে পুলিশ জানতে পেরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে এবং পাঁচ বিনিয়োগকারীকে আটক করে।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাভার থানার এসআই এস এম শামীম বলেন, আওলাদ হোসেনসহ তিনজনকে আটকে রেখে তিন দিন ধরে বিনিয়োগকারীরা তাঁদের টাকা আদায়ের চেষ্টা করছিলেন। পরে আনিসুর রহমানের ছেলে রকিবুর রহমান জরুরি সেবা ৯৯৯-এ জানালে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাঁদেরকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এ সময় পাঁচ বিনিয়োগকারীকেও আটক করা হয়।
এস আই শামীম আরও বলেন, আওলাদ হোসেন, আনিসুর রহমান ও আহাদ আলী মৃধাকে অপহরণ ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগে আনিসুর রহমানের ছেলে রকিবুর রহমান বুধবার দিবাগত রাতে পাঁচ বিনিয়োগকারী এবং অজ্ঞাতনামা আটজনের বিরুদ্ধে সাভার থানায় মামলা করেছেন। অপর দিকে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আওলাদ হোসেনসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বিনিয়োগকারী আলেয়া ইসলাম।
সাভার মধ্যপাড়ার সুশান্ত কুমার বিশ্বাস নামের এক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘অধিক লাভের আশায় জমি বিক্রি করে আমি প্রায় ১ কোটি টাকা জমা রেখেছিলাম। কোনো টাকাই পাইনি।’
আশুলিয়ার কুটুরিয়া এলাকার মনির হোসেন বলেন, ‘আমার স্ত্রী, ছেলে ও আমার নামে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা রেখেছিলাম। কয়েক মাসে ওই টাকায় মাত্র ৪০ হাজার টাকার মতো মুনাফা পেয়েছিলাম। এরপর অফিস বন্ধ করে কর্মকর্তারা গা ঢাকা দেন।’
মনির হোসেন আরও বলেন, ‘প্রতারনার মাধ্যমে চক্রটি আড়াই হাজারের ওপরে আমানতকারীর কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকার ওপরে হাতিয়ে নিল। উল্টো বিনিয়োগকারীরাই অপহরণ মামলার আসামি হয়ে হয়রানির শিকার হচ্ছেন।’
বিনিয়োগকারীদের এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, ‘ঘটনা আর আইনের মারপ্যাঁচে পড়ে বিনিয়োগকারীরা আসামি হয়েছেন। এ ক্ষেত্রে পুলিশের কিছুই করার নেই। তবে বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ আমলে নিয়ে মামলা রজু করা হয়েছে। আইনের মধ্যে থেকেই সকলকে যথাযথ আইনি সহায়তা দেওয়া হবে।’
বেশি মুনাফার লোভে নামসর্বস্ব আবাসন কোম্পানিতে শতকোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন অনেক গ্রাহক। প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে টাকা তুলতে গিয়ে অপহরণ মামলার আসামি হয়েছেন তাঁদের কেউ কেউ। ঢাকার সাভারের শিমুলতলা এলাকার বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেড নামের ওই কোম্পানিতে বিনিয়োগকারীরা এখন হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এ ঘটনায় পাল্টাপাল্টি মামলাও হয়েছে।
পাল্টাপাল্টি মামলায় পুলিশ বুধবার রাতে পাঁচ বিনিয়োগকারী এবং ওই কোম্পানির তিন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের চেয়ারম্যান আওলাদ হোসেন (৬০), উপমহাব্যবস্থাপক মো. আনিসুর রহমান (৫৫) ও পরিচালক মো. আহাদ আলী মৃধা (৫৫) এবং বিনিয়োগকারী মো. মিজানুর রহমান (৫১), মো. খোকন মিয়া (৪৪), মো. মাসুদ হোসেন (৪৮), মো. মোর্শেদ আলম (৪৮) ও মো. হাবিবুর রহমান (৫০)।
গ্রেপ্তার আটজনকে আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে সোপর্দ করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়েছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এস এম শামীম।
পুলিশ ও বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আওলাদ হোসেন ২০২০ সালে সাভার বাসস্ট্যান্ডের অদূরে শিমুলতলা এলাকায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে এমকে টাওয়ারের আটতলার একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু করেন। তাঁর সঙ্গে পরিচালনা পর্ষদে বিভিন্ন পদে আরও ১১ জন ছিলেন।
বিনিয়োগকারীরা জানান, বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কার্যক্রম শুরুর পর থেকে কোম্পানিটি লাখে মাসে ৩ হাজার টাকা মুনাফার লোভ দেখিয়ে ২০ মাস মেয়াদি আমানত সংগ্রহ শুরু করে। আবার মাসে মাসে আসল ও মুনাফা একসঙ্গে দেওয়ার শর্তে আসলের ৫ হাজার টাকার সঙ্গে ২ হাজার টাকা মুনাফার প্রলোভনে আমানত সংগ্রহ করতে থাকে।
বিনিয়োগকারীরা আরও জানান, অধিক মুনাফার লোভে ফেলে কোম্পানিটির কর্মকর্তারা চার বছরে সাভারের বিভিন্ন এলাকার ২ হাজার ৬০০ জনের কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকার বেশি আমানত সংগ্রহ করেছিলন। এরপর বছর দেড়েক আগে অফিস গুটিয়ে ফেলেন তাঁরা।
সাভার পৌর এলাকার মজিদপুরের জহিরুল ইসলামের স্ত্রী আলেয়া ইসলাম বলেন, ‘২০২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের এপ্রিল পর্যন্ত কয়েক দফায় আমার স্বামী বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ৪৭ লাখ টাকা জমা রাখেন। এ ছাড়া আমার কথায় বিশ্বাস করে আমাদের পরিচিত আরও সাতজন ওই প্রতিষ্ঠানটিতে ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা করেন। এর মধ্যে গত চার বছরে আমার স্বামী লাভের ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন। অন্যরা কোনো টাকা পাননি।’
আলেয়া ইসলাম আরও বলেন, ‘বিনিয়োগের টাকা ফেরত না পেয়ে কয়েকজন গ্রাহক কয়েক মাস আগে আওলাদ হোসেনসহ তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান আওলাদ হোসেন, উপমহাব্যবস্থাপক আনিসুর রহমান ও পরিচাক আহাদ আলী মৃধা গত সোমবার (১৬ জুন) সাভার আসেন। বিষয়টি মীমাংসার কথা বলে তাঁরা বেশ কয়েকজন বিনিয়োগকারীকে নিয়ে এমকে টাওয়ারে প্রতিষ্ঠানের কার্যালয়ে বৈঠকে বসেন। এ সময় বিনিয়োগকারীরা তাঁদেরকে আমানতের টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য চাপ দিতে থাকেন। কয়েকজন বিনিয়োগকারী জোর করে তাঁদের কাছ থেকে জমা করা টাকার সমপরিমাণ চেক ও স্ট্যাম্পে টাকা পরিশোধের অঙ্গীকারনামা লিখিয়ে নেন। খবর পেয়ে আরও কয়েকজন বিনিয়োগকারী ওই অফিসে গিয়ে চেক ও অঙ্গীকারনামার জন্য চাপ দিতে থাকেন। পরে পুলিশ জানতে পেরে তাঁদেরকে উদ্ধার করে এবং পাঁচ বিনিয়োগকারীকে আটক করে।’
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাভার থানার এসআই এস এম শামীম বলেন, আওলাদ হোসেনসহ তিনজনকে আটকে রেখে তিন দিন ধরে বিনিয়োগকারীরা তাঁদের টাকা আদায়ের চেষ্টা করছিলেন। পরে আনিসুর রহমানের ছেলে রকিবুর রহমান জরুরি সেবা ৯৯৯-এ জানালে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাঁদেরকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এ সময় পাঁচ বিনিয়োগকারীকেও আটক করা হয়।
এস আই শামীম আরও বলেন, আওলাদ হোসেন, আনিসুর রহমান ও আহাদ আলী মৃধাকে অপহরণ ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগে আনিসুর রহমানের ছেলে রকিবুর রহমান বুধবার দিবাগত রাতে পাঁচ বিনিয়োগকারী এবং অজ্ঞাতনামা আটজনের বিরুদ্ধে সাভার থানায় মামলা করেছেন। অপর দিকে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আওলাদ হোসেনসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন বিনিয়োগকারী আলেয়া ইসলাম।
সাভার মধ্যপাড়ার সুশান্ত কুমার বিশ্বাস নামের এক বিনিয়োগকারী বলেন, ‘অধিক লাভের আশায় জমি বিক্রি করে আমি প্রায় ১ কোটি টাকা জমা রেখেছিলাম। কোনো টাকাই পাইনি।’
আশুলিয়ার কুটুরিয়া এলাকার মনির হোসেন বলেন, ‘আমার স্ত্রী, ছেলে ও আমার নামে বেস্ট হাউস অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট লিমিটেডে ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা রেখেছিলাম। কয়েক মাসে ওই টাকায় মাত্র ৪০ হাজার টাকার মতো মুনাফা পেয়েছিলাম। এরপর অফিস বন্ধ করে কর্মকর্তারা গা ঢাকা দেন।’
মনির হোসেন আরও বলেন, ‘প্রতারনার মাধ্যমে চক্রটি আড়াই হাজারের ওপরে আমানতকারীর কাছ থেকে ১০০ কোটি টাকার ওপরে হাতিয়ে নিল। উল্টো বিনিয়োগকারীরাই অপহরণ মামলার আসামি হয়ে হয়রানির শিকার হচ্ছেন।’
বিনিয়োগকারীদের এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ জুয়েল মিয়া বলেন, ‘ঘটনা আর আইনের মারপ্যাঁচে পড়ে বিনিয়োগকারীরা আসামি হয়েছেন। এ ক্ষেত্রে পুলিশের কিছুই করার নেই। তবে বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ আমলে নিয়ে মামলা রজু করা হয়েছে। আইনের মধ্যে থেকেই সকলকে যথাযথ আইনি সহায়তা দেওয়া হবে।’
ঢাকার সাভারে আব্দুল মালেক (৩৬) নামের এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁকে হত্যার পর লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ। আব্দুল মালেক সাভারের কান্দি ভাকুর্তা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি দোকানে রুপার অলংকার তৈরির কাজ করতেন।
১৫ মিনিট আগেবিএনপির রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ক্রমেই দৃশ্যমান হচ্ছে। এই আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মো. শাহজাহান ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির দুজনই আগামী নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী।
২৭ মিনিট আগেমাদারীপুর জেলার শিবচরে রেলে কাটা পড়ে মারুফ খান (২৮) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২১ জুন) সন্ধ্যার পর উপজেলার পাঁচ্চর-সংলগ্ন রেললাইনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত মারুফ দত্তপাড়া ইউনিয়নের চর বাচামারা এলাকার মৃত আমিন উদ্দিন খানের ছেলে।
৪০ মিনিট আগেশেরপুরের নালিতাবাড়ীতে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সমন্বয় কমিটি গঠনের মাত্র দুই দিন পরই নানা আলোচনা-সমালোচনার মুখে তা স্থগিত করা হয়েছে। আজ শনিবার (২১ জুন) রাতে জেলা এনসিপির যুগ্ম সমন্বয়কারী (দপ্তর) তান্না ইসলাম প্রেরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে