নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউনিয়ন পরিষদ, কৃষি কর্মকর্তা, তহসিলদার ও ইউপি সচিবদের দুর্নীতির কারণে গ্রামের মানুষ ন্যায্য সেবা পাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেন, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে ইউনিয়ন পরিষদ, কৃষি কর্মকর্তা, তহসিলদার ও ইউপি সচিবদের দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে।
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শনিবার সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘জাতীয় উন্নয়নে অঙ্গীকার: শিক্ষা, মানসম্মত কর্মসংস্থান, জেন্ডার সমতা’ শীর্ষক এক নাগরিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য আরমা দত্ত, স্থানীয় শাসন বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, নিজেরা করির সমন্বয়কারী খুশী কবির প্রমুখ।
মন্ত্রী বলেন, ‘তহসিলদার ও ইউপি সচিবরা মোস্ট পাওয়ারফুল অ্যান্ড করাপটেড। জাতীয় পর্যায় থেকে এ বিষয়ে নজর দিতে হবে। এরা অনেক বেশি ক্ষমতাবান। এদের কারণে গ্রামের মানুষেরা ন্যায্য সেবা পায় না।’
বৈশ্বিক সংকটের কারণে সরকার ব্যয় সংকোচন করছে উল্লেখ করে এ সময় এম এ মান্নান বলেন, ‘বিশ্ব এখন টালমাটাল, সেই ঢেউ কিন্তু আমাদের তরীতেও লেগেছে। আমাদের সরকারপ্রধান সঠিকভাবে দেশ পরিচালনা করছেন। তাই সবাই আমরা ব্যয় সংকোচন করছি, মিতব্যয়িতা অবলম্বন করছি।’
দেশের ভোটাররা স্থিতিশীল পরিবেশ ও কর্মসংস্থান চায় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘গ্রাম ও শহরের মানুষের চাওয়া-পাওয়া এক নয়। গ্রামের মানুষ নানা ভাতার কার্ড, পানি, স্যানিটেশন, সেতু ও সড়ক চায়। উন্নয়নের জন্য দেশে স্থিতিশীল পরিবেশ প্রয়োজন। এ জন্য শোভন রাজনীতি প্রয়োজন। কেবল শোভন কর্মসংস্থান দিয়েই উন্নয়ন হবে না। দেশের ভোটাররা স্থিতিশীল পরিবেশ ও কর্মসংস্থান চায়। বর্তমান সরকার তাই করছে।’
ইউনিয়ন পরিষদ, কৃষি কর্মকর্তা, তহসিলদার ও ইউপি সচিবদের দুর্নীতির কারণে গ্রামের মানুষ ন্যায্য সেবা পাচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি বলেন, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে ইউনিয়ন পরিষদ, কৃষি কর্মকর্তা, তহসিলদার ও ইউপি সচিবদের দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে।
রাজধানীর একটি হোটেলে আজ শনিবার সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘জাতীয় উন্নয়নে অঙ্গীকার: শিক্ষা, মানসম্মত কর্মসংস্থান, জেন্ডার সমতা’ শীর্ষক এক নাগরিক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য আরমা দত্ত, স্থানীয় শাসন বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ, সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, নিজেরা করির সমন্বয়কারী খুশী কবির প্রমুখ।
মন্ত্রী বলেন, ‘তহসিলদার ও ইউপি সচিবরা মোস্ট পাওয়ারফুল অ্যান্ড করাপটেড। জাতীয় পর্যায় থেকে এ বিষয়ে নজর দিতে হবে। এরা অনেক বেশি ক্ষমতাবান। এদের কারণে গ্রামের মানুষেরা ন্যায্য সেবা পায় না।’
বৈশ্বিক সংকটের কারণে সরকার ব্যয় সংকোচন করছে উল্লেখ করে এ সময় এম এ মান্নান বলেন, ‘বিশ্ব এখন টালমাটাল, সেই ঢেউ কিন্তু আমাদের তরীতেও লেগেছে। আমাদের সরকারপ্রধান সঠিকভাবে দেশ পরিচালনা করছেন। তাই সবাই আমরা ব্যয় সংকোচন করছি, মিতব্যয়িতা অবলম্বন করছি।’
দেশের ভোটাররা স্থিতিশীল পরিবেশ ও কর্মসংস্থান চায় উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘গ্রাম ও শহরের মানুষের চাওয়া-পাওয়া এক নয়। গ্রামের মানুষ নানা ভাতার কার্ড, পানি, স্যানিটেশন, সেতু ও সড়ক চায়। উন্নয়নের জন্য দেশে স্থিতিশীল পরিবেশ প্রয়োজন। এ জন্য শোভন রাজনীতি প্রয়োজন। কেবল শোভন কর্মসংস্থান দিয়েই উন্নয়ন হবে না। দেশের ভোটাররা স্থিতিশীল পরিবেশ ও কর্মসংস্থান চায়। বর্তমান সরকার তাই করছে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে