নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক ছাত্রীকে জোরপূর্বক বিয়ে ও ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির দাতা সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮–এর বিচারক শওকত আলী এই আদেশ দেন।
গত ১ জুন তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) মামলা থেকে দুজনের অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ গ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে মামলার বাদী কর্তৃক তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে দেওয়া নারাজি আবেদন খারিজ করে দেন।
১ জুন পিবিআই তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। ওই দিন এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে তাঁর বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন দাখিল করেন মামলার বাদী। পরে নারাজি আবেদনের ওপর শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল আদেশের জন্য আজ দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ১৪ মার্চ নতুন করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। এই মামলাটি তদন্ত করে গুলশান থানা-পুলিশ। গত বছর ৩০ অক্টোবর ওই থানার এসআই সোহেল রানা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে দুই আসামিকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করেন।
গত ৩ মার্চ মামলার বাদী নারাজি আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল পিবিআইকে নতুন করে তদন্তের দায়িত্ব দেন।
গত বছর ১ আগস্ট ওই ছাত্রীর বাবা ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮–এ অভিযোগ দায়ের করেন। ট্রাইব্যুনাল গুলশান থানার ওসিকে অভিযোগটিকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন।
প্রলোভন ও জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলাটিতে। মুশতাককে কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদী সহযোগিতা করেন বলে বাদী উল্লেখ করেন।
কিন্তু এই মামলা দায়েরের পর জানা যায়, মুশতাক ওই ছাত্রীকে বিয়ে করেছেন। হাইকোর্টে হাজির হয়ে ওই ছাত্রী নিজে জবানবন্দি দিয়ে জানান, মুশতাককে তিনি স্বেচ্ছায় বিয়ে করেছেন।
এবারও তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মামলার ভিকটিমকে জোরপূর্বক অপহরণ করা হয়নি এবং তাঁকে ধর্ষণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বাদীর মেয়ে স্বেচ্ছায় আসামি মুশতাককে বিয়ে করেছেন।
মামলার বাদী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে আপিল করবেন।
রাজধানীর মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক ছাত্রীকে জোরপূর্বক বিয়ে ও ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলা থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির গভর্নিং বডির দাতা সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮–এর বিচারক শওকত আলী এই আদেশ দেন।
গত ১ জুন তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) মামলা থেকে দুজনের অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ গ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে মামলার বাদী কর্তৃক তদন্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে দেওয়া নারাজি আবেদন খারিজ করে দেন।
১ জুন পিবিআই তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। ওই দিন এই প্রতিবেদনকে প্রত্যাখ্যান করে তাঁর বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন দাখিল করেন মামলার বাদী। পরে নারাজি আবেদনের ওপর শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল আদেশের জন্য আজ দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ১৪ মার্চ নতুন করে পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। এই মামলাটি তদন্ত করে গুলশান থানা-পুলিশ। গত বছর ৩০ অক্টোবর ওই থানার এসআই সোহেল রানা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে দুই আসামিকে অব্যাহতি দেওয়ার সুপারিশ করেন।
গত ৩ মার্চ মামলার বাদী নারাজি আবেদন করেন। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ট্রাইব্যুনাল পিবিআইকে নতুন করে তদন্তের দায়িত্ব দেন।
গত বছর ১ আগস্ট ওই ছাত্রীর বাবা ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮–এ অভিযোগ দায়ের করেন। ট্রাইব্যুনাল গুলশান থানার ওসিকে অভিযোগটিকে এজাহার হিসেবে গণ্য করার নির্দেশ দেন।
প্রলোভন ও জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগে করা মামলাটিতে। মুশতাককে কলেজের অধ্যক্ষ ফাওজিয়া রাশেদী সহযোগিতা করেন বলে বাদী উল্লেখ করেন।
কিন্তু এই মামলা দায়েরের পর জানা যায়, মুশতাক ওই ছাত্রীকে বিয়ে করেছেন। হাইকোর্টে হাজির হয়ে ওই ছাত্রী নিজে জবানবন্দি দিয়ে জানান, মুশতাককে তিনি স্বেচ্ছায় বিয়ে করেছেন।
এবারও তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই মামলার ভিকটিমকে জোরপূর্বক অপহরণ করা হয়নি এবং তাঁকে ধর্ষণের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বাদীর মেয়ে স্বেচ্ছায় আসামি মুশতাককে বিয়ে করেছেন।
মামলার বাদী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ট্রাইব্যুনালের আদেশের বিরুদ্ধে তিনি হাইকোর্টে আপিল করবেন।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে