উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর দক্ষিণখানে স্বল্পশিক্ষিত যুবকদের উচ্চবেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুজন প্রতারককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. হিমেল (৩৩) ও রাসেল মিয়া (২৮)।
প্রতারণার শিকার হওয়া ভুক্তভোগী রাকিব উদ্দিন বাদী হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে দক্ষিণখান থানায় একটি মামলা করেন। মামলার পরপর দক্ষিণখানের মিজানের গ্যারেজ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার মুডা আমিরাবাদের আবদুল্লাহ আল জিহাদের ছেলে মো. হিমেল ও টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার খলসিন্দুর এলাকার কাউছার মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া। বর্তমানে তারা দক্ষিণখানের মিজানের গ্যারেজ এলাকায় বসবাস করেন।
মামলার বাদী রাকিব উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারিবারিক অসচ্ছলতার কারণে ২০১৯ সালে এইচএসসি পাশ করার পর চাকরির খোঁজ করা শুরু করি। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দক্ষিণখানের ফায়দাবাদের ট্রান্সমিটার মোড়ের র্যাপিড সেফ সিকিউরিটি সার্ভিস লিমিটেডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচয় হয়। তাঁরা আমাকে উচ্চবেতনে চাকরির লোভ দেখিয়ে জানামত হিসাবে ২০ হাজার টাকা নেন। পরে আমাকে এক দিনের ট্রেনিং করান তাঁরা। ওই সময় এহসানুল হকি তোরণের সঙ্গে পরিচয় হয়। তোরণের কাছ থেকেও একইভাবে ২০ হাজার টাকা নেন। ট্রেনিং শেষে আমাদের অফিসের লোকজন গ্রামের বাড়ি থেকে লোক নিয়ে আসতে বলে। তাদের কথায় রাজি না হলে এবং জামানতের টাকা ফেরত চাইলে টাকা না দিয়ে উল্টো ভয়ভীতি ও হুমকি দেয়।’
রাকিব আরও বলেন, ‘খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারি, সিকিউরিটি কোম্পানির অফিসটি একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান। তাই এ ঘটনায় স্বপন হোসেন (৩৫), মো. হিমেল (৩৩), রাসেল মিয়া (২৮), হৃদয় (২৮) ও মণির হোসেনসহ অজ্ঞাত চার-পাঁচজনকে আসামি করে দক্ষিণখান থানায় একটি মামলা করি। মামলার আসামিদের মধ্যে সিকিউরিটি অফিসটির এমডি, জিএম, এজিএম, ম্যানেজার ও সদস্য রয়েছেন।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও দক্ষিণখান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু তাহের আজ শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার পরই র্যাপিড সেফ সিকিউরিটি সার্ভিস লিমিটেডের হিমেল ও রাসেল মিয়া নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাদের আজ (শুক্রবার) ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে পাঠানো হলে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।’
গ্রেপ্তারের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে এসআই আবু তাহের বলেন, ‘মামলার বাদী রাকিব উদ্দিন ও তোরণের কাছ থেকে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাতের কথা স্বীকার করেছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
রাজধানীর দক্ষিণখানে স্বল্পশিক্ষিত যুবকদের উচ্চবেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুজন প্রতারককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. হিমেল (৩৩) ও রাসেল মিয়া (২৮)।
প্রতারণার শিকার হওয়া ভুক্তভোগী রাকিব উদ্দিন বাদী হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে দক্ষিণখান থানায় একটি মামলা করেন। মামলার পরপর দক্ষিণখানের মিজানের গ্যারেজ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলার মুডা আমিরাবাদের আবদুল্লাহ আল জিহাদের ছেলে মো. হিমেল ও টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার খলসিন্দুর এলাকার কাউছার মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া। বর্তমানে তারা দক্ষিণখানের মিজানের গ্যারেজ এলাকায় বসবাস করেন।
মামলার বাদী রাকিব উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পারিবারিক অসচ্ছলতার কারণে ২০১৯ সালে এইচএসসি পাশ করার পর চাকরির খোঁজ করা শুরু করি। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দক্ষিণখানের ফায়দাবাদের ট্রান্সমিটার মোড়ের র্যাপিড সেফ সিকিউরিটি সার্ভিস লিমিটেডের কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচয় হয়। তাঁরা আমাকে উচ্চবেতনে চাকরির লোভ দেখিয়ে জানামত হিসাবে ২০ হাজার টাকা নেন। পরে আমাকে এক দিনের ট্রেনিং করান তাঁরা। ওই সময় এহসানুল হকি তোরণের সঙ্গে পরিচয় হয়। তোরণের কাছ থেকেও একইভাবে ২০ হাজার টাকা নেন। ট্রেনিং শেষে আমাদের অফিসের লোকজন গ্রামের বাড়ি থেকে লোক নিয়ে আসতে বলে। তাদের কথায় রাজি না হলে এবং জামানতের টাকা ফেরত চাইলে টাকা না দিয়ে উল্টো ভয়ভীতি ও হুমকি দেয়।’
রাকিব আরও বলেন, ‘খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারি, সিকিউরিটি কোম্পানির অফিসটি একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান। তাই এ ঘটনায় স্বপন হোসেন (৩৫), মো. হিমেল (৩৩), রাসেল মিয়া (২৮), হৃদয় (২৮) ও মণির হোসেনসহ অজ্ঞাত চার-পাঁচজনকে আসামি করে দক্ষিণখান থানায় একটি মামলা করি। মামলার আসামিদের মধ্যে সিকিউরিটি অফিসটির এমডি, জিএম, এজিএম, ম্যানেজার ও সদস্য রয়েছেন।’
এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও দক্ষিণখান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু তাহের আজ শুক্রবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলার পরই র্যাপিড সেফ সিকিউরিটি সার্ভিস লিমিটেডের হিমেল ও রাসেল মিয়া নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পরে তাদের আজ (শুক্রবার) ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে পাঠানো হলে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।’
গ্রেপ্তারের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে এসআই আবু তাহের বলেন, ‘মামলার বাদী রাকিব উদ্দিন ও তোরণের কাছ থেকে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে টাকা আত্মসাতের কথা স্বীকার করেছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১৫ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১৯ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩৯ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে