নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোনো এলাকায় ১০০ জন মদ পানের পারমিটধারী থাকলে অ্যালকোহল বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া যাবে— অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা-২২-এর এমন বিধি কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা-২০২২ এর ৭- (২), (৪) ৯- (৩) এবং ১৫- (২) ক, চ কেন বাতিল করা হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চ রুল জারি করেন। আইন সচিব, স্বাস্থ্য সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদেরকে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা-২০২২ চ্যালেঞ্জ করে গত ২০ এপ্রিল ব্যারিস্টার মার-ই-য়াম খন্দকার রিটটি করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। তিনি বলেন, ‘প্রতি বছর বিশ্বে ৩০ লাখ মানুষ মদ খেয়ে মারা যায়। ২০২২ সালে করা বিধির কারণে মদ খাওয়ার ব্যাপক সুযোগ তৈরি হবে। যা আমাদের সংবিধানের ১৮ (১) অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা-২০২২ অনুযায়ী, মদ কেনাবেচা, পান ও পরিবহনের ক্ষেত্রে লাইসেন্স, পারমিট ও পাস নিতে হবে। ২১ বছর হলেই মিলবে মদপানের অনুমতি। এতে বলা হয়, কোনো ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে ২০০ জন অ্যালকোহল পারমিটধারী থাকলে তাদের বার (পানশালা) স্থাপনের লাইসেন্স দেওয়া যাবে।
এতে আরও বলা হয়, বিধিমালার অধীনে হোটেল, রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট, ক্লাব, ডিউটি ফ্রি শপ ও প্রকল্প এলাকায় নির্দিষ্ট সংখ্যক বার স্থাপন লাইসেন্স দেওয়া যাবে। আর ক্লাব ও রেস্টুরেন্টের ক্ষেত্রে একটি করে আবার পাঁচ তারকা বা তার চেয়ে বেশি মানসম্পন্ন হলে সাতটিরও বেশি বারের লাইসেন্স দেওয়া যাবে।
কোনো এলাকায় ১০০ জন মদ পানের পারমিটধারী থাকলে অ্যালকোহল বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া যাবে— অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা-২২-এর এমন বিধি কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেইসঙ্গে অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা-২০২২ এর ৭- (২), (৪) ৯- (৩) এবং ১৫- (২) ক, চ কেন বাতিল করা হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এসএম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চ রুল জারি করেন। আইন সচিব, স্বাস্থ্য সচিব ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদেরকে আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা-২০২২ চ্যালেঞ্জ করে গত ২০ এপ্রিল ব্যারিস্টার মার-ই-য়াম খন্দকার রিটটি করেন।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। তিনি বলেন, ‘প্রতি বছর বিশ্বে ৩০ লাখ মানুষ মদ খেয়ে মারা যায়। ২০২২ সালে করা বিধির কারণে মদ খাওয়ার ব্যাপক সুযোগ তৈরি হবে। যা আমাদের সংবিধানের ১৮ (১) অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
অ্যালকোহল নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা-২০২২ অনুযায়ী, মদ কেনাবেচা, পান ও পরিবহনের ক্ষেত্রে লাইসেন্স, পারমিট ও পাস নিতে হবে। ২১ বছর হলেই মিলবে মদপানের অনুমতি। এতে বলা হয়, কোনো ক্লাবের সদস্যদের মধ্যে ২০০ জন অ্যালকোহল পারমিটধারী থাকলে তাদের বার (পানশালা) স্থাপনের লাইসেন্স দেওয়া যাবে।
এতে আরও বলা হয়, বিধিমালার অধীনে হোটেল, রিসোর্ট, রেস্টুরেন্ট, ক্লাব, ডিউটি ফ্রি শপ ও প্রকল্প এলাকায় নির্দিষ্ট সংখ্যক বার স্থাপন লাইসেন্স দেওয়া যাবে। আর ক্লাব ও রেস্টুরেন্টের ক্ষেত্রে একটি করে আবার পাঁচ তারকা বা তার চেয়ে বেশি মানসম্পন্ন হলে সাতটিরও বেশি বারের লাইসেন্স দেওয়া যাবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে