মাদারগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের মাদারগঞ্জে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে নির্যাতনের মামলার প্রধান আসামি অভিযুক্ত শ্বশুর আইনাল আকন্দকে (৫২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে অভিযুক্তের নিজ বাড়ি গুনারীতলা ইউনিয়নের সিংদহ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁকে জামালপুর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল সোমবার দুপুরে ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা সুরাইয়া বেগম বাদী হয়ে অভিযুক্ত শ্বশুরকে প্রধান আসামি করে চারজনের বিরুদ্ধে মাদারগঞ্জে মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।
এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন, ভুক্তভোগী গৃহবধূর স্বামী আলামিন আকন্দ (৩০), শাশুড়ি চায়না বেগম (৫৫) ও ননদ রোমানা খাতুন (২৪)।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৫ মাস আগে গুনারীতলা ইউনিয়নের পশ্চিম মোসলেমাবাদ আইগেনিপাড়ার আশরাফ আলীর আকন্দের মেয়ে মুন্নি বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয় একই ইউনিয়নের সিংদহ গ্রামের আইনাল আকন্দের ছেলে আলামিনের। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে ভুক্তভোগী গৃহবধূকে ২ লাখ টাকা যৌতুক আনতে চাপ দিতে থাকেন। কিন্তু পরিবার আর্থিক অসচ্ছল হওয়ায় টাকা আনতে না চাইলে শুরু হয় তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতন। টাকা দিতে না পারায় একপর্যায়ে গৃহবধূর স্বামী আলামিন তাকে না জানিয়ে আরেকটি বিয়ে করেন। সবশেষ গত শনিবার (২৫ জুন) সকালে ২ লাখ টাকার যৌতুক চাওয়া হয়। যৌতুক দিতে অস্বীকার করায় অভিযুক্তরা ওই দিন সকালে তাঁকে বাঁশ ও লাঠি এবং গাছের ডাল দিয়ে আঘাত করে। প্রধান আসামি শ্বশুর পেটে লাথি দিলে মাটিতে পড়ে যান গৃহবধূ। পরে তাঁর আত্ম চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে। পরে গৃহবধূ মোবাইলের মাধ্যমে পরিবারকে জানালে তাঁরা গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে মাদারগঞ্জে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। বর্তমানে তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মডেল থানার উপপরিদর্শক অনল কুমার দত্ত জানান, মামলাটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। অভিযুক্ত আসামি সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে।
জামালপুরের মাদারগঞ্জে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূকে নির্যাতনের মামলার প্রধান আসামি অভিযুক্ত শ্বশুর আইনাল আকন্দকে (৫২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে অভিযুক্তের নিজ বাড়ি গুনারীতলা ইউনিয়নের সিংদহ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁকে জামালপুর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল সোমবার দুপুরে ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা সুরাইয়া বেগম বাদী হয়ে অভিযুক্ত শ্বশুরকে প্রধান আসামি করে চারজনের বিরুদ্ধে মাদারগঞ্জে মডেল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।
এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন, ভুক্তভোগী গৃহবধূর স্বামী আলামিন আকন্দ (৩০), শাশুড়ি চায়না বেগম (৫৫) ও ননদ রোমানা খাতুন (২৪)।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ৫ মাস আগে গুনারীতলা ইউনিয়নের পশ্চিম মোসলেমাবাদ আইগেনিপাড়ার আশরাফ আলীর আকন্দের মেয়ে মুন্নি বেগমের সঙ্গে বিয়ে হয় একই ইউনিয়নের সিংদহ গ্রামের আইনাল আকন্দের ছেলে আলামিনের। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে ভুক্তভোগী গৃহবধূকে ২ লাখ টাকা যৌতুক আনতে চাপ দিতে থাকেন। কিন্তু পরিবার আর্থিক অসচ্ছল হওয়ায় টাকা আনতে না চাইলে শুরু হয় তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজনের নির্যাতন। টাকা দিতে না পারায় একপর্যায়ে গৃহবধূর স্বামী আলামিন তাকে না জানিয়ে আরেকটি বিয়ে করেন। সবশেষ গত শনিবার (২৫ জুন) সকালে ২ লাখ টাকার যৌতুক চাওয়া হয়। যৌতুক দিতে অস্বীকার করায় অভিযুক্তরা ওই দিন সকালে তাঁকে বাঁশ ও লাঠি এবং গাছের ডাল দিয়ে আঘাত করে। প্রধান আসামি শ্বশুর পেটে লাথি দিলে মাটিতে পড়ে যান গৃহবধূ। পরে তাঁর আত্ম চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে। পরে গৃহবধূ মোবাইলের মাধ্যমে পরিবারকে জানালে তাঁরা গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে মাদারগঞ্জে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। বর্তমানে তিনি সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মডেল থানার উপপরিদর্শক অনল কুমার দত্ত জানান, মামলাটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। অভিযুক্ত আসামি সকলকে আইনের আওতায় আনা হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে