সিঙ্গাইর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
২০২৩ সালে শুরু হওয়া সড়ক সংস্কারকাজ এখনো শেষ হয়নি। এরই মধ্যে উঠে আসছে কার্পেটিং। হাত দিয়ে টান দিলেও কার্পেটিং উঠে আসছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণেই এ অবস্থা। তাঁদের দাবি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে মানসম্মত কাজ করা।
এদিকে উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) কর্মকর্তারা বলছেন, তদন্ত করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা এলজিইডি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সিঙ্গাইর উপজেলার জয়মন্টপ থেকে মানিকনগর পর্যন্ত ৩ দশমিক ১ কিলোমিটার সড়কের সংস্কারকাজ পায় মেসার্স নাহিদ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। ১ কোটি ৪৬ লাখ ৮২ হাজার টাকার প্রকল্পটি এখন পর্যন্ত প্রায় ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। কাজের ধীর গতির কারণে বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া কাজ শেষ করার কথা ছিল ওই বছরের ১ ডিসেম্বরে। পরবর্তী সময় বাড়ানোর আবেদন করে মেসার্স নাহিদ এন্টারপ্রাইজ নামে প্রতিষ্ঠানটি।
রামনগর গ্রামের মো. আনসার বলেন, ‘এখনো শেষ হয়নি পুরো সড়কের সংস্কারকাজ। যেসব অংশে কার্পেটিং শেষ হয়েছে, হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে যাচ্ছে। কতটা দুর্নীতি ও অনিয়ম হলে সড়কটির এমন পরিণত হয়। সড়কটি সংস্কারে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে কাজ করা হয়েছে, তাই হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে।’
আরেক স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল ইসলাম বলেন, ‘শুরু থেকে সড়কটিতে নিম্নমানের কাজ হচ্ছিল। বাধা উপেক্ষা করে ঠিকাদার কাজ অব্যাহত রাখেন। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে, মানসম্মত কাজের দাবি জানাই। তা না হলে আমরা এ নিম্নমানের কাজ চলতে দেব না।’
ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মেসার্স নাহিদ এন্টারপ্রাইজের মালিক নাহিদ সেরনিয়াবাত বলেন, ‘নির্মাণকাজে অনিয়ম হয়নি। তবে যদি কার্পেটিং করা সড়কে কোনো সমস্যা হলে পুনরায় সংস্কার করা হবে।’
উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, নির্মাণসামগ্রী নিম্নমানের হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে যদি নিম্নমানের কাজ হয়ে থাকে তদন্ত করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০২৩ সালে শুরু হওয়া সড়ক সংস্কারকাজ এখনো শেষ হয়নি। এরই মধ্যে উঠে আসছে কার্পেটিং। হাত দিয়ে টান দিলেও কার্পেটিং উঠে আসছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণেই এ অবস্থা। তাঁদের দাবি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে মানসম্মত কাজ করা।
এদিকে উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) কর্মকর্তারা বলছেন, তদন্ত করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা এলজিইডি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সিঙ্গাইর উপজেলার জয়মন্টপ থেকে মানিকনগর পর্যন্ত ৩ দশমিক ১ কিলোমিটার সড়কের সংস্কারকাজ পায় মেসার্স নাহিদ এন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। ১ কোটি ৪৬ লাখ ৮২ হাজার টাকার প্রকল্পটি এখন পর্যন্ত প্রায় ৭০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। কাজের ধীর গতির কারণে বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে পারেনি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটি। ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শুরু হওয়া কাজ শেষ করার কথা ছিল ওই বছরের ১ ডিসেম্বরে। পরবর্তী সময় বাড়ানোর আবেদন করে মেসার্স নাহিদ এন্টারপ্রাইজ নামে প্রতিষ্ঠানটি।
রামনগর গ্রামের মো. আনসার বলেন, ‘এখনো শেষ হয়নি পুরো সড়কের সংস্কারকাজ। যেসব অংশে কার্পেটিং শেষ হয়েছে, হাত দিয়ে টান দিলেই উঠে যাচ্ছে। কতটা দুর্নীতি ও অনিয়ম হলে সড়কটির এমন পরিণত হয়। সড়কটি সংস্কারে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী দিয়ে কাজ করা হয়েছে, তাই হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে।’
আরেক স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল ইসলাম বলেন, ‘শুরু থেকে সড়কটিতে নিম্নমানের কাজ হচ্ছিল। বাধা উপেক্ষা করে ঠিকাদার কাজ অব্যাহত রাখেন। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে, মানসম্মত কাজের দাবি জানাই। তা না হলে আমরা এ নিম্নমানের কাজ চলতে দেব না।’
ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান মেসার্স নাহিদ এন্টারপ্রাইজের মালিক নাহিদ সেরনিয়াবাত বলেন, ‘নির্মাণকাজে অনিয়ম হয়নি। তবে যদি কার্পেটিং করা সড়কে কোনো সমস্যা হলে পুনরায় সংস্কার করা হবে।’
উপজেলা এলজিইডির প্রকৌশলী মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, নির্মাণসামগ্রী নিম্নমানের হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে যদি নিম্নমানের কাজ হয়ে থাকে তদন্ত করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৭ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১০ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
২১ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
২৫ মিনিট আগে