নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি। এই দাবি বাস্তবায়িত না হলে শিক্ষক মহাসমাবেশসহ কঠোর কর্মসূচিরও ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শেখ কাওছার আহমেদ। আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি অধ্যক্ষ মো. বজলুর রহমান মিয়া।
লিখিত বক্তব্যে শেখ কাওছার আহমেদ বলেন, দেশের সিংভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীর দ্বারা। আমরা মাত্র ২৫ শতাংশ উৎসব ভাতা, ১ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া এবং ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পাই। একই ধরনের কাজ করেও সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে রয়েছে পাহাড়সম বৈষম্য।
কাওছার আহমেদ আরও বলেন, কোনো ধরনের সুবিধা না দিয়েই অবসরসুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্ট খাতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন থেকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ টাকা কেটে নিচ্ছে, যা অত্যন্ত অমানবিক। তাই অতিরিক্ত কর্তনের প্রতিবাদে আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন পর্যন্ত এটা বন্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সম্মেলনে অধ্যক্ষ মো. বজলুর রহমান মিয়া দ্রুত দেশের মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবি জানান। বলেন, জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ বাস্তবায়ন, শিক্ষায় বিনিয়োগে ইউনেস্কো-আইএলওর সুপারিশসমূহ বাস্তবায়ন এবং সবার জন্য শিক্ষাগ্রহণের সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ এখন সময়ের দাবি। এ দাবি বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা সরকারে কাছে জোর দাবি জানাই।
এ দাবি বাস্তবায়ন না হলে তিনি কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন। বলেন, আমরা ১৩ ও ১৪ মার্চ দাবির পক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করব। এরপর আগামী ২০ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শিক্ষক মহাসমাবেশের আয়োজন করব।
দেশের মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয়করণের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি। এই দাবি বাস্তবায়িত না হলে শিক্ষক মহাসমাবেশসহ কঠোর কর্মসূচিরও ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ শেখ কাওছার আহমেদ। আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি অধ্যক্ষ মো. বজলুর রহমান মিয়া।
লিখিত বক্তব্যে শেখ কাওছার আহমেদ বলেন, দেশের সিংভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে এমপিওভুক্ত বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীর দ্বারা। আমরা মাত্র ২৫ শতাংশ উৎসব ভাতা, ১ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া এবং ৫০০ টাকা চিকিৎসা ভাতা পাই। একই ধরনের কাজ করেও সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে রয়েছে পাহাড়সম বৈষম্য।
কাওছার আহমেদ আরও বলেন, কোনো ধরনের সুবিধা না দিয়েই অবসরসুবিধা ও কল্যাণ ট্রাস্ট খাতে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন থেকে অতিরিক্ত ৪ শতাংশ টাকা কেটে নিচ্ছে, যা অত্যন্ত অমানবিক। তাই অতিরিক্ত কর্তনের প্রতিবাদে আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি দিয়েছিলাম। কিন্তু এখন পর্যন্ত এটা বন্ধে কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
সম্মেলনে অধ্যক্ষ মো. বজলুর রহমান মিয়া দ্রুত দেশের মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণের দাবি জানান। বলেন, জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১০ বাস্তবায়ন, শিক্ষায় বিনিয়োগে ইউনেস্কো-আইএলওর সুপারিশসমূহ বাস্তবায়ন এবং সবার জন্য শিক্ষাগ্রহণের সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয়করণ এখন সময়ের দাবি। এ দাবি বাস্তবায়ন করার জন্য আমরা সরকারে কাছে জোর দাবি জানাই।
এ দাবি বাস্তবায়ন না হলে তিনি কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন। বলেন, আমরা ১৩ ও ১৪ মার্চ দাবির পক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করব। এরপর আগামী ২০ মার্চ জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শিক্ষক মহাসমাবেশের আয়োজন করব।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে