আজকের পত্রিকা ডেস্ক

‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’–এর খসড়ায় জনগণের বাক্স্বাধীনতা ও তথ্য প্রাপ্তি-সুরক্ষার প্রশ্নে শাসকের পুরোনো দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় তারা।
সংগঠনের সভাপতি ছায়েদুল হক নিশান ও সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহমদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাইবার অপরাধ দমনের নামে কার্যত প্রতিবাদ দমনের সমস্ত আয়োজন নিশ্চিত করেছিল আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার। যার মর্মবস্তু ছিল জনগণের মতামতকে ক্রিমিনাইলজ করা এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা প্রদান করা। রাষ্ট্রের গোপনীয়তাকে প্রাধান্য দিয়ে জনগণের তথ্যের অধিকার সংকুচিত করা আবার ব্যক্তির গোপনীয়তার অধিকারকে হরণ করে রাষ্ট্রীয় নজরদারির আওতায় আনা।
আরও বলা হয়, প্রাথমিকভাবে মুক্তিযুদ্ধ, ধর্ম, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত ইত্যাদি বিষয়ে জনগণের আবেগকে পুঁজি করে আওয়ামী সরকার ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮’-এর বৈধতা আদায় করতে চেয়েছিল। যার ভয়াবহতা পরবর্তী সময়ে এ দেশের মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে। সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়াতেও জনগণের আবেগকে পুঁজি করে মতপ্রকাশকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করার প্রবণতা দৃশ্যমান। খসড়ায় উল্লেখিত কয়েকটি বিতর্কিত ধারা যা বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের পুনরাবৃত্তি ও বর্তমান সরকারের শ্রেণি চরিত্রের প্রকাশ বলে আমরা মনে করি।’
বিবৃতিতে খসড়া অধ্যাদেশের কয়েকটি ধারা উল্লেখ করে বলা হয়, ধারা ৮ (১), (২), (৩) এ মহাপরিচালকের অনুরোধক্রমে বিটিআরসির তথ্য-উপাত্ত অপসারণ বা ব্লক করার ক্ষমতা কার্যত অস্বচ্ছ ও জবাবদিহিহীন। বিগত সময়েও জনশৃঙ্খলা, ধর্মীয় মূল্যবোধ, প্রতিরক্ষা ইত্যাদির কথা বলে সরকার নিরঙ্কুশ ফিল্টারিং, ব্লকিং ও সেন্সরশিপ জারি রেখেছিল। এর মধ্য দিয়ে স্বাধীন মতো প্রকাশ ও তথ্য প্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল মনে করে, অধ্যাদেশের ধারা ৩৬ (১) এ পুলিশ বাহিনীর সীমাহীন ক্ষমতা চর্চার আরেকটি সুযোগ থাকছে পরোয়ানা ব্যতিরেকে তল্লাশি, জব্দ ও গ্রেপ্তারের মধ্যে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৪৩ (১) ধারা, সাইবার নিরাপত্তা আইনের ৪২ (১) ধারার পুনঃস্থাপন হয়েছে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশে। এর মধ্য দিয়ে পুলিশি হয়রানি, যেকোনো তথ্যের সম্প্রচার বন্ধ এবং জনগণের মতপ্রকাশে ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টির সুযোগ আছে। আবার ধারা ৩৬ (২) অনুসারে তল্লাশি রিপোর্ট ট্রাইব্যুনালের নিকট জমা দেওয়ার কোনো সুনির্দিষ্ট সময়সীমা আইনে উল্লেখ নেই। এ ক্ষেত্রেও নাগরিকের জন্য কোনো সুরক্ষাকবজ নেই।
বিবৃতিতে বলা হয়, সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের ধারা ২৬-এর মধ্য দিয়ে ব্লাসফেমি আইন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের নিবর্তনমূলক আইনের বৈধতা আদায়ের জন্য জনগণের ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যবহার করেছে ৷ এ ক্ষেত্রেও ভিন্ন নয়।
খসড়া অধ্যাদেশের ৩১ ধারা উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে ৷ একই আইন আইসিটি অ্যাক্টের ৭৯ ধারা এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩৭ ধারায় উল্লেখ আছে। কিন্তু সেবা প্রদানকারী এবং ডেটা সেন্টারগুলো জনগণের তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে না পারলে, সরকার কর্তৃক এই সেবা প্রদানকারীদের কাছ থেকে তথ্য চুরি হলে এর কোনো প্রতিকার আইনে উল্লেখ নেই ৷ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানেও রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সংস্থা কর্তৃক আন্দোলনকারীদের তথ্য সংগ্রহ, কল রেকর্ড সংগ্রহ, ব্যক্তিগত আলাপচারিতার ওপর নজরদারির ঘটনা ঘটেছে ৷ সরকার কর্তৃক জনগণের গোপনীয়তার অধিকার হরণ হলে তার প্রতিকার অধ্যাদেশে উল্লেখ করা জরুরি। অন্যথায় এই অধ্যাদেশের মধ্য দিয়ে জনগণের গোপনীয়তার অধিকার সুরক্ষিত হয় না।
গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল মনে করে, সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ‘২৪–এর খসড়ায় গণ–আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হয়নি। বরং অনেক অগণতান্ত্রিক, ফ্যাসিস্ট ধারার পুনর্মুদ্রণ হয়েছে। জনগণের মতপ্রকাশকে ফৌজদারি অপরাধের আওতামুক্ত রেখে নাগরিকের গোপনীয়তা ও রাষ্ট্রের স্বচ্ছতা নিশ্চিতের নীতিকে সামনে রেখে সাইবার সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা জরুরি। অন্যথায় এই আইনও শাসকের নিপীড়নের যন্ত্র হিসাবে ব্যবহৃত হবে।

‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’–এর খসড়ায় জনগণের বাক্স্বাধীনতা ও তথ্য প্রাপ্তি-সুরক্ষার প্রশ্নে শাসকের পুরোনো দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় তারা।
সংগঠনের সভাপতি ছায়েদুল হক নিশান ও সাধারণ সম্পাদক ফাহিম আহমদ চৌধুরী স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সাইবার নিরাপত্তা আইনে সাইবার অপরাধ দমনের নামে কার্যত প্রতিবাদ দমনের সমস্ত আয়োজন নিশ্চিত করেছিল আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার। যার মর্মবস্তু ছিল জনগণের মতামতকে ক্রিমিনাইলজ করা এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনীর হাতে নিরঙ্কুশ ক্ষমতা প্রদান করা। রাষ্ট্রের গোপনীয়তাকে প্রাধান্য দিয়ে জনগণের তথ্যের অধিকার সংকুচিত করা আবার ব্যক্তির গোপনীয়তার অধিকারকে হরণ করে রাষ্ট্রীয় নজরদারির আওতায় আনা।
আরও বলা হয়, প্রাথমিকভাবে মুক্তিযুদ্ধ, ধর্ম, জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত ইত্যাদি বিষয়ে জনগণের আবেগকে পুঁজি করে আওয়ামী সরকার ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮’-এর বৈধতা আদায় করতে চেয়েছিল। যার ভয়াবহতা পরবর্তী সময়ে এ দেশের মানুষ প্রত্যক্ষ করেছে। সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের খসড়াতেও জনগণের আবেগকে পুঁজি করে মতপ্রকাশকে অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করার প্রবণতা দৃশ্যমান। খসড়ায় উল্লেখিত কয়েকটি বিতর্কিত ধারা যা বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের পুনরাবৃত্তি ও বর্তমান সরকারের শ্রেণি চরিত্রের প্রকাশ বলে আমরা মনে করি।’
বিবৃতিতে খসড়া অধ্যাদেশের কয়েকটি ধারা উল্লেখ করে বলা হয়, ধারা ৮ (১), (২), (৩) এ মহাপরিচালকের অনুরোধক্রমে বিটিআরসির তথ্য-উপাত্ত অপসারণ বা ব্লক করার ক্ষমতা কার্যত অস্বচ্ছ ও জবাবদিহিহীন। বিগত সময়েও জনশৃঙ্খলা, ধর্মীয় মূল্যবোধ, প্রতিরক্ষা ইত্যাদির কথা বলে সরকার নিরঙ্কুশ ফিল্টারিং, ব্লকিং ও সেন্সরশিপ জারি রেখেছিল। এর মধ্য দিয়ে স্বাধীন মতো প্রকাশ ও তথ্য প্রকাশের স্বাধীনতা খর্ব করার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল মনে করে, অধ্যাদেশের ধারা ৩৬ (১) এ পুলিশ বাহিনীর সীমাহীন ক্ষমতা চর্চার আরেকটি সুযোগ থাকছে পরোয়ানা ব্যতিরেকে তল্লাশি, জব্দ ও গ্রেপ্তারের মধ্যে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৪৩ (১) ধারা, সাইবার নিরাপত্তা আইনের ৪২ (১) ধারার পুনঃস্থাপন হয়েছে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশে। এর মধ্য দিয়ে পুলিশি হয়রানি, যেকোনো তথ্যের সম্প্রচার বন্ধ এবং জনগণের মতপ্রকাশে ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টির সুযোগ আছে। আবার ধারা ৩৬ (২) অনুসারে তল্লাশি রিপোর্ট ট্রাইব্যুনালের নিকট জমা দেওয়ার কোনো সুনির্দিষ্ট সময়সীমা আইনে উল্লেখ নেই। এ ক্ষেত্রেও নাগরিকের জন্য কোনো সুরক্ষাকবজ নেই।
বিবৃতিতে বলা হয়, সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশের ধারা ২৬-এর মধ্য দিয়ে ব্লাসফেমি আইন পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের নিবর্তনমূলক আইনের বৈধতা আদায়ের জন্য জনগণের ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যবহার করেছে ৷ এ ক্ষেত্রেও ভিন্ন নয়।
খসড়া অধ্যাদেশের ৩১ ধারা উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে ৷ একই আইন আইসিটি অ্যাক্টের ৭৯ ধারা এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩৭ ধারায় উল্লেখ আছে। কিন্তু সেবা প্রদানকারী এবং ডেটা সেন্টারগুলো জনগণের তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে না পারলে, সরকার কর্তৃক এই সেবা প্রদানকারীদের কাছ থেকে তথ্য চুরি হলে এর কোনো প্রতিকার আইনে উল্লেখ নেই ৷ জুলাই গণ-অভ্যুত্থানেও রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সংস্থা কর্তৃক আন্দোলনকারীদের তথ্য সংগ্রহ, কল রেকর্ড সংগ্রহ, ব্যক্তিগত আলাপচারিতার ওপর নজরদারির ঘটনা ঘটেছে ৷ সরকার কর্তৃক জনগণের গোপনীয়তার অধিকার হরণ হলে তার প্রতিকার অধ্যাদেশে উল্লেখ করা জরুরি। অন্যথায় এই অধ্যাদেশের মধ্য দিয়ে জনগণের গোপনীয়তার অধিকার সুরক্ষিত হয় না।
গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল মনে করে, সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ ‘২৪–এর খসড়ায় গণ–আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হয়নি। বরং অনেক অগণতান্ত্রিক, ফ্যাসিস্ট ধারার পুনর্মুদ্রণ হয়েছে। জনগণের মতপ্রকাশকে ফৌজদারি অপরাধের আওতামুক্ত রেখে নাগরিকের গোপনীয়তা ও রাষ্ট্রের স্বচ্ছতা নিশ্চিতের নীতিকে সামনে রেখে সাইবার সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করা জরুরি। অন্যথায় এই আইনও শাসকের নিপীড়নের যন্ত্র হিসাবে ব্যবহৃত হবে।

১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
৩ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
২০ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
৪৪ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
১ ঘণ্টা আগেচবি প্রতিনিধি

পাকিস্তানি বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য দপ্তরে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’
এ সময় তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কী হয়েছিল, তা জানতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাধীন নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করার অনুরোধ করেন।
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করদরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। আমরা আজ পর্যন্ত জহির রায়হানকে খুঁজে পাইনি। যদি জহির রায়হানকে খুঁজে পাওয়া যেত, সত্যিকার ইতিহাস আমরা পেতাম।’
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘গতকাল টিভিতে দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান (সদ্য জামায়াতে যোগ দেওয়া সাবেক এমপি মেজর অব. আখতারুজ্জামান) বক্তব্য দিচ্ছেন। তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হলো যে আপনি তো বলতেন, ১৯৭১ সালে লাখ লাখ লোক শাহাদাত বরণ করেছে। এখন আপনি এর বিপরীত রাজনীতিতে যুক্ত হলেন, এটি কেন?
মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান বললেন, ‘এগুলো হচ্ছে রেটরিক (আলংকারিক) বক্তব্য। এগুলো তো সত্য নয়। রেটরিক বক্তব্য আমরা জাতির সামনে শুনতে চাই না। আমরা রিয়েলিটি চাই। আমরা সত্যিকারভাবে বাংলাদেশে কী ঘটেছিল ১৯৭১ সালে, সেই ঘটনায় কারা কারা শহীদ হয়েছে, সেই তথ্য আমরা জানতে চাই। কারা কারা হত্যা করেছে, সেই তথ্য এখন পর্যন্ত আমাদের জানা হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও চবি জাদুঘরের পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র উপদেষ্টা, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, চাকসুর সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী।
এর আগে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ দিকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) মন্তব্য নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এ বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

পাকিস্তানি বাহিনী বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি অবান্তর বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপ-উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আজ রোববার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) উপাচার্য দপ্তরে ‘মুক্তচিন্তা, মুক্তিযুদ্ধ এবং একাত্তরের বুদ্ধিজীবী হত্যা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।’
এ সময় তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর কী হয়েছিল, তা জানতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বাধীন নিরপেক্ষ কমিশন গঠন করার অনুরোধ করেন।
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড একটি আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এ দেশকে আরেকটা দেশের করদরাজ্যে পরিণত করার জন্য বুদ্ধিজীবীদের ষড়যন্ত্রমূলক হত্যা করা হয়েছে। আমরা আজ পর্যন্ত জহির রায়হানকে খুঁজে পাইনি। যদি জহির রায়হানকে খুঁজে পাওয়া যেত, সত্যিকার ইতিহাস আমরা পেতাম।’
মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান আরও বলেন, ‘গতকাল টিভিতে দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান (সদ্য জামায়াতে যোগ দেওয়া সাবেক এমপি মেজর অব. আখতারুজ্জামান) বক্তব্য দিচ্ছেন। তাঁকে যখন প্রশ্ন করা হলো যে আপনি তো বলতেন, ১৯৭১ সালে লাখ লাখ লোক শাহাদাত বরণ করেছে। এখন আপনি এর বিপরীত রাজনীতিতে যুক্ত হলেন, এটি কেন?
মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান বললেন, ‘এগুলো হচ্ছে রেটরিক (আলংকারিক) বক্তব্য। এগুলো তো সত্য নয়। রেটরিক বক্তব্য আমরা জাতির সামনে শুনতে চাই না। আমরা রিয়েলিটি চাই। আমরা সত্যিকারভাবে বাংলাদেশে কী ঘটেছিল ১৯৭১ সালে, সেই ঘটনায় কারা কারা শহীদ হয়েছে, সেই তথ্য আমরা জানতে চাই। কারা কারা হত্যা করেছে, সেই তথ্য এখন পর্যন্ত আমাদের জানা হয়নি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য মুহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার। সভায় প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও চবি জাদুঘরের পরিচালক ড. মোহাম্মদ জাহিদুর রহমান।
বক্তব্য দেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ছাত্র উপদেষ্টা, বিভিন্ন হলের প্রভোস্ট, চাকসুর সহসভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন প্রক্টর অধ্যাপক হোসেন শহীদ সরওয়ার্দী।
এর আগে সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে পুষ্পাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।
এ দিকে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নিয়ে উপ-উপাচার্যের (একাডেমিক) মন্তব্য নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। এ বিষয়ে কথা বলতে অধ্যাপক শামীম উদ্দিন খানের মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’–এর খসড়ায় জনগণের বাক্স্বাধীনতা ও তথ্য প্রাপ্তি-সুরক্ষার প্রশ্নে শাসকের পুরোনো দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় তাঁরা।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
২০ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
৪৪ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
এর আগে রাত ৮টার দিকে ধানমন্ডির একটি জিম থেকে আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (রাত ৯টা) তিনি ডিবি কার্যালয়ে ছিলেন।
আনিস আলমগীরকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত জানাব। তাঁর সঙ্গে এখনো কথা বলিনি, আমি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলব, তারপর বিস্তারিত বলতে পারব।’
সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টক শোতে নানা বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাঁকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না তা এখনো নিশ্চিত নয়। তবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম।
এর আগে রাত ৮টার দিকে ধানমন্ডির একটি জিম থেকে আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত (রাত ৯টা) তিনি ডিবি কার্যালয়ে ছিলেন।
আনিস আলমগীরকে আটক বা গ্রেপ্তার করা হয়েছে কি না জানতে চাইলে ডিবির প্রধান মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাঁর সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে আমরা বিস্তারিত জানাব। তাঁর সঙ্গে এখনো কথা বলিনি, আমি ডিবি কার্যালয়ে গিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলব, তারপর বিস্তারিত বলতে পারব।’
সাংবাদিক আনিস আলমগীর দৈনিক আজকের কাগজসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কাজ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে টেলিভিশন টক শোতে নানা বক্তব্য দিয়ে আলোচনায় ছিলেন তিনি।

‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’–এর খসড়ায় জনগণের বাক্স্বাধীনতা ও তথ্য প্রাপ্তি-সুরক্ষার প্রশ্নে শাসকের পুরোনো দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় তাঁরা।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
৩ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
৪৪ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
হত্যাকাণ্ডের দুই সপ্তাহ পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার (দক্ষিণ) মো. আলমগীর হোসেন নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গতকাল শনিবার রাতে নগরের মেরিনার্স রোডের ইয়াকুবনগর লইট্টাঘাটা এলাকা থেকে দুজনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বিনু বৈদ্যর ছেলে রুবেল বৈদ্য (৩১) ও পটিয়া উপজেলার দক্ষিণ মালিয়ারার রতন নাথের ছেলে রাজু নাথ (৩৮)।
গত ২৭ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে নগরীর কোতোয়ালি থানার কাছে লালদীঘি মোড়ে সাইকেল চালিয়ে বাসায় ফেরার পথে ছুরিকাঘাতে খুন হন ইসমাইল। পুলিশ প্রথমে ঘটনাটি ছিনতাই হিসেবে ধারণা করে। পরে তদন্তে পরিকল্পিত হত্যার তথ্য পায়। পুলিশের হাতে আসা একটি সিসিটিভি ফুটেজে মোটরসাইকেলে থাকা তিন যুবককে হত্যায় অংশ নিতে দেখা গেছে।
এ ঘটনায় পরদিন কোতোয়ালি থানায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করে নিহত ইসমাইলের স্ত্রী নাহিদা আক্তারের করা মামলায় পুলিশ মনির হোসেন ওরফে নয়ন নামের একজনকে গ্রেপ্তার দেখায়।
সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপকমিশনার মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফুটপাতের দোকান নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে মূলত ভাড়াটে খুনি দিয়ে মো. ইসমাইলকে হত্যা করা হয়েছে। এই খুনের সঙ্গে মোটরসাইকেলে থাকা সরাসরি যে তিনজনের জড়িত থাকার তথ্য ছিল, সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। খুনে ব্যবহৃত টিপ ছুরি ও মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
আলমগীর হোসেন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর ইসমাইলের খোয়া যাওয়া মোবাইল ফোনটি মনির হোসেন নামের যাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়, তাঁকে আমরা প্রথমেই গ্রেপ্তার করি। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তিনজনের অন্যতম আসামি তিনি। তাঁর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার তিনজন মূলত ভাড়াটে খুনি হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে দাবি করে পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, তাঁদের মধ্যে রাজুর বিরুদ্ধে তিনটি ও রুবেল বৈদ্যর বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ডাকাতি, দস্যুতা ও খুনের অভিযোগে এসব মামলা হয়েছিল।
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ইসমাইলের সঙ্গে ফুটপাতের দোকান নিয়ে যাঁর সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তিনিই খুনিদের ভাড়া করেছিলেন। ওই ব্যক্তিসহ আরও দুজনের বিষয়ে আমরা তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে আমরা এখন তাঁদের নাম প্রকাশ করছি না।’

‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’–এর খসড়ায় জনগণের বাক্স্বাধীনতা ও তথ্য প্রাপ্তি-সুরক্ষার প্রশ্নে শাসকের পুরোনো দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় তাঁরা।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
৩ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
২০ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী প্রতিনিধি

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
নিহত শামীম রেজা কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের হোগলাডাঙ্গী গ্রামের আলমগীর ফকিরের ছেলে।

শামীমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, কান্না-আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। প্রতিবেশীরা শামীমের বাবা, ভাইকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। শামীমের মা ও স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
শামীমের চাচা আনিস জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে শামীম সবার বড়। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে যোগ দেন তিনি। গত ৭ নভেম্বর তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে সুদানে গিয়েছিলেন।
শামীমের ছোট ভাই সোহান ফকির বলেন, ‘গতকাল টেলিভিশনে সুদানের ঘটনার খবর দেখার পর থেকেই আমরা ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলাম। ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। রাত ১২টার পর আমরা নিশ্চিত হই ভাই আর নেই। গত শুক্রবার সে বাড়িতে ভিডিও কলে কথা বলেছিল।’
বাবা আলমগীর ফকির কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘শুক্রবারও কথা বলেছি। শামীম তখন বলল, আব্বু তুমি ভালো থেকো আমি ডিউটিতে যাব। আমার ছেলেকে এনে দাও তোমরা। ’
স্থানীয় মাসুদ, শাহজাহান, মাহবুব বিশ্বাস বলেন, ‘এই মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শামীমের পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়েছেন। শামীম ছিল তাঁর পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তাঁর পরিবার এখন কীভাবে চলবে? আমরা এলাকাবাসী দাবি জানাই, শামীমের লাশ যেন দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনে। সেই সঙ্গে শামীমের ছোট ভাই সোহানকে যেন একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় সরকার।’
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘নিহত শামীমের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। মরদেহ আসার বিষয়ে এখন পর্যন্ত যেটা জানতে পেরেছি, আগামী ১৭ তারিখে আসবে। তবে এখনো নিশ্চিত না। আশা করি, আগামীকাল সঠিক তথ্য জানতে পারব।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় শামীমসহ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী শামীম রেজার রাজবাড়ীর বাড়িতে মাতম চলছে। প্রতিবেশীরা তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলেও কান্না বাঁধ মানছে না।
নিহত শামীম রেজা কালুখালী উপজেলার মৃগী ইউনিয়নের হোগলাডাঙ্গী গ্রামের আলমগীর ফকিরের ছেলে।

শামীমের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, কান্না-আহাজারিতে পরিবেশ ভারী হয়ে উঠেছে। প্রতিবেশীরা শামীমের বাবা, ভাইকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। শামীমের মা ও স্ত্রী কান্নায় ভেঙে পড়েছেন।
শামীমের চাচা আনিস জানান, তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে শামীম সবার বড়। ২০১৭ সালে সেনাবাহিনীতে সৈনিক পদে যোগ দেন তিনি। গত ৭ নভেম্বর তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিতে সুদানে গিয়েছিলেন।
শামীমের ছোট ভাই সোহান ফকির বলেন, ‘গতকাল টেলিভিশনে সুদানের ঘটনার খবর দেখার পর থেকেই আমরা ভীষণ দুশ্চিন্তায় ছিলাম। ভাইয়ের মোবাইল ফোন বন্ধ ছিল। রাত ১২টার পর আমরা নিশ্চিত হই ভাই আর নেই। গত শুক্রবার সে বাড়িতে ভিডিও কলে কথা বলেছিল।’
বাবা আলমগীর ফকির কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘শুক্রবারও কথা বলেছি। শামীম তখন বলল, আব্বু তুমি ভালো থেকো আমি ডিউটিতে যাব। আমার ছেলেকে এনে দাও তোমরা। ’
স্থানীয় মাসুদ, শাহজাহান, মাহবুব বিশ্বাস বলেন, ‘এই মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর শামীমের পরিবারের সদস্যরা ভেঙে পড়েছেন। শামীম ছিল তাঁর পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী। তাঁর পরিবার এখন কীভাবে চলবে? আমরা এলাকাবাসী দাবি জানাই, শামীমের লাশ যেন দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনে। সেই সঙ্গে শামীমের ছোট ভাই সোহানকে যেন একটা চাকরির ব্যবস্থা করে দেয় সরকার।’
কালুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মেজবাহ উদ্দিন বলেন, ‘নিহত শামীমের পরিবারকে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহায়তা করা হবে। মরদেহ আসার বিষয়ে এখন পর্যন্ত যেটা জানতে পেরেছি, আগামী ১৭ তারিখে আসবে। তবে এখনো নিশ্চিত না। আশা করি, আগামীকাল সঠিক তথ্য জানতে পারব।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় শামীমসহ ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন।

‘সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪’–এর খসড়ায় জনগণের বাক্স্বাধীনতা ও তথ্য প্রাপ্তি-সুরক্ষার প্রশ্নে শাসকের পুরোনো দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ কথা জানায় তাঁরা।
২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণের দিন নির্ধারিত ছিল। পাকিস্তানি বাহিনী দেশ থেকে পালানোর জন্য চেষ্টা করছিল, সে সময় তারা জীবিত থাকবে—না মৃত থাকবে, সে বিষয়ে কোনো ফয়সালা হয়নি, সে সময় পাকিস্তানি যোদ্ধারা বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করবে, এটি আমি মনে করি রীতিমতো অবান্তর।
৩ মিনিট আগে
সিনিয়র সাংবাদিক ও টক শোর আলোচিত মুখ আনিস আলমগীরকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তিনি বর্তমানে ডিবি কার্যালয়ে রয়েছেন।
২০ মিনিট আগে
চট্টগ্রামে নগরের কোতোয়ালি থানা এলাকায় ফুটপাত থেকে হকার ইসমাইলের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ বলছে, ফুটপাতে দোকান চালানো নিয়ে বিরোধের জেরে ভাড়াটে খুনিদের দিয়ে ইসমাইলকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়।
৪৪ মিনিট আগে