কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি
২৯ বছর পর গাজীপুরে শ্রমিক নেতা বিল্লাল হোসেন বিলু (৩৫) হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ফালানকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বুধবার তাকে কালীগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ফালান উপজেলার বাহাদুরসাদী এলাকার মৃত তালেব আলীর ছেলে। হত্যা মামলার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন। আর নিহত শ্রমিক নেতা বিল্লাল হোসেন বিলু ঈশ্বরপুর গ্রামের সৈয়দ আলী ওরফে কিতাবের ছেলে।
কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলাউদ্দিন তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ২০২২ সালের ১৬ আগস্ট দীর্ঘ ২৭ বছর পর একই মামলায় পলাতক থাকা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আরেক আসামি আব্দুল আজিজকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
জানা গেছে, বিল্লাল হোসেন বিলুর গৃহকর্মী লাউ চুরি করেছে এমন অভিযোগে ফালানসহ কয়েকজনের সঙ্গে তার তর্ক বিতর্ক হয়। এরই জেরে ১৯৯৫ সালের ৭ ডিসেম্বর আসামি ফালান বাড়ি থেকে ডেকে বিল্লাল হোসেনকে বাজারে নিয়ে যায়।
পরে সেখানে লাউ চুরির বিষয়ে দুজন তর্কে জড়িয়ে পড়লে আসামি বিল্লাল হোসেন বিলুর মাথায় কুড়াল দিয়া আঘাত করেন। এতে রক্তাক্ত অবস্থায় বিলু সড়কে উঠে আসলে পরে আরও কয়েকজন এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এ সময় অপর আসামি আব্দুল আজিজের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিলুকে গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।
এ ঘটনায় (৭ ডিসেম্বর) রাতে নিহতের ছোট ভাই মো. জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে ঘটনায় জড়িত ফালান, কাদির, ছাদির, কালাম, বাজিত, আজিজ, ওসমান, ছামাদ, হুমায়ুন, রুস্তম আলীসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে কালীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই ঘটনার পর থেকে আসামি ফালান আত্মগোপনে চলে যান।
দীর্ঘ দুই বছর তদন্ত শেষে ১৩ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। ২১ বছর শুনানি শেষে ২০১৮ সালের ২৩ এপ্রিল গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ মেলায় পলাতক আসামি ফালানসহ ১৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত সাত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্যরা পলাতক ছিলেন।
ওসি মোহাম্মদ আলাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রমিক নেতা বিল্লাল হোসেন বিলুকে হত্যার দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের অনেক দিন ধরেই গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালিয়ে আসছিল পুলিশ। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্য সদস্যদের সহযোগিতা চাওয়ার পর র্যাব-১ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ফালানকে গ্রেপ্তারে সমর্থ হয়। পলাতক বাকি আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
২৯ বছর পর গাজীপুরে শ্রমিক নেতা বিল্লাল হোসেন বিলু (৩৫) হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ফালানকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বুধবার তাকে কালীগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
ফালান উপজেলার বাহাদুরসাদী এলাকার মৃত তালেব আলীর ছেলে। হত্যা মামলার পর থেকে তিনি পলাতক ছিলেন। আর নিহত শ্রমিক নেতা বিল্লাল হোসেন বিলু ঈশ্বরপুর গ্রামের সৈয়দ আলী ওরফে কিতাবের ছেলে।
কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলাউদ্দিন তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ২০২২ সালের ১৬ আগস্ট দীর্ঘ ২৭ বছর পর একই মামলায় পলাতক থাকা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আরেক আসামি আব্দুল আজিজকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
জানা গেছে, বিল্লাল হোসেন বিলুর গৃহকর্মী লাউ চুরি করেছে এমন অভিযোগে ফালানসহ কয়েকজনের সঙ্গে তার তর্ক বিতর্ক হয়। এরই জেরে ১৯৯৫ সালের ৭ ডিসেম্বর আসামি ফালান বাড়ি থেকে ডেকে বিল্লাল হোসেনকে বাজারে নিয়ে যায়।
পরে সেখানে লাউ চুরির বিষয়ে দুজন তর্কে জড়িয়ে পড়লে আসামি বিল্লাল হোসেন বিলুর মাথায় কুড়াল দিয়া আঘাত করেন। এতে রক্তাক্ত অবস্থায় বিলু সড়কে উঠে আসলে পরে আরও কয়েকজন এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। এ সময় অপর আসামি আব্দুল আজিজের হাতে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিলুকে গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।
এ ঘটনায় (৭ ডিসেম্বর) রাতে নিহতের ছোট ভাই মো. জালাল উদ্দিন বাদী হয়ে ঘটনায় জড়িত ফালান, কাদির, ছাদির, কালাম, বাজিত, আজিজ, ওসমান, ছামাদ, হুমায়ুন, রুস্তম আলীসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে কালীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। ওই ঘটনার পর থেকে আসামি ফালান আত্মগোপনে চলে যান।
দীর্ঘ দুই বছর তদন্ত শেষে ১৩ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। ২১ বছর শুনানি শেষে ২০১৮ সালের ২৩ এপ্রিল গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ-১ আদালতের বিচারক ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ মেলায় পলাতক আসামি ফালানসহ ১৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন। রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্ত সাত আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্যরা পলাতক ছিলেন।
ওসি মোহাম্মদ আলাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রমিক নেতা বিল্লাল হোসেন বিলুকে হত্যার দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের অনেক দিন ধরেই গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালিয়ে আসছিল পুলিশ। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্য সদস্যদের সহযোগিতা চাওয়ার পর র্যাব-১ মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ফালানকে গ্রেপ্তারে সমর্থ হয়। পলাতক বাকি আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
’যমুনা নদীর পানি বাড়ছে। যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্ট এলাকায় গত ২০ জুন ৩ সেন্টিমিটার, ২১ জুন ৮ সেন্টিমিটার ও ২২ জুন ১৪ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। একই সময় কাজীপুর মেঘাইঘাট পয়েন্টে গত তিন দিনে ২৭ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। তবে পানি বাড়লেও সিরাজগঞ্জে বিপদসীমার ২৯৭ সেন্টিমিটার ও কাজী
৭ মিনিট আগেসরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের ১১ নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা।
২৩ মিনিট আগেসাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ১৮ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল শনিবার কুশখালী ও কৈখালী সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এ হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
২৫ মিনিট আগেতামিম রাতে ইটেরপুল এলাকায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনটি মোটরসাইকেলে একদল দুর্বৃত্ত এসে তামিমের উপর হামলা চালায়। এ সময় তামিমকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
৪৩ মিনিট আগে