ঢামেক প্রতিনিধি
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে এক রোহিঙ্গা শরণার্থী এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে অচেতন অবস্থায় ওই আসামিকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই রোহিঙ্গা নাগরিকের নাম—সৈয়দ আলম (৫০)। তিনি মৃত ছগির রহমানের ছেলে। তিনি ড্রাই গ্যাংগ্রিন রোগে আক্রান্ত ছিলেন বলে জানা গেছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, ওই আসামিকে অচেতন অবস্থায় কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দায়িত্বরত কারারক্ষী মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, আসামি রোহিঙ্গা শরণার্থী সৈয়দ আলম কক্সবাজার উখিয়া ক্যাম্পে থাকতেন। মারামারি মামলায় আসামি তিনি কক্সবাজার কারাগারে ছিলেন।
তিনি আরও জানান, ওই আসামির হাজতি নম্বর—২৩১১১/২৪। গত ৯ জুন তিনি কক্সবাজার কারাগারে অসুস্থ হয়ে পরলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকায় বিভিন্ন হাসপাতালে পরীক্ষা করা হয়। সর্বশেষ গত রাতে কারাগারে অসুস্থ হওয়ায় হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে এক রোহিঙ্গা শরণার্থী এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে অচেতন অবস্থায় ওই আসামিকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে মৃত ঘোষণা করেন।
ওই রোহিঙ্গা নাগরিকের নাম—সৈয়দ আলম (৫০)। তিনি মৃত ছগির রহমানের ছেলে। তিনি ড্রাই গ্যাংগ্রিন রোগে আক্রান্ত ছিলেন বলে জানা গেছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, ওই আসামিকে অচেতন অবস্থায় কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে কারারক্ষীরা ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে রাখা হয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দায়িত্বরত কারারক্ষী মো. কামরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে জানান, আসামি রোহিঙ্গা শরণার্থী সৈয়দ আলম কক্সবাজার উখিয়া ক্যাম্পে থাকতেন। মারামারি মামলায় আসামি তিনি কক্সবাজার কারাগারে ছিলেন।
তিনি আরও জানান, ওই আসামির হাজতি নম্বর—২৩১১১/২৪। গত ৯ জুন তিনি কক্সবাজার কারাগারে অসুস্থ হয়ে পরলে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকায় বিভিন্ন হাসপাতালে পরীক্ষা করা হয়। সর্বশেষ গত রাতে কারাগারে অসুস্থ হওয়ায় হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১০ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে