নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মৌচাক-মগবাজারের পর মহাখালী ফ্লাইওভারেও করা হয়েছে চিত্রাঙ্কন। মূলত পোস্টার লাগানো ঠেকাতেই ঢাকার ফ্লাইওভারের পিলারে চিত্রাঙ্কন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালী ফ্লাইওভারের নিচে (রাওয়া ক্লাবের সামনে) করা চিত্রাঙ্কন কাজ পরিদর্শন করেন ডিএনসিসি মেয়র।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, মগবাজার ফ্লাইওভারের মতো মহাখালী ফ্লাইওভারেও বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন চিত্রাঙ্কন মাধ্যমে সাজানো হয়েছে। এরই মধ্যে কয়েকটি পিলারের অংশের কাজ শেষ হয়েছে। শহরকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পিলারে আঁকা এসব চিত্রকর্মের মাধ্যমে কিছু ‘শিক্ষণীয়’ বার্তাও দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে আছে’ হর্ন বাজানো নিষেধ’, ’ শহরটাকে ভালোবাসি’, ’ দেশটাকে ভালোবাসি’, ’ গাছ লাগাই পরিবেশ বাঁচাই’সহ নানা স্লোগান। যাতে মানুষ পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতন হয়। পাশাপাশি ফ্লাইওভারের বিভিন্ন পিলারে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হবে। যাতে কেউ এসব চিত্রকর্ম নষ্ট করতে না পারে।
ডিএনসিসি এলাকার প্রত্যেকটি ফ্লাইওভারেই এই দৃষ্টিনন্দন চিত্রাঙ্কন আর্ট করা হবে জানিয়ে মেয়র আতিক বলেন, প্রথমে মগবাজার ফ্লাইওভারের পিলারে সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ করা হয়েছে। এরপর মহাখালী ফ্লাইওভারের পিলারেও বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন চিত্রাঙ্কন মাধ্যমে সাজানো হচ্ছে। এই চিত্রাঙ্কন যেখানে সেখানে পোস্টারিং বন্ধে জনগণের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় শহরের নামি রিকশা পেইন্টাররা চিত্রাঙ্কন করছেন। এসব চিত্রাঙ্কন করার কাজে সাহায্য করছে বার্জার পেইন্টস।
মহাখালী ফ্লাইওভারে চিত্রাঙ্কন প্রসঙ্গে ডিএনসিসির মেয়র বলেন, ‘আমরা একটি সুস্থ, সুন্দর, আধুনিক ঢাকা চাই। তাই পরিবেশ সুন্দর রাখতে, যত্রতত্র পোস্টার লাগানো বন্ধ করতে শুধু মগবাজার বা মহাখালী ফ্লাইওভার নয়, শহরের অন্যান্য ফ্লাইওভারেও সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দন চিত্রাঙ্কন কাজ করা হবে। সব ফ্লাইওভারে পর্যায়ক্রমে নানা রঙে রঙিন করে সাজানো হবে। মহাখালী ফ্লাইওভারের নিচে ফাঁকা জায়গায় টেবিল টেনিস বোর্ড এবং দাবা খেলার বোর্ডের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।’ বক্তৃতা শেষে ডিএনসিসি মেয়র নিজে রং তুলির মাধ্যমে আর্ট করে চিত্রশিল্পীদের উৎসাহিত করেন।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালি চৌধুরী বলেন, ঢাকা শহরে ট্রাফিক জ্যামে আটকে থেকেও একজন ব্যক্তি এমন শিল্পকর্ম দেখতে পারবেন ফ্লাইওভারের মতো আধুনিক স্থাপনার গায়ে। এই শিল্পকর্মের রং, এর সৌন্দর্য তাদের মানসিক শান্তি দেবে।
পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আমিরুল ইসলাম, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জুলকার নায়ন, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মাকসুদ হাসেম, চিত্রশিল্পী মনিরুজ্জামান, ২৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. সফিউল্লাহ প্রমুখ।
মৌচাক-মগবাজারের পর মহাখালী ফ্লাইওভারেও করা হয়েছে চিত্রাঙ্কন। মূলত পোস্টার লাগানো ঠেকাতেই ঢাকার ফ্লাইওভারের পিলারে চিত্রাঙ্কন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।
আজ সোমবার রাজধানীর মহাখালী ফ্লাইওভারের নিচে (রাওয়া ক্লাবের সামনে) করা চিত্রাঙ্কন কাজ পরিদর্শন করেন ডিএনসিসি মেয়র।
মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, মগবাজার ফ্লাইওভারের মতো মহাখালী ফ্লাইওভারেও বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন চিত্রাঙ্কন মাধ্যমে সাজানো হয়েছে। এরই মধ্যে কয়েকটি পিলারের অংশের কাজ শেষ হয়েছে। শহরকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পিলারে আঁকা এসব চিত্রকর্মের মাধ্যমে কিছু ‘শিক্ষণীয়’ বার্তাও দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে আছে’ হর্ন বাজানো নিষেধ’, ’ শহরটাকে ভালোবাসি’, ’ দেশটাকে ভালোবাসি’, ’ গাছ লাগাই পরিবেশ বাঁচাই’সহ নানা স্লোগান। যাতে মানুষ পরিবেশ সুরক্ষায় সচেতন হয়। পাশাপাশি ফ্লাইওভারের বিভিন্ন পিলারে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানো হবে। যাতে কেউ এসব চিত্রকর্ম নষ্ট করতে না পারে।
ডিএনসিসি এলাকার প্রত্যেকটি ফ্লাইওভারেই এই দৃষ্টিনন্দন চিত্রাঙ্কন আর্ট করা হবে জানিয়ে মেয়র আতিক বলেন, প্রথমে মগবাজার ফ্লাইওভারের পিলারে সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ করা হয়েছে। এরপর মহাখালী ফ্লাইওভারের পিলারেও বিভিন্ন দৃষ্টিনন্দন চিত্রাঙ্কন মাধ্যমে সাজানো হচ্ছে। এই চিত্রাঙ্কন যেখানে সেখানে পোস্টারিং বন্ধে জনগণের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করবে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় শহরের নামি রিকশা পেইন্টাররা চিত্রাঙ্কন করছেন। এসব চিত্রাঙ্কন করার কাজে সাহায্য করছে বার্জার পেইন্টস।
মহাখালী ফ্লাইওভারে চিত্রাঙ্কন প্রসঙ্গে ডিএনসিসির মেয়র বলেন, ‘আমরা একটি সুস্থ, সুন্দর, আধুনিক ঢাকা চাই। তাই পরিবেশ সুন্দর রাখতে, যত্রতত্র পোস্টার লাগানো বন্ধ করতে শুধু মগবাজার বা মহাখালী ফ্লাইওভার নয়, শহরের অন্যান্য ফ্লাইওভারেও সুন্দর ও দৃষ্টিনন্দন চিত্রাঙ্কন কাজ করা হবে। সব ফ্লাইওভারে পর্যায়ক্রমে নানা রঙে রঙিন করে সাজানো হবে। মহাখালী ফ্লাইওভারের নিচে ফাঁকা জায়গায় টেবিল টেনিস বোর্ড এবং দাবা খেলার বোর্ডের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে।’ বক্তৃতা শেষে ডিএনসিসি মেয়র নিজে রং তুলির মাধ্যমে আর্ট করে চিত্রশিল্পীদের উৎসাহিত করেন।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুপালি চৌধুরী বলেন, ঢাকা শহরে ট্রাফিক জ্যামে আটকে থেকেও একজন ব্যক্তি এমন শিল্পকর্ম দেখতে পারবেন ফ্লাইওভারের মতো আধুনিক স্থাপনার গায়ে। এই শিল্পকর্মের রং, এর সৌন্দর্য তাদের মানসিক শান্তি দেবে।
পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আমিরুল ইসলাম, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জুলকার নায়ন, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মাকসুদ হাসেম, চিত্রশিল্পী মনিরুজ্জামান, ২৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. সফিউল্লাহ প্রমুখ।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে