নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সকাল থেকে গুমোট গরমের পর বেলা গড়াতেই হঠাৎ বৃষ্টি নামে রাজধানীতে। এই বৃষ্টি রাজধানীবাসীকে কিছুটা শীতলতা এনে দিলেও বৃষ্টি-পরবর্তী যানজট ও কাদাপানিতে দুর্ভোগে পড়ে নগরবাসী।
রাজধানীর আগারগাঁও এলাকায় বেশ কয়েকটি হাসপাতাল ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সরকারি অফিস ও কার্যালয় থাকায় ওই এলাকায় যানজট এমনিতেই অনেক বেশি থাকে। বৃষ্টির কারণে ওই এলাকার সড়কের পাশে জলাবদ্ধতা ও যানজটের সৃষ্টি হয়। আগারগাঁও থেকে আজিমপুরগামী একটি বাসের যাত্রী তাসলিমা খাতুন বলেন, ‘বাসা থেকে যখন বের হলাম, তখন রোদ ছিল। এখানে শিশু হাসপাতালে আমার এক আত্মীয়ের সঙ্গে দেখা করতে ঢোকার পর বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টি থামার পর এখন একটু উত্তরার দিকে যাব। কী যে একটা বিরক্তিকর যানজটের ভেতর পড়লাম। এই বৃষ্টি হলে রাস্তায় আরও বেশি সমস্যা হয়।’
সকালে বিজয় সরণি থেকে মিরপুরের দিকে যাওয়ার সময় এক সিগন্যালে তিনবার দাঁড়াতে হয়েছে বলে জানান সুজাত সিদ্দিক। তিনি বলেন, অফিস সময়ে রাস্তা ফাঁকা থাকবে না জানি। সকালে তাড়াতাড়ি বের হলেও এই সিগন্যালের হাত থেকে রেহাই নেই। এত জ্যাম আর এতক্ষণ সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ধানমন্ডি ৩২ থেকে পান্থপথে বিশাল যানজটের সৃষ্টি হয় সকাল থেকেই। এদিকে ফার্মগেট থেকে শাহবাগের দিকেও বেশ লম্বা যানজটের দেখা মেলে দিনের শুরু থেকে।
মোহাম্মদপুর থেকে বিএসএমএমইউতে অসুস্থ বোনের জন্য খাবার নিয়ে যাচ্ছিলেন দিঠি বড়ুয়া। তিনি বলেন, ‘এই রাস্তা আসতে সময় লেগেছে দেড় ঘণ্টা। এভাবে আর কত দিন চলবে। আমরা সাধারণ মানুষ সারা দিনের বেশির ভাগ সময়ই রাস্তায় কাটাচ্ছি। কোথাও পৌঁছানো যায় না সময়মতো। একটা অসুস্থ রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স রোগী নিয়ে পৌঁছাতে পারে না সময়মতো। কোনো ব্যবস্থাপনা নেই। ট্রাফিক আইন করে রেখেছে তবে কেউ মানে কি মানে না, তা-ও কেউ দেখতে আসে না জীবনেও।’
বৃষ্টি থামার পর হাতিরঝিল এলাকার ভেতরেও কিছুটা যানজটের সৃষ্টি হয়। বাসাবো থেকে বাড্ডা পর্যন্ত দীর্ঘ যানজটে আটকে থাকতে হচ্ছে যাত্রীদের। রাস্তায় সিগন্যালে বসে থাকতে হচ্ছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এমনকি উড়ালসেতুর ওপরেও গাড়ি থেমে আছে।
মোটরসাইকেল আরোহী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আমি অনেকক্ষণ পর একটা রাইডার পেয়েছি। এই যানজট ঠেলে কেউ যেতে চায় না। বৃষ্টির কারণে ভোগান্তিটা আরও এক ধাপ বেড়ে গেছে।’
কলেজ গেটের ট্রাফিক পুলিশ নুর এ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকে অফিস টাইমে যানজট বেশি ছিল। এরপর বৃষ্টির কারণে যানজট কিছুটা বেড়ে যায়। এখন পরিস্থিতি আবারও স্বাভাবিক হয়েছে। আমরা তো সব সময়ই পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছি। প্রাকৃতিক কোনো কিছু তো আমাদের হাতে নেই।’
সকাল থেকে গুমোট গরমের পর বেলা গড়াতেই হঠাৎ বৃষ্টি নামে রাজধানীতে। এই বৃষ্টি রাজধানীবাসীকে কিছুটা শীতলতা এনে দিলেও বৃষ্টি-পরবর্তী যানজট ও কাদাপানিতে দুর্ভোগে পড়ে নগরবাসী।
রাজধানীর আগারগাঁও এলাকায় বেশ কয়েকটি হাসপাতাল ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ সরকারি অফিস ও কার্যালয় থাকায় ওই এলাকায় যানজট এমনিতেই অনেক বেশি থাকে। বৃষ্টির কারণে ওই এলাকার সড়কের পাশে জলাবদ্ধতা ও যানজটের সৃষ্টি হয়। আগারগাঁও থেকে আজিমপুরগামী একটি বাসের যাত্রী তাসলিমা খাতুন বলেন, ‘বাসা থেকে যখন বের হলাম, তখন রোদ ছিল। এখানে শিশু হাসপাতালে আমার এক আত্মীয়ের সঙ্গে দেখা করতে ঢোকার পর বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টি থামার পর এখন একটু উত্তরার দিকে যাব। কী যে একটা বিরক্তিকর যানজটের ভেতর পড়লাম। এই বৃষ্টি হলে রাস্তায় আরও বেশি সমস্যা হয়।’
সকালে বিজয় সরণি থেকে মিরপুরের দিকে যাওয়ার সময় এক সিগন্যালে তিনবার দাঁড়াতে হয়েছে বলে জানান সুজাত সিদ্দিক। তিনি বলেন, অফিস সময়ে রাস্তা ফাঁকা থাকবে না জানি। সকালে তাড়াতাড়ি বের হলেও এই সিগন্যালের হাত থেকে রেহাই নেই। এত জ্যাম আর এতক্ষণ সিগন্যালে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ধানমন্ডি ৩২ থেকে পান্থপথে বিশাল যানজটের সৃষ্টি হয় সকাল থেকেই। এদিকে ফার্মগেট থেকে শাহবাগের দিকেও বেশ লম্বা যানজটের দেখা মেলে দিনের শুরু থেকে।
মোহাম্মদপুর থেকে বিএসএমএমইউতে অসুস্থ বোনের জন্য খাবার নিয়ে যাচ্ছিলেন দিঠি বড়ুয়া। তিনি বলেন, ‘এই রাস্তা আসতে সময় লেগেছে দেড় ঘণ্টা। এভাবে আর কত দিন চলবে। আমরা সাধারণ মানুষ সারা দিনের বেশির ভাগ সময়ই রাস্তায় কাটাচ্ছি। কোথাও পৌঁছানো যায় না সময়মতো। একটা অসুস্থ রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স রোগী নিয়ে পৌঁছাতে পারে না সময়মতো। কোনো ব্যবস্থাপনা নেই। ট্রাফিক আইন করে রেখেছে তবে কেউ মানে কি মানে না, তা-ও কেউ দেখতে আসে না জীবনেও।’
বৃষ্টি থামার পর হাতিরঝিল এলাকার ভেতরেও কিছুটা যানজটের সৃষ্টি হয়। বাসাবো থেকে বাড্ডা পর্যন্ত দীর্ঘ যানজটে আটকে থাকতে হচ্ছে যাত্রীদের। রাস্তায় সিগন্যালে বসে থাকতে হচ্ছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। এমনকি উড়ালসেতুর ওপরেও গাড়ি থেমে আছে।
মোটরসাইকেল আরোহী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আমি অনেকক্ষণ পর একটা রাইডার পেয়েছি। এই যানজট ঠেলে কেউ যেতে চায় না। বৃষ্টির কারণে ভোগান্তিটা আরও এক ধাপ বেড়ে গেছে।’
কলেজ গেটের ট্রাফিক পুলিশ নুর এ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকে অফিস টাইমে যানজট বেশি ছিল। এরপর বৃষ্টির কারণে যানজট কিছুটা বেড়ে যায়। এখন পরিস্থিতি আবারও স্বাভাবিক হয়েছে। আমরা তো সব সময়ই পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছি। প্রাকৃতিক কোনো কিছু তো আমাদের হাতে নেই।’
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর বাসমালিকদের স্বেচ্ছাচারিতা ও পাবনার শ্রমিকদের মারধরের প্রতিবাদে পাবনা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার পর পাবনা থেকে ঢাকা রুটে বাস চলাচল বন্ধের ডাক দিয়েছে পাবনা জেলা মোটর মালিক গ্রুপ। এদিকে পাবনা থেকে ঢাকাগামী বাস চলাচল বন্ধ থাকায় দুর্ভোগে পড়েছে
৪ মিনিট আগেপাবনার ফরিদপুরে বড়াল নদে গোসলে নেমে তিন্নি খাতুন (১১) ও তাঁর চাচাতো ভাই জোবায়ের আহমেদ (৭) পানিতে ডুবে মারা গেছে।
৬ মিনিট আগেরাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবিপ্রবি) নির্মাণকাজে বাধা দিয়ে চাঁদা দাবি করেছে একদল ‘সশস্ত্র সন্ত্রাসী’। তবে এ সন্ত্রাসীরা কোনো দলের কি না, তা এখনো নিশ্চিত করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। স্থানীয় ঠিকাদারেরা দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ করে আসছিলেন যে, তাঁদের প্রকল্পের কাজ শুরু করার আ
১৭ মিনিট আগেআজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জুনাইদ এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন শেরেবাংলা নগর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই রফিকুল ইসলাম।
২৩ মিনিট আগে