সিএনএনের প্রতিবেদন
আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত শেষ হয়েছে। তবে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ইসরায়েল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ কমেনি। সেই উদ্বেগ কমাতেই ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে আরও কাছে থেকে নজরে রাখতে তেহরানকে এই বেসামরিক পরমাণু কর্মসূচিতে ৩০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগ দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের সঙ্গে পরমাণু আলোচনায় ফের যুক্ত হওয়ার ব্যাপক কূটনৈতিক উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেশটিকে ৩০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। ওই বিনিয়োগের মাধ্যমে ইরানকে একটি বেসামরিক পরমাণু কর্মসূচি গড়ে তুলতে সহায়তা করা হবে।
এতে বলা হয়েছে, আলোচনার অংশ হিসেবে ইরানের ওপর আরোপিত কিছু নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা এবং বিদেশি ব্যাংকে আটকে থাকা ইরানের অর্থ ছাড়ের বিষয়টিও রয়েছে। সম্প্রতি ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরানের মধ্যে পাল্টাপাল্টি সামরিক হামলার উত্তেজনাপূর্ণ দুই সপ্তাহের পর ওয়াশিংটন ইরানের সঙ্গে পরোক্ষ যোগাযোগ পুনঃস্থাপনের চেষ্টা করছে।
মার্কিন প্রস্তাবের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো—ইরানকে অবশ্যই সমস্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে। যদিও ইরান বরাবরই বলে আসছে, তাদের শান্তিপূর্ণ জ্বালানি উৎপাদনের জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রয়োজন, তবে যুক্তরাষ্ট্র চাইছে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো মডেল অনুসরণ করে ইরান যেন বাইরে থেকে সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আমদানি করে।
সিএনএনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের মধ্যে যে খসড়া প্রস্তাব ঘুরছে, তাতে ৩০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগের বিষয়টি রয়েছে। ওই অর্থ দিয়ে ইরানে নতুন একটি বেসামরিক, তবে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ সক্ষমতা ছাড়া পরমাণু কর্মসূচি চালু করা হবে। এই অর্থ সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র দেবে না, বরং ট্রাম্প প্রশাসন আরব উপসাগরীয় দেশগুলোকে এ বিনিয়োগের খরচ বহনের জন্য চাপ দিচ্ছে।
গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এসব শর্ত নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ছাড়াও উপসাগরীয় অঞ্চলের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকের পরদিনই যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়।
ইরানকে প্রলুব্ধ করতে বিবেচনা করা পদক্ষেপগুলোর মধ্যে রয়েছে—আংশিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং বিদেশি ব্যাংকে আটক থাকা ইরানের ৬ বিলিয়ন ডলার সম্পদ ছাড়। আরেকটি বিকল্প হলো—সম্প্রতি বোমা হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ফোরদো পরমাণু স্থাপনার পরিবর্তে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র উপসাগরীয় দেশগুলোর অর্থায়নে একটি নতুন, সমৃদ্ধকরণ সক্ষমতা ছাড়া স্থাপনা গড়ে তোলা। তবে ইরান ওই নতুন স্থাপনাটি ব্যবহার করতে পারবে কি না, তা এখনো পরিষ্কার নয়।
বিশেষ দূত উইটকফ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সঙ্গে ‘একটি পূর্ণাঙ্গ শান্তি চুক্তি’ করতে চায়। মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, সব প্রস্তাবই ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার লক্ষ্যেই দেওয়া হচ্ছে। তবে এই প্রস্তাবগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। কূটনৈতিক তৎপরতা এখনো অব্যাহত। কাতার এই উদ্যোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে সম্প্রতি হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়নে দোহা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এবং ভবিষ্যৎ উত্তেজনা রোধে দেশটি আরও ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিকে, সাম্প্রতিক সংঘাত শুরুর আগেই যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে পাঁচ দফা পরোক্ষ আলোচনা হয়েছে। ওমানে ষষ্ঠ দফার আলোচনা হওয়ার কথা ছিল, তবে ইসরায়েলের ইরানি স্থাপনায় হামলার কারণে সেটি ভেস্তে যায়। নতুন করে আলোচনা শুরুর সম্ভাবনা থাকলেও ইরান কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সপ্তাহে ইরানের পার্লামেন্ট জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের পক্ষে আইন পাস করেছে। পর্যবেক্ষকদের মতে, এর মাধ্যমে ইরান তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি আরও গোপন রাখতে চায়।
এদিকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আলোচনার ব্যাপারে মিশ্র বার্তা দিচ্ছেন। তিনি বলেছেন, আগামী সপ্তাহেই ইরানের সঙ্গে আলোচনা শুরু হতে পারে। তবে একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘চুক্তি হোক বা না হোক, আমার তাতে কিছু যায় আসে না।’ তারপরও মার্কিন কর্মকর্তারা মনে করছেন, দীর্ঘমেয়াদে টেকসই যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতে বড় ধরনের সংঘাত এড়াতে একটি চুক্তি প্রয়োজন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওও একই কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, টেকসই কোনো সমঝোতায় পৌঁছাতে হলে ইরানকে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে, মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে নয়।
সিএনএনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সামরিক চাপের কারণে ইরান সমঝোতায় রাজি হতে পারে বলে ট্রাম্প প্রশাসনের বিশ্বাস। তবে শেষ পর্যন্ত কোনো চুক্তি হয় কি না, তা এখনো অনিশ্চিত। পরবর্তী আলোচনার জন্য কোনো নির্দিষ্ট তারিখও ঠিক হয়নি।
আরও খবর পড়ুন:
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত শেষ হয়েছে। তবে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে ইসরায়েল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ কমেনি। সেই উদ্বেগ কমাতেই ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে আরও কাছে থেকে নজরে রাখতে তেহরানকে এই বেসামরিক পরমাণু কর্মসূচিতে ৩০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগ দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের সঙ্গে পরমাণু আলোচনায় ফের যুক্ত হওয়ার ব্যাপক কূটনৈতিক উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেশটিকে ৩০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। ওই বিনিয়োগের মাধ্যমে ইরানকে একটি বেসামরিক পরমাণু কর্মসূচি গড়ে তুলতে সহায়তা করা হবে।
এতে বলা হয়েছে, আলোচনার অংশ হিসেবে ইরানের ওপর আরোপিত কিছু নিষেধাজ্ঞা শিথিল করা এবং বিদেশি ব্যাংকে আটকে থাকা ইরানের অর্থ ছাড়ের বিষয়টিও রয়েছে। সম্প্রতি ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইরানের মধ্যে পাল্টাপাল্টি সামরিক হামলার উত্তেজনাপূর্ণ দুই সপ্তাহের পর ওয়াশিংটন ইরানের সঙ্গে পরোক্ষ যোগাযোগ পুনঃস্থাপনের চেষ্টা করছে।
মার্কিন প্রস্তাবের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হলো—ইরানকে অবশ্যই সমস্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কার্যক্রম বন্ধ করতে হবে। যদিও ইরান বরাবরই বলে আসছে, তাদের শান্তিপূর্ণ জ্বালানি উৎপাদনের জন্য ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ প্রয়োজন, তবে যুক্তরাষ্ট্র চাইছে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো মডেল অনুসরণ করে ইরান যেন বাইরে থেকে সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আমদানি করে।
সিএনএনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের মধ্যে যে খসড়া প্রস্তাব ঘুরছে, তাতে ৩০ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বিনিয়োগের বিষয়টি রয়েছে। ওই অর্থ দিয়ে ইরানে নতুন একটি বেসামরিক, তবে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ সক্ষমতা ছাড়া পরমাণু কর্মসূচি চালু করা হবে। এই অর্থ সরাসরি যুক্তরাষ্ট্র দেবে না, বরং ট্রাম্প প্রশাসন আরব উপসাগরীয় দেশগুলোকে এ বিনিয়োগের খরচ বহনের জন্য চাপ দিচ্ছে।
গত শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এসব শর্ত নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ছাড়াও উপসাগরীয় অঞ্চলের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ওই বৈঠকের পরদিনই যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়।
ইরানকে প্রলুব্ধ করতে বিবেচনা করা পদক্ষেপগুলোর মধ্যে রয়েছে—আংশিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং বিদেশি ব্যাংকে আটক থাকা ইরানের ৬ বিলিয়ন ডলার সম্পদ ছাড়। আরেকটি বিকল্প হলো—সম্প্রতি বোমা হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত ফোরদো পরমাণু স্থাপনার পরিবর্তে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র উপসাগরীয় দেশগুলোর অর্থায়নে একটি নতুন, সমৃদ্ধকরণ সক্ষমতা ছাড়া স্থাপনা গড়ে তোলা। তবে ইরান ওই নতুন স্থাপনাটি ব্যবহার করতে পারবে কি না, তা এখনো পরিষ্কার নয়।
বিশেষ দূত উইটকফ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সঙ্গে ‘একটি পূর্ণাঙ্গ শান্তি চুক্তি’ করতে চায়। মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, সব প্রস্তাবই ইরানকে পারমাণবিক অস্ত্র অর্জন থেকে বিরত রাখার লক্ষ্যেই দেওয়া হচ্ছে। তবে এই প্রস্তাবগুলো এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে এবং পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। কূটনৈতিক তৎপরতা এখনো অব্যাহত। কাতার এই উদ্যোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে সম্প্রতি হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়নে দোহা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে এবং ভবিষ্যৎ উত্তেজনা রোধে দেশটি আরও ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিকে, সাম্প্রতিক সংঘাত শুরুর আগেই যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে পাঁচ দফা পরোক্ষ আলোচনা হয়েছে। ওমানে ষষ্ঠ দফার আলোচনা হওয়ার কথা ছিল, তবে ইসরায়েলের ইরানি স্থাপনায় হামলার কারণে সেটি ভেস্তে যায়। নতুন করে আলোচনা শুরুর সম্ভাবনা থাকলেও ইরান কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সপ্তাহে ইরানের পার্লামেন্ট জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের পক্ষে আইন পাস করেছে। পর্যবেক্ষকদের মতে, এর মাধ্যমে ইরান তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি আরও গোপন রাখতে চায়।
এদিকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আলোচনার ব্যাপারে মিশ্র বার্তা দিচ্ছেন। তিনি বলেছেন, আগামী সপ্তাহেই ইরানের সঙ্গে আলোচনা শুরু হতে পারে। তবে একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘চুক্তি হোক বা না হোক, আমার তাতে কিছু যায় আসে না।’ তারপরও মার্কিন কর্মকর্তারা মনে করছেন, দীর্ঘমেয়াদে টেকসই যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতে বড় ধরনের সংঘাত এড়াতে একটি চুক্তি প্রয়োজন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওও একই কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, টেকসই কোনো সমঝোতায় পৌঁছাতে হলে ইরানকে সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে, মধ্যস্থতাকারীদের মাধ্যমে নয়।
সিএনএনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক সামরিক চাপের কারণে ইরান সমঝোতায় রাজি হতে পারে বলে ট্রাম্প প্রশাসনের বিশ্বাস। তবে শেষ পর্যন্ত কোনো চুক্তি হয় কি না, তা এখনো অনিশ্চিত। পরবর্তী আলোচনার জন্য কোনো নির্দিষ্ট তারিখও ঠিক হয়নি।
আরও খবর পড়ুন:
এই সম্মেলনের লক্ষ্য হলো গাজা উপত্যকায় যুদ্ধের অবসান ঘটানো, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনের প্রচেষ্টা জোরদার করা এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার এক নতুন যুগের সূচনা করা।
২ মিনিট আগেগাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার মাত্র কয়েক দিনের মধ্যেই শহরে অন্যান্য সশস্ত্র গ্রুপের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়েছে হামাস। এই সংঘর্ষের মধ্যে পড়ে নিহত হয়েছেন ফিলিস্তিনি সাংবাদিক সালেহ আলজাফারাবি। ২৮ বছর বয়সী এই তরুণ সাংবাদিক চলমান যুদ্ধ নিয়ে তাঁর ভিডিও কভারেজের জন্য বিশেষ পরিচিতি পেয়েছিলেন।
১৩ মিনিট আগেস্থানীয় সূত্রগুলোর বরাতে রোববার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, হামাস ও প্রতিদ্বন্দ্বী গোত্রগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। এতে কয়েকজন নিহত হয়েছেন। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই এই অভ্যন্তরীণ সংঘাতের আশঙ্কা গভীর হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেনতুন করে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্ত। আফগান সরকারের দাবি, গতকাল শনিবার রাতে তাঁদের প্রতিশোধমূলক হামলায় পাকিস্তানের ৫৮ সেনাসদস্যকে হত্যা করা হয়েছে। পাকিস্তানের তরফে তাদের ২৩ সেনা নিহত ও ২৯ জন আহতের কথা স্বীকার করা হয়েছে। একই সঙ্গে দেশটি বলছে, তাদের পাল্টা অভিযানে ‘দুই শতাধিক...
১১ ঘণ্টা আগে