আশরাফ-উল-আলম, ঢাকা
রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে খতনা করাতে গিয়ে গত বছরের ৭ জানুয়ারি চিকিৎসকদের দায়িত্বে অবহেলা ও ভুল চিকিৎসায় মারা যায় পাঁচ বছরের শিশু আয়ান আহমেদ। এ ঘটনায় বাড্ডা থানায় মামলা করেন তার বাবা শামীম আহমেদ। কিন্তু এক বছর অতিক্রান্ত হলেও এখনো তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেনি পুলিশ। তদন্তের কোনো অগ্রগতি আছে কি না, সে সম্পর্কেও পুলিশের পক্ষ থেকে আদালতকে কিছু জানানো হয়নি।
আদালতে মামলার নথি থেকে জানা গেছে, মামলার আসামি বাড্ডার মাদানী অ্যাভিনিউর ইউনাইটেড হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের এনেসথেসিয়া স্পেশালিস্ট ডা. সাঈদ সাব্বির আহমেদ ও সহকারী অধ্যাপক ডা. তাসনুভা মেহজাবিন মামলার সাত দিনের মধ্যেই অর্থাৎ গত বছরের ১৫ জানুয়ারি ঢাকার আদালত থেকে জামিন পান।
আয়ানের বাবা শামীম আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলায় কোনো অভিযোগপত্র দাখিল হয়নি। পুলিশ এই মামলায় তাঁকে কোনো সহযোগিতা করছে না। উল্টো মামলা তুলে নিতে তাঁকে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে এজাহারনামীয় দুই চিকিৎসক এবং ইউনাইটেড হাসপাতালের কর্মকর্তারা। তিনি বলেন, ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে তিনি শাহবাগ থানায় এবং পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগে (ডিবি) অভিযোগ দিয়েছেন। কিন্তু কোনো ফল পাচ্ছেন না।
শামীম আহমেদ আরও বলেন, মামলার এজাহারে দুজনের নাম দেওয়া হয়। পরে আরও ছয়জনকে আসামি করে আদালতে আবেদন করা হয়। কিন্তু তাঁরা আত্মসমর্পণও করেননি, পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তারও করছে না। তিনি বলেন, সন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় তিনি বিচার পাবেন কি না, তা নিয়েই এখন সংশয়ে রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তদন্ত
শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট গত বছরের ২২ জানুয়ারি আয়ানের পরিবারকে কেন ৫ কোটি টাকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। একই সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। পরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করে। হাইকোর্ট বেঞ্চ গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি মন্তব্য করেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তর লোকদেখানো তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে, যা হাস্যকর।’
ওই দিনই হাইকোর্ট পুনরায় তদন্তের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন। কিন্তু দীর্ঘদিনেও ওই তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়নি।
মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. ইয়াসিনকে তাঁর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে খতনা করাতে গিয়ে গত বছরের ৭ জানুয়ারি চিকিৎসকদের দায়িত্বে অবহেলা ও ভুল চিকিৎসায় মারা যায় পাঁচ বছরের শিশু আয়ান আহমেদ। এ ঘটনায় বাড্ডা থানায় মামলা করেন তার বাবা শামীম আহমেদ। কিন্তু এক বছর অতিক্রান্ত হলেও এখনো তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেনি পুলিশ। তদন্তের কোনো অগ্রগতি আছে কি না, সে সম্পর্কেও পুলিশের পক্ষ থেকে আদালতকে কিছু জানানো হয়নি।
আদালতে মামলার নথি থেকে জানা গেছে, মামলার আসামি বাড্ডার মাদানী অ্যাভিনিউর ইউনাইটেড হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজের এনেসথেসিয়া স্পেশালিস্ট ডা. সাঈদ সাব্বির আহমেদ ও সহকারী অধ্যাপক ডা. তাসনুভা মেহজাবিন মামলার সাত দিনের মধ্যেই অর্থাৎ গত বছরের ১৫ জানুয়ারি ঢাকার আদালত থেকে জামিন পান।
আয়ানের বাবা শামীম আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, মামলায় কোনো অভিযোগপত্র দাখিল হয়নি। পুলিশ এই মামলায় তাঁকে কোনো সহযোগিতা করছে না। উল্টো মামলা তুলে নিতে তাঁকে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে এজাহারনামীয় দুই চিকিৎসক এবং ইউনাইটেড হাসপাতালের কর্মকর্তারা। তিনি বলেন, ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে তিনি শাহবাগ থানায় এবং পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগে (ডিবি) অভিযোগ দিয়েছেন। কিন্তু কোনো ফল পাচ্ছেন না।
শামীম আহমেদ আরও বলেন, মামলার এজাহারে দুজনের নাম দেওয়া হয়। পরে আরও ছয়জনকে আসামি করে আদালতে আবেদন করা হয়। কিন্তু তাঁরা আত্মসমর্পণও করেননি, পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তারও করছে না। তিনি বলেন, সন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় তিনি বিচার পাবেন কি না, তা নিয়েই এখন সংশয়ে রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তদন্ত
শিশু আয়ানের মৃত্যুর ঘটনায় এক রিটের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট গত বছরের ২২ জানুয়ারি আয়ানের পরিবারকে কেন ৫ কোটি টাকা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন। একই সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দেন। পরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি তদন্ত প্রতিবেদন হাইকোর্টে দাখিল করে। হাইকোর্ট বেঞ্চ গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি মন্তব্য করেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তর লোকদেখানো তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে, যা হাস্যকর।’
ওই দিনই হাইকোর্ট পুনরায় তদন্তের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন। কিন্তু দীর্ঘদিনেও ওই তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়নি।
মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. ইয়াসিনকে তাঁর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১০ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩০ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে