অনলাইন ডেস্ক
ভারতের শিল্প-বাণিজ্যগোষ্ঠী আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ কেনার চুক্তিকে ‘দেশের স্বার্থবিরোধী’ আখ্যা দিয়ে তা বাতিল করার দাবি জানিয়েছে সার্বভৌমত্ব আন্দোলন। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত ‘জাতীয় বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং পল্লী বিদ্যুতের বিদ্যমান সংকট ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এই দাবি জানান সংগঠনটির নেতারা।
সভায় সার্বভৌমত্ব আন্দোলনের উপদেষ্টা ফজলুস সাত্তার বলেন, ‘প্রতিটি দেশের উন্নয়নের স্তম্ভ হলো জ্বালানি নিরাপত্তা। দেশের শিল্প, বাণিজ্য, পরিবহন, কৃষি—প্রতিটি খাতই জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল। ২০০৯ সাল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের নামে সক্ষমতা বৃদ্ধির পরিবর্তে মূলত লুটপাটকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে ৷’
ফজলুস সাত্তার অভিযোগ করে আরও বলেন, আদানির কাছ থেকে বাংলাদেশের বাজারদরের পাঁচ গুণ বেশি দামে বিদ্যুৎ কেনা হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন না হলেও ২৫ বছর ধরে প্রতিবছর ৪৫ কোটি ডলার ক্যাপাসিটি চার্জ ও মেইনটেন্যান্স বাবদ দিতে হবে। কাজেই দেশের কল্যাণে এমন স্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিল করতে হবে।
ডুয়েটের সাবেক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান বলেন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি) ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পিবিএস) মধ্যে সম্পর্ক বৈষম্যমূলক, যা জনস্বার্থবিরোধী। এতে ১৪ কোটি মানুষ যথাযথ সেবা থেকে বঞ্চিত এবং কৃষি ও শিল্প বাধাগ্রস্ত। এ কারণে জনমনে ক্ষোভ বাড়ছে। তিনি বিআরইবি বিলুপ্ত করে পিবিএসকে সরাসরি মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার প্রস্তাব দেন।
সংগঠনের অন্যতম নেতা ফুয়াদ সাকি পল্লী বিদ্যুতের অস্থায়ী ১৭ হাজার মিটার রিডারকে স্থায়ী করার দাবি করেন। আন্দোলনের সময় ‘ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে’ গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মুক্তি দিয়ে সংকট সমাধানের আহ্বান জানান তিনি। পল্লী বিদ্যুতের চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ী করার দাবি জানান আরও কয়েকজন আলোচক।
সার্বভৌমত্ব আন্দোলনের সহসংগঠক তানজিনা ফেরদৌসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন খান সোয়েব আমান, শামীম রেজা, ফরিদ আহম্মেদ প্রমুখ। তাঁদের বক্তব্যেও বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের অতীতের লুটপাটের বিবরণ উঠে আসে। তাঁরা এসব দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া এবং বিদ্যুৎ খাতে আমদানি-নির্ভরতা কমিয়ে আনার আহ্বান জানান।
ভারতের শিল্প-বাণিজ্যগোষ্ঠী আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ কেনার চুক্তিকে ‘দেশের স্বার্থবিরোধী’ আখ্যা দিয়ে তা বাতিল করার দাবি জানিয়েছে সার্বভৌমত্ব আন্দোলন। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত ‘জাতীয় বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং পল্লী বিদ্যুতের বিদ্যমান সংকট ও ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এই দাবি জানান সংগঠনটির নেতারা।
সভায় সার্বভৌমত্ব আন্দোলনের উপদেষ্টা ফজলুস সাত্তার বলেন, ‘প্রতিটি দেশের উন্নয়নের স্তম্ভ হলো জ্বালানি নিরাপত্তা। দেশের শিল্প, বাণিজ্য, পরিবহন, কৃষি—প্রতিটি খাতই জ্বালানির ওপর নির্ভরশীল। ২০০৯ সাল থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের নামে সক্ষমতা বৃদ্ধির পরিবর্তে মূলত লুটপাটকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে ৷’
ফজলুস সাত্তার অভিযোগ করে আরও বলেন, আদানির কাছ থেকে বাংলাদেশের বাজারদরের পাঁচ গুণ বেশি দামে বিদ্যুৎ কেনা হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন না হলেও ২৫ বছর ধরে প্রতিবছর ৪৫ কোটি ডলার ক্যাপাসিটি চার্জ ও মেইনটেন্যান্স বাবদ দিতে হবে। কাজেই দেশের কল্যাণে এমন স্বার্থবিরোধী চুক্তি বাতিল করতে হবে।
ডুয়েটের সাবেক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান বলেন, পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি) ও পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির (পিবিএস) মধ্যে সম্পর্ক বৈষম্যমূলক, যা জনস্বার্থবিরোধী। এতে ১৪ কোটি মানুষ যথাযথ সেবা থেকে বঞ্চিত এবং কৃষি ও শিল্প বাধাগ্রস্ত। এ কারণে জনমনে ক্ষোভ বাড়ছে। তিনি বিআরইবি বিলুপ্ত করে পিবিএসকে সরাসরি মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার প্রস্তাব দেন।
সংগঠনের অন্যতম নেতা ফুয়াদ সাকি পল্লী বিদ্যুতের অস্থায়ী ১৭ হাজার মিটার রিডারকে স্থায়ী করার দাবি করেন। আন্দোলনের সময় ‘ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে’ গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মুক্তি দিয়ে সংকট সমাধানের আহ্বান জানান তিনি। পল্লী বিদ্যুতের চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীদের চাকরি স্থায়ী করার দাবি জানান আরও কয়েকজন আলোচক।
সার্বভৌমত্ব আন্দোলনের সহসংগঠক তানজিনা ফেরদৌসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন খান সোয়েব আমান, শামীম রেজা, ফরিদ আহম্মেদ প্রমুখ। তাঁদের বক্তব্যেও বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের অতীতের লুটপাটের বিবরণ উঠে আসে। তাঁরা এসব দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া এবং বিদ্যুৎ খাতে আমদানি-নির্ভরতা কমিয়ে আনার আহ্বান জানান।
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে