নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার

সাভারে একটি মোবাইল উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। পৌর এলাকার নামাবাজারের একটি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মচারীর কাছ থেকে গত সোমবার রাতে মোবাইলটি উদ্ধার করেছে পুলিশ। উদ্ধার করা মোবাইলের সঙ্গে আরও একটি মোবাইল খোয়া যাওয়ার কথা বলে তাঁর মূল্য বাবদ টাকা নিয়েছে পুলিশ।
মোবাইলটি উদ্ধার করেছেন সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এসএম শাহরিয়ার। এ সময় খোয়া যাওয়া অপর একটি মোবাইলের মূল্য বাবদ ১৫ হাজার টাকা নেন তিনি।
জানতে চাইলে একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, শুধু মোবাইল নয়, চুরি হওয়া বা খোয়া যাওয়া কোনো পণ্য পুলিশ উদ্ধার করলে তা সিজার লিস্ট করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। খোয়া যাওয়া বা চুরি হওয়া পণ্যের পরিবর্তে টাকা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
জানতে চাইলে উপপরিদর্শক (এসআই) এসএম শাহরিয়ার বলেন, সম্প্রতি সাভার থানার দুই কর্মকর্তার দুইটি মোবাইল হারিয়ে যায়। মোবাইল হারিয়ে যাওয়ার বিষয়ে সাভার থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছিল। জিডির সূত্র ধরে প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে গত সোমবার সাভার নামাবাজারের একটি হার্ডওয়্যারের দোকানের কর্মচারী নাইমের কাছ থেকে একটি মোবাইল উদ্ধার করা হয়। খোয়া যাওয়া অপর একটি মোবাইলের মূল্য বাবদ টাকা নেওয়া হয়। বিষয়টি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অবগত আছেন।
তবে যে কর্মকর্তাদের মোবাইল হারিয়েছিল তাঁদের নাম বা পদবি সম্পর্কে কোনো তথ্য দেননি তিনি।
জানতে চাইলে দোকান কর্মচারী নাইম জানান, মাস খানেক আগে রুবেল নামে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৭ হাজার টাকায় স্যামসাং কোম্পানির মোবাইলটি ক্রয় করেছিলেন তিনি। সোমবার রাতে পুলিশ সেই ফোনটি নিয়ে যায়। এ সময় আরও একটি মোবাইল খোয়া যাওয়ার কথা বলে ওই ফোনের মূল্য বাবদ পুলিশ ১৫ হাজার টাকা নেয়। তাঁর (নাইম) দোকানের মালিক তাৎক্ষণিক ওই টাকা দিলেও রুবেল পরে তা পরিশোধ করে দিয়েছেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য আজ বুধবার সকালে নামাবাজারে গিয়ে রুবেলের দোকানের বন্ধ পাওয়া যায়। পরে মোবাইলে কল দিলে ফোন না ধরায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
স্থানীয়রা জানান, মোবাইল উদ্ধার হওয়ার পর থেকে রুবেল দোকানে আসছেন না। চোরাই মোবাইল সংক্রান্ত বিষয়ে এর আগেও তিনি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। সম্প্রতি তিনি জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার থানার গাড়ি চালকের মোবাইল খোয়া গিয়েছিল। এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছিল।’
খোয়া যাওয়া মোবাইল উদ্ধার না হলে মূল্য বাবদ টাকা নেওয়া যায় কি না জানতে চাইলে সরাসরি উত্তর না দিয়ে ওসি কাজী মাইনুল ইসলাম বলেন, ‘আমি বিস্তারিত জানার পর আপনাকে জানাব।’

সাভারে একটি মোবাইল উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। পৌর এলাকার নামাবাজারের একটি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মচারীর কাছ থেকে গত সোমবার রাতে মোবাইলটি উদ্ধার করেছে পুলিশ। উদ্ধার করা মোবাইলের সঙ্গে আরও একটি মোবাইল খোয়া যাওয়ার কথা বলে তাঁর মূল্য বাবদ টাকা নিয়েছে পুলিশ।
মোবাইলটি উদ্ধার করেছেন সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এসএম শাহরিয়ার। এ সময় খোয়া যাওয়া অপর একটি মোবাইলের মূল্য বাবদ ১৫ হাজার টাকা নেন তিনি।
জানতে চাইলে একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, শুধু মোবাইল নয়, চুরি হওয়া বা খোয়া যাওয়া কোনো পণ্য পুলিশ উদ্ধার করলে তা সিজার লিস্ট করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। খোয়া যাওয়া বা চুরি হওয়া পণ্যের পরিবর্তে টাকা নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
জানতে চাইলে উপপরিদর্শক (এসআই) এসএম শাহরিয়ার বলেন, সম্প্রতি সাভার থানার দুই কর্মকর্তার দুইটি মোবাইল হারিয়ে যায়। মোবাইল হারিয়ে যাওয়ার বিষয়ে সাভার থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছিল। জিডির সূত্র ধরে প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে গত সোমবার সাভার নামাবাজারের একটি হার্ডওয়্যারের দোকানের কর্মচারী নাইমের কাছ থেকে একটি মোবাইল উদ্ধার করা হয়। খোয়া যাওয়া অপর একটি মোবাইলের মূল্য বাবদ টাকা নেওয়া হয়। বিষয়টি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অবগত আছেন।
তবে যে কর্মকর্তাদের মোবাইল হারিয়েছিল তাঁদের নাম বা পদবি সম্পর্কে কোনো তথ্য দেননি তিনি।
জানতে চাইলে দোকান কর্মচারী নাইম জানান, মাস খানেক আগে রুবেল নামে এক ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৭ হাজার টাকায় স্যামসাং কোম্পানির মোবাইলটি ক্রয় করেছিলেন তিনি। সোমবার রাতে পুলিশ সেই ফোনটি নিয়ে যায়। এ সময় আরও একটি মোবাইল খোয়া যাওয়ার কথা বলে ওই ফোনের মূল্য বাবদ পুলিশ ১৫ হাজার টাকা নেয়। তাঁর (নাইম) দোকানের মালিক তাৎক্ষণিক ওই টাকা দিলেও রুবেল পরে তা পরিশোধ করে দিয়েছেন।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য আজ বুধবার সকালে নামাবাজারে গিয়ে রুবেলের দোকানের বন্ধ পাওয়া যায়। পরে মোবাইলে কল দিলে ফোন না ধরায় তাঁর সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
স্থানীয়রা জানান, মোবাইল উদ্ধার হওয়ার পর থেকে রুবেল দোকানে আসছেন না। চোরাই মোবাইল সংক্রান্ত বিষয়ে এর আগেও তিনি গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। সম্প্রতি তিনি জেল থেকে ছাড়া পেয়েছেন।
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মাইনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার থানার গাড়ি চালকের মোবাইল খোয়া গিয়েছিল। এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছিল।’
খোয়া যাওয়া মোবাইল উদ্ধার না হলে মূল্য বাবদ টাকা নেওয়া যায় কি না জানতে চাইলে সরাসরি উত্তর না দিয়ে ওসি কাজী মাইনুল ইসলাম বলেন, ‘আমি বিস্তারিত জানার পর আপনাকে জানাব।’

লালমনিরহাটে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে সংস্কারকাজের দরপত্র প্রক্রিয়াধীন থাকা দুটি সড়ক দখলের অভিযোগ উঠেছে। তাঁরা সেখানে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ও কার্যাদেশ ছাড়াই কাজ শুরু করেছেন। সেই সঙ্গে কাজ পাওয়া সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারদের তা ছেড়ে দিতে হুমকি দিচ্ছেন।
৭ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রাম জেলার সংযোগকারী মওলানা ভাসানী সেতু আজ বুধবার দুপুরে উদ্বোধন হচ্ছে। তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত সেতুটির দৈর্ঘ্য ১৪৯০ মিটার। সেতুটি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ঘাটের সঙ্গে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার সড়ক যোগাযোগে নতুন দুয়ার উন্মোচন হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ঋণের ফাঁদে জড়িয়ে পড়েছে রাজশাহীর নিম্ন আয়ের মানুষ। চারদিক থেকে অভাব-অনটনে ঘিরে ধরা মানুষগুলো বাঁচার আশায় ঋণ নিচ্ছেন। কেউ চড়া সুদে নিচ্ছেন বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) থেকে, কেউ সুদের কারবারি কিংবা আত্মীয়স্বজনের কাছ থেকে। একসময় এই ঋণই অনেকের বোঝায় পরিণত হচ্ছে, যা তাঁদের ঠেলে দিচ্ছে হতাশা আর মৃত্যুর দিকে।
৭ ঘণ্টা আগে
সিলেটের দক্ষিণ সুরমার লালাবাজারে পাপড়ি রেস্টুরেন্টে হামলা চালিয়ে ভাঙচুরের মামলার প্রধান আসামি বিএনপি নেতা আমিনুর রহমান চৌধুরী সিফতাকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সন্ধ্যায় সিলেট নগরীর উপশহর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার আমিনুর রহমান চৌধুরী লালাবাজার ইউনিয়ন...
৮ ঘণ্টা আগে