কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে যুবককে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার কুমিল্লার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন এ রায় দেন।
মামলার বিশেষ পিপি প্রদীপ কুমার দত্ত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বাপ্পীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন আদালত। অপর আসামি মো. মিজানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে বেকসুর খালাস দেন আদালত। রায় ঘোষণাকালে আসামিরা আদালত কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।’
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামি হলেন– মোহাম্মদ আলী বাপ্পী (২৪) তিনি কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার গজারিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১৫ মার্চ গজারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ওই ছাত্রীকে খোঁজ করে না পেয়ে মাইকে প্রচারের সিদ্ধান্ত নেয় পরিবার। পরদিন আসামি মোহাম্মদ আলী বাপ্পী (২৪) নিজেই অটোরিকশা নিয়ে মাইক ভাড়া করে এলাকায় প্রচার শুরু করেন।
এতে নিহতের পরিবারের সন্দেহ হয় এবং বাপ্পীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে কোনো তথ্য না পেয়ে পরে ছেড়ে দেন। পরে ১৬ মার্চ সকালে ডাকাতিয়া নদীতে ছাত্রীর মৃতদেহ কাঁথা মোড়ানো অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে এবং মোহাম্মদ আলী বাপ্পীকে আটক করে।
আটকের পর সে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে জানায়, তেঁতুল খাওয়ানো কথা বলে তাঁর ঘরে নিয়ে মুখে ও গলায় ওড়না পেঁচিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশ কাঁথা দিয়ে পেঁচিয়ে ডাকাতিয়া নদীতে ফেলে দেয়। এ ব্যাপারে ১৬ মার্চ নিহতের বাবা বাদী হয়ে মোহাম্মদ আলী বাপ্পীকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় ২০১৯ সালের ২ জুন আসামি মোহাম্মদ আলী বাপ্পীসহ একই গ্রামের মো. মিজানকে (২২) জড়িত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।
কুমিল্লায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে যুবককে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার কুমিল্লার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন এ রায় দেন।
মামলার বিশেষ পিপি প্রদীপ কুমার দত্ত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে বাপ্পীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেন আদালত। অপর আসামি মো. মিজানের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁকে বেকসুর খালাস দেন আদালত। রায় ঘোষণাকালে আসামিরা আদালত কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।’
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত আসামি হলেন– মোহাম্মদ আলী বাপ্পী (২৪) তিনি কুমিল্লা চৌদ্দগ্রাম উপজেলার গজারিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১৫ মার্চ গজারিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ওই ছাত্রীকে খোঁজ করে না পেয়ে মাইকে প্রচারের সিদ্ধান্ত নেয় পরিবার। পরদিন আসামি মোহাম্মদ আলী বাপ্পী (২৪) নিজেই অটোরিকশা নিয়ে মাইক ভাড়া করে এলাকায় প্রচার শুরু করেন।
এতে নিহতের পরিবারের সন্দেহ হয় এবং বাপ্পীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে কোনো তথ্য না পেয়ে পরে ছেড়ে দেন। পরে ১৬ মার্চ সকালে ডাকাতিয়া নদীতে ছাত্রীর মৃতদেহ কাঁথা মোড়ানো অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে এবং মোহাম্মদ আলী বাপ্পীকে আটক করে।
আটকের পর সে হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করে জানায়, তেঁতুল খাওয়ানো কথা বলে তাঁর ঘরে নিয়ে মুখে ও গলায় ওড়না পেঁচিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে লাশ কাঁথা দিয়ে পেঁচিয়ে ডাকাতিয়া নদীতে ফেলে দেয়। এ ব্যাপারে ১৬ মার্চ নিহতের বাবা বাদী হয়ে মোহাম্মদ আলী বাপ্পীকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
আসামির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হওয়ায় ২০১৯ সালের ২ জুন আসামি মোহাম্মদ আলী বাপ্পীসহ একই গ্রামের মো. মিজানকে (২২) জড়িত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিবু দাস। তিনি বলেন, “সমবায়ের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতি ও সমাজকে আরও শক্তিশালী করা সম্ভব। বর্তমান প্রজন্মকে সমবায়মুখী করতে হলে স্থানীয় পর্যায়ে এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত রাখা জরুরি।”
৩১ মিনিট আগেনাটোর শহরের ট্রাফিক মোড় এলাকায় হানিফ পরিবহনের একটি বাসের ধাক্কায় ভটভটি উল্টে মজনু প্রামানিক (৪০) নামে এক মাছ ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় রাব্বি মজুমদার (১৫) নামে এক কিশোর আহত হয়েছে। নিহত মজনু প্রামানিক বাগাতিপাড়া তমালতলা নুরপুর চকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগেসিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, রিপন চন্দ্র দাস হঠাৎ করে দোকানে ঢুকে চেয়ারে বসা শিপনকে মারধর করছেন। এ সময় দোকানের মালিক, পল্লীচিকিৎসক ছোটন চন্দ্র দাস বাধা দিলে রিপন তার দিকেও তেড়ে আসেন। পরে স্থানীয়রা তাকে দোকান থেকে বের করে দেন। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের জহরলাল মার্কেটে।
২ ঘণ্টা আগেজয়ের লেখা চিরকুটে ছিল, “আমার শরীরে যে রোগ বাসা বেঁধেছে, তাতে আমার মৃত্যু অনিবার্য। শরীরের কষ্ট, মানসিক চাপ আমি আর নিতে পারছি না। তাই সবকিছু ভেবেচিন্তে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলাম। আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। আমি আমার ভুলগুলো বুঝতে পেরেছি এবং অনুতপ্ত। আমাকে ভুল বুঝবেন না, পারলে ক্ষমা করে দেবেন।”
২ ঘণ্টা আগে