ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় খাল, বিল ও নদীতে পানি বাড়ছে। এতে উপজেলার নিম্নাঞ্চলের মানুষের মধ্যে বন্যা ও ফসলহানির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কোথাও কোথাও নিচু এলাকার পথঘাট ডুবে গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, নাগাইশ, ছোট নাগাইশ, দেউশ, চৌব্বাস, সাজঘর, ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের নন্দীপাড়া, ধান্যদৌল, নাইঘর এবং চান্দলা ইউনিয়নের চারাধারিসহ বেশ কয়েকটি গ্রামে পানি দুই থেকে তিন ফুট পর্যন্ত বেড়েছে। এতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
নাগাইশ বারধার ব্রিজ এলাকার বাসিন্দা জাহান আরা বেগম বলেন, ‘প্রতিদিনই খাল ও বিলের পানি বাড়ছে। ধান্যদৌল-সেনেরবাজার সড়কের কয়েকটি জায়গা পানিতে তলিয়ে গেছে। আর একটু পানি বাড়লেই আমাদের বাড়িঘর ডুবে যাবে।’
একই এলাকার কৃষক আফাজ উল্লাহ বলেন, ‘খাল ও নদীর পানি দ্রুত বাড়তে থাকায় আবাদি জমির ফসল নষ্ট হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। আমরা এখনো গত বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারিনি। এবারও যদি পানি ঢুকে পড়ে, তাহলে বড় বিপদে পড়ব।’
শশীদল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান রিয়াদ বলেন, ‘ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে সাময়িকভাবে পানি বেড়েছিল। তবে তা ধীরে ধীরে কমছে। আমরা খাল পরিষ্কার করে পানির প্রবাহ সচল রাখার চেষ্টা করছি। অতিরিক্ত বৃষ্টি না হলে আশঙ্কার কিছু নেই।’
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উজান থেকে নেমে আসা স্রোত ও বৃষ্টিতে কিছু নিম্নাঞ্চলে পানি জমেছে। তবে বন্যার আশঙ্কা নেই। খাল ও জলাধারগুলোতে পানি চলাচল স্বাভাবিক রাখতে প্রতিটি ইউনিয়নে দখলমুক্ত ও পরিষ্কার কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে।
কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় খাল, বিল ও নদীতে পানি বাড়ছে। এতে উপজেলার নিম্নাঞ্চলের মানুষের মধ্যে বন্যা ও ফসলহানির শঙ্কা দেখা দিয়েছে। কোথাও কোথাও নিচু এলাকার পথঘাট ডুবে গেছে।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, নাগাইশ, ছোট নাগাইশ, দেউশ, চৌব্বাস, সাজঘর, ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের নন্দীপাড়া, ধান্যদৌল, নাইঘর এবং চান্দলা ইউনিয়নের চারাধারিসহ বেশ কয়েকটি গ্রামে পানি দুই থেকে তিন ফুট পর্যন্ত বেড়েছে। এতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
নাগাইশ বারধার ব্রিজ এলাকার বাসিন্দা জাহান আরা বেগম বলেন, ‘প্রতিদিনই খাল ও বিলের পানি বাড়ছে। ধান্যদৌল-সেনেরবাজার সড়কের কয়েকটি জায়গা পানিতে তলিয়ে গেছে। আর একটু পানি বাড়লেই আমাদের বাড়িঘর ডুবে যাবে।’
একই এলাকার কৃষক আফাজ উল্লাহ বলেন, ‘খাল ও নদীর পানি দ্রুত বাড়তে থাকায় আবাদি জমির ফসল নষ্ট হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। আমরা এখনো গত বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারিনি। এবারও যদি পানি ঢুকে পড়ে, তাহলে বড় বিপদে পড়ব।’
শশীদল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আতিকুর রহমান রিয়াদ বলেন, ‘ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে সাময়িকভাবে পানি বেড়েছিল। তবে তা ধীরে ধীরে কমছে। আমরা খাল পরিষ্কার করে পানির প্রবাহ সচল রাখার চেষ্টা করছি। অতিরিক্ত বৃষ্টি না হলে আশঙ্কার কিছু নেই।’
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদা জাহান আজকের পত্রিকাকে বলেন, উজান থেকে নেমে আসা স্রোত ও বৃষ্টিতে কিছু নিম্নাঞ্চলে পানি জমেছে। তবে বন্যার আশঙ্কা নেই। খাল ও জলাধারগুলোতে পানি চলাচল স্বাভাবিক রাখতে প্রতিটি ইউনিয়নে দখলমুক্ত ও পরিষ্কার কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে।
যশোরের কেশবপুর উপজেলায় ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্য না পেয়ে সড়ক অবরোধ করেছেন কার্ডধারীরা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কেশবপুর পৌরসভার পুরোনো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় তাঁরা যশোর-চুকনগর সড়ক অবরোধ করেন। অবরোধের কারণে সড়কের দুই পাশে যাত্রীবাহী বাসসহ অসংখ্য যানবাহন আটকা পড়ে। এতে যাত্রী ও চালকেরা
৩ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্যের অভিযোগ তুলে কুমিল্লার হোমনা উপজেলার আসাদপুর ইউনিয়নের আসাদপুর গ্রামে চারটি মাজারে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেভারী বৃষ্টি আর ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার মহারশি নদীর বাঁধ ভেঙে সদর বাজারসহ নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার পানির তীব্র স্রোতে নদীর তীরবর্তী অন্তত পাঁচটি ঘর ভেঙে গেছে। এতে অসহায় হয়ে পড়েছেন নদীর পাড়ের মানুষ।
৩৭ মিনিট আগেবাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায় দাদার বাড়িতে ঢাকা থেকে বেড়াতে এসেছিল ৯ বছরের শিশু নূর কাদের মোল্লা। পুকুরে গোসল করতে নেমে একপর্যায়ে ডুবে যাচ্ছিল শিশুটি। বিষয়টি দেখতে পেয়ে নাতিকে বাঁচাতে পুকুরে ঝাঁপ দেন শাহজাহান মোল্লা (৮০)। কিন্তু দুজনের কেউ বেঁচে ফিরতে পারেনি।
১ ঘণ্টা আগে