চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় পার্টির দুই প্রার্থী। আজ বুধবার দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতি কার্যালয়ে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী অ্যাড. সোহরাব হোসেন এবং চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের প্রার্থী রবিউল ইসলাম সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন।
এ নিয়ে জাতীয় পার্টির মোট ১১ জন প্রার্থী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেন।
দলীয় সিদ্ধান্তহীনতাকে দায়ী করে প্রার্থীরা বলেন, দলের চেয়ারমান ও মহাসচিব নির্বাচন-সংক্রান্ত বিষয়ে একের পর এক সিদ্ধান্ত পরিবর্তন এবং প্রার্থীদের সঙ্গে অসহযোগিতা ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখার কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘এবারের ভোট কেমন হচ্ছে, তা তো জানছেন। আমাদের পার্টির চেয়ারম্যান আর মহাসচিব আমাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেন না। কেবল মনোনয়ন দিয়েই ছেড়ে দিয়েছেন। দল থেকে কোনো নির্বাচনের একটি টাকাও দেয়নি। আমি ২০০১ সাল থেকে নির্বাচন করছি। আমি বলতে পারি, আমি দলকে টাকা দিয়েছি, দল আমাকে টাকা দেয়নি। তারা যে ২৬ জন আছে, সেটা নিয়েই ব্যস্ত। আর আমরা ২৫৭ জন পড়েছি মহাবিপদে। এবারের ভোট অন্য রকম। টাকা ছাড়া কেউ কথা বলছে না। দৈনিক কোটি কোটি টাকা ওড়াচ্ছে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। সেখানে আমার যতটুকু ছিল খরচ করেছি। এখন আর পারছি না। তাই সরে দাঁড়ালাম।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে জাপা প্রার্থী সোহরাব হোসেন বলেন, জাতীয় পার্টির ভোটারদের কোনো বিধিনিষেধ নেই। তারা পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন। জাপার প্রার্থীদের ভোট বর্জনের ঘটনা নির্বাচনে কোনো প্রভাব পড়বে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী রবিউল ইসলাম বলেন, ‘দলের সহযোগিতা আমরা আশা করেছিলাম। কিন্তু তারা কোনো প্রকার যোগাযোগ বা সহযোগিতা করেনি। সে জন্যই আমরা নির্বাচন থেকে পিছিয়ে গেলাম।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, জেলা জাতীয় পার্টির সিনিয়র সহসভাপতি শাহাবুদ্দিন বিশ্বাস খোকন, জীবননগর উপজেলা সহসভাপতি হানেহারসহ আরও অনেকে।
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে জাপা ২৬৫টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। এগুলোর মধ্যে ২৬টি আসনে ছাড় দিয়েছে আওয়ামী লীগ। ওই আসনগুলোর বাইরে থাকা অন্য আসনগুলোর জাপার প্রার্থীদের মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ৯ জন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গার দুটি আসনে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন জাতীয় পার্টির দুই প্রার্থী। আজ বুধবার দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতি কার্যালয়ে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে জাতীয় পার্টি মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী অ্যাড. সোহরাব হোসেন এবং চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের প্রার্থী রবিউল ইসলাম সংবাদ সম্মেলন করে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন।
এ নিয়ে জাতীয় পার্টির মোট ১১ জন প্রার্থী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেন।
দলীয় সিদ্ধান্তহীনতাকে দায়ী করে প্রার্থীরা বলেন, দলের চেয়ারমান ও মহাসচিব নির্বাচন-সংক্রান্ত বিষয়ে একের পর এক সিদ্ধান্ত পরিবর্তন এবং প্রার্থীদের সঙ্গে অসহযোগিতা ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রাখার কারণে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘এবারের ভোট কেমন হচ্ছে, তা তো জানছেন। আমাদের পার্টির চেয়ারম্যান আর মহাসচিব আমাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেন না। কেবল মনোনয়ন দিয়েই ছেড়ে দিয়েছেন। দল থেকে কোনো নির্বাচনের একটি টাকাও দেয়নি। আমি ২০০১ সাল থেকে নির্বাচন করছি। আমি বলতে পারি, আমি দলকে টাকা দিয়েছি, দল আমাকে টাকা দেয়নি। তারা যে ২৬ জন আছে, সেটা নিয়েই ব্যস্ত। আর আমরা ২৫৭ জন পড়েছি মহাবিপদে। এবারের ভোট অন্য রকম। টাকা ছাড়া কেউ কথা বলছে না। দৈনিক কোটি কোটি টাকা ওড়াচ্ছে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। সেখানে আমার যতটুকু ছিল খরচ করেছি। এখন আর পারছি না। তাই সরে দাঁড়ালাম।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে জাপা প্রার্থী সোহরাব হোসেন বলেন, জাতীয় পার্টির ভোটারদের কোনো বিধিনিষেধ নেই। তারা পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন। জাপার প্রার্থীদের ভোট বর্জনের ঘটনা নির্বাচনে কোনো প্রভাব পড়বে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক ও চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী রবিউল ইসলাম বলেন, ‘দলের সহযোগিতা আমরা আশা করেছিলাম। কিন্তু তারা কোনো প্রকার যোগাযোগ বা সহযোগিতা করেনি। সে জন্যই আমরা নির্বাচন থেকে পিছিয়ে গেলাম।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, জেলা জাতীয় পার্টির সিনিয়র সহসভাপতি শাহাবুদ্দিন বিশ্বাস খোকন, জীবননগর উপজেলা সহসভাপতি হানেহারসহ আরও অনেকে।
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে জাপা ২৬৫টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। এগুলোর মধ্যে ২৬টি আসনে ছাড় দিয়েছে আওয়ামী লীগ। ওই আসনগুলোর বাইরে থাকা অন্য আসনগুলোর জাপার প্রার্থীদের মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত ৯ জন নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন।
পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানো ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৫ বছর আগে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি দফায় দফায় সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় ১৩ হাজার কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ হাজার কোটি টাকায়।
৩৪ মিনিট আগেনজরদারির অভাবে সুন্দরবনে আবারও বেড়েছে বনদস্যুদের তৎপরতা। বনের ২০টি পয়েন্টে বেপরোয়া ১০টি বাহিনী। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে এই বাহিনীর সদস্যরা লাখ লাখ টাকা আদায় করছে। মুক্তিপণ ছাড়া মিলছে না কারও মুক্তি। চলে নির্যাতনও। আতঙ্কিত বনজীবীদের অনেকেই ভয়ে পেশা বদলাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে জনবল ও অস্ত্র সংকটের
৩৮ মিনিট আগেচলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
২ ঘণ্টা আগে