চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

তিনি কোনো সাপুড়ের বংশধর নন। পথে পথে ঘুরে কোনো সাপের খেলাও দেখান না। তবুও সাপ ধরা তাঁর কাছে যেন হাতের মোয়া। অজগর হোক বা গোখরো, সবই তাঁর কৌশলের কাছে অনায়াসে বশ মানে। ফণা গুটিয়ে ধরা দেয় তাঁর জালে।
যে সাপই হোক না কেনো, তিনি সাপটি ধরতে সময় নেন মাত্র ২৫ থেকে ৩০ সেকেন্ড। গত দশ বছরে কম করে হলেও ধরেছেন ৫ শতাধিক সাপ। যার ৩০০ শতাধিকই বিষধর। এই তালিকায় আছে বড় কাল কেউটে, ছোট কাল কেউটে, পদ্ম গোখরো, চন্দ্রবোড়া, অজগর ও শঙ্খিনীসহ ভয়ানক সব সাপ।
সাপ ধরার নেশাটা শুরু হয় ২০১০ সালে। তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। কে জানত সেই নেশায় একসময় তাঁর পেশা হয়ে দাঁড়াবে। বলছিলাম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের একমাত্র ভেনম রিসার্চ সেন্টারের সহকারী গবেষক মিজানুর রহমানের কথা। প্রাণী আর পাখি নিয়ে আগ্রহ তাঁর। এরপরও তিনি বনে গেছেন একজন সাপ গবেষক, অর্থাৎ এই যুগের সাপুড়ে।
শুরুর গল্প শোনাতে গিয়ে মিজানুর রহমান বলেন, ‘তখন আমি ক্যাম্পাসে পাখিদের নিয়ে কাজ করি। সাপ নিয়েও ব্যাপক আগ্রহ আমার। একবার এক শিক্ষকের বাসায় একটি দাঁড়াশ সাপ ঢুকে পড়েছিল। সেটি শুনে সাহস করে চলে গেলাম ধরতে। কামড়ও খেয়েছিলাম। তবুও সাপটিকে ছাড়িনি। এভাবেই সাপ ধরার শুরু আমার।’
বিষধর আর বিষহীন মিলিয়ে ৫ শতাধিক সাপ ধরেছেন এই আধুনিক সাপুড়ে। তিনি বলেন, এসবের বেশির ভাগই গোখরো, প্রায় ২০০টির মতো হবে। এ ছাড়া কেউটে সাপ ধরেছি ২০টির মতো, শঙ্খিনী ১৫টি, অজগর ৮ থেকে ১০টি, চন্দ্রবোড়াও আছে ৫ থেকে ৭টি। গত দশ বছরে ২০টি জেলায় ঘুরে আমি সাপ ধরেছি। ২০১৯ সালের চাঁদপুরের হাইমচরে একটি চন্দ্রবোড়া (রাসেল ভাইপার) সাপ ধরতে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে ফিরেছিলাম।
সেই ঘটনাকে তুলে ধরে তিনি আজকের পত্রিকার কাছে বলেন, ‘একটি লেবু গাছের নিচ থেকে সাপটিকে ধরে একটু দূরে এনে ব্যাগে ঢোকানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি। তখন হঠাৎ করেই সাপটি আমার পায়ের ঊরু লক্ষ্য করে তীরের মতো ছুটে আসে। বিদ্যুৎবেগে পা সরিয়ে নেই আমি। সাপটি আমার পায়ের পাশ ঘেঁষে গিয়ে সামনে গিয়ে পড়ে। এসব ঘটে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই।’
কেউটে সাপ ধরাটা অনেক চ্যালেঞ্জিং জানিয়ে মিজান বলেন, এই কেউটে সাপ ধরতেই সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আমার। এরা খুব দ্রুত পালিয়ে যায়। ২০১৮ সালে এক রাতেই চবি ক্যাম্পাস থেকে তিনটি কেউটে সাপ ধরেছিলাম। জীবনে কোনো কিং কোবরা ধরতে না পারার একটা আফসোস আছে আমার। এই সাপের মুখোমুখি হওয়ার অপেক্ষায় আছি আমি।
কেবল সাপ ধরাতেই পারদর্শী নন আধুনিক এই সাপুড়ে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে তার ৭টি গবেষণাপত্র। এর মধ্যে ‘প্রবাল সাপ গিয়ে’ তাঁর গবেষণাটি বাংলাদেশে প্রথম।
সাপের কামড়ে বহু মানুষ কুসংস্কার আর ওঝাদের কাছে চিকিৎসা নিয়ে মারা যায়। তাই গবেষণা আর সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে এই অভিশাপ থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়াই তাঁর অন্যতম লক্ষ্য বলে জানান তিনি।

তিনি কোনো সাপুড়ের বংশধর নন। পথে পথে ঘুরে কোনো সাপের খেলাও দেখান না। তবুও সাপ ধরা তাঁর কাছে যেন হাতের মোয়া। অজগর হোক বা গোখরো, সবই তাঁর কৌশলের কাছে অনায়াসে বশ মানে। ফণা গুটিয়ে ধরা দেয় তাঁর জালে।
যে সাপই হোক না কেনো, তিনি সাপটি ধরতে সময় নেন মাত্র ২৫ থেকে ৩০ সেকেন্ড। গত দশ বছরে কম করে হলেও ধরেছেন ৫ শতাধিক সাপ। যার ৩০০ শতাধিকই বিষধর। এই তালিকায় আছে বড় কাল কেউটে, ছোট কাল কেউটে, পদ্ম গোখরো, চন্দ্রবোড়া, অজগর ও শঙ্খিনীসহ ভয়ানক সব সাপ।
সাপ ধরার নেশাটা শুরু হয় ২০১০ সালে। তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। কে জানত সেই নেশায় একসময় তাঁর পেশা হয়ে দাঁড়াবে। বলছিলাম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের একমাত্র ভেনম রিসার্চ সেন্টারের সহকারী গবেষক মিজানুর রহমানের কথা। প্রাণী আর পাখি নিয়ে আগ্রহ তাঁর। এরপরও তিনি বনে গেছেন একজন সাপ গবেষক, অর্থাৎ এই যুগের সাপুড়ে।
শুরুর গল্প শোনাতে গিয়ে মিজানুর রহমান বলেন, ‘তখন আমি ক্যাম্পাসে পাখিদের নিয়ে কাজ করি। সাপ নিয়েও ব্যাপক আগ্রহ আমার। একবার এক শিক্ষকের বাসায় একটি দাঁড়াশ সাপ ঢুকে পড়েছিল। সেটি শুনে সাহস করে চলে গেলাম ধরতে। কামড়ও খেয়েছিলাম। তবুও সাপটিকে ছাড়িনি। এভাবেই সাপ ধরার শুরু আমার।’
বিষধর আর বিষহীন মিলিয়ে ৫ শতাধিক সাপ ধরেছেন এই আধুনিক সাপুড়ে। তিনি বলেন, এসবের বেশির ভাগই গোখরো, প্রায় ২০০টির মতো হবে। এ ছাড়া কেউটে সাপ ধরেছি ২০টির মতো, শঙ্খিনী ১৫টি, অজগর ৮ থেকে ১০টি, চন্দ্রবোড়াও আছে ৫ থেকে ৭টি। গত দশ বছরে ২০টি জেলায় ঘুরে আমি সাপ ধরেছি। ২০১৯ সালের চাঁদপুরের হাইমচরে একটি চন্দ্রবোড়া (রাসেল ভাইপার) সাপ ধরতে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে ফিরেছিলাম।
সেই ঘটনাকে তুলে ধরে তিনি আজকের পত্রিকার কাছে বলেন, ‘একটি লেবু গাছের নিচ থেকে সাপটিকে ধরে একটু দূরে এনে ব্যাগে ঢোকানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি। তখন হঠাৎ করেই সাপটি আমার পায়ের ঊরু লক্ষ্য করে তীরের মতো ছুটে আসে। বিদ্যুৎবেগে পা সরিয়ে নেই আমি। সাপটি আমার পায়ের পাশ ঘেঁষে গিয়ে সামনে গিয়ে পড়ে। এসব ঘটে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই।’
কেউটে সাপ ধরাটা অনেক চ্যালেঞ্জিং জানিয়ে মিজান বলেন, এই কেউটে সাপ ধরতেই সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আমার। এরা খুব দ্রুত পালিয়ে যায়। ২০১৮ সালে এক রাতেই চবি ক্যাম্পাস থেকে তিনটি কেউটে সাপ ধরেছিলাম। জীবনে কোনো কিং কোবরা ধরতে না পারার একটা আফসোস আছে আমার। এই সাপের মুখোমুখি হওয়ার অপেক্ষায় আছি আমি।
কেবল সাপ ধরাতেই পারদর্শী নন আধুনিক এই সাপুড়ে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে তার ৭টি গবেষণাপত্র। এর মধ্যে ‘প্রবাল সাপ গিয়ে’ তাঁর গবেষণাটি বাংলাদেশে প্রথম।
সাপের কামড়ে বহু মানুষ কুসংস্কার আর ওঝাদের কাছে চিকিৎসা নিয়ে মারা যায়। তাই গবেষণা আর সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে এই অভিশাপ থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়াই তাঁর অন্যতম লক্ষ্য বলে জানান তিনি।
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

তিনি কোনো সাপুড়ের বংশধর নন। পথে পথে ঘুরে কোনো সাপের খেলাও দেখান না। তবুও সাপ ধরা তাঁর কাছে যেন হাতের মোয়া। অজগর হোক বা গোখরো, সবই তাঁর কৌশলের কাছে অনায়াসে বশ মানে। ফণা গুটিয়ে ধরা দেয় তাঁর জালে।
যে সাপই হোক না কেনো, তিনি সাপটি ধরতে সময় নেন মাত্র ২৫ থেকে ৩০ সেকেন্ড। গত দশ বছরে কম করে হলেও ধরেছেন ৫ শতাধিক সাপ। যার ৩০০ শতাধিকই বিষধর। এই তালিকায় আছে বড় কাল কেউটে, ছোট কাল কেউটে, পদ্ম গোখরো, চন্দ্রবোড়া, অজগর ও শঙ্খিনীসহ ভয়ানক সব সাপ।
সাপ ধরার নেশাটা শুরু হয় ২০১০ সালে। তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। কে জানত সেই নেশায় একসময় তাঁর পেশা হয়ে দাঁড়াবে। বলছিলাম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের একমাত্র ভেনম রিসার্চ সেন্টারের সহকারী গবেষক মিজানুর রহমানের কথা। প্রাণী আর পাখি নিয়ে আগ্রহ তাঁর। এরপরও তিনি বনে গেছেন একজন সাপ গবেষক, অর্থাৎ এই যুগের সাপুড়ে।
শুরুর গল্প শোনাতে গিয়ে মিজানুর রহমান বলেন, ‘তখন আমি ক্যাম্পাসে পাখিদের নিয়ে কাজ করি। সাপ নিয়েও ব্যাপক আগ্রহ আমার। একবার এক শিক্ষকের বাসায় একটি দাঁড়াশ সাপ ঢুকে পড়েছিল। সেটি শুনে সাহস করে চলে গেলাম ধরতে। কামড়ও খেয়েছিলাম। তবুও সাপটিকে ছাড়িনি। এভাবেই সাপ ধরার শুরু আমার।’
বিষধর আর বিষহীন মিলিয়ে ৫ শতাধিক সাপ ধরেছেন এই আধুনিক সাপুড়ে। তিনি বলেন, এসবের বেশির ভাগই গোখরো, প্রায় ২০০টির মতো হবে। এ ছাড়া কেউটে সাপ ধরেছি ২০টির মতো, শঙ্খিনী ১৫টি, অজগর ৮ থেকে ১০টি, চন্দ্রবোড়াও আছে ৫ থেকে ৭টি। গত দশ বছরে ২০টি জেলায় ঘুরে আমি সাপ ধরেছি। ২০১৯ সালের চাঁদপুরের হাইমচরে একটি চন্দ্রবোড়া (রাসেল ভাইপার) সাপ ধরতে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে ফিরেছিলাম।
সেই ঘটনাকে তুলে ধরে তিনি আজকের পত্রিকার কাছে বলেন, ‘একটি লেবু গাছের নিচ থেকে সাপটিকে ধরে একটু দূরে এনে ব্যাগে ঢোকানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি। তখন হঠাৎ করেই সাপটি আমার পায়ের ঊরু লক্ষ্য করে তীরের মতো ছুটে আসে। বিদ্যুৎবেগে পা সরিয়ে নেই আমি। সাপটি আমার পায়ের পাশ ঘেঁষে গিয়ে সামনে গিয়ে পড়ে। এসব ঘটে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই।’
কেউটে সাপ ধরাটা অনেক চ্যালেঞ্জিং জানিয়ে মিজান বলেন, এই কেউটে সাপ ধরতেই সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আমার। এরা খুব দ্রুত পালিয়ে যায়। ২০১৮ সালে এক রাতেই চবি ক্যাম্পাস থেকে তিনটি কেউটে সাপ ধরেছিলাম। জীবনে কোনো কিং কোবরা ধরতে না পারার একটা আফসোস আছে আমার। এই সাপের মুখোমুখি হওয়ার অপেক্ষায় আছি আমি।
কেবল সাপ ধরাতেই পারদর্শী নন আধুনিক এই সাপুড়ে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে তার ৭টি গবেষণাপত্র। এর মধ্যে ‘প্রবাল সাপ গিয়ে’ তাঁর গবেষণাটি বাংলাদেশে প্রথম।
সাপের কামড়ে বহু মানুষ কুসংস্কার আর ওঝাদের কাছে চিকিৎসা নিয়ে মারা যায়। তাই গবেষণা আর সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে এই অভিশাপ থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়াই তাঁর অন্যতম লক্ষ্য বলে জানান তিনি।

তিনি কোনো সাপুড়ের বংশধর নন। পথে পথে ঘুরে কোনো সাপের খেলাও দেখান না। তবুও সাপ ধরা তাঁর কাছে যেন হাতের মোয়া। অজগর হোক বা গোখরো, সবই তাঁর কৌশলের কাছে অনায়াসে বশ মানে। ফণা গুটিয়ে ধরা দেয় তাঁর জালে।
যে সাপই হোক না কেনো, তিনি সাপটি ধরতে সময় নেন মাত্র ২৫ থেকে ৩০ সেকেন্ড। গত দশ বছরে কম করে হলেও ধরেছেন ৫ শতাধিক সাপ। যার ৩০০ শতাধিকই বিষধর। এই তালিকায় আছে বড় কাল কেউটে, ছোট কাল কেউটে, পদ্ম গোখরো, চন্দ্রবোড়া, অজগর ও শঙ্খিনীসহ ভয়ানক সব সাপ।
সাপ ধরার নেশাটা শুরু হয় ২০১০ সালে। তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণীবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। কে জানত সেই নেশায় একসময় তাঁর পেশা হয়ে দাঁড়াবে। বলছিলাম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশের একমাত্র ভেনম রিসার্চ সেন্টারের সহকারী গবেষক মিজানুর রহমানের কথা। প্রাণী আর পাখি নিয়ে আগ্রহ তাঁর। এরপরও তিনি বনে গেছেন একজন সাপ গবেষক, অর্থাৎ এই যুগের সাপুড়ে।
শুরুর গল্প শোনাতে গিয়ে মিজানুর রহমান বলেন, ‘তখন আমি ক্যাম্পাসে পাখিদের নিয়ে কাজ করি। সাপ নিয়েও ব্যাপক আগ্রহ আমার। একবার এক শিক্ষকের বাসায় একটি দাঁড়াশ সাপ ঢুকে পড়েছিল। সেটি শুনে সাহস করে চলে গেলাম ধরতে। কামড়ও খেয়েছিলাম। তবুও সাপটিকে ছাড়িনি। এভাবেই সাপ ধরার শুরু আমার।’
বিষধর আর বিষহীন মিলিয়ে ৫ শতাধিক সাপ ধরেছেন এই আধুনিক সাপুড়ে। তিনি বলেন, এসবের বেশির ভাগই গোখরো, প্রায় ২০০টির মতো হবে। এ ছাড়া কেউটে সাপ ধরেছি ২০টির মতো, শঙ্খিনী ১৫টি, অজগর ৮ থেকে ১০টি, চন্দ্রবোড়াও আছে ৫ থেকে ৭টি। গত দশ বছরে ২০টি জেলায় ঘুরে আমি সাপ ধরেছি। ২০১৯ সালের চাঁদপুরের হাইমচরে একটি চন্দ্রবোড়া (রাসেল ভাইপার) সাপ ধরতে গিয়ে অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে ফিরেছিলাম।
সেই ঘটনাকে তুলে ধরে তিনি আজকের পত্রিকার কাছে বলেন, ‘একটি লেবু গাছের নিচ থেকে সাপটিকে ধরে একটু দূরে এনে ব্যাগে ঢোকানোর প্রস্তুতি নিচ্ছি। তখন হঠাৎ করেই সাপটি আমার পায়ের ঊরু লক্ষ্য করে তীরের মতো ছুটে আসে। বিদ্যুৎবেগে পা সরিয়ে নেই আমি। সাপটি আমার পায়ের পাশ ঘেঁষে গিয়ে সামনে গিয়ে পড়ে। এসব ঘটে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই।’
কেউটে সাপ ধরাটা অনেক চ্যালেঞ্জিং জানিয়ে মিজান বলেন, এই কেউটে সাপ ধরতেই সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে আমার। এরা খুব দ্রুত পালিয়ে যায়। ২০১৮ সালে এক রাতেই চবি ক্যাম্পাস থেকে তিনটি কেউটে সাপ ধরেছিলাম। জীবনে কোনো কিং কোবরা ধরতে না পারার একটা আফসোস আছে আমার। এই সাপের মুখোমুখি হওয়ার অপেক্ষায় আছি আমি।
কেবল সাপ ধরাতেই পারদর্শী নন আধুনিক এই সাপুড়ে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে তার ৭টি গবেষণাপত্র। এর মধ্যে ‘প্রবাল সাপ গিয়ে’ তাঁর গবেষণাটি বাংলাদেশে প্রথম।
সাপের কামড়ে বহু মানুষ কুসংস্কার আর ওঝাদের কাছে চিকিৎসা নিয়ে মারা যায়। তাই গবেষণা আর সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে এই অভিশাপ থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়াই তাঁর অন্যতম লক্ষ্য বলে জানান তিনি।

রাজধানীর উত্তরায় ‘অফিস দখল’কে কেন্দ্র করে জুলাই রেভেলসের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। এ ঘটনায় মো. মাসুম ও ফাহিম খান নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দক্ষিণখান ফায়দাবাদ এলাকা থেকে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারি সার অবৈধভাবে বিক্রির অপরাধে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় এক ডিলারকে ৫০ হাজার টাকা ও ক্রেতাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২ ঘণ্টা আগে
বরিশালে শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়া নিয়ে হামলার ঘটনায় ২ শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন নগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক বার্তায় জানিয়েছে পুলিশের বিশেষ এই ইউনিট।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর উত্তরায় ‘অফিস দখল’কে কেন্দ্র করে জুলাই রেভেলসের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। এ ঘটনায় মো. মাসুম ও ফাহিম খান নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দক্ষিণখান ফায়দাবাদ এলাকা থেকে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলসের অফিসে সংগঠনটির প্রস্তাবিত সহসংগঠক ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও সদস্য মো. ইয়াসিনকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শনিবার রাতেই ইউসুফ আলী রেদওয়ান বাদী হয়ে উত্তরা পূর্ব থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন।
এ বিষয়ে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, জুলাই রেভেলসের সদস্যদের ওপর হামলার ঘটনায় দক্ষিণখান থেকে মাসুম ও ফাহিম নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারের অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জুলাই রেভেলসের সদস্যদের ওপর হামলার ‘মূল হোতা’ উত্তরা পূর্ব থানা শ্রমিক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও শীর্ষ সন্ত্রাসী আলতাফ হোসেন ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ। নেপথ্যে রয়েছে, জুলাই রেভেলস অফিসটি দখল। জানা গেছে, উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের জুলাই রেভেলসের বর্তমান অফিসটি ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগে উত্তরা পূর্ব থানা শ্রমিক লীগের অফিস ছিল। সেটি নিয়ন্ত্রণ করত সন্ত্রাসী আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ। তিনি দক্ষিণখানের ফায়দাবাদ এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগসহ অন্তত ১০টি মামলা রয়েছে।
৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আলতাফ ও তাঁর নেতা-কর্মীরা পালিয়ে যান। এই সুযোগে শ্রমিক লীগের অফিসটি দখল করে ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও তাঁর সংগঠনের লোকজন। পরে ওই অফিসে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি টাঙিয়ে জুলাই রেভেলস নামের একটি সংগঠন করা হয়।
জানা যায়, সম্প্রতি আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ উত্তরা বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আঁতাত করে প্রকাশ্যে আসেন। সেই সঙ্গে শ্রমিক লীগের অফিসটি দখল করে গড়া জুলাই রেভেলসের অফিসটি খালি করে দিতে বলেন। কিন্তু রেদওয়ান ও তাঁর সংগঠনের লোকজন এতে নারাজ ছিল; যা নিয়ে আলতাফ ও রেদওয়ানের মধ্যে বেশ কিছু দিন ধরে উত্তেজনা চলছিল। এর জের ধরেই আলতাফ ও তাঁর সহযোগীরা রেদওয়ানকে কুপিয়ে জখম করেন বলে অভিযোগ ওঠে।
উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোর্শেদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের আগে এক কক্ষের অফিসটি ছিল শ্রমিক লীগের। শ্রমিক লীগের সেই অফিস দখল করে জুলাই রেভেলসের কার্যালয় করা হয়েছে। এদিকে শ্রমিক লীগের আলতাফ বিএনপির লোকজনের সঙ্গে মিল দিয়ে প্রকাশ্যে এসে ওই অফিস ফেরত চেয়েছিল। কিন্তু জুলাই রেভেলসের সদস্যরা সেটি না দেওয়ায় হামলার ঘটনা ঘটেছে।’
ওসি আরও জানান, আহত রেদওয়ান বাদী হয়ে আলতাফকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া মাসুম ও ফাহিমও এজাহারভুক্ত আসামি।

রাজধানীর উত্তরায় ‘অফিস দখল’কে কেন্দ্র করে জুলাই রেভেলসের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। এ ঘটনায় মো. মাসুম ও ফাহিম খান নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দক্ষিণখান ফায়দাবাদ এলাকা থেকে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে শনিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের পাবলিক কলেজ-সংলগ্ন জুলাই রেভেলসের অফিসে সংগঠনটির প্রস্তাবিত সহসংগঠক ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও সদস্য মো. ইয়াসিনকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শনিবার রাতেই ইউসুফ আলী রেদওয়ান বাদী হয়ে উত্তরা পূর্ব থানায় হত্যাচেষ্টার মামলা করেন।
এ বিষয়ে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, জুলাই রেভেলসের সদস্যদের ওপর হামলার ঘটনায় দক্ষিণখান থেকে মাসুম ও ফাহিম নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, মামলার সুষ্ঠু তদন্ত এবং এজাহারের অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জুলাই রেভেলসের সদস্যদের ওপর হামলার ‘মূল হোতা’ উত্তরা পূর্ব থানা শ্রমিক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও শীর্ষ সন্ত্রাসী আলতাফ হোসেন ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ। নেপথ্যে রয়েছে, জুলাই রেভেলস অফিসটি দখল। জানা গেছে, উত্তরা ৮ নম্বর সেক্টরের জুলাই রেভেলসের বর্তমান অফিসটি ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগে উত্তরা পূর্ব থানা শ্রমিক লীগের অফিস ছিল। সেটি নিয়ন্ত্রণ করত সন্ত্রাসী আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ। তিনি দক্ষিণখানের ফায়দাবাদ এলাকার বাসিন্দা। তাঁর বিরুদ্ধে অস্ত্র, মাদক ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগসহ অন্তত ১০টি মামলা রয়েছে।
৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আলতাফ ও তাঁর নেতা-কর্মীরা পালিয়ে যান। এই সুযোগে শ্রমিক লীগের অফিসটি দখল করে ইউসুফ আলী রেদওয়ান ও তাঁর সংগঠনের লোকজন। পরে ওই অফিসে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ছবি টাঙিয়ে জুলাই রেভেলস নামের একটি সংগঠন করা হয়।
জানা যায়, সম্প্রতি আলতাফ ওরফে ঠোঁটকাটা আলতাফ উত্তরা বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আঁতাত করে প্রকাশ্যে আসেন। সেই সঙ্গে শ্রমিক লীগের অফিসটি দখল করে গড়া জুলাই রেভেলসের অফিসটি খালি করে দিতে বলেন। কিন্তু রেদওয়ান ও তাঁর সংগঠনের লোকজন এতে নারাজ ছিল; যা নিয়ে আলতাফ ও রেদওয়ানের মধ্যে বেশ কিছু দিন ধরে উত্তেজনা চলছিল। এর জের ধরেই আলতাফ ও তাঁর সহযোগীরা রেদওয়ানকে কুপিয়ে জখম করেন বলে অভিযোগ ওঠে।
উত্তরা পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোর্শেদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের আগে এক কক্ষের অফিসটি ছিল শ্রমিক লীগের। শ্রমিক লীগের সেই অফিস দখল করে জুলাই রেভেলসের কার্যালয় করা হয়েছে। এদিকে শ্রমিক লীগের আলতাফ বিএনপির লোকজনের সঙ্গে মিল দিয়ে প্রকাশ্যে এসে ওই অফিস ফেরত চেয়েছিল। কিন্তু জুলাই রেভেলসের সদস্যরা সেটি না দেওয়ায় হামলার ঘটনা ঘটেছে।’
ওসি আরও জানান, আহত রেদওয়ান বাদী হয়ে আলতাফকে প্রধান আসামি করে ১১ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ১৫-২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। হামলার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া মাসুম ও ফাহিমও এজাহারভুক্ত আসামি।

কোনো সাপুড়ের বংশধর নন তিনি। পথে পথে ঘুরে দেখান না কোনো সাপের খেলাও। তবু সাপ ধরা তাঁর কাছে যেন হাতের মোয়া। অজগর হোক বা গোখরো, সবই তাঁর কৌশলের কাছে অনায়াসে বশ মানে। ফণা গুটিয়ে ধরা দেয় তাঁর জালে।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
সরকারি সার অবৈধভাবে বিক্রির অপরাধে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় এক ডিলারকে ৫০ হাজার টাকা ও ক্রেতাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২ ঘণ্টা আগে
বরিশালে শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়া নিয়ে হামলার ঘটনায় ২ শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন নগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক বার্তায় জানিয়েছে পুলিশের বিশেষ এই ইউনিট।
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

সরকারি সার অবৈধভাবে বিক্রির অপরাধে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় এক ডিলারকে ৫০ হাজার টাকা ও ক্রেতাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আমিনুল ইসলাম।
জানা গেছে, সদর উপজেলার পাঁচমাইল এলাকার এক বিএডিসির সারের ডিলার অবৈধ উপায়ে আলমডাঙ্গার বলেশ্বরপুর এলাকার তাওহীদ হোসেন নামের এক ব্যক্তির কাছে ডিএপি ১১ বস্তা ও এমওপি ৯ বস্তা সার বিক্রি করেন।
বিষয়টি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পেরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিনুল ইসলাম দ্রুত অভিযান চালিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জরিমানা করেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় বিএডিসি সার ডিলার মডার্ন অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী ইকবাল বিশ্বাসকে নগদ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে অবৈধ উপায়ে সার কেনার অপরাধে ক্রেতা তাওহীদ হোসেনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় সহযোগিতা করেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আনিছুর রহমান।

সরকারি সার অবৈধভাবে বিক্রির অপরাধে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় এক ডিলারকে ৫০ হাজার টাকা ও ক্রেতাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আমিনুল ইসলাম।
জানা গেছে, সদর উপজেলার পাঁচমাইল এলাকার এক বিএডিসির সারের ডিলার অবৈধ উপায়ে আলমডাঙ্গার বলেশ্বরপুর এলাকার তাওহীদ হোসেন নামের এক ব্যক্তির কাছে ডিএপি ১১ বস্তা ও এমওপি ৯ বস্তা সার বিক্রি করেন।
বিষয়টি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পেরে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিনুল ইসলাম দ্রুত অভিযান চালিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাঁদের জরিমানা করেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার সময় বিএডিসি সার ডিলার মডার্ন অ্যাগ্রোর স্বত্বাধিকারী ইকবাল বিশ্বাসকে নগদ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। একই সঙ্গে অবৈধ উপায়ে সার কেনার অপরাধে ক্রেতা তাওহীদ হোসেনকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় সহযোগিতা করেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আনিছুর রহমান।

কোনো সাপুড়ের বংশধর নন তিনি। পথে পথে ঘুরে দেখান না কোনো সাপের খেলাও। তবু সাপ ধরা তাঁর কাছে যেন হাতের মোয়া। অজগর হোক বা গোখরো, সবই তাঁর কৌশলের কাছে অনায়াসে বশ মানে। ফণা গুটিয়ে ধরা দেয় তাঁর জালে।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
রাজধানীর উত্তরায় ‘অফিস দখল’কে কেন্দ্র করে জুলাই রেভেলসের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। এ ঘটনায় মো. মাসুম ও ফাহিম খান নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দক্ষিণখান ফায়দাবাদ এলাকা থেকে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
বরিশালে শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়া নিয়ে হামলার ঘটনায় ২ শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন নগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক বার্তায় জানিয়েছে পুলিশের বিশেষ এই ইউনিট।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশালে শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়া নিয়ে হামলার ঘটনায় ২ শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন নগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে তিনি কোতোয়ালি মডেল থানায় অভিযোগ দেন। এর আগে দুপুরে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে হামলার শিকার হন নাসরিন।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন উল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ফুল দেওয়া নিয়ে ঝামেলা হয়েছে। সেই ইস্যুতে বিএনপির নেত্রী নাসরিন থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
জানা গেছে, অভিযোগে ১০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ২০০ জনের কথা বলা হয়েছে। এদের অধিকাংশই ছাত্রদল, যুবদল ও বিএনপির নেতা-কর্মী।
জানতে চাইলে বিএনপির নেত্রী আফরোজা খানম নাসরিন জানান, তাঁর ওপর যারা হামলা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে তিনি রোববার রাত ৯টার দিকে কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। ইতিমধ্যে তাদের নাম তিনি প্রকাশও করেছেন।
নাসরিনের অভিযোগ, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) আসনের মনোনীত প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ারের অনুসারীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।
এ ব্যাপারে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক জানান, রোববার দুপুরে ফুল দিয়ে তাঁরা যখন যাচ্ছেন, তখন বাইরে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নাসরিনের ঝামেলা হয়েছে। তবে কী হয়েছে জানেন না।

বরিশালে শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়া নিয়ে হামলার ঘটনায় ২ শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন নগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাত ৯টার দিকে তিনি কোতোয়ালি মডেল থানায় অভিযোগ দেন। এর আগে দুপুরে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে হামলার শিকার হন নাসরিন।
কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন উল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ফুল দেওয়া নিয়ে ঝামেলা হয়েছে। সেই ইস্যুতে বিএনপির নেত্রী নাসরিন থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’
জানা গেছে, অভিযোগে ১০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ২০০ জনের কথা বলা হয়েছে। এদের অধিকাংশই ছাত্রদল, যুবদল ও বিএনপির নেতা-কর্মী।
জানতে চাইলে বিএনপির নেত্রী আফরোজা খানম নাসরিন জানান, তাঁর ওপর যারা হামলা করেছে, তাদের বিরুদ্ধে তিনি রোববার রাত ৯টার দিকে কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দিয়েছেন। ইতিমধ্যে তাদের নাম তিনি প্রকাশও করেছেন।
নাসরিনের অভিযোগ, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও বরিশাল-৫ (মহানগর-সদর) আসনের মনোনীত প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ারের অনুসারীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।
এ ব্যাপারে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক জানান, রোববার দুপুরে ফুল দিয়ে তাঁরা যখন যাচ্ছেন, তখন বাইরে নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নাসরিনের ঝামেলা হয়েছে। তবে কী হয়েছে জানেন না।

কোনো সাপুড়ের বংশধর নন তিনি। পথে পথে ঘুরে দেখান না কোনো সাপের খেলাও। তবু সাপ ধরা তাঁর কাছে যেন হাতের মোয়া। অজগর হোক বা গোখরো, সবই তাঁর কৌশলের কাছে অনায়াসে বশ মানে। ফণা গুটিয়ে ধরা দেয় তাঁর জালে।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
রাজধানীর উত্তরায় ‘অফিস দখল’কে কেন্দ্র করে জুলাই রেভেলসের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। এ ঘটনায় মো. মাসুম ও ফাহিম খান নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দক্ষিণখান ফায়দাবাদ এলাকা থেকে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারি সার অবৈধভাবে বিক্রির অপরাধে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় এক ডিলারকে ৫০ হাজার টাকা ও ক্রেতাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক বার্তায় জানিয়েছে পুলিশের বিশেষ এই ইউনিট।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক বার্তায় জানিয়েছে পুলিশের বিশেষ এই ইউনিট।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ফয়সালের স্ত্রী সামিয়া, তাঁর শ্যালক শিপু ও বান্ধবী মারিয়া।
র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক ইন্তেখাব চৌধুরী জানান, সামিয়া ও শিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, গত শুক্রবার হাদিকে গুলির ঘটনার আগে ও পরে ফয়সালের সঙ্গে তাঁদের ফোনে ঘন ঘন যোগাযোগের তথ্য পাওয়া গেছে।
এ নিয়ে এ ঘটনায় র্যাব মোট চারজনকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছে। এর আগে গুলির সময় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক আব্দুল হান্নানকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পুলিশ তিন দিনের রিমান্ডে নেয়।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকার বিজয়নগর এলাকায় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে করা গুলিতে গুরুতর আহত হন রিকশায় থাকা ওসমান হাদি। তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গেছে, হাদির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল ও অপরিবর্তিত রয়েছে। আগামীকাল সোমবার দুপুরে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হবে।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জাফর, ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির মধ্যে এক জরুরি কল কনফারেন্সে এ সিদ্ধান্ত নেন। পরে প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত দুদিন ধরে ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য সরকার সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার কয়েকটি হাসপাতালে যোগাযোগ করেছে। আজ এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলের পরামর্শে ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক মো. সায়েদুর রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, বর্তমানে ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল ও অপরিবর্তিত রয়েছে।
আগামীকাল দুপুরে ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক দল ও ভ্রমণসংক্রান্ত সব প্রস্তুতি ইতিমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাকসিডেন্ট ইমার্জেন্সি বিভাগে তাঁর চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ওসমান হাদির চিকিৎসাসংক্রান্ত সব ব্যয় রাষ্ট্রীয়ভাবে বহন করা হবে। তাঁর চিকিৎসাপ্রক্রিয়া সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন ড. ইউনূস।
ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া ও প্রার্থনা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রীসহ আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক বার্তায় জানিয়েছে পুলিশের বিশেষ এই ইউনিট।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ফয়সালের স্ত্রী সামিয়া, তাঁর শ্যালক শিপু ও বান্ধবী মারিয়া।
র্যাবের মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক ইন্তেখাব চৌধুরী জানান, সামিয়া ও শিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি বলেন, গত শুক্রবার হাদিকে গুলির ঘটনার আগে ও পরে ফয়সালের সঙ্গে তাঁদের ফোনে ঘন ঘন যোগাযোগের তথ্য পাওয়া গেছে।
এ নিয়ে এ ঘটনায় র্যাব মোট চারজনকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছে। এর আগে গুলির সময় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক আব্দুল হান্নানকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাঁকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে পুলিশ তিন দিনের রিমান্ডে নেয়।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকার বিজয়নগর এলাকায় চলন্ত মোটরসাইকেল থেকে করা গুলিতে গুরুতর আহত হন রিকশায় থাকা ওসমান হাদি। তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত জানা গেছে, হাদির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল ও অপরিবর্তিত রয়েছে। আগামীকাল সোমবার দুপুরে একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হবে।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জাফর, ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদির মধ্যে এক জরুরি কল কনফারেন্সে এ সিদ্ধান্ত নেন। পরে প্রেস উইং থেকে পাঠানো বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত দুদিন ধরে ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য সরকার সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার কয়েকটি হাসপাতালে যোগাযোগ করেছে। আজ এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলের পরামর্শে ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়।
প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক মো. সায়েদুর রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, বর্তমানে ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল ও অপরিবর্তিত রয়েছে।
আগামীকাল দুপুরে ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক দল ও ভ্রমণসংক্রান্ত সব প্রস্তুতি ইতিমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে। সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাকসিডেন্ট ইমার্জেন্সি বিভাগে তাঁর চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ওসমান হাদির চিকিৎসাসংক্রান্ত সব ব্যয় রাষ্ট্রীয়ভাবে বহন করা হবে। তাঁর চিকিৎসাপ্রক্রিয়া সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন ড. ইউনূস।
ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া ও প্রার্থনা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

কোনো সাপুড়ের বংশধর নন তিনি। পথে পথে ঘুরে দেখান না কোনো সাপের খেলাও। তবু সাপ ধরা তাঁর কাছে যেন হাতের মোয়া। অজগর হোক বা গোখরো, সবই তাঁর কৌশলের কাছে অনায়াসে বশ মানে। ফণা গুটিয়ে ধরা দেয় তাঁর জালে।
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
রাজধানীর উত্তরায় ‘অফিস দখল’কে কেন্দ্র করে জুলাই রেভেলসের দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। এ ঘটনায় মো. মাসুম ও ফাহিম খান নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দক্ষিণখান ফায়দাবাদ এলাকা থেকে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে
সরকারি সার অবৈধভাবে বিক্রির অপরাধে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় এক ডিলারকে ৫০ হাজার টাকা ও ক্রেতাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
২ ঘণ্টা আগে
বরিশালে শহীদ বেদিতে ফুল দেওয়া নিয়ে হামলার ঘটনায় ২ শতাধিক বিএনপি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন নগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন।
২ ঘণ্টা আগে