
আইনুদ্দিন জানান, খেলার জন্য তাঁরা সাপ কেনেন ঢাকার সাভারের বাজার থেকে। বেশির ভাগ সাপ ভারত থেকে আসে। এক একটি সাপ কিনতে লাগে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা। খেলার সময় কখনো কখনো সাপ দংশনও করে বসে। আইনুদ্দিন বলেন, ‘তিন-চারবার সাপে কামড়েছে। প্রতিবার মেডিকেলে গিয়ে অ্যান্টিভেনম নিয়ে সুস্থ হয়েছি।’

রাঙামাটির কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান এলাকায় একটি অজগর সাপ অবমুক্ত করা হয়েছে। আজ শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে উদ্যান এলাকার রামপাহাড়ের গহিন অরণ্যে সাপটি ছাড়া হয়। সাপটি আট ফুট লম্বা এবং এর ওজন সাড়ে ছয় কেজি। পার্বত্য চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক (এসিএফ) আবু কাওসার বাপ্পি এ তথ্য নিশ্চিত

গ্রামে কয়েক দিন ধরে চারটি ছাগলের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। সবাই ভেবেছিল, হয়তো ছাগলগুলো চুরি হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার আবার আরও একটি ছাগল হারিয়ে যায়। পরে দেখা যায়, বিশাল এক অজগর ছাগলটি গিলে খাচ্ছে। তখন সবাই বলতে থাকে, অজগরই সব ছাগল খেয়েছে এত দিন। এরপর এলাকার সবাই দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সাপটি পিটিয়ে হত্যা করে।

এর আগে ২০১৯ সালে প্রথমবার কৃত্রিম উপায়ে ইনকিউবেটরে ২৫টি, ২০২১ সালে ২৮টি, ২০২২ সালে ১১টি, ২০২৩ সালে ১৬টি, ২০২৪ সালে ৩৫টিসহ মোট ১১৫টি অজগরের ছানা ফোটানো হয়। গত ০৪ ও ১৪ এপ্রিল দুইটি অজগর থেকে পাওয়া ৪৫টি ডিম সংগ্রহ করে হাতে তৈরি ইনকিউবেটরে বসানো হয়।