জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
পাঁচ বছরের মধ্যে গত ডিসেম্বরে সবচেয়ে বেশি আয় করেছে রেলওয়ের চট্টগ্রাম বিভাগ। এই সময়ে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন করে প্রায় ২০ কোটি টাকা আয় হয়, আগের মাসের চেয়ে বেশি। কালোবাজারি কমে যাওয়ায় আয় বেড়েছে বলে রেল প্রশাসনের দাবি।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল কার্যালয় জানায়, টিকিট কালোবাজারি কমে যাওয়ায় অনলাইনে ও কাউন্টারে যাত্রীরা নির্ধারিত দামেই টিকিট পাচ্ছেন। ফলে ট্রেনের ওপর আস্থা বেড়েছে যাত্রীদের। পাঁচ বছরের মধ্যে গত ডিসেম্বর মাসে সবচেয়ে বেশি আয় হয়েছে রেলওয়ের চট্টগ্রাম বিভাগে।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় বাণিজ্যিক দপ্তর জানায়, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বিভিন্ন রুটে আন্তনগর ট্রেন থেকে আয় হয় ১১ কোটি ৫৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। মেইল এক্সপ্রেস থেকে আয় ৭৪ লাখ ৪৬ হাজার। ডেমু ট্রেন থেকে আয় হয় ৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। লোকাল ট্রেন থেকে আয় ১১ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। লিজ দেওয়া ট্রেন থেকে আয় ৩০ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।
এ ছাড়া গত ডিসেম্বরে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও রেকর্ড হয়েছে। ওই মাসে বিভিন্ন মালপত্র পরিবহনে আয় হয়েছে প্রায় ৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। এতে যাত্রী ও যাত্রীসেবায় গত ডিসেম্বরে চট্টগ্রাম রেলের আয় হয়েছে প্রায় ২০ কোটি ৪০ লাখ টাকা। এর আগে গত নভেম্বর মাসে আয় হয় ১৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় বাণিজ্যিক দপ্তর আরও জানায়, ২০২১ সালে করোনার কারণে যাত্রীবাহী ট্রেন বন্ধ ছিল কয়েক মাস। ওই সময় যাত্রীবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন মালপত্র পরিবহনে ব্যবহার করা হয়। এ কারণে মালবাহী ট্রেনের আয় গত ডিসেম্বরের চেয়ে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে বেশি হয়।
চট্টগ্রাম স্টেশনের ব্যবস্থাপক রতন কুমার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছরের ডিসেম্বরে একটি সিটও খালি যায়নি। সিটের সংখ্যার বাইরেও স্ট্যান্ডিং টিকিট অনেক বিক্রি হয়েছে। ওই মাস চট্টগ্রাম রেলের জন্য সুখকর।’
সরেজমিনে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সোনার বাংলা ট্রেনে কোনো সিটই ফাঁকা যায়নি। এই ট্রেনে ঢাকায় যাচ্ছিলেন ব্যবসায়ী মাসুদ উর আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতি মাসে তিনবার যাওয়া-আসা করা লাগে। প্রতিবারই ট্রেনের টিকিট পেয়েছি।’
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিটের কালোবাজারি কমেছে। অনলাইনে সহজেই যাত্রীরা টিকিট কাটতে পারছেন। কাউন্টারেও আগে থেকে টিকিট বিক্রির গতি বেড়েছে। এ কারণে যাত্রীরা এখন ট্রেনকে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ মনে করেন।’
রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে ট্রেনের টিকিটের চাহিদা বেশি। এটি বিবেচনা করে চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটে আরও এক জোড়া ট্রেন চালানোর বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। এতে রেলওয়েকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে নিয়ে আসা যাবে।’
পাঁচ বছরের মধ্যে গত ডিসেম্বরে সবচেয়ে বেশি আয় করেছে রেলওয়ের চট্টগ্রাম বিভাগ। এই সময়ে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন করে প্রায় ২০ কোটি টাকা আয় হয়, আগের মাসের চেয়ে বেশি। কালোবাজারি কমে যাওয়ায় আয় বেড়েছে বলে রেল প্রশাসনের দাবি।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল কার্যালয় জানায়, টিকিট কালোবাজারি কমে যাওয়ায় অনলাইনে ও কাউন্টারে যাত্রীরা নির্ধারিত দামেই টিকিট পাচ্ছেন। ফলে ট্রেনের ওপর আস্থা বেড়েছে যাত্রীদের। পাঁচ বছরের মধ্যে গত ডিসেম্বর মাসে সবচেয়ে বেশি আয় হয়েছে রেলওয়ের চট্টগ্রাম বিভাগে।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় বাণিজ্যিক দপ্তর জানায়, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বিভিন্ন রুটে আন্তনগর ট্রেন থেকে আয় হয় ১১ কোটি ৫৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। মেইল এক্সপ্রেস থেকে আয় ৭৪ লাখ ৪৬ হাজার। ডেমু ট্রেন থেকে আয় হয় ৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। লোকাল ট্রেন থেকে আয় ১১ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। লিজ দেওয়া ট্রেন থেকে আয় ৩০ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।
এ ছাড়া গত ডিসেম্বরে পণ্য পরিবহনের ক্ষেত্রেও রেকর্ড হয়েছে। ওই মাসে বিভিন্ন মালপত্র পরিবহনে আয় হয়েছে প্রায় ৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। এতে যাত্রী ও যাত্রীসেবায় গত ডিসেম্বরে চট্টগ্রাম রেলের আয় হয়েছে প্রায় ২০ কোটি ৪০ লাখ টাকা। এর আগে গত নভেম্বর মাসে আয় হয় ১৯ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
চট্টগ্রামের বিভাগীয় বাণিজ্যিক দপ্তর আরও জানায়, ২০২১ সালে করোনার কারণে যাত্রীবাহী ট্রেন বন্ধ ছিল কয়েক মাস। ওই সময় যাত্রীবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন মালপত্র পরিবহনে ব্যবহার করা হয়। এ কারণে মালবাহী ট্রেনের আয় গত ডিসেম্বরের চেয়ে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে বেশি হয়।
চট্টগ্রাম স্টেশনের ব্যবস্থাপক রতন কুমার চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছরের ডিসেম্বরে একটি সিটও খালি যায়নি। সিটের সংখ্যার বাইরেও স্ট্যান্ডিং টিকিট অনেক বিক্রি হয়েছে। ওই মাস চট্টগ্রাম রেলের জন্য সুখকর।’
সরেজমিনে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সোনার বাংলা ট্রেনে কোনো সিটই ফাঁকা যায়নি। এই ট্রেনে ঢাকায় যাচ্ছিলেন ব্যবসায়ী মাসুদ উর আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতি মাসে তিনবার যাওয়া-আসা করা লাগে। প্রতিবারই ট্রেনের টিকিট পেয়েছি।’
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টিকিটের কালোবাজারি কমেছে। অনলাইনে সহজেই যাত্রীরা টিকিট কাটতে পারছেন। কাউন্টারেও আগে থেকে টিকিট বিক্রির গতি বেড়েছে। এ কারণে যাত্রীরা এখন ট্রেনকে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ মনে করেন।’
রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাসহ বিভিন্ন রুটে ট্রেনের টিকিটের চাহিদা বেশি। এটি বিবেচনা করে চট্টগ্রাম-ঢাকা রুটে আরও এক জোড়া ট্রেন চালানোর বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। এতে রেলওয়েকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে নিয়ে আসা যাবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক প্রথম বর্ষের (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) ক্লাস আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
১০ মিনিট আগেপুলিশ সুপার বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও একটি বিভাগ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কাজ করছে। তবে মাদক নির্মূলের জন্য সবার সহযোগিতা জরুরি। তিনি তথ্য দিয়ে কিংবা সামাজিক প্রতিরোধের মাধ্যমে মাদক নির্মূলের আহ্বান জানান। প্রয়োজনে মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সামাজিকভাবে বয়কট করার পরামর্শও দে
১৩ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা জবায়দুর রহমান হত্যা মামলায় বিএনপির ১২৩ নেতা-কর্মীকে খালাস দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সমরেশ শীল আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
১৭ মিনিট আগেকর্মসূচিতে অফিসার্স সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, ‘আমরা আমাদের সব বৈষম্য দূরীকরণের জন্য আগেও আন্দোলন করেছিলাম। পরে প্রশাসনের আশ্বাসে স্থগিত করেছি। কিন্তু বর্তমানে এই প্রশাসন আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করছে। দেশের বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা বহাল থাকলেও আমাদের সঙ্গে বৈষম্য করার জবাব
৩০ মিনিট আগে