নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টের সিকিউরিটি গার্ড ছিলেন মো. মুজিবুর রহমান (৪৯)। বিস্ফোরণস্থল থেকে মাত্র ২০ ফুট দূরে ছিলেন তিনি। বিস্ফোরণের সময় ছিটকে গিয়ে পড়েন আরও ১০ ফুট দূরে। দুই চোখে আঘাত পান। মাথায় ও দুই পায়ে কাচ, লোহার ছোট টুকরা ঢুকে গেছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন মুজিবুর রহমান। তাঁর শারীরিক অবস্থা এখনো শঙ্কামুক্ত নয়।
মুজিবুর রহমানের ছেলে আরমান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন বাবার মাথায় প্রচুর আঘাত পেয়েছেন। দুই পা ও চোখেও আঘাত রয়েছে। ঘটনার দিন চমেকে ভর্তি হওয়ার পর দ্রুত অপারেশন করা হয়। জ্ঞান ফিরলেও চোখ মেলতে পারছেন না। ভালো করে কথা বলছেন না। চিকিৎসকেরা পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।’
শুধু মুজিবুর রহমান নন, ভর্তি থাকা ২০ জনের মধ্যে আরও চারজনের অবস্থা একই। তাঁরা হলেন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন মো. মাসুদ, নিউরো সার্জারি বিভাগের ২৮ নম্বর বেডের ফেন্সি, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের মো. ওসমান ও ক্যাজুয়ালিটি ওয়ার্ডের ২৬ নম্বর বেডের মো. আরাফাত আলম। তাঁরা মাথা ও বুকে আঘাত পেয়েছেন।
গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন প্রবেশ লাল শর্মা (৫৫) মৃত্যু হয়। এই নিয়ে বিস্ফোরণের পর নিহতের সংখ্যা সাতজনে দাঁড়াল। প্রবেশ লাল শর্মা সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারির ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মতিলাল শর্মার ছেলে। তিনি সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টের অপারেটর ছিলেন।
সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে অক্সিজেন কম্প্রেসার অপারেটর হিসেবে ১৫ বছর যাবৎ কর্মরত মো. ওসমান (৩৯)। তাঁর দুই পায়ের গোড়ালিতে লোহার ছোট টুকরা ঢুকে গেছে। বুকে-পিঠে জখম হয়েছে। বিকট শব্দে কান ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে কম শুনতে পারছেন।
তাঁর মামা শ্বশুর মো. সালাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই পায়ের লোহার টুকরা ঢুকে গেছে। বুক আর পিঠে গুরুতর জখম হয়েছেন। আল্লাহই বাঁচিয়েছেন। কারণ, বিস্ফোরণের সময় খুব কাছেই ছিলেন তিনি।’
চমেক হাসপাতালের পরিচালক মো. শামীম আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহতদের চিকিৎসাসেবায় কোনো কমতি রাখা হচ্ছে না। যারা গুরুতর তাদের আলাদা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রেখে, চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে।’
চমেকে ভর্তি থাকা অন্যদের মধ্যে ক্যাজুয়ালিটি ওয়ার্ডে মো. মনসুর, মো. ফোরকান, জাহিদ হাসান, জসিম উদ্দিন, রোজী আক্তার, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে রিপন মারাক, নিউরো সার্জারি ওয়ার্ডে আব্দুল মোতালেব, নওশাদ সেলিম চৌধুরী, মো. শাহরিয়ার, মো. আজাদসহ ১৪ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, গত শনিবার বিকেলে সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি এলাকায় সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে ভয়াবহ বিস্ফোরণে এখন পর্যন্ত সাতজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টের সিকিউরিটি গার্ড ছিলেন মো. মুজিবুর রহমান (৪৯)। বিস্ফোরণস্থল থেকে মাত্র ২০ ফুট দূরে ছিলেন তিনি। বিস্ফোরণের সময় ছিটকে গিয়ে পড়েন আরও ১০ ফুট দূরে। দুই চোখে আঘাত পান। মাথায় ও দুই পায়ে কাচ, লোহার ছোট টুকরা ঢুকে গেছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের নিউরো সার্জারি বিভাগের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন মুজিবুর রহমান। তাঁর শারীরিক অবস্থা এখনো শঙ্কামুক্ত নয়।
মুজিবুর রহমানের ছেলে আরমান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন বাবার মাথায় প্রচুর আঘাত পেয়েছেন। দুই পা ও চোখেও আঘাত রয়েছে। ঘটনার দিন চমেকে ভর্তি হওয়ার পর দ্রুত অপারেশন করা হয়। জ্ঞান ফিরলেও চোখ মেলতে পারছেন না। ভালো করে কথা বলছেন না। চিকিৎসকেরা পর্যবেক্ষণে রেখেছেন।’
শুধু মুজিবুর রহমান নন, ভর্তি থাকা ২০ জনের মধ্যে আরও চারজনের অবস্থা একই। তাঁরা হলেন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন মো. মাসুদ, নিউরো সার্জারি বিভাগের ২৮ নম্বর বেডের ফেন্সি, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের মো. ওসমান ও ক্যাজুয়ালিটি ওয়ার্ডের ২৬ নম্বর বেডের মো. আরাফাত আলম। তাঁরা মাথা ও বুকে আঘাত পেয়েছেন।
গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন প্রবেশ লাল শর্মা (৫৫) মৃত্যু হয়। এই নিয়ে বিস্ফোরণের পর নিহতের সংখ্যা সাতজনে দাঁড়াল। প্রবেশ লাল শর্মা সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারির ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মতিলাল শর্মার ছেলে। তিনি সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টের অপারেটর ছিলেন।
সীতাকুণ্ডের সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে অক্সিজেন কম্প্রেসার অপারেটর হিসেবে ১৫ বছর যাবৎ কর্মরত মো. ওসমান (৩৯)। তাঁর দুই পায়ের গোড়ালিতে লোহার ছোট টুকরা ঢুকে গেছে। বুকে-পিঠে জখম হয়েছে। বিকট শব্দে কান ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে কম শুনতে পারছেন।
তাঁর মামা শ্বশুর মো. সালাউদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই পায়ের লোহার টুকরা ঢুকে গেছে। বুক আর পিঠে গুরুতর জখম হয়েছেন। আল্লাহই বাঁচিয়েছেন। কারণ, বিস্ফোরণের সময় খুব কাছেই ছিলেন তিনি।’
চমেক হাসপাতালের পরিচালক মো. শামীম আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহতদের চিকিৎসাসেবায় কোনো কমতি রাখা হচ্ছে না। যারা গুরুতর তাদের আলাদা গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রেখে, চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে।’
চমেকে ভর্তি থাকা অন্যদের মধ্যে ক্যাজুয়ালিটি ওয়ার্ডে মো. মনসুর, মো. ফোরকান, জাহিদ হাসান, জসিম উদ্দিন, রোজী আক্তার, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে রিপন মারাক, নিউরো সার্জারি ওয়ার্ডে আব্দুল মোতালেব, নওশাদ সেলিম চৌধুরী, মো. শাহরিয়ার, মো. আজাদসহ ১৪ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, গত শনিবার বিকেলে সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি এলাকায় সীমা অক্সিজেন প্ল্যান্টে ভয়াবহ বিস্ফোরণে এখন পর্যন্ত সাতজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগে