ওমর ফারুক, চট্টগ্রাম
এবার এস আলম গ্রুপের প্রায় ১১ একর সম্পত্তি (কারখানা ও জমি) নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক। গ্রুপটির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এস আলম রিফাইনড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের ৯ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা পাওনা খেলাপি হওয়ায় ব্যাংকটির খাতুনগঞ্জ শাখা এই নিলাম আহ্বান করে।
ইসলামী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, এস আলম রিফাইনড সুগার গ্রুপটির শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি; যেটি ২০১০ সাল থেকে ইসলামী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে বিনিয়োগ নিয়ে ব্যবসা করে আসছে। কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস আলম গ্রুপের প্রধান কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম (মাসুদ) এবং চেয়ারম্যান তাঁর সহোদর মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাছান। নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ১৪ মের মধ্যে আগ্রহী দরদাতাদের দরপত্র জমা দিতে বলা হয়েছে।
ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখাপ্রধান (খাতুনগঞ্জ) মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ২০১০ সালে এই শাখা থেকে প্রথম বিনিয়োগ নেয় এস আলম রিফাইন্ড সুগার। এরপর বছর বছর বিনিয়োগ বেড়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির কাছে ব্যাংকের পাওনা দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৯৪৮ কোটি ৪২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। এত বড় ঋণ নেওয়ার পরও ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের আগপর্যন্ত কাগজে-কলমে ঋণটি নিয়মিত দেখানো হয়েছিল। তবে ৫ আগস্টের পর প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারদের আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
বারবার চেষ্টার পরও ঋণের টাকা আদায় না হওয়ায় অর্থঋণ আদালত আইন, ২০০৩-এর ১২ (৩) ধারায় প্রতিষ্ঠানটির বন্ধক রাখা সম্পত্তি নিলামে বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।
ব্যাংকের তথ্যমতে, এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের নামে বন্ধক রাখা সম্পত্তির মধ্যে ঢাকার ধানমন্ডিতে ৩৩ শতকের একটি বাড়ি, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ পাশে অবস্থিত এস আলম রিফাইন্ড সুগার কারখানা এবং একই এলাকার (পটিয়া ও বন্দর মৌজা) প্রায় ১১ একর সম্পত্তি রয়েছে।
নিলামে তোলা এসব সম্পত্তির সর্বোচ্চ বাজারমূল্য ২০০-২৫০ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন ব্যাংকটির সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা।
২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয় চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ। ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ছিলেন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমের ছেলে আহসানুল আলম। ব্যাংকটির ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা।
ব্যাংকটির তথ্যমতে, ব্যাংকটি থেকে প্রায় ৮৮ হাজার কোটি টাকা একাই বের করে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। এর মধ্যে শুধু খাতুনগঞ্জ শাখা থেকেই ৪৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে গ্রুপটি। বর্তমানে গ্রুপটির কাছে ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ৮৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশে জব্দ আছে।
অন্যান্য ব্যাংক মিলে বিতর্কিত এই শিল্প গ্রুপের কাছে মোট ঋণ দেড় লাখ কোটি টাকার বেশি। ৫ আগস্টের পর থেকে এস আলম পরিবারের কোনো সদস্য দেশে ফেরেননি।
উল্লেখ্য, গত ২৩ মার্চ ২ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে গ্রুপটির আরও ২০১ শতক সম্পত্তি নিলামে তোলে ব্যাংকটি।
এর আগে ১২ মার্চ ৯০০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে গ্রুপটির আরও ৪ হাজার ৫৮৯ শতক সম্পত্তি নিলামে তোলে একই ব্যাংক।
এ ছাড়া জনতা ব্যাংক চট্টগ্রামের সাধারণ বিমা শাখা খেলাপি আদায়ে দুই দফায় এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি নিলামে তোলে।
এবার এস আলম গ্রুপের প্রায় ১১ একর সম্পত্তি (কারখানা ও জমি) নিলামে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক। গ্রুপটির অঙ্গপ্রতিষ্ঠান এস আলম রিফাইনড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের ৯ হাজার ৯৪৮ কোটি টাকা পাওনা খেলাপি হওয়ায় ব্যাংকটির খাতুনগঞ্জ শাখা এই নিলাম আহ্বান করে।
ইসলামী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানান, এস আলম রিফাইনড সুগার গ্রুপটির শীর্ষ প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি; যেটি ২০১০ সাল থেকে ইসলামী ব্যাংক খাতুনগঞ্জ শাখা থেকে বিনিয়োগ নিয়ে ব্যবসা করে আসছে। কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস আলম গ্রুপের প্রধান কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম (মাসুদ) এবং চেয়ারম্যান তাঁর সহোদর মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ হাছান। নিলাম বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ১৪ মের মধ্যে আগ্রহী দরদাতাদের দরপত্র জমা দিতে বলা হয়েছে।
ইসলামী ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও শাখাপ্রধান (খাতুনগঞ্জ) মো. জামাল উদ্দিন বলেন, ২০১০ সালে এই শাখা থেকে প্রথম বিনিয়োগ নেয় এস আলম রিফাইন্ড সুগার। এরপর বছর বছর বিনিয়োগ বেড়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির কাছে ব্যাংকের পাওনা দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৯৪৮ কোটি ৪২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। এত বড় ঋণ নেওয়ার পরও ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের আগপর্যন্ত কাগজে-কলমে ঋণটি নিয়মিত দেখানো হয়েছিল। তবে ৫ আগস্টের পর প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারদের আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
বারবার চেষ্টার পরও ঋণের টাকা আদায় না হওয়ায় অর্থঋণ আদালত আইন, ২০০৩-এর ১২ (৩) ধারায় প্রতিষ্ঠানটির বন্ধক রাখা সম্পত্তি নিলামে বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।
ব্যাংকের তথ্যমতে, এস আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজের নামে বন্ধক রাখা সম্পত্তির মধ্যে ঢাকার ধানমন্ডিতে ৩৩ শতকের একটি বাড়ি, চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ পাশে অবস্থিত এস আলম রিফাইন্ড সুগার কারখানা এবং একই এলাকার (পটিয়া ও বন্দর মৌজা) প্রায় ১১ একর সম্পত্তি রয়েছে।
নিলামে তোলা এসব সম্পত্তির সর্বোচ্চ বাজারমূল্য ২০০-২৫০ কোটি টাকা বলে জানিয়েছেন ব্যাংকটির সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা।
২০১৭ সালে ইসলামী ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেয় চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ। ব্যাংকটির চেয়ারম্যান ছিলেন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমের ছেলে আহসানুল আলম। ব্যাংকটির ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা।
ব্যাংকটির তথ্যমতে, ব্যাংকটি থেকে প্রায় ৮৮ হাজার কোটি টাকা একাই বের করে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ। এর মধ্যে শুধু খাতুনগঞ্জ শাখা থেকেই ৪৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে গ্রুপটি। বর্তমানে গ্রুপটির কাছে ইসলামী ব্যাংকের প্রায় ৮৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে, যা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশে জব্দ আছে।
অন্যান্য ব্যাংক মিলে বিতর্কিত এই শিল্প গ্রুপের কাছে মোট ঋণ দেড় লাখ কোটি টাকার বেশি। ৫ আগস্টের পর থেকে এস আলম পরিবারের কোনো সদস্য দেশে ফেরেননি।
উল্লেখ্য, গত ২৩ মার্চ ২ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে গ্রুপটির আরও ২০১ শতক সম্পত্তি নিলামে তোলে ব্যাংকটি।
এর আগে ১২ মার্চ ৯০০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ে গ্রুপটির আরও ৪ হাজার ৫৮৯ শতক সম্পত্তি নিলামে তোলে একই ব্যাংক।
এ ছাড়া জনতা ব্যাংক চট্টগ্রামের সাধারণ বিমা শাখা খেলাপি আদায়ে দুই দফায় এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি নিলামে তোলে।
দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ সাদেক আলীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন ও মানহানিকর পোস্টার লাগানো ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। রোববার দুপুর ১২টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে মিছিলটি শুরু হয়। কলেজ ক্যাম্পাস ও মহাসড়ক প্রদক্ষিণ শেষে কলেজের প্রশাসনিক...
৩২ মিনিট আগেপটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) ঋণ শাখার দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, মোটরসাইকেল ও কম্পিউটার ক্রয় ঋণের কিস্তির টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে ভুয়া স্লিপ দেখিয়ে তাঁরা এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
৪২ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে এক সাংবাদিককে ‘দেখে নেওয়ার’ হুমকি দিয়েছেন জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও শেরেবাংলা বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আফরোজা সীমা। হুমকির ওই ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরোববার গভীর রাতে সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন মো. রাহাত খানের নেতৃত্বে পালেরহাট এলাকায় ফরিদ উদ্দিনের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি একনলা বন্দুক ও নগদ এক লাখ পাঁচ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। পরে ফরিদের দেওয়া তথ্যে সহযোগী নাঈমের বাড়ির পাশের পুকুর থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা...
২ ঘণ্টা আগে