কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে বিস্ফোরণে বাবা-ছেলের মৃত্যুর ঘটনায় পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। হঠাৎ এমন বিস্ফোরণে বিস্মিত এলাকাবাসী। স্থানীয়দের ধারণা ‘বলজাতীয় লাল বস্তু’ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে পুলিশ বলছে বিস্ফোরণের কারণ খুঁজতে তদন্ত কার্যক্রম চলছে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়নের বাদশা মিয়া টিলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এদিন সকালে গরুর ঘাস সংগ্রহ করতে গিয়ে মোছা. সখিনা বেগম (৩৫) লাল বলজাতীয় বস্তু দেখেন। সেটি শিশুসন্তানের খেলার জন্য বাড়িতে নিয়ে আসেন তিনি। এদিন সন্ধ্যায় হঠাৎ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় নিহত মো. ইসমাইল হোসেন (৪৫) ও তাঁর শিশু ছেলে রিফাত (৬) ঘটনাস্থলে মারা গেলেও ভাগ্যক্রমে বাসায় না থাকাতে তাঁর মেয়ে ইসরাত জাহান ফারিয়া (৭) প্রাণে বেঁচে গেছে। এ ছাড়া সখিনা অগ্নিদগ্ধ হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রতিবেশী মো. শহীদুল বলেন, ‘আমরা মসজিদে নামাজ পড়ার সময় বিকট একটি শব্দ শুনতে পাই। পরে এসে দেখি মানুষের আহাজারি ও ঘরের ভেতরে থাকা ইসমাইলের স্ত্রী সখিনা কান্না করছেন। ঘরের দরজা বন্ধ থাকায় আমরা দরজা ভেঙে দেখি, ইসমাইল ও তাঁর ছেলে বিস্ফোরণে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন। সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত পানি ঢেলে তাঁদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করি।’
আরেক প্রতিবেশী রুমানা বলেন, ‘ঘটনার দিন সকালে সখিনাসহ জীবতলি এলাকায় গিয়েছিলাম গরুর ঘাস সংগ্রহে। সেখানে একটি লাল বলজাতীয় বস্তু দেখতে পাই। সেটি সখিনা খেলার বস্তু ভেবে ছেলের জন্য নিয়ে আসে। এলাকাবাসী ধারণা করছে ওই বস্তুটি হয়তো বিস্ফোরিত হয়েছে।’
আজ সোমবার ওই বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, নিহত ইসমাইলের বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে আছে সবকিছু। যেই ঘরটিতে বিস্ফোরণ হয়েছে সেখানে এখনো রক্তের ছাপ রয়ে গেছে। এদিন তদন্ত কমিটির সদস্যরা ওই ঘর থেকে ‘কিছু লোহার ক্লিপ’ সংগ্রহ করতে দেখা গেছে।
কাপ্তাই পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. শাহীনুর রহমান জানান, তদন্ত টিম বিস্ফোরণের কারণ খুঁজতে কার্যক্রম চালাচ্ছেন। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।
কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন জানান, মরদেহ আজ ময়নাতদন্তের জন্য রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে বিস্ফোরণে বাবা-ছেলের মৃত্যুর ঘটনায় পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। হঠাৎ এমন বিস্ফোরণে বিস্মিত এলাকাবাসী। স্থানীয়দের ধারণা ‘বলজাতীয় লাল বস্তু’ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে পুলিশ বলছে বিস্ফোরণের কারণ খুঁজতে তদন্ত কার্যক্রম চলছে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার ৪ নম্বর কাপ্তাই ইউনিয়নের বাদশা মিয়া টিলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এদিন সকালে গরুর ঘাস সংগ্রহ করতে গিয়ে মোছা. সখিনা বেগম (৩৫) লাল বলজাতীয় বস্তু দেখেন। সেটি শিশুসন্তানের খেলার জন্য বাড়িতে নিয়ে আসেন তিনি। এদিন সন্ধ্যায় হঠাৎ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় নিহত মো. ইসমাইল হোসেন (৪৫) ও তাঁর শিশু ছেলে রিফাত (৬) ঘটনাস্থলে মারা গেলেও ভাগ্যক্রমে বাসায় না থাকাতে তাঁর মেয়ে ইসরাত জাহান ফারিয়া (৭) প্রাণে বেঁচে গেছে। এ ছাড়া সখিনা অগ্নিদগ্ধ হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
প্রতিবেশী মো. শহীদুল বলেন, ‘আমরা মসজিদে নামাজ পড়ার সময় বিকট একটি শব্দ শুনতে পাই। পরে এসে দেখি মানুষের আহাজারি ও ঘরের ভেতরে থাকা ইসমাইলের স্ত্রী সখিনা কান্না করছেন। ঘরের দরজা বন্ধ থাকায় আমরা দরজা ভেঙে দেখি, ইসমাইল ও তাঁর ছেলে বিস্ফোরণে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন। সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত পানি ঢেলে তাঁদের হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করি।’
আরেক প্রতিবেশী রুমানা বলেন, ‘ঘটনার দিন সকালে সখিনাসহ জীবতলি এলাকায় গিয়েছিলাম গরুর ঘাস সংগ্রহে। সেখানে একটি লাল বলজাতীয় বস্তু দেখতে পাই। সেটি সখিনা খেলার বস্তু ভেবে ছেলের জন্য নিয়ে আসে। এলাকাবাসী ধারণা করছে ওই বস্তুটি হয়তো বিস্ফোরিত হয়েছে।’
আজ সোমবার ওই বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, নিহত ইসমাইলের বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে আছে সবকিছু। যেই ঘরটিতে বিস্ফোরণ হয়েছে সেখানে এখনো রক্তের ছাপ রয়ে গেছে। এদিন তদন্ত কমিটির সদস্যরা ওই ঘর থেকে ‘কিছু লোহার ক্লিপ’ সংগ্রহ করতে দেখা গেছে।
কাপ্তাই পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. শাহীনুর রহমান জানান, তদন্ত টিম বিস্ফোরণের কারণ খুঁজতে কার্যক্রম চালাচ্ছেন। তদন্ত শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।
কাপ্তাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন জানান, মরদেহ আজ ময়নাতদন্তের জন্য রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানো ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৫ বছর আগে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি দফায় দফায় সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় ১৩ হাজার কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ হাজার কোটি টাকায়।
২৯ মিনিট আগেনজরদারির অভাবে সুন্দরবনে আবারও বেড়েছে বনদস্যুদের তৎপরতা। বনের ২০টি পয়েন্টে বেপরোয়া ১০টি বাহিনী। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে এই বাহিনীর সদস্যরা লাখ লাখ টাকা আদায় করছে। মুক্তিপণ ছাড়া মিলছে না কারও মুক্তি। চলে নির্যাতনও। আতঙ্কিত বনজীবীদের অনেকেই ভয়ে পেশা বদলাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে জনবল ও অস্ত্র সংকটের
৩৪ মিনিট আগেচলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
২ ঘণ্টা আগে