কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবিরের প্রায় ২০ শতাংশ শরণার্থী হেপাটাইটিস সি ভাইরাসে আক্রান্ত। সংখ্যা হিসেবে যা ৮৬ হাজারেও বেশি। অপর্যাপ্ত হেপাটাইটিস সি চিকিৎসা ব্যবস্থায় বেশির ভাগ শরণার্থীকে এ রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে নিরাময় করা সম্ভব হচ্ছে না। মেডিসিন্স স্যান্স ফ্রন্টিয়ার্স (এমএসএফ) পরিচালিত এক সমীক্ষায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
আজ বুধবার এমএসএফ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়েছে, হেপাটাইটিস সি এমন একটি রোগ যা সংক্রমিত ব্যক্তিদের মধ্যে দীর্ঘ সময় কোনো লক্ষণ প্রকাশ ছাড়া নীরব থাকতে পারে। যথাসময়ে চিকিৎসা না করলে এটি লিভারকে আক্রমণ করে মারাত্মক জটিল স্বাস্থ্য ঝুঁকি যেমন-লিভার সিরোসিস, লিভার ক্যানসার, ডায়াবেটিস ইত্যাদি রোগ সৃষ্টি করে।
ক্যাম্পে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার সুযোগ সীমিত। এমএসএফ এর এপিডেমিওলজি রিসার্চ সেন্টার, গত বছরের মে এবং জুন সাতটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৬৮০টি পরিবারের মধ্যে একটি সমীক্ষা পরিচালনা করে।
সমীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোয় প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রায় এক তৃতীয়াংশের জীবনের কোন না কোনো সময়ে হেপাটাইটিস সংক্রমণে এসেছিল। এর মধ্যে, প্রায় ২০ শতাংশের মধ্যে সক্রিয় হেপাটাইটিস সি সংক্রমণ রয়েছে। বিশেষ করে, স্বাস্থ্যসেবা সরঞ্জামগুলি জীবাণুমুক্ত না করেই ব্যবহারের ফলে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
এমএসএফ মিশন প্রধান সোফি বেলাক বলেন, শরণার্থী সম্প্রদায়ের মধ্যে বিকল্প স্বাস্থ্যসেবা অনুশীলনে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। যা সম্ভাব্য চলমান সংক্রমণ এবং অতিরিক্ত জনবহুল শিবিরে বসবাসকারী জনসংখ্যার মধ্যে হেপাটাইটিস সি-এর উচ্চ প্রাদুর্ভাবের কারণ। শিবিরে বসবাসকারী শরণার্থীদের প্রতিটি প্রজন্ম হেপাটাইটিস সি-তে আক্রান্ত হয়। হেপাটাইটিস সি সংক্রমণজনিত যকৃতের জটিলতায় আক্রান্ত ব্যক্তি মৃত্যুও হতে পারে।
সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, শিবিরে প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজন এইচসিভি সংক্রমণের শিকার। সংখ্যাটি আনুমানিক ৮৬ হাজার ৫০০ জন।
সোফি বেলাক বলেন, ‘প্রতিদিন স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্র থেকে হেপাটাইটিস সি আক্রান্ত রোগীদের ফিরিয়ে দিতে হয়। কারণ বিপুলসংখ্যক রোগীর যত্ন বা চিকিৎসা নিশ্চিতের প্রয়োজনটা আমাদের সংস্থার সামর্থ্যের চেয়েও বেশি।’
এই রোগীদের জন্য কোনো বিকল্প পদ্ধতি এবং সাশ্রয়ী মূল্যের চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। এটি মৌলিক অধিকার বঞ্চিত একটি রাষ্ট্রহীন জনগোষ্ঠীর জন্য চূড়ান্ত পরিণতি। যারা ইতিমধ্যে তাদের দৈনন্দিন জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রে চূড়ান্ত পরিণতির মুখোমুখি হচ্ছে।
কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শরণার্থীশিবিরের প্রায় ২০ শতাংশ শরণার্থী হেপাটাইটিস সি ভাইরাসে আক্রান্ত। সংখ্যা হিসেবে যা ৮৬ হাজারেও বেশি। অপর্যাপ্ত হেপাটাইটিস সি চিকিৎসা ব্যবস্থায় বেশির ভাগ শরণার্থীকে এ রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে নিরাময় করা সম্ভব হচ্ছে না। মেডিসিন্স স্যান্স ফ্রন্টিয়ার্স (এমএসএফ) পরিচালিত এক সমীক্ষায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
আজ বুধবার এমএসএফ এর সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
সেখানে বলা হয়েছে, হেপাটাইটিস সি এমন একটি রোগ যা সংক্রমিত ব্যক্তিদের মধ্যে দীর্ঘ সময় কোনো লক্ষণ প্রকাশ ছাড়া নীরব থাকতে পারে। যথাসময়ে চিকিৎসা না করলে এটি লিভারকে আক্রমণ করে মারাত্মক জটিল স্বাস্থ্য ঝুঁকি যেমন-লিভার সিরোসিস, লিভার ক্যানসার, ডায়াবেটিস ইত্যাদি রোগ সৃষ্টি করে।
ক্যাম্পে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার সুযোগ সীমিত। এমএসএফ এর এপিডেমিওলজি রিসার্চ সেন্টার, গত বছরের মে এবং জুন সাতটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৬৮০টি পরিবারের মধ্যে একটি সমীক্ষা পরিচালনা করে।
সমীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোয় প্রাপ্ত বয়স্কদের প্রায় এক তৃতীয়াংশের জীবনের কোন না কোনো সময়ে হেপাটাইটিস সংক্রমণে এসেছিল। এর মধ্যে, প্রায় ২০ শতাংশের মধ্যে সক্রিয় হেপাটাইটিস সি সংক্রমণ রয়েছে। বিশেষ করে, স্বাস্থ্যসেবা সরঞ্জামগুলি জীবাণুমুক্ত না করেই ব্যবহারের ফলে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে।
এমএসএফ মিশন প্রধান সোফি বেলাক বলেন, শরণার্থী সম্প্রদায়ের মধ্যে বিকল্প স্বাস্থ্যসেবা অনুশীলনে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। যা সম্ভাব্য চলমান সংক্রমণ এবং অতিরিক্ত জনবহুল শিবিরে বসবাসকারী জনসংখ্যার মধ্যে হেপাটাইটিস সি-এর উচ্চ প্রাদুর্ভাবের কারণ। শিবিরে বসবাসকারী শরণার্থীদের প্রতিটি প্রজন্ম হেপাটাইটিস সি-তে আক্রান্ত হয়। হেপাটাইটিস সি সংক্রমণজনিত যকৃতের জটিলতায় আক্রান্ত ব্যক্তি মৃত্যুও হতে পারে।
সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে, শিবিরে প্রতি পাঁচজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজন এইচসিভি সংক্রমণের শিকার। সংখ্যাটি আনুমানিক ৮৬ হাজার ৫০০ জন।
সোফি বেলাক বলেন, ‘প্রতিদিন স্বাস্থ্যসেবাকেন্দ্র থেকে হেপাটাইটিস সি আক্রান্ত রোগীদের ফিরিয়ে দিতে হয়। কারণ বিপুলসংখ্যক রোগীর যত্ন বা চিকিৎসা নিশ্চিতের প্রয়োজনটা আমাদের সংস্থার সামর্থ্যের চেয়েও বেশি।’
এই রোগীদের জন্য কোনো বিকল্প পদ্ধতি এবং সাশ্রয়ী মূল্যের চিকিৎসা ব্যবস্থা নেই। এটি মৌলিক অধিকার বঞ্চিত একটি রাষ্ট্রহীন জনগোষ্ঠীর জন্য চূড়ান্ত পরিণতি। যারা ইতিমধ্যে তাদের দৈনন্দিন জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রে চূড়ান্ত পরিণতির মুখোমুখি হচ্ছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩১ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে