কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা বন্ধে জেল-জরিমানা করলেও থামছে না শিকারিদের দৌরাত্ম্য। আজ রোববার সাগরের উঠান মাঝি ঘাটে অভিযান চালিয়ে আট জেলেকে আটক করে নৌ-পুলিশ। এ সময় ৩০ হাজার মিটার জালসহ ব্যবহৃত দুইটি বোট জব্দ করা হয়।
আটকেরা হলেন–মো. ফারুক (৩০), মো. ইউনুছ (৪০), মো. জিসান (২০), রমেম (২৩), মো. লিয়াকত আলী (২৪), মো. নুরুল ইসলাম (৪০), মো. সাহাব উদ্দিন (৪০), মো. সরওয়ার (৩৬)।
নৌ-পুলিশের বার আউলিয়া ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. কায়সার মাতুব্বর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মৎস্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সাগরে মাছ শিকারে টানা ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। গত ২০ মে থেকে শুরু হওয়া এ নিষেধাজ্ঞা চলবে আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত। এই সময়কালে সমুদ্রে মাছ শিকারিরা কোনো ধরনের নৌযান চলাচল করতে পারবে না।
সরেজমিন দেখা গেছে, বঙ্গোপসাগরে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও গহিরা দোভাষীর বাজারের পুলিশ ফাঁড়ির মাত্র ১০০ মিটার পশ্চিমে সাগর উপকূলে মাছ শিকার করছে জেলেরা। রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা দোভাষীর ঘাট, উঠান মাঝির ঘাট, বাচামিয়া মাঝির ঘাট ও বার আউলিয়া ঘাটে দিন–দুপুরে জেলেরা নৌকা নিয়ে সাগরে যাচ্ছে। আবার অনেকে মাছ শিকার করে উপকূলে ফিরে আসছে।
সাগরে মাছ শিকারের কথা স্বীকার করে গহিরা মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি মো. নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের এলাকায় কোনো কৃষি চাষ হয় না, তাই মাছ শিকার না করলে আমরা খাব কী? পেটের দায়ে জেলেরা সাগরে যাচ্ছে মাছ শিকার করতে।’
এ বিষয়ে আনোয়ারার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা রাশিদুল হক বলেন, ‘জেলেরা যাতে নিষেধাজ্ঞার মধ্যে মাছ শিকার করতে না পারে সে জন্য অভিযান চলমান রয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকারের কোন সুযোগ নেই।’
জাল জব্দ ও জেলেদের আটকের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা অভিযানে রয়েছি। এখন পর্যন্ত তেমন কোনো তথ্য আমার কাছে নেই।’
সদরঘাট নৌ–পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সাগরের আনোয়ারা অংশে মাছ শিকার করছিল আটক জেলেরা। নৌ পুলিশ দুইটি মাছ ধরার বোট, ৩০ হাজার মিটার জালসহ আটক করে আট জেলেকে। আটকদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।’ অসাধু জেলেদের বিরুদ্ধে নৌপুলিশের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ওসি।
বঙ্গোপসাগরে প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা বন্ধে জেল-জরিমানা করলেও থামছে না শিকারিদের দৌরাত্ম্য। আজ রোববার সাগরের উঠান মাঝি ঘাটে অভিযান চালিয়ে আট জেলেকে আটক করে নৌ-পুলিশ। এ সময় ৩০ হাজার মিটার জালসহ ব্যবহৃত দুইটি বোট জব্দ করা হয়।
আটকেরা হলেন–মো. ফারুক (৩০), মো. ইউনুছ (৪০), মো. জিসান (২০), রমেম (২৩), মো. লিয়াকত আলী (২৪), মো. নুরুল ইসলাম (৪০), মো. সাহাব উদ্দিন (৪০), মো. সরওয়ার (৩৬)।
নৌ-পুলিশের বার আউলিয়া ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. কায়সার মাতুব্বর এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মৎস্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সাগরে মাছ শিকারে টানা ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। গত ২০ মে থেকে শুরু হওয়া এ নিষেধাজ্ঞা চলবে আগামী ২৩ জুলাই পর্যন্ত। এই সময়কালে সমুদ্রে মাছ শিকারিরা কোনো ধরনের নৌযান চলাচল করতে পারবে না।
সরেজমিন দেখা গেছে, বঙ্গোপসাগরে ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও গহিরা দোভাষীর বাজারের পুলিশ ফাঁড়ির মাত্র ১০০ মিটার পশ্চিমে সাগর উপকূলে মাছ শিকার করছে জেলেরা। রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা দোভাষীর ঘাট, উঠান মাঝির ঘাট, বাচামিয়া মাঝির ঘাট ও বার আউলিয়া ঘাটে দিন–দুপুরে জেলেরা নৌকা নিয়ে সাগরে যাচ্ছে। আবার অনেকে মাছ শিকার করে উপকূলে ফিরে আসছে।
সাগরে মাছ শিকারের কথা স্বীকার করে গহিরা মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি মো. নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আমাদের এলাকায় কোনো কৃষি চাষ হয় না, তাই মাছ শিকার না করলে আমরা খাব কী? পেটের দায়ে জেলেরা সাগরে যাচ্ছে মাছ শিকার করতে।’
এ বিষয়ে আনোয়ারার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা রাশিদুল হক বলেন, ‘জেলেরা যাতে নিষেধাজ্ঞার মধ্যে মাছ শিকার করতে না পারে সে জন্য অভিযান চলমান রয়েছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকারের কোন সুযোগ নেই।’
জাল জব্দ ও জেলেদের আটকের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা অভিযানে রয়েছি। এখন পর্যন্ত তেমন কোনো তথ্য আমার কাছে নেই।’
সদরঘাট নৌ–পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরায় ৬৫ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলছে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সাগরের আনোয়ারা অংশে মাছ শিকার করছিল আটক জেলেরা। নৌ পুলিশ দুইটি মাছ ধরার বোট, ৩০ হাজার মিটার জালসহ আটক করে আট জেলেকে। আটকদের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।’ অসাধু জেলেদের বিরুদ্ধে নৌপুলিশের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ওসি।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৭ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে