নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে সন্ত্রাসীদের গুলিতে জোড়া খুনের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম নগরী ও ফটিকছড়িতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা কারাবন্দী ‘সন্ত্রাসী’ সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের অনুসারী বলে জানা গেছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. বেলাল (২৭) ও মো. মানিক (২৪)। এর মধ্যে বেলালের বাড়ি বান্দরবান জেলায়। তাঁকে নগরীর চান্দগাঁও থানার খাজা রোড থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর মানিককে তাঁর গ্রামের বাড়ি ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন এ তথ্যে সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে থাকা কয়েকটি সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করে বেলাল ও মানিককে চিহ্নিত করা হয়েছে। এতে তাদের মোটরসাইকেল থেকে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলিবর্ষণ করতে দেখা গেছে। গুলিবর্ষণের পর আবার মোটরসাইকেলে চড়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে গেছে সন্ত্রাসীদের। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে অবস্থান শনাক্ত করে তাদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে।’
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার দুজন মোটরসাইকেলে চড়ে অস্ত্র উঁচিয়ে প্রাইভেট কারকে ধাওয়া করে কিলিং মিশনে অংশ নেন। ছয়টি মোটরসাইকেল ব্যবহার করে ১৩ জনের একটি গ্রুপ পরিকল্পিত এ হামলা চালান। তাঁদের মূল লক্ষ্য ছিল বায়েজিদ বোস্তামি এলাকার তালিকাভুক্ত অপরাধী সরওয়ার হোসেন বাবলা।
হামলার উদ্দেশ্য ছিল, বায়েজিদ বোস্তামি ও আশপাশের এলাকার অপরাধীদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারের লড়াই এবং শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন প্রকাশ ছোট সাজ্জাদ গ্রেপ্তারের প্রতিশোধ নেওয়া।
এর আগে গত ২৯ মার্চ রাতে নগরীর বাকলিয়ার রাজাখালী এলাকায় একাধিক মোটরসাইকেলে থাকা সন্ত্রাসীরা একটি প্রাইভেট কারকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে। প্রাইভেট কারটি বাকলিয়া এক্সেস রোড দিয়ে নগরীর চন্দনপুরায় পৌঁছানোর পর থেমে যায়। তখন সন্ত্রাসীদের গুলিবর্ষণে দুজন নিহত ও দুজন আহত হন। নিহতরা হলেন বখতেয়ার হোসেন মানিক ও মো. আব্দুল্লাহ। তাঁদের বয়স ৩০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। আহতরা হলেন রবিন ও হৃদয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মো. রবিন জানান, প্রাইভেট কারে চালক ছিলেন মানিক। কারের মালিক আবদুল্লাহ। চালক মানিকের পাশে ছিলেন সরোয়ার হোসেন বাবলা। পেছনের সিটে আবদুল্লাহ, রবিন, হৃদয় ও ইমন ছিলেন। আধিপত্য বিস্তার ও চাঁদাবাজির ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাবলা ও ছোট সাজ্জাদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল বেশ কিছুদিন ধরে।
তিনি জানান, ১৫ মার্চ ঢাকার বসুন্ধরা থেকে ছোট সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। প্রতিদ্বন্দ্বী সরোয়ার পুলিশকে তথ্য দিয়ে ছোট সাজ্জাদকে ধরিয়ে দেন বলে তাঁর লোকজনের সন্দেহ ছিল। এ জন্য সরোয়ারকে টার্গেট করে ছোট সাজ্জাদের অনুসারী সন্ত্রাসীরা কারে গুলিবর্ষণ করেন। তবে সরোয়ার প্রাণে বেঁচে যান।
চট্টগ্রামে সন্ত্রাসীদের গুলিতে জোড়া খুনের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম নগরী ও ফটিকছড়িতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা কারাবন্দী ‘সন্ত্রাসী’ সাজ্জাদ হোসেন ওরফে ছোট সাজ্জাদের অনুসারী বলে জানা গেছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. বেলাল (২৭) ও মো. মানিক (২৪)। এর মধ্যে বেলালের বাড়ি বান্দরবান জেলায়। তাঁকে নগরীর চান্দগাঁও থানার খাজা রোড থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর মানিককে তাঁর গ্রামের বাড়ি ফটিকছড়ি উপজেলার কাঞ্চননগর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইখতিয়ার উদ্দিন এ তথ্যে সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনাস্থলে থাকা কয়েকটি সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পর্যালোচনা করে বেলাল ও মানিককে চিহ্নিত করা হয়েছে। এতে তাদের মোটরসাইকেল থেকে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলিবর্ষণ করতে দেখা গেছে। গুলিবর্ষণের পর আবার মোটরসাইকেলে চড়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে গেছে সন্ত্রাসীদের। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে অবস্থান শনাক্ত করে তাদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে।’
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার দুজন মোটরসাইকেলে চড়ে অস্ত্র উঁচিয়ে প্রাইভেট কারকে ধাওয়া করে কিলিং মিশনে অংশ নেন। ছয়টি মোটরসাইকেল ব্যবহার করে ১৩ জনের একটি গ্রুপ পরিকল্পিত এ হামলা চালান। তাঁদের মূল লক্ষ্য ছিল বায়েজিদ বোস্তামি এলাকার তালিকাভুক্ত অপরাধী সরওয়ার হোসেন বাবলা।
হামলার উদ্দেশ্য ছিল, বায়েজিদ বোস্তামি ও আশপাশের এলাকার অপরাধীদের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারের লড়াই এবং শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদ হোসেন প্রকাশ ছোট সাজ্জাদ গ্রেপ্তারের প্রতিশোধ নেওয়া।
এর আগে গত ২৯ মার্চ রাতে নগরীর বাকলিয়ার রাজাখালী এলাকায় একাধিক মোটরসাইকেলে থাকা সন্ত্রাসীরা একটি প্রাইভেট কারকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে থাকে। প্রাইভেট কারটি বাকলিয়া এক্সেস রোড দিয়ে নগরীর চন্দনপুরায় পৌঁছানোর পর থেমে যায়। তখন সন্ত্রাসীদের গুলিবর্ষণে দুজন নিহত ও দুজন আহত হন। নিহতরা হলেন বখতেয়ার হোসেন মানিক ও মো. আব্দুল্লাহ। তাঁদের বয়স ৩০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। আহতরা হলেন রবিন ও হৃদয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মো. রবিন জানান, প্রাইভেট কারে চালক ছিলেন মানিক। কারের মালিক আবদুল্লাহ। চালক মানিকের পাশে ছিলেন সরোয়ার হোসেন বাবলা। পেছনের সিটে আবদুল্লাহ, রবিন, হৃদয় ও ইমন ছিলেন। আধিপত্য বিস্তার ও চাঁদাবাজির ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাবলা ও ছোট সাজ্জাদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল বেশ কিছুদিন ধরে।
তিনি জানান, ১৫ মার্চ ঢাকার বসুন্ধরা থেকে ছোট সাজ্জাদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। প্রতিদ্বন্দ্বী সরোয়ার পুলিশকে তথ্য দিয়ে ছোট সাজ্জাদকে ধরিয়ে দেন বলে তাঁর লোকজনের সন্দেহ ছিল। এ জন্য সরোয়ারকে টার্গেট করে ছোট সাজ্জাদের অনুসারী সন্ত্রাসীরা কারে গুলিবর্ষণ করেন। তবে সরোয়ার প্রাণে বেঁচে যান।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে