মো. ইমরান হোসাইন, কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে দাবি করে শতাধিক ফলদ-বনজ গাছ কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। দুই দিন ধরে এসব গাছ কেটে রাতের আঁধারে কাটা অংশ সরিয়ে ফেলেছেন ঠিকাদার। এদিকে প্রচণ্ড গরমের সময় গাছ কাটায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হাসপাতালে আসা রোগী ও স্বজনেরা। হাসপাতালের পরিবেশ সুরক্ষায় গাছ কাটা বন্ধেরও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দেখা যায়, হাসপাতাল কম্পাউন্ডের বিভিন্ন স্থানে ফলদ-বনজ গাছের গুঁড়ি পড়ে রয়েছে। অনেক বছরের পুরোনো এসব গাছ কেটে নিয়ে গেলেও এখনো মাটিতে রয়েছে গোড়া। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে এভাবে গাছ কেটে ফেলায় হাসপাতালসংশ্লিষ্ট ও স্থানীয়দের মধ্যে চাপা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
তবে হাসপাতালের পরিবেশ নষ্ট হওয়ায় এসব কেটে ফেলা হয়েছে বলে দাবি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মামুনুর রশিদের। এ ছাড়া সপ্তাহখানেক আগে তাঁর যোগসাজশে হাসপাতালে আবদুল কুদ্দুস নামক নিযুক্ত খাদ্য সরবরাহকারী ঠিকাদারের বিরুদ্ধে তিনটি মেহগনি ও দুটি কড়ইগাছ কেটে নিয়ে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার পর পর্যায়ক্রমে বেশ কিছু ফলদ-বনজ গাছ লাগানো হয়। বর্তমানে এগুলো প্রায় ৫০ বছরের পুরোনো। এ ছাড়া কিছু শত বছরের পুরোনো গাছও ছিল। এগুলোর মধ্যে মেহগনি, কড়ই, আকাশিসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে।
হাসপাতালসংশ্লিষ্ট, রোগী ও স্বজনদের দাবি, প্রচণ্ড গরমে এসব গাছ হাসপাতালের পরিবেশকে ঠান্ডা রাখত। এ ছাড়া হাসপাতালে সার্বক্ষণিক জেনারেটরের ব্যবস্থা না থাকায় রোগী ও স্বজনেরা এগুলোর মাধ্যমে শীতলতা অনুভব করত। কিন্তু দুই-তিন দিন আগে থেকে হঠাৎ এসব কাটা শুরু করলে লোকজনের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এখন এগুলো কাটার কারণে হাসপাতালজুড়ে তাপপ্রবাহ বেড়ে গেছে বলে দাবি তাঁদের।
চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও স্বজনেরা জানান, হাসপাতালে অনেক সময় বিদ্যুৎ থাকে না। কিন্তু বিদ্যুৎ চলে গেলেও ঠিকমতো চালু করা হয় না জেনারেটর। প্রচণ্ড গরমে রোগী ও স্বজনেরা এসব গাছের নিচে বিশ্রাম নিতেন। এখন সেই পরিবেশ আর নেই। সরকার যেখানে গাছ লাগানোর জন্য বলছে, সেখানে সরকারি কর্মকর্তারা গাছ কেটে পরিবেশ নষ্ট করছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মামুনুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাছ হাসপাতালের পরিবেশ নষ্ট করছে। পুকুরের পানি নষ্টসহ বিদ্যুতের তারে লাগছে। এতে রোগীর ক্ষতি হচ্ছে। তাই সিভিল সার্জন, বন বিভাগ ও হাসপাতাল পরিচালনা পরিষদের সঙ্গে কথা বলে নিলামের মাধ্যমে এগুলো কাটা হয়েছে।’
সরকার যেখানে গাছ লাগাতে গুরুত্ব দিচ্ছে, সেখানে এত গাছ কীভাবে কাটলেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি একজন গাছপ্রেমী। ক্ষতিকারক গাছগুলো কেটে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া আমরা নতুন করে গাছ লাগাব, তখন আবারও সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি হবে।’
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে দাবি করে শতাধিক ফলদ-বনজ গাছ কেটে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। দুই দিন ধরে এসব গাছ কেটে রাতের আঁধারে কাটা অংশ সরিয়ে ফেলেছেন ঠিকাদার। এদিকে প্রচণ্ড গরমের সময় গাছ কাটায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হাসপাতালে আসা রোগী ও স্বজনেরা। হাসপাতালের পরিবেশ সুরক্ষায় গাছ কাটা বন্ধেরও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
গতকাল সোমবার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দেখা যায়, হাসপাতাল কম্পাউন্ডের বিভিন্ন স্থানে ফলদ-বনজ গাছের গুঁড়ি পড়ে রয়েছে। অনেক বছরের পুরোনো এসব গাছ কেটে নিয়ে গেলেও এখনো মাটিতে রয়েছে গোড়া। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে এভাবে গাছ কেটে ফেলায় হাসপাতালসংশ্লিষ্ট ও স্থানীয়দের মধ্যে চাপা ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে।
তবে হাসপাতালের পরিবেশ নষ্ট হওয়ায় এসব কেটে ফেলা হয়েছে বলে দাবি স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মামুনুর রশিদের। এ ছাড়া সপ্তাহখানেক আগে তাঁর যোগসাজশে হাসপাতালে আবদুল কুদ্দুস নামক নিযুক্ত খাদ্য সরবরাহকারী ঠিকাদারের বিরুদ্ধে তিনটি মেহগনি ও দুটি কড়ইগাছ কেটে নিয়ে বিক্রি করার অভিযোগ রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠার পর পর্যায়ক্রমে বেশ কিছু ফলদ-বনজ গাছ লাগানো হয়। বর্তমানে এগুলো প্রায় ৫০ বছরের পুরোনো। এ ছাড়া কিছু শত বছরের পুরোনো গাছও ছিল। এগুলোর মধ্যে মেহগনি, কড়ই, আকাশিসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রয়েছে।
হাসপাতালসংশ্লিষ্ট, রোগী ও স্বজনদের দাবি, প্রচণ্ড গরমে এসব গাছ হাসপাতালের পরিবেশকে ঠান্ডা রাখত। এ ছাড়া হাসপাতালে সার্বক্ষণিক জেনারেটরের ব্যবস্থা না থাকায় রোগী ও স্বজনেরা এগুলোর মাধ্যমে শীতলতা অনুভব করত। কিন্তু দুই-তিন দিন আগে থেকে হঠাৎ এসব কাটা শুরু করলে লোকজনের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এখন এগুলো কাটার কারণে হাসপাতালজুড়ে তাপপ্রবাহ বেড়ে গেছে বলে দাবি তাঁদের।
চিকিৎসা নিতে আসা রোগী ও স্বজনেরা জানান, হাসপাতালে অনেক সময় বিদ্যুৎ থাকে না। কিন্তু বিদ্যুৎ চলে গেলেও ঠিকমতো চালু করা হয় না জেনারেটর। প্রচণ্ড গরমে রোগী ও স্বজনেরা এসব গাছের নিচে বিশ্রাম নিতেন। এখন সেই পরিবেশ আর নেই। সরকার যেখানে গাছ লাগানোর জন্য বলছে, সেখানে সরকারি কর্মকর্তারা গাছ কেটে পরিবেশ নষ্ট করছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. মামুনুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গাছ হাসপাতালের পরিবেশ নষ্ট করছে। পুকুরের পানি নষ্টসহ বিদ্যুতের তারে লাগছে। এতে রোগীর ক্ষতি হচ্ছে। তাই সিভিল সার্জন, বন বিভাগ ও হাসপাতাল পরিচালনা পরিষদের সঙ্গে কথা বলে নিলামের মাধ্যমে এগুলো কাটা হয়েছে।’
সরকার যেখানে গাছ লাগাতে গুরুত্ব দিচ্ছে, সেখানে এত গাছ কীভাবে কাটলেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি একজন গাছপ্রেমী। ক্ষতিকারক গাছগুলো কেটে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া আমরা নতুন করে গাছ লাগাব, তখন আবারও সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি হবে।’
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে