চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সম্প্রতি সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হয়েছেন দুজন আওয়ামী লীগ নেতা। হত্যার পর শিবগঞ্জ অথবা জেলার কোনো আওয়ামী লীগ নেতা প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি। তবে ঘটনার ৯ দিন পর মানববন্ধন করে খুনিদের বিচার দাবি করেছেন শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বিকেলে শিবগঞ্জ সরকারি মডেল হাইস্কুল গেটে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
এর আগে গত ২৭ জুন সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হন নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ সদস্য আব্দুস সালাম এবং নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য আব্দুল মতিন। রাতের অন্ধকারে রাণীহাটি গুচ্ছ গ্রামের পাশে ফাঁকা মাঠে সন্ত্রাসীরা তাঁদের হাতবোমা মেরে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে।
মানববন্ধনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিকুল ইসলাম টুটুল খান অভিযোগ তুলে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক ব্যক্তি আব্দুস সালামকে পূর্বের হত্যা মামলা মীমাংসা করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে বলেন। সেই আশ্বাস দেওয়া ব্যক্তিকে খুঁজে বের করে জিজ্ঞাসাবাদের জোর দাবি জানান তিনি।
এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার না হওয়ায় আরও খুন হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি প্রধান আসামি বিএনপি নেতা আশরাফ ও তাঁর বাহিনীর প্রতিটি সদস্যকে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান। তিনি বলেন, মামলা তুলে নিতে আব্দুস সালামের বোনকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। হুমকিদাতাদেরও তিনি আইনের আওতায় আনার দাবি করেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ নাজমুল কবির মুক্তা বলেন, ‘নয়ালাভাঙ্গা সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত। অথচ সেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের বিশেষ নজর নেই। প্রশাসনের সঠিক নজরদারি থাকলে একসঙ্গে দুজন আওয়ামী লীগ নেতাকে খুন হতে হতো না। এর আগেও সেখানে দিনদুপুরে আশরাফ বাহিনীর হাতে আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীরা হত্যা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। তাদের কোনো বিচার হয়নি। আমরা প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সঠিক তদন্ত করে বিচার দাবি করছি। বিচার না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
ঘণ্টাব্যাপী চলা মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আলীসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মী ও নিহত দুই পরিবারের সদস্যরা।
সালাম ও মতিন হত্যার পরদিন ২৮ জুন শিবগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন সালামের স্ত্রী ফেরদৌসি বেগম। মামলায় বিএনপি নেতা আশরাফুল হককে প্রধান আসামি করে ৫২ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ২০–২৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পর জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও শিবগঞ্জ থানা-পুলিশ প্রধান আসামি আশরাফের স্ত্রীসহ মোট সাতজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়।
এদিকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শিবগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শুকুমল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, মামলার পলাতক আসামিদের ধরতে নিরলস কাজ করছে জেলা পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারেও তৎপর রয়েছে পুলিশ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সম্প্রতি সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হয়েছেন দুজন আওয়ামী লীগ নেতা। হত্যার পর শিবগঞ্জ অথবা জেলার কোনো আওয়ামী লীগ নেতা প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি। তবে ঘটনার ৯ দিন পর মানববন্ধন করে খুনিদের বিচার দাবি করেছেন শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মীরা।
আজ শনিবার বিকেলে শিবগঞ্জ সরকারি মডেল হাইস্কুল গেটে এ মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
এর আগে গত ২৭ জুন সন্ত্রাসীদের হাতে খুন হন নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ সদস্য আব্দুস সালাম এবং নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য আব্দুল মতিন। রাতের অন্ধকারে রাণীহাটি গুচ্ছ গ্রামের পাশে ফাঁকা মাঠে সন্ত্রাসীরা তাঁদের হাতবোমা মেরে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে।
মানববন্ধনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিকুল ইসলাম টুটুল খান অভিযোগ তুলে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক ব্যক্তি আব্দুস সালামকে পূর্বের হত্যা মামলা মীমাংসা করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে বলেন। সেই আশ্বাস দেওয়া ব্যক্তিকে খুঁজে বের করে জিজ্ঞাসাবাদের জোর দাবি জানান তিনি।
এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার না হওয়ায় আরও খুন হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে তিনি প্রধান আসামি বিএনপি নেতা আশরাফ ও তাঁর বাহিনীর প্রতিটি সদস্যকে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান। তিনি বলেন, মামলা তুলে নিতে আব্দুস সালামের বোনকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। হুমকিদাতাদেরও তিনি আইনের আওতায় আনার দাবি করেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ নাজমুল কবির মুক্তা বলেন, ‘নয়ালাভাঙ্গা সন্ত্রাসের জনপদ হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত। অথচ সেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের বিশেষ নজর নেই। প্রশাসনের সঠিক নজরদারি থাকলে একসঙ্গে দুজন আওয়ামী লীগ নেতাকে খুন হতে হতো না। এর আগেও সেখানে দিনদুপুরে আশরাফ বাহিনীর হাতে আওয়ামী লীগ নেতা–কর্মীরা হত্যা ও নির্যাতনের শিকার হয়েছে। তাদের কোনো বিচার হয়নি। আমরা প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের সঠিক তদন্ত করে বিচার দাবি করছি। বিচার না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।’
ঘণ্টাব্যাপী চলা মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আলীসহ সহযোগী সংগঠনের নেতা–কর্মী ও নিহত দুই পরিবারের সদস্যরা।
সালাম ও মতিন হত্যার পরদিন ২৮ জুন শিবগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন সালামের স্ত্রী ফেরদৌসি বেগম। মামলায় বিএনপি নেতা আশরাফুল হককে প্রধান আসামি করে ৫২ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ২০–২৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার পর জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও শিবগঞ্জ থানা-পুলিশ প্রধান আসামি আশরাফের স্ত্রীসহ মোট সাতজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়।
এদিকে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শিবগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শুকুমল চন্দ্র দেবনাথ বলেন, মামলার পলাতক আসামিদের ধরতে নিরলস কাজ করছে জেলা পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধারেও তৎপর রয়েছে পুলিশ।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজনকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। তাঁর পরিচয় জানা যায়নি। তবে বয়স ২৩-২৪-এর আশপাশে। এখনো জ্ঞান ফেরেনি তাঁর। এ বিষয়ে আঞ্জুমানে রহমানিয়া ট্রাস্টের (জুলুস আয়োজক) মিডিয়া টিমের সমন্বয়ক আবু তালেব বলেন, ‘মানুষের ভিড়ের মধ্যে গরমে অসুস্থ হয়ে বেশ কয়েকজন নিচে পড়ে যান।
৪ ঘণ্টা আগে‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পৈতৃক সম্পত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় ও পার্শ্ববর্তী এলাকার মালিক। আমরা জমিদার, জমিদারের ওপর কেউ হস্তক্ষেপ করবে, এটা আমরা মেনে নেব না।’ সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম-৫ আ
৪ ঘণ্টা আগেবান্দরবান শহরের পুলিশ লাইনসের চারতলা ভবন থেকে লাফ দিয়ে রাশেদুল ইসলাম (২৮) নামে এক পুলিশ সদস্য আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
৫ ঘণ্টা আগেক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানসহ গ্রেপ্তার ৯ জনকে সিসা বার পরিচালনার অভিযোগের মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৫ ঘণ্টা আগে