প্রতিনিধি, সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে সারা দেশের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে চলছে কঠোর লকডাউন। এর মধ্যেই সড়কে চলাচল করেছে ব্যাটারি ও সিএনজি চালিত যানবাহন। পুলিশের অবস্থানের ওপর চোখ রেখে চলছে বাজারের দোকানপাট।
পুলিশ আসার খবরে দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে, আবার পুলিশ গেলে দোকান খুলে ক্রয়–বিক্রয় করছেন ব্যবসায়ীরা। এভাবেই চলছে সরাইলের কঠোর লকডাউন।
সরাইলের সবচেয়ে বড় অরুয়াইল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারের ১ হাজার ২০০ দোকানের অধিকাংশই অর্ধেক সাটার খুলে ব্যবসা করছে। কেউ পেটের দায়ে, আবার কেউ ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে দোকান খুলছেন বলে দাবি করছেন ব্যবসায়িরা।
অরুয়াইল বাজারের জান্নাত বস্ত্রালয়ের মালিক আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা কাফনের কাপড় বিক্রি করি। তাই দোকান খোলে রাখতে হয়। লকডাউনেও আমরা মাঝে মধ্যে দোকান খুলি কাফনের কাপড় বিক্রি করতে।’
মুক্তা স্বর্ণ শিল্পালয়ের কর্মচারী শংকর বণিক বলেন, ‘বিয়ের কাজগুলোর জন্য মাঝে মধ্যে দোকান খুলি। বিয়ের কাজ তো আটকানো যায় না। এই কাজগুলো করে দিতে হয়। নয়তো এলাকার গণমান্য ব্যক্তিদের কথা শুনতে হয়।’
শিশু মার্কেটের ক্ষুদ্র সুতা ব্যবসায়ী রাশিদ মিয়া বলেন, ‘মাছ তরকারির টাকার জন্য ঘণ্টা খানিক দোকান খুলি। গরিব মানুষ। জমা কোন টাকা নেই।’
অরুয়াইল বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাজি আবু তালেব বলেন, দোকানিরা আমাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে দোকান খুলছে। ইউএনও যদি একবার এসে ঘুরে যেতেন, তাহলে জরিমানার ভয়ে বাজারের দোকানপাট আর খুলতেন না।
সরাইল থানার অরুয়াইল বাজার এলাকার বিট পুলিশের দায়িত্ব থাকা উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান বলেন, অভিযান চালিয়ে বাজারের সব দোকান বন্ধ করা হয়েছে। যারা আবার দোকান খুলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে অরুয়াইল সড়ক, অরুয়াইল-নাসিরনগর সড়ক, সরাইল-নাসিরনগর সড়কে চলাচল করছে ব্যাটারি, সিএনজি চালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল। উপজেলার অরুয়াইল সিএনজি স্টেশনে অটোরিকশা চালকেরা দাঁড়িয়ে ‘এই সরাইল, এই সরাইল’ বলে যাত্রী ডাকছেন।
গতকাল রোববার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সরাইলের বিভিন্ন সড়কে সরেজমিন দেখা যায়, সিএনজি চালিত অটোরিকশাগুলো অবাধে যাত্রী নিয়ে উপজেলার অরুয়াইল বাজার থেকে চুন্টা, রসুপুর ও সরাইলে যাতায়াত করছে।
এ ছাড়া বিশ্বরোড মোড়ে তিন দিকের সড়কের ওপর ১৫ থেকে ২০টি করে অটোরিকশা অবস্থান করতে দেখা যায়। সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই ছিল না এসব যানবাহনে। গাদাগাদি করেই যাত্রী নিয়ে এসব বাহন উপজেলার অরুয়াইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, নাসিরনগর ও আশুগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছিল।
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে সারা দেশের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে চলছে কঠোর লকডাউন। এর মধ্যেই সড়কে চলাচল করেছে ব্যাটারি ও সিএনজি চালিত যানবাহন। পুলিশের অবস্থানের ওপর চোখ রেখে চলছে বাজারের দোকানপাট।
পুলিশ আসার খবরে দোকানপাট বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে, আবার পুলিশ গেলে দোকান খুলে ক্রয়–বিক্রয় করছেন ব্যবসায়ীরা। এভাবেই চলছে সরাইলের কঠোর লকডাউন।
সরাইলের সবচেয়ে বড় অরুয়াইল বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারের ১ হাজার ২০০ দোকানের অধিকাংশই অর্ধেক সাটার খুলে ব্যবসা করছে। কেউ পেটের দায়ে, আবার কেউ ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে দোকান খুলছেন বলে দাবি করছেন ব্যবসায়িরা।
অরুয়াইল বাজারের জান্নাত বস্ত্রালয়ের মালিক আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমরা কাফনের কাপড় বিক্রি করি। তাই দোকান খোলে রাখতে হয়। লকডাউনেও আমরা মাঝে মধ্যে দোকান খুলি কাফনের কাপড় বিক্রি করতে।’
মুক্তা স্বর্ণ শিল্পালয়ের কর্মচারী শংকর বণিক বলেন, ‘বিয়ের কাজগুলোর জন্য মাঝে মধ্যে দোকান খুলি। বিয়ের কাজ তো আটকানো যায় না। এই কাজগুলো করে দিতে হয়। নয়তো এলাকার গণমান্য ব্যক্তিদের কথা শুনতে হয়।’
শিশু মার্কেটের ক্ষুদ্র সুতা ব্যবসায়ী রাশিদ মিয়া বলেন, ‘মাছ তরকারির টাকার জন্য ঘণ্টা খানিক দোকান খুলি। গরিব মানুষ। জমা কোন টাকা নেই।’
অরুয়াইল বাজার পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাজি আবু তালেব বলেন, দোকানিরা আমাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে দোকান খুলছে। ইউএনও যদি একবার এসে ঘুরে যেতেন, তাহলে জরিমানার ভয়ে বাজারের দোকানপাট আর খুলতেন না।
সরাইল থানার অরুয়াইল বাজার এলাকার বিট পুলিশের দায়িত্ব থাকা উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান বলেন, অভিযান চালিয়ে বাজারের সব দোকান বন্ধ করা হয়েছে। যারা আবার দোকান খুলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে অরুয়াইল সড়ক, অরুয়াইল-নাসিরনগর সড়ক, সরাইল-নাসিরনগর সড়কে চলাচল করছে ব্যাটারি, সিএনজি চালিত অটোরিকশা ও মোটরসাইকেল। উপজেলার অরুয়াইল সিএনজি স্টেশনে অটোরিকশা চালকেরা দাঁড়িয়ে ‘এই সরাইল, এই সরাইল’ বলে যাত্রী ডাকছেন।
গতকাল রোববার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সরাইলের বিভিন্ন সড়কে সরেজমিন দেখা যায়, সিএনজি চালিত অটোরিকশাগুলো অবাধে যাত্রী নিয়ে উপজেলার অরুয়াইল বাজার থেকে চুন্টা, রসুপুর ও সরাইলে যাতায়াত করছে।
এ ছাড়া বিশ্বরোড মোড়ে তিন দিকের সড়কের ওপর ১৫ থেকে ২০টি করে অটোরিকশা অবস্থান করতে দেখা যায়। সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই ছিল না এসব যানবাহনে। গাদাগাদি করেই যাত্রী নিয়ে এসব বাহন উপজেলার অরুয়াইল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, নাসিরনগর ও আশুগঞ্জের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছিল।
পরিশোধন ক্ষমতা বাড়ানো ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ১৫ বছর আগে ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু প্রকল্পটি দফায় দফায় সংশোধন করা হয়। এতে ব্যয় ১৩ হাজার কোটি থেকে বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ হাজার কোটি টাকায়।
৪ ঘণ্টা আগেনজরদারির অভাবে সুন্দরবনে আবারও বেড়েছে বনদস্যুদের তৎপরতা। বনের ২০টি পয়েন্টে বেপরোয়া ১০টি বাহিনী। জেলে ও বাওয়ালিদের জিম্মি করে এই বাহিনীর সদস্যরা লাখ লাখ টাকা আদায় করছে। মুক্তিপণ ছাড়া মিলছে না কারও মুক্তি। চলে নির্যাতনও। আতঙ্কিত বনজীবীদের অনেকেই ভয়ে পেশা বদলাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে জনবল ও অস্ত্র সংকটের
৪ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের ১১ আগস্ট। যশোরের অভয়নগর উপজেলার শংকরপাশা গ্রামের সোনাচুনি বিলের মধ্যে একটি গাছের সঙ্গে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় লিমন শেখ (২৫) নামের এক ভ্যানচালকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি উপজেলার বুইকারা গ্রামের কাসেম শেখের ছেলে। শারীরিক প্রতিবন্ধী হলেও তিনি ইঞ্জিনচালিত ভ্যান চালিয়ে সংসার চালাতেন।
৫ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জনবল সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। ৪৮টি পদ শূন্য থাকায় স্বাস্থ্যসেবা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে অ্যানেসথেসিয়া চিকিৎসকের ঢাকায় প্রেষণে থাকা এবং দুই মেডিকেল কর্মকর্তার দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিতি।
৬ ঘণ্টা আগে