Ajker Patrika

বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির আদলে মেডিকেল কলেজের নকশা করলেন স্থাপত্যশিল্পী মিঠু

বগুড়া প্রতিনিধি
আপডেট : ৩১ মার্চ ২০২৪, ২৩: ০৮
বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির আদলে মেডিকেল কলেজের নকশা করলেন স্থাপত্যশিল্পী মিঠু

দীর্ঘ ২০ বছর ধরে মেধা ও মনন খাঁটিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুখচ্ছবির আদলে মেডিকেল কলেজের নকশা তৈরি করেছেন বগুড়ার স্থাপত্যবিদ এ. বি. এম. মনোয়ারুল হাসান মিঠু। এই নকশা বাস্তব রূপ দিলে স্থাপত্যশিল্পে নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে দাবি করেছেন এই স্থাপত্যবিদ। 

এরই মধ্যে নকশাটির একটি থ্রি-ডি চিত্র তৈরি করেছেন মিঠু। সেখানে ৫ তলা বিশিষ্ট একটি স্থাপত্যকে বিভিন্ন দিক দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন তিনি। ভবনটি আকাশ থেকে দেখতে অবিকল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মতো দেখাবে। স্থাপত্যবিদ মিঠু নকশাটি পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়ার পর গণমাধ্যমকর্মীদের কাছে উপস্থাপন করেন। 

মিঠু তাঁর নকশাটি নিয়ে বলেন, ‘হাজার বছরের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতেই এই প্রয়াস। পৃথিবীর কোথাও মানুষের প্রতিকৃতি দিয়ে নির্মিত কোনো স্থাপনা নেই। তাই, মানুষের প্রতিকৃতি দিয়ে প্রস্তুতকৃত এটিই হবে পৃথিবীর সর্বপ্রথম স্থাপনা। এই স্থাপনা বাস্তবায়িত হলে বিশ্বজুড়ে মানুষ দেখবে একজন মহান নেতার অনন্য প্রতিকৃতি।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘এই মডেলটি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল হিসেবে তৈরি করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সদয় সম্মতিক্রমে বঙ্গবন্ধুর নামে যেকোনো বৃহৎ বা ছোট স্থাপনা এই স্থাপত্যশৈলীতে নির্মাণ করা সম্ভব।’ 

মিঠুর নকশা এবং থ্রিডি অনুযায়ী, স্থাপত্যটি নির্মাণে জায়গা প্রয়োজন ৪ লাখ ২৬ হাজার ৭৬৫ বর্গফুট। জমির প্রয়োজন ৯ দশমিক ৮৮১ একর। মূল অবকাঠামোটি হবে ২ লাখ ২৪ হাজার ৪১৫ দশমিক ২৩ বর্গফুট। ৫ তলা বিশিষ্ট এই অবকাঠামোটি নির্মাণে জমির আনুমানিক মূল্যসহ ব্যয় হবে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সময় প্রয়োজন প্রায় ৩ বছর। এই মডেল স্থাপনাটি নির্মাণে যে দক্ষ প্রতিষ্ঠান ও লোকবল প্রয়োজন—তা দেশেই রয়েছে। 

স্থাপত্যটির ভাবনা নিয়ে মিঠু বলেন, ‘১৯৯৫ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান বগুড়া এসেছিলেন। সেই সফরে বগুড়ায় ছাত্রলীগের একটি সভায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রদের উদ্যেশ্যে বলেছিলেন, “তোমাদের চিন্তা শক্তিকে কাজে লাগিয়ে দেশকে নতুন নতুন কিছু দিতে হবে। ” তাঁর সেই কথাকে কাজে লাগাতে আমি এই গবেষণায় মনোযোগ দেই। দীর্ঘ প্রায় ২০ বছর সাধনা করার পর আমি সফলতার মুখ দেখি।’ ’’ 

বগুড়ার স্থাপত্যবিদ এ. বি. এম. মনোয়ারুল হাসান মিঠু। ছবি: সংগৃহীত মিঠু আরও বলেন, ‘তবে পূর্ণ সফলতা আসবে যখন আমি আমার এই নকশার বাস্তবায়ন দেখতে পারব। আমি আশা করি, আমার এই কাজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টিগোচর হলে তিনি এটি বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেবেন।’ 

এ. বি. এম. মনোয়ারুল হাসান মিঠুর বগুড়া শহরের ঠনঠনিয়া এলাকার মৃত ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল বাসেতের ছেলে। তিনি বগুড়া জেলা স্কুল থেকে ১৯৯৫ সালে এসএসসি পাস করেন। এরপর বগুড়া সরকারি পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেন ১৯৯৮ সালে। এরপর ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠান থেকে স্থাপত্যকলার ওপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। এরপর বিভিন্ন বেসরকারি কনস্ট্রাকশন প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছেন। তিনি গবেষণাটি চূড়ান্ত রূপ দিতে গিয়ে সব ধরনের চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন। মিঠু ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঘুমন্ত বাবাকে কুপিয়ে হত্যা, ছেলে আটক

শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

মাদারীপুরের শিবচরে পারিবারিক বিরোধের জেরে ঘুমন্ত বাবাকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (৯ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার বাঁশকান্দি ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পঞ্চগ্রাম এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম মতি মিয়া (৬৬)। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলারহাট উপজেলার বড়হাটি গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনার পর অভিযুক্ত ছেলে ফারুক মিয়াকে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকেই আটক করেছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মতি মিয়া ও তাঁর ছেলে ফারুক মিয়া দুজনেই শিবচরের বাঁশকান্দি এলাকায় থাকতেন এবং মতি মিয়া ওই এলাকায় শ্রমিক হিসেবে কৃষিকাজ করতেন। ফারুক মিয়া সাধারণত ঢাকায় কাজ করলেও গত বুধবার (৫ নভেম্বর) শিবচরে তাঁর বাবার কাছে আসেন এবং বাবার সঙ্গে থাকা শুরু করেন। গতকাল রোববার বিকেলে পারিবারিক বিষয় নিয়ে বাবা মতি মিয়ার সঙ্গে ছেলে ফারুক মিয়ার বাগ্‌বিতণ্ডা হয়।

এই বিরোধের জেরে রাত ১২টার দিকে বাবা মতি মিয়া ঘুমিয়ে থাকলে ছেলে ফারুক মিয়া তাঁকে কোদাল (মাটি খননযন্ত্র) দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। হত্যার পর ছেলে ফারুক মিয়া লাশের পাশেই বসে ছিলেন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযুক্ত ফারুক মিয়াকে আটক করে।

স্থানীয়দের ধারণা, ফারুক মিয়া নেশাগ্রস্ত অবস্থায় এ ঘটনা ঘটিয়েছে।

শিবচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাকিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করা হয় এবং অভিযুক্ত ছেলেকে আটক করা হয়।’ তিনি আরও জানান, ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত কোদাল জব্দ করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।

নিহত মতি মিয়ার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
মোহাম্মদপুরে ফরহাদ মজহারের প্রতিষ্ঠান প্রবর্তনা। ছবি: সংগৃহীত
মোহাম্মদপুরে ফরহাদ মজহারের প্রতিষ্ঠান প্রবর্তনা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ‘প্রবর্তনা’র সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। তবে এতে কেউ আহত হয়নি। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সকালে একটি মোটরসাইকেলে দুই ব্যক্তি এসে প্রবর্তনার সামনে রাস্তার ওপর দুটি ককটেল নিক্ষেপ করে। দুটি ককটেলই বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দে কেয়ারটেকার ও আশপাশের বাসিন্দারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং আশপাশের এলাকায় টহল জোরদার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী রফিক আহমেদ বলেন, দুষ্কৃতকারীরা ব্যবসায়ী ওই প্রতিষ্ঠানটি লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তা চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে। তবে ঘটনার কারণ বা উদ্দেশ্য সম্পর্কে এখনো কিছু জানাতে পারেনি পুলিশ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মানিকগঞ্জে দুর্বৃত্তের আগুনে পুড়ল স্কুলবাস

ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি  
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন। ছবি: আজকের পত্রিকা

মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার উথুলী এলাকায় মুন্নু ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। রোববার (৮ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের উথুলী সংযোগ মোড়ে সারমানো সিএনজি অ্যান্ড ফিলিং স্টেশনের পাশে পার্কিং করে রাখা অবস্থায় দুর্বৃত্তরা বাসটিতে আগুন দেয়।

খবর পেয়ে শিবালয় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা স্থানীয়দের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি, তবে বাসটির আংশিক অংশ পুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

স্থানীয়রা জানান, প্রতিদিন সকাল ৬টার দিকে উথুলী মোড় থেকে গিলন্ড পর্যন্ত ওই বাসে মুন্নু ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের আনা-নেওয়া করা হয়। প্রতিদিনের মতো রোববারও বাসটি উথুলী মোড়ে পার্কিং করে রাখা ছিল। সন্ধ্যার পর কে বা কারা বাসটিতে আগুন দেয়, তা কেউ নিশ্চিতভাবে বলতে পারেননি।

শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমান উল্লাহ বলেন, ‘ঘটনার পরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করেছে। আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। কে বা কারা এ অগ্নিসংযোগের সঙ্গে জড়িত, তা উদ্‌ঘাটনের চেষ্টা চলছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

দ্বিতীয় স্ত্রীকে ঘরে তুলতে বাধা, নিজের ঘরেই আগুন দিলেন যুবক

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
আপডেট : ১০ নভেম্বর ২০২৫, ১২: ০৯
আগুনে পুড়ছে বসতঘর। ছবি: সংগৃহীত
আগুনে পুড়ছে বসতঘর। ছবি: সংগৃহীত

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিজ বসতঘরে তুলতে না পারায় নিজের বসতঘর আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ওমর ফারুক খবির (৩৮) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ভোরের দিকে উপজেলার বাসাইল ইউনিয়নের উত্তর ঘোড়ামারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এতে ঘরসহ নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার ও ফার্নিচার পুড়ে গেছে।

ওমর ফারুকের ভুক্তভোগী স্ত্রী সোনিয়া বেগমের (বর্তমানে সাবেক স্ত্রী) অভিযোগ, কয়েক মাস আগে তাঁর স্বামী অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন এবং ওই মেয়েকে বিয়ে না করেই বাড়িতে রাখার চেষ্টা করেন। এ নিয়ে ঝগড়াবিবাদ হলে স্থানীয়ভাবে সালিসে বিষয়টি মীমাংসা হয়। পরে খবির তাঁকে না জানিয়ে অন্য এলাকায় গিয়ে ওই মেয়েটিকে বিয়ে করেন এবং কিছুদিন পর সোনিয়াকে ডিভোর্স লেটার পাঠান। সোনিয়াকে ডিভোর্স দিলেও তিনি সন্তান নিয়ে ওই বাড়িতেই বসবাস করছিলেন।

সোনিয়া বেগম বলেন, ‘আমাকে ও সন্তানদের সুখে থাকতে দেবে না বলে হুমকি দিত সে। এমনকি আগুনে পুড়িয়ে মারবে বলেছিল। ঘটনার রাতে সৌভাগ্যক্রমে আমি বোনের বাড়িতে ছিলাম। তাই প্রাণে বেঁচে গেছি।’

স্থানীয়রা জানান, গভীর রাতে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়লে তাঁরা পানি দিয়ে নেভানোর চেষ্টা করেন, তবে ততক্ষণে ঘরসহ সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

সিরাজদিখান ফায়ার সার্ভিসের ইনচার্জ আরিফ আনোয়ার বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনি। তদন্ত সাপেক্ষে অগ্নিকাণ্ডের সঠিক কারণ জানা যাবে। তবে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, পছন্দের নারীকে নিয়ে ওই বাড়িতে থাকতে না পারার ক্ষোভেই ঘরে আগুন লাগানো হয়েছে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত