Ajker Patrika

ছাত্রসংসদ নির্বাচনসহ ১৩ দফা দাবিতে বিএম কলেজ অধ্যক্ষকে স্মারকলিপি

নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
ছাত্রসংসদ নির্বাচনসহ ১৩ দফা দাবিতে অধ্যক্ষের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
ছাত্রসংসদ নির্বাচনসহ ১৩ দফা দাবিতে অধ্যক্ষের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

বরিশালের সরকারি ব্রজমোহন কলেজে (বিএম) ছাত্রসংসদ নির্বাচনসহ ১৩ দফা দাবিতে অধ্যক্ষের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বিএম কলেজ শাখা ছাত্র ইউনিয়নের নেতা-কর্মীরা আজ মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) এ স্মারকলিপি দেন।

স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়েছে, কলেজে সেশন ফির পূর্ণাঙ্গ রসিদ শিক্ষার্থীদের দেওয়া হচ্ছে না। কলেজে অডিটরিয়াম, ক্যানটিন দীর্ঘদিন যাবৎ বন্ধ। ক্যাম্পাসে চিকিৎসক নিয়োগ না থাকায় সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। লাইব্রেরিতে দীর্ঘদিন যাবৎ অযত্নে নষ্ট হচ্ছে হাজার হাজার বই। এগুলোকে পাঠ উপযোগী করে শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।

স্মারকলিপিতে আরও বলা হয়, বর্ষাকালে জলাবদ্ধতা ক্যাম্পাসের বড় একটি সমস্যা। কলেজে নামমাত্র সাতটি আবাসিক হল থাকলেও অধিকাংশই বসবাসের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিশ্চিতের জন্য ছাত্রসংসদ নির্বাচন অতি জরুরি।

ছাত্র ইউনিয়নের বিএম কলেজ সংসদের সাধারণ সম্পাদক সুজয় সরকার বলেন, ‘এসব দাবি বাস্তবায়নে বিগত প্রশাসনের নির্লিপ্ততা শিক্ষার্থীদের আশাহত করেছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত নতুন প্রশাসন কলেজের সংকটগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিবেচনা করবে বলে আমরা আশাবাদী। অন্যথায় শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে কঠোর কর্মসূচি পালন করবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সমন্বয়কের ওপর হামলায় বিএনপি ও যুবদল জড়িত দাবি, প্রতিবাদে মানববন্ধন

পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি। ছবি: আজকের পত্রিকা
পঞ্চগড়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি। ছবি: আজকের পত্রিকা

পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর এলাকায় সরকারি অনুষ্ঠানে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক ফজলে রাব্বীর ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা। আজ বৃহস্পতিবার শহরের চৌরঙ্গী মোড়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ কর্মসূচি হয়।

ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের নেতা-কর্মীসহ বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমর্থকেরা অংশ নেন। এ সময় বক্তারা অভিযোগ করেন, ৪ নভেম্বর তেঁতুলিয়া উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ও জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় আয়োজিত পতাকা স্ট্যান্ড উদ্বোধন অনুষ্ঠানে জনসমাগম, পুলিশ ও প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে পরিকল্পিতভাবে ফজলে রাব্বীর ওপর হামলা চালানো হয়। তাঁরা দাবি করেন, হামলার নেতৃত্বে ছিলেন তেঁতুলিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন রঞ্জু ও উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন।

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মোকাদ্দেসুর রহমান সান, কামাত কাজলদীঘি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তোফায়েল প্রধান, জেলা জাগপার সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার আলম বিপ্লব, এনসিপির উপজেলা সমন্বয়কারী শিশির আসাদসহ অনেকে। বক্তারা বলেন, যাঁরা বৈষম্যের বিরুদ্ধে কথা বলেন, তাঁদের ওপর হামলা চালিয়ে ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। জনগণ তা মেনে নেবে না।

মানববন্ধন শেষে জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়। সেখানে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া এবং তাঁদের জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের সব ধরনের সরকারি কর্মসূচি থেকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করার দাবি জানানো হয়। নেতারা হুঁশিয়ারি দেন, হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে তাঁরা কঠোর কর্মসূচিতে যেতে বাধ্য হবেন।

এ বিষয়ে তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুসা মিয়া বলেন, সেদিন সামান্য কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। এরপর কিছু সময়ের জন্য পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে সবাইকে সরিয়ে দেয়। এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি।

জানতে চাইলে তেঁতুলিয়া উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব জাকির হোসেন বলেন, ‘সেদিন লাইনে দাঁড়ানো নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়েছিল। ফজলে রাব্বী আমাদের সভাপতি রঞ্জু ভাইয়ের সামনে গিয়ে দাঁড়ান। আমি শুধু জিজ্ঞেস করি, আপনি কী বোঝাতে চাচ্ছেন? এরপর সামান্য হট্টগোল হয়, পরে শান্ত হয়ে যায়। তাঁকে কেউ ধাক্কা দেয়নি। তিনি মুখের ভাষা খারাপ করায় পাশে থাকা কিছু যুবক উত্তেজিত হয়েছিল।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রি, কসাইকে জরিমানা

 নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রির অপরাধে আসলাম হোসেন নামে এক কসাইকে ২৫ হাজর টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো. মুনতাসির মাহফূজ।

আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার ভাদুরিয়া বাজারে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা প্রশাসন এ অভিযান পরিচালনা করে।

জানা গেছে, অভিযানে অসুস্থ গরু জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগের সত্যতা পান ভ্রাম্যমাণ আদালত। পরে কসাই মো. আসলাম হোসেনের কাছ থেকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট। এ সময় নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা মো. মোকছেদুল মোমিনসহ পুলিশ ও আনসার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সাঁওতাল দিবস পালন, তিন সাঁওতাল হত্যার বিচার দাবি

গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল হত্যা দিবস পালন ও তিন সাঁওতাল হত্যার ন্যায়বিচারসহ সাত দফা দাবিতে সমাবেশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল হত্যা দিবস পালন ও তিন সাঁওতাল হত্যার ন্যায়বিচারসহ সাত দফা দাবিতে সমাবেশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতালপল্লিতে হামলা, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের প্রতিবাদে এবং তিন সাঁওতাল হত্যার ন্যায়বিচারসহ সাত দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবিতে সাঁওতাল হত্যা দিবস পালিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে উপজেলার বাগদা সাহেবগঞ্জ এলাকায় নিহতদের স্মরণে অস্থায়ী বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ, মোমবাতি প্রজ্বালন ও এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। পরে বাগদা ফার্ম থেকে একটি শোক মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি কাঁটামোড় হয়ে সাহেবগঞ্জ মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এরপর সাহেবগঞ্জ এলাকায় সাঁওতালরা সমাবেশ করেন।

সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সাহেবগঞ্জ বাগদা ফার্ম ভূমি উদ্ধার সংগ্রাম কমিটির সভাপতি গণেশ মুর্মু। এতে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ কফি রতন, আদিবাসী ইউনিয়নের সভাপতি রেবেকা সরেন ও সাধারণ সম্পাদক শ্রীকান্ত মাহাতো, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী প্রভাত টুডু, ভূমিহীন আন্দোলনের জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক শেখ নাসির উদ্দিন, আদিবাসী-বাঙালি সংহতি পরিষদের সদর উপজেলার আহ্বায়ক গোলাম রাব্বী মুসা এবং সাঁওতাল নেতৃবৃন্দ বিমল বেসরা, জামিন হেমব্রন, ময়রা হেমব্রন, রুমিলা কিসকু ও ইলিকা টুডু প্রমুখ।

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল হত্যা দিবস পালন ও তিন সাঁওতাল হত্যার ন্যায়বিচারসহ সাত দফা দাবিতে সমাবেশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে সাঁওতাল হত্যা দিবস পালন ও তিন সাঁওতাল হত্যার ন্যায়বিচারসহ সাত দফা দাবিতে সমাবেশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

বক্তারা বলেন, ঘটনার ৯ বছর পার হলেও মামলার কোনো উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি। পিবিআই তদন্ত করে ২০২০ সালের ২৩ জুলাই ৯০ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দিলেও মূল আসামিসহ ১১ জনকে বাদ দেওয়া হয়। এতে ভিকটিম পক্ষ নারাজি দিলে ওই বছরের ২৩ ডিসেম্বর মামলাটির তদন্তভার সিআইডির কাছে হস্তান্তর করা হয়।

তবে সিআইডির দীর্ঘসূত্রতা ও কার্যকর তদন্ত না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেন ভুক্তভোগীরা। নিহতদের স্বজনেরা আশা প্রকাশ করেন, সিআইডি নিরপেক্ষ তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের শনাক্ত ও শাস্তির ব্যবস্থা করবে।

জানা যায়, ২০১৬ সালের ৬ নভেম্বর বিনা নোটিশে রংপুর সুগার মিলস কর্তৃপক্ষ পুলিশ, প্রশাসন ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের সহযোগিতায় গোবিন্দগঞ্জের জয়পুর ও মাদারপুর গ্রামে সাঁওতাল জনগোষ্ঠীর বসতবাড়ি উচ্ছেদ অভিযান চালায়। ওই সময় হামলা, বসতবাড়ি ভাঙচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ও গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। গুলিতে ও নির্যাতনে নিহত হন তিন সাঁওতাল শ্যামল হেমরম, মঙ্গল মার্ডি ও রমেশ টুডু। আহত হন আরও অনেকে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রোহিঙ্গা নারীকে নাগরিক সনদ প্রদান, চেয়ারম্যানকে সাময়িক বরখাস্ত

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি  
ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মো. লিয়াকত আলী। ছবি: সংগৃহীত
ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মো. লিয়াকত আলী। ছবি: সংগৃহীত

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলায় রোহিঙ্গা নারী রোকেয়া বেগমকে নাগরিক ও চারিত্রিক সনদ দেওয়ার ঘটনায় ভদ্রঘাট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) প্যানেল চেয়ারম্যান মো. লিয়াকত আলী খান মোহামকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপসচিব মো. নুরে আলম স্বাক্ষরিত সাময়িক বরখাস্তের আদেশের চিঠিটি গত ২০ অক্টোবর ইস্যু হলেও প্যানেল চেয়ারম্যান এটি ৩ নভেম্বর হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন ভদ্রঘাট ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ওমর ফারুক। এরপর বিষয়টি আজ বৃহস্পতিবার জানাজানি হয়।

জানা গেছে, রোহিঙ্গা রোকেয়া বেগম বাংলাদেশি নাগরিক না হয়েও ভদ্রঘাট ইউনিয়ন পরিষদ থেকে নাগরিক সনদপত্র সংগ্রহ করেন। সেই সনদ ব্যবহার করে তিনি জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) করার জন্য কামারখন্দ উপজেলা নির্বাচন অফিসে গেলে ধরা পড়েন।

এর আগে গত ২৫ আগস্টে রোকেয়া বেগম ও তাঁর স্বামী মো. আনিছ ভুয়া কাগজপত্র নিয়ে এনআইডি করতে গেলে নির্বাচন কর্মকর্তার সন্দেহ হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা কক্সবাজারের উখিয়া টেংখালী ক্যাম্প-১২, জি-৪ ব্লকের রোহিঙ্গা শরণার্থী বলে স্বীকার করেন। আর ওই দিন বিকেলেই কামারখন্দ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ রানা বাদী হয়ে কামারখন্দ থানায় মামলা করেন। এরপর পুলিশ রোকেয়া ও তাঁর স্বামী আনিছকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠায়।

রোকেয়ার নাগরিক সনদে দেখা গেছে, ৪০২ নম্বর ক্রমিকের ওই সনদটি ইস্যু করা হয়েছে গত ৮ আগস্ট। তাতে রোকেয়ার নাম, পিতার নাম সাব্বির আহমেদ, মাতার নাম রাশিদা বেগম ও ঠিকানা বানিয়াগাতী গ্রাম উল্লেখ আছে। তাতে স্বাক্ষর করেছেন ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যান মো. লিয়াকত আলী।

জানতে চাইলে প্যানেল চেয়ারম্যান মো. লিয়াকত আলী বলেন, ‘আমাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে, তবে আমার স্বাক্ষর জাল করে ওই সনদ তৈরি করা হয়েছে। আমি এতে জড়িত নই। এ বিষয়ে আমি লিখিত জবাব আজ সন্ধ্যার আগেই অফিসে জমা দেব।’

এ বিষয়ে কামারখন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপাশা হোসাইন বলেন, তাঁকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং ১০ কর্মদিবসের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে। তাঁর জবাব পাওয়ার পর জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত