আরিফ রহমান, ঝালকাঠি
যাত্রীদের সুবিধার্থে ২০১১ সালে সাড়ে তিন লাখ টাকা ব্যয়ে ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার ষাটপাকিয়া বাসস্ট্যান্ডে বরিশাল-পিরোজপুর মহাসড়কের পাশে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের জায়গায় যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করেছিল ঝালকাঠি রোটারি ক্লাব।
গত ৫ আগস্ট বিকেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতনের পরে ছাউনিটি ভেঙে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের অফিস করার অভিযোগ পাওয়া গেছে মুকুল হাওলাদার নামে এক বিএনপি কর্মীর বিরুদ্ধে।
সরেজমিন দেখা গেছে, যাত্রী ছাউনিটি ভেঙে একটি স্থাপনা নির্মাণের প্রস্তুতি চলছে। সেটি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের অফিস করা হবে বলে জানা গেছে।
অভিযুক্ত মুকুল হাওলাদার বলেন, আমার দোকানের সামনে যাত্রী ছাউনি করা হয়েছিল। তাই এটিকে ভেঙে দিয়েছি। পরবর্তীতে বিএনপির লোকজনকে অফিস করার জন্য আমি প্রতিশ্রুতি দিলে তারা জায়গাটি দখল মুক্ত করতে সহযোগিতা করে। সেখান অফিস করার জন্য ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।
ভৈরবপাশা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম বলেন, যাত্রী ছাউনিটি মুকুল হাওলাদার ভাঙচুর শুরু করলে আমরা নেতা কর্মীরা তাকে বাধা দেই। পরবর্তীতে অফিস করার জন্য তার কাছ থেকে জায়গাটি ভাড়া নিয়ে কাজ শুরু করি।
ঝালকাঠি রোটারি ক্লাবের সাবেক সভাপতি জিএম মোর্শেদ বলেন, সড়ক ও জনপদের অনুমতি নিয়ে যাত্রী ছাউনিটি করা হয়েছিল। কিন্তু এটিকে ভেঙে দিয়ে স্থাপনা করা হয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ব্যাপার।
এ বিষয়ে ঝালকাঠি সড়ক ও জনপদের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহরিয়ার শরীফ খানকে একাধিকবার ফোন দিলে রিসিভ না করায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
ঝালকাঠি সড়ক ও জনপদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, জমিটি সড়ক ও জনপদ বিভাগের। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলা। তাদের সেখানে ঘর তুলতে নিষেধ করেছি।
ঝালকাঠি জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত না। দলের নাম ভাঙিয়ে অন্যায় করে কেউ পার পাবে না। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যাত্রীদের সুবিধার্থে ২০১১ সালে সাড়ে তিন লাখ টাকা ব্যয়ে ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার ষাটপাকিয়া বাসস্ট্যান্ডে বরিশাল-পিরোজপুর মহাসড়কের পাশে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের জায়গায় যাত্রী ছাউনি নির্মাণ করেছিল ঝালকাঠি রোটারি ক্লাব।
গত ৫ আগস্ট বিকেলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার পতনের পরে ছাউনিটি ভেঙে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের অফিস করার অভিযোগ পাওয়া গেছে মুকুল হাওলাদার নামে এক বিএনপি কর্মীর বিরুদ্ধে।
সরেজমিন দেখা গেছে, যাত্রী ছাউনিটি ভেঙে একটি স্থাপনা নির্মাণের প্রস্তুতি চলছে। সেটি ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের অফিস করা হবে বলে জানা গেছে।
অভিযুক্ত মুকুল হাওলাদার বলেন, আমার দোকানের সামনে যাত্রী ছাউনি করা হয়েছিল। তাই এটিকে ভেঙে দিয়েছি। পরবর্তীতে বিএনপির লোকজনকে অফিস করার জন্য আমি প্রতিশ্রুতি দিলে তারা জায়গাটি দখল মুক্ত করতে সহযোগিতা করে। সেখান অফিস করার জন্য ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।
ভৈরবপাশা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম বলেন, যাত্রী ছাউনিটি মুকুল হাওলাদার ভাঙচুর শুরু করলে আমরা নেতা কর্মীরা তাকে বাধা দেই। পরবর্তীতে অফিস করার জন্য তার কাছ থেকে জায়গাটি ভাড়া নিয়ে কাজ শুরু করি।
ঝালকাঠি রোটারি ক্লাবের সাবেক সভাপতি জিএম মোর্শেদ বলেন, সড়ক ও জনপদের অনুমতি নিয়ে যাত্রী ছাউনিটি করা হয়েছিল। কিন্তু এটিকে ভেঙে দিয়ে স্থাপনা করা হয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক ব্যাপার।
এ বিষয়ে ঝালকাঠি সড়ক ও জনপদের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহরিয়ার শরীফ খানকে একাধিকবার ফোন দিলে রিসিভ না করায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
ঝালকাঠি সড়ক ও জনপদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা বলেন, জমিটি সড়ক ও জনপদ বিভাগের। খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলা। তাদের সেখানে ঘর তুলতে নিষেধ করেছি।
ঝালকাঠি জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অবগত না। দলের নাম ভাঙিয়ে অন্যায় করে কেউ পার পাবে না। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৭ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
১১ মিনিট আগেভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১ ঘণ্টা আগে