নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল নগরে রাজনৈতিক কর্মসূচি করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের বাধার মুখে পড়েছে চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলটির বেশ কয়েকটি কর্মসূচি নির্দিষ্ট ভেন্যুতে করতে দেওয়া হয়নি। একটি সম্মেলনের প্যান্ডেলও ভেঙে দেওয়া হয়। পরে ভেন্যু পরিবর্তন করে সম্মেলন করেছে দলটি।
সম্মেলনগুলোতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে হুঁশিয়ারি জানিয়ে আগামী নির্বাচনে ব্যালটে এর জবাব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে চরমোনাই পীরের দল। দলটির দায়িত্বশীল নেতারা দাবি করেছেন, বরিশাল ইসলামী আন্দোলনের ঘাঁটি। সিটি নির্বাচনে তারা শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হবে এমন আশঙ্কায় আওয়ামী লীগ বৈরী আচরণ করছে। তবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ চরমোনাই পীরের দলকে প্রতিদ্বন্দ্বীই মনে করে না বলে জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জেলা সম্মেলন করতে ভেন্যু চেয়েছিল নগরভবনের সামনে। আগের দিন গতকাল বুধবার অশ্বিনী কুমার হলে মহানগরের সম্মেলন করতে চেয়েছিল দলটি। প্রশাসনের আপত্তির মুখে উভয় সম্মেলন করতে হয় অন্য ভেন্যুতে। এর আগে মঙ্গলবার ঈদগাহ ময়দানে ওলামা মাশায়েখ সম্মেলন করতে গেলে প্যান্ডেল ভেঙে দেয় সিটি করপোরেশন।
সম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক মো. মিজানুর রহমান আদিল জানান, ঈদগাহ মাঠের মালিক আছমত আলী খান ইনস্টিটিউশন (একে স্কুল) কর্তৃপক্ষের কাছে মাঠ ব্যবহারের লিখিত অনুমতি নেন তাঁরা। কিন্তু আকস্মিক সিটি করপোরেশনের লোকজন ঈদগাহে গিয়ে বিশাল প্যান্ডেল ভেঙে ফেলে। পরে মঙ্গলবার রাতে সম্মেলন হয় বেলতলা মাহমুদিয়া মাদ্রাসায়।
ওই সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম বলেন, ‘সরকারকে বলব, ঘুঘু দেখেছো ঘুঘুর ফাঁদ দেখোনি। বরিশালের এমন কারও হিম্মত নেই যে তাদের সম্মেলন করতে দেবে না। গদি নড়ে যায় কিনা, এই ভয়ে অনুমতি দেয়নি তারা। আমরা ব্যালটের মাধ্যমে এর জবাব দিব।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নগরের আমতলার মোড়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে চরমোনাই পীরের ভাই ও ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল জেলা সভাপতি সৈয়দ এসহাক মো. আবুল খায়ের বলেন, ‘ঈদগাহ মুসলমানের। সেখানে আলেম ওলামারা সম্মেলন করতে পারবেন না। তাহলে কি সেখানে যাত্রার সম্মেলন হবে?’ তিনি প্রশাসনের কাছে এই প্রশ্নের জবাব চান।
এ ছাড়া গতকাল বুধবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু উদ্যানে অনুষ্ঠিত দলটির নগর সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, ‘গত ১৪ বছরে দেশ থেকে ১০ থেকে ১৪ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। আগামী নির্বাচনে এই চোরদের বিরুদ্ধে ভোট বিপ্লব হবে।’
জানতে চাইলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলনের শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। আগামী সিটি নির্বাচনে হয়তো আওয়ামী লীগের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়াবে ইসলামী আন্দোলন। যে কারণে আমাদের সঙ্গে বৈরী আচরণ।’
এ বিষয়ে জানতে সিটি করপোরেশনের প্রশাসনিক কর্মকর্তা স্বপন কুমার রোহানকে ফোন দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মো. ফারুককেও ফোনে পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গাজী নঈমুল হোসেন লিটু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদগাহ ময়দান কি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি করার জায়গা? ওলামা মাশায়েখ সম্মেলনের নামে চরমোনাই পীরের দল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে চেয়েছিল। সিটি করপোরেশন তাই অনুমতি দেয়নি।’
অশ্বিনী কুমার হলের সামনে বুধবার এবং নগরভবনের সামনে আজ বৃহস্পতিবার সম্মেলন করার ক্ষেত্রে আপত্তি করা প্রসঙ্গে নঈমুল হোসেন বলেন, ‘এসব গুরুত্বপূর্ণ সড়ক আটকে কোনো দল কর্মসূচি করতে চাইলে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি বা নগরবাসীর স্বার্থে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতেই পারি আমরা।’ তিনি বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে আমরা তাদের (ইসলামী আন্দোলন) প্রতিদ্বন্দ্বীই মনে করি না।’
বিএনপিসহ অন্যান্য ইসলামী দল দীর্ঘদিন ধরে সারা দেশে সভা-সমাবেশ করতে বিধিনিষেধ থাকলেও চরমোনাই পীরের দল বাধাহীনভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। বলা যায়, আওয়ামী লীগের সঙ্গে অঘোষিত একটা সমঝোতা রয়েছে ইসলামী আন্দোলনের। কিছুদিন আগে ঢাকায় দলটির জাতীয় সম্মেলনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তাহলে হঠাৎ বরিশালে সম্মেলনে বাধা দেওয়ার মতো এমন কী হলো? এই প্রশ্ন অনেকেরই।
এ প্রসঙ্গে বরিশাল নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ভিপি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে চরমোনাইয়ের দলের কোনো দূরত্ব নেই। ওলামা মাশায়েখের ব্যানারে জামায়াতের লোকজন ঈদগাহে কর্মসূচি করতে চেয়েছিল। জামায়াতের কর্মীরা ঢুকে পড়েছে অনেক দলের মধ্যে।’ তিনি বলেন, ‘ব্যালট তো জনগণের হাতে। জনগণ আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে।’
জাতীয় পার্টির বরিশাল নগরের সদস্যসচিব প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস বলেন, একটি দলের সম্মেলনের প্যান্ডেল ভেঙে দেওয়া ঠিক হয়নি। আওয়ামী লীগ ভয়ে আছে। কেউ জড়ো হলেই তারা অস্থির হয়ে ওঠে। কর্মসূচি করতে বাধা দেয়। তিনি বলেন, ব্যালট ব্যবহার করতে পারলে তখন দেখানো যায়। জনগণ তো ভোট দিতেই পারে না। তবে এই ঘটনা চরমোনাইয়ের পীরের দলের জন্য একটা শিক্ষা হয়ে থাকবে।
বরিশাল নগরে রাজনৈতিক কর্মসূচি করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের বাধার মুখে পড়েছে চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। দলটির বেশ কয়েকটি কর্মসূচি নির্দিষ্ট ভেন্যুতে করতে দেওয়া হয়নি। একটি সম্মেলনের প্যান্ডেলও ভেঙে দেওয়া হয়। পরে ভেন্যু পরিবর্তন করে সম্মেলন করেছে দলটি।
সম্মেলনগুলোতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে হুঁশিয়ারি জানিয়ে আগামী নির্বাচনে ব্যালটে এর জবাব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে চরমোনাই পীরের দল। দলটির দায়িত্বশীল নেতারা দাবি করেছেন, বরিশাল ইসলামী আন্দোলনের ঘাঁটি। সিটি নির্বাচনে তারা শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হবে এমন আশঙ্কায় আওয়ামী লীগ বৈরী আচরণ করছে। তবে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ চরমোনাই পীরের দলকে প্রতিদ্বন্দ্বীই মনে করে না বলে জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জেলা সম্মেলন করতে ভেন্যু চেয়েছিল নগরভবনের সামনে। আগের দিন গতকাল বুধবার অশ্বিনী কুমার হলে মহানগরের সম্মেলন করতে চেয়েছিল দলটি। প্রশাসনের আপত্তির মুখে উভয় সম্মেলন করতে হয় অন্য ভেন্যুতে। এর আগে মঙ্গলবার ঈদগাহ ময়দানে ওলামা মাশায়েখ সম্মেলন করতে গেলে প্যান্ডেল ভেঙে দেয় সিটি করপোরেশন।
সম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক মো. মিজানুর রহমান আদিল জানান, ঈদগাহ মাঠের মালিক আছমত আলী খান ইনস্টিটিউশন (একে স্কুল) কর্তৃপক্ষের কাছে মাঠ ব্যবহারের লিখিত অনুমতি নেন তাঁরা। কিন্তু আকস্মিক সিটি করপোরেশনের লোকজন ঈদগাহে গিয়ে বিশাল প্যান্ডেল ভেঙে ফেলে। পরে মঙ্গলবার রাতে সম্মেলন হয় বেলতলা মাহমুদিয়া মাদ্রাসায়।
ওই সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম বলেন, ‘সরকারকে বলব, ঘুঘু দেখেছো ঘুঘুর ফাঁদ দেখোনি। বরিশালের এমন কারও হিম্মত নেই যে তাদের সম্মেলন করতে দেবে না। গদি নড়ে যায় কিনা, এই ভয়ে অনুমতি দেয়নি তারা। আমরা ব্যালটের মাধ্যমে এর জবাব দিব।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে নগরের আমতলার মোড়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে চরমোনাই পীরের ভাই ও ইসলামী আন্দোলনের বরিশাল জেলা সভাপতি সৈয়দ এসহাক মো. আবুল খায়ের বলেন, ‘ঈদগাহ মুসলমানের। সেখানে আলেম ওলামারা সম্মেলন করতে পারবেন না। তাহলে কি সেখানে যাত্রার সম্মেলন হবে?’ তিনি প্রশাসনের কাছে এই প্রশ্নের জবাব চান।
এ ছাড়া গতকাল বুধবার বিকেলে বঙ্গবন্ধু উদ্যানে অনুষ্ঠিত দলটির নগর সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেছেন, ‘গত ১৪ বছরে দেশ থেকে ১০ থেকে ১৪ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে। আগামী নির্বাচনে এই চোরদের বিরুদ্ধে ভোট বিপ্লব হবে।’
জানতে চাইলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইসলামী আন্দোলনের শক্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। আগামী সিটি নির্বাচনে হয়তো আওয়ামী লীগের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়াবে ইসলামী আন্দোলন। যে কারণে আমাদের সঙ্গে বৈরী আচরণ।’
এ বিষয়ে জানতে সিটি করপোরেশনের প্রশাসনিক কর্মকর্তা স্বপন কুমার রোহানকে ফোন দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মো. ফারুককেও ফোনে পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গাজী নঈমুল হোসেন লিটু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদগাহ ময়দান কি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি করার জায়গা? ওলামা মাশায়েখ সম্মেলনের নামে চরমোনাই পীরের দল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করতে চেয়েছিল। সিটি করপোরেশন তাই অনুমতি দেয়নি।’
অশ্বিনী কুমার হলের সামনে বুধবার এবং নগরভবনের সামনে আজ বৃহস্পতিবার সম্মেলন করার ক্ষেত্রে আপত্তি করা প্রসঙ্গে নঈমুল হোসেন বলেন, ‘এসব গুরুত্বপূর্ণ সড়ক আটকে কোনো দল কর্মসূচি করতে চাইলে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি বা নগরবাসীর স্বার্থে যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতেই পারি আমরা।’ তিনি বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে আমরা তাদের (ইসলামী আন্দোলন) প্রতিদ্বন্দ্বীই মনে করি না।’
বিএনপিসহ অন্যান্য ইসলামী দল দীর্ঘদিন ধরে সারা দেশে সভা-সমাবেশ করতে বিধিনিষেধ থাকলেও চরমোনাই পীরের দল বাধাহীনভাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। বলা যায়, আওয়ামী লীগের সঙ্গে অঘোষিত একটা সমঝোতা রয়েছে ইসলামী আন্দোলনের। কিছুদিন আগে ঢাকায় দলটির জাতীয় সম্মেলনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তাহলে হঠাৎ বরিশালে সম্মেলনে বাধা দেওয়ার মতো এমন কী হলো? এই প্রশ্ন অনেকেরই।
এ প্রসঙ্গে বরিশাল নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ভিপি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে চরমোনাইয়ের দলের কোনো দূরত্ব নেই। ওলামা মাশায়েখের ব্যানারে জামায়াতের লোকজন ঈদগাহে কর্মসূচি করতে চেয়েছিল। জামায়াতের কর্মীরা ঢুকে পড়েছে অনেক দলের মধ্যে।’ তিনি বলেন, ‘ব্যালট তো জনগণের হাতে। জনগণ আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে।’
জাতীয় পার্টির বরিশাল নগরের সদস্যসচিব প্রকৌশলী ইকবাল হোসেন তাপস বলেন, একটি দলের সম্মেলনের প্যান্ডেল ভেঙে দেওয়া ঠিক হয়নি। আওয়ামী লীগ ভয়ে আছে। কেউ জড়ো হলেই তারা অস্থির হয়ে ওঠে। কর্মসূচি করতে বাধা দেয়। তিনি বলেন, ব্যালট ব্যবহার করতে পারলে তখন দেখানো যায়। জনগণ তো ভোট দিতেই পারে না। তবে এই ঘটনা চরমোনাইয়ের পীরের দলের জন্য একটা শিক্ষা হয়ে থাকবে।
সক্ষমতা বৃদ্ধির ফলে দেশের দ্বিতীয় বৃহৎ সমুদ্রবন্দর মোংলায় কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে নতুন রেকর্ড তৈরি হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই ও আগস্ট) বন্দরে হ্যান্ডলিং করা হয়েছে ৬ হাজার ৭৬৯ টিইইউস কনটেইনার, যা পূর্ববর্তী বছরের একই সময়ের তুলনায় অনেক বেশি।
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুর রেল কারখানার ইয়ার্ডে প্রায় তিন মাস পড়ে আছে ট্রেনের তিনটি কোচ। স্প্রিং সংকটের কারণে কোচগুলো মেরামত করা যাচ্ছে না। প্রতিটি ২ কোটি টাকা ব্যয়ে ইন্দোনেশিয়া থেকে আমদানি করা ওই কোচগুলো খোলা জায়গায় থেকে নষ্ট হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরিশাল-৫ (নগর ও সদর) আসনে অংশগ্রহণ করতে চান বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। বিএনপির প্রভাবশালী এ নেতা সম্প্রতি নগরীতে সংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়, আইনজীবীদের সঙ্গে বৈঠক, গণসংযোগ, প্রচারণার মাধ্যমে এমনটি ইঙ্গিত দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), সিনেট ছাত্রপ্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে ভোট গণনাসহ ১২ দফা দাবি জানিয়েছে ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল এবং ছাত্র অধিকার পরিষদ ও ছাত্র ফেডারেশন সমন্বয়ে গঠিত প্যানেল ‘রাকসু ফর র্যাডিক্যাল চেঞ্জ’।
৪ ঘণ্টা আগে