মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে আড়িয়াল খাঁ ও জয়ন্তী নদীর ব্যাপক ভাঙনে হুমকির মুখে পড়েছে ১০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাট-বাজার। এ বছর আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে ইতিমধ্যে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের ভেদুরিয়া থেকে ঘুলিঘাট পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার জায়গা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এতে ভিটেমাটি হারিয়েছে চার শতাধিক পরিবার। জয়ন্তী নদীতে উপজেলার মৃধারহাট, ষোলঘর, ভেদুরিয়া, বাটামারা, আলীমাবাদ এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কিছু জায়গায় জিও ব্যাগ ফেলেও ভাঙন রোধ করতে পারছে না। মৃধারহাটসহ অনেক জায়গায় জিও ব্যাগ সরে গিয়ে নতুন ভাঙন দেখা দিয়েছে।
আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে হুমকির মুখে পড়েছে সফিপুর ইউনিয়নের সফিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সফিপুর ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শেরেবাংলা বাজার, নোমরহাট, বিভিন্ন মসজিদ-মন্দির। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা না নেওয়ায় এবং নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারণে প্রতিবছরই ফসলি জমি, বাড়ি-ঘর বিলীন হচ্ছে। এতে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, যেসব এলাকায় ভাঙন বেশি হয়, সেখানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নাজিরপুর ইউনাইটেড কলেজের সহকারী অধ্যাপক বি এম শহীদুল ইসলাম মাখন বলেন, ’আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে সফিপুরের বালিয়াতলী, ব্রজমোহন, ঘুলিঘাট, লক্ষ্মীপুর এলাকার প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার জায়গা বিলীন হয়ে গেছে। এসব এলাকার শত বছরের স্থাপনা, পুরোনো ঘরবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারণে ভাঙন বেড়েছে। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি বালু উত্তোলন বন্ধ করা প্রয়োজন।’
মৃধারহাট এলাকার বাসিন্দা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ’জয়ন্তী নদীর ভাঙনে ফসলি জমি ও বাড়ি-ঘর ভেঙে যাচ্ছে। হুমকির মুখে পড়েছে মৃধারহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ চারটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। মৃধারহাট এলাকায় প্রায় ২০০ মিটার জায়গায় জিও ব্যাগ দেওয়া হয়েছিলো। কিন্তু জিও ব্যাগ সরে নতুন করে ভাঙন দেখা দিয়েছে।’
উপজেলা পরিষদের প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নিজাম উদ্দিন বলেন, ’নদ-নদীর ভাঙনে ফসলি জমি ও মানুষের ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে পড়েছে। নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডে প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে।’
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাবুগঞ্জ উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমান শুভ বলেন, ’বর্ষায় পানি বাড়ার কারণে নদীভাঙন কিছুটা বেড়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের জরুরি তহবিল থেকে বরাদ্দ দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরিশালের মুলাদীতে আড়িয়াল খাঁ ও জয়ন্তী নদীর ব্যাপক ভাঙনে হুমকির মুখে পড়েছে ১০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাট-বাজার। এ বছর আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে ইতিমধ্যে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের ভেদুরিয়া থেকে ঘুলিঘাট পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার জায়গা নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এতে ভিটেমাটি হারিয়েছে চার শতাধিক পরিবার। জয়ন্তী নদীতে উপজেলার মৃধারহাট, ষোলঘর, ভেদুরিয়া, বাটামারা, আলীমাবাদ এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কিছু জায়গায় জিও ব্যাগ ফেলেও ভাঙন রোধ করতে পারছে না। মৃধারহাটসহ অনেক জায়গায় জিও ব্যাগ সরে গিয়ে নতুন ভাঙন দেখা দিয়েছে।
আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে হুমকির মুখে পড়েছে সফিপুর ইউনিয়নের সফিপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সফিপুর ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শেরেবাংলা বাজার, নোমরহাট, বিভিন্ন মসজিদ-মন্দির। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা না নেওয়ায় এবং নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারণে প্রতিবছরই ফসলি জমি, বাড়ি-ঘর বিলীন হচ্ছে। এতে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, যেসব এলাকায় ভাঙন বেশি হয়, সেখানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নাজিরপুর ইউনাইটেড কলেজের সহকারী অধ্যাপক বি এম শহীদুল ইসলাম মাখন বলেন, ’আড়িয়াল খাঁ নদের ভাঙনে সফিপুরের বালিয়াতলী, ব্রজমোহন, ঘুলিঘাট, লক্ষ্মীপুর এলাকার প্রায় সাড়ে ৩ কিলোমিটার জায়গা বিলীন হয়ে গেছে। এসব এলাকার শত বছরের স্থাপনা, পুরোনো ঘরবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। নদ থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের কারণে ভাঙন বেড়েছে। ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি বালু উত্তোলন বন্ধ করা প্রয়োজন।’
মৃধারহাট এলাকার বাসিন্দা মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ’জয়ন্তী নদীর ভাঙনে ফসলি জমি ও বাড়ি-ঘর ভেঙে যাচ্ছে। হুমকির মুখে পড়েছে মৃধারহাট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ চারটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। মৃধারহাট এলাকায় প্রায় ২০০ মিটার জায়গায় জিও ব্যাগ দেওয়া হয়েছিলো। কিন্তু জিও ব্যাগ সরে নতুন করে ভাঙন দেখা দিয়েছে।’
উপজেলা পরিষদের প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নিজাম উদ্দিন বলেন, ’নদ-নদীর ভাঙনে ফসলি জমি ও মানুষের ঘর-বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হুমকির মুখে পড়েছে। নদীভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডে প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে।’
এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাবুগঞ্জ উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মুশফিকুর রহমান শুভ বলেন, ’বর্ষায় পানি বাড়ার কারণে নদীভাঙন কিছুটা বেড়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের জরুরি তহবিল থেকে বরাদ্দ দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলে ভাঙন রোধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১৮ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
২৩ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে