আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
১১ দিন পর বরগুনা ও পটুয়াখালী মালিক সমিতির দ্বন্দ্ব নিরসন হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টায় দুই জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও মালিক সমিতির শীর্ষনেতাদের যৌথ বৈঠকে দ্বন্দ্ব নিরসন হয়। ওই বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কে গাড়ি চলাচল শুরু করেছে। এতে যাত্রীদের ভোগান্তি দূর হয়েছে বলে জানান যাত্রীরা।
জানা গেছে, ২০১৮ সালে বরিশাল, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা বাস মালিক সমিতির সমন্বয় সভা হয়। ওই সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক গত চার বছর ধরে তিন জেলায় বাস চলাচল করছে। তিন জেলার ১৭টি বাস বরিশাল-তালতলী সড়কে চলাচল করে। এর মধ্যে বরগুনা মালিক সমিতির ৭, পটুয়াখালী মালিক সমিতির ৫টি এবং বরিশাল মালিক সমিতির ৫টি গাড়ি রয়েছে। আমতলী-তালতলী সড়কে খানাখন্দ থাকার করণে গত দুই বছর ধরে তালতলী-বরিশাল রুটে বাস চলাচল বন্ধ ছিল। ১৫ মে থেকে তালতলী সড়কে বাস চলাচল শুরু হয়। ওই সময়ে পটুয়াখালী মালিক সমিতি কর্তৃপক্ষ ওই সড়কে বাস চলাচল বন্ধ করে দেয় এবং ওই সড়কের গাড়িগুলো বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা সড়কে চলাচল করে।
এতে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়কে রুটে সমস্যা দেখা দেয় বলে দাবি করেন বরগুনা বাস মালিক সমিতির কার্যকরী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. হাসান মৃধা। পটুয়াখালী মালিক সমিতির এমন কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করেন বরগুনা মালিক সমিতি। এ নিয়ে বরগুনা মালিক সমিতি ও পটুয়াখালী মালিক সমিতির মধ্যে দ্বন্দ্ব হয়। ১৮ মে পটুয়াখালী মালিক সমিতি কর্তৃপক্ষ বরগুনা মালিক সমিতির গাড়ি পটুয়াখালী বাসস্ট্যান্ডে আটকে দেয়। পটুয়াখালী মালিক সমিতির বাস বন্ধের সাত দিন পর গত বুধবার বরগুনা মালিক সমিতির লোকজন পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কে চলাচলরত পটুয়াখালী মালিক সমিতির বাস আমতলী বাসস্ট্যান্ডে আটকে দেয়। দুই জেলার মালিক সমিতির এমন দ্বন্দ্ব ১০ দিন সড়কে বাস চলাচল বন্ধ ছিল।
মালিক সমিতির এমন দ্বন্দ্ব নিরসনে দুই জেলা প্রশাসন ও পুলিশ সুপারের উদ্যোগে বাস মালিক সমিতির শীর্ষ নেতাদের নিয়ে আজ রোববার বেলা ১১টায় পটুয়াখালী জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে বৈঠক হয়। এতে অংশ নেন পটুয়াখালী অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. হুমায়ূন কবির, বরগুনা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. ফয়সাল মাহমুদ, বরগুনা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহরম আলী, পটুয়াখালী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহমাদ মাঈনুল হাসান, পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন মৃধা, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. আরিফুজ্জামান, বরগুনা বাস মালিক সমিতির সভাপতি মো. গোলাম মোস্তফা কিসলু ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ সগির হোসেন। ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় আগামী জুন মাস পর্যন্ত অর্থাৎ তালতলী সড়ক সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত দুই জেলার সমান সংখ্যক গাড়ি চলাচল করবে। ওই বৈঠকের সিদ্ধান্তের পরপরই সড়কে গাড়ি চলাচল শুরু হয়েছে। এতে দক্ষিণাঞ্চলের বাস মালিক সমিতির দ্বন্দ্ব নিরসন হয়।
বরগুনা বাস মালিক সমিতির সভাপতি মো. গোলাম মোস্তফা কিসলু বলেন, দুই জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও বাস মালিক সমিতির শীর্ষ নেতাদের সমন্বয়ে বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সড়কে গাড়ি চলাচল শুরু হয়েছে।
পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সভাপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন মৃধা বলেন, আগামী জুন মাস পর্যন্ত তালতলী সড়কে দুই জেলার সমান সংখ্যক গাড়ি চলবে। জুন মাসের পরে তিন জেলার মালিক সমিতির নেতারা বসে কিলোমিটার অনুপাতে ভাগ করে সড়কে গাড়ি চলাচল করবে।
১১ দিন পর বরগুনা ও পটুয়াখালী মালিক সমিতির দ্বন্দ্ব নিরসন হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১১টায় দুই জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও মালিক সমিতির শীর্ষনেতাদের যৌথ বৈঠকে দ্বন্দ্ব নিরসন হয়। ওই বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কে গাড়ি চলাচল শুরু করেছে। এতে যাত্রীদের ভোগান্তি দূর হয়েছে বলে জানান যাত্রীরা।
জানা গেছে, ২০১৮ সালে বরিশাল, পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা বাস মালিক সমিতির সমন্বয় সভা হয়। ওই সভায় সিদ্ধান্ত মোতাবেক গত চার বছর ধরে তিন জেলায় বাস চলাচল করছে। তিন জেলার ১৭টি বাস বরিশাল-তালতলী সড়কে চলাচল করে। এর মধ্যে বরগুনা মালিক সমিতির ৭, পটুয়াখালী মালিক সমিতির ৫টি এবং বরিশাল মালিক সমিতির ৫টি গাড়ি রয়েছে। আমতলী-তালতলী সড়কে খানাখন্দ থাকার করণে গত দুই বছর ধরে তালতলী-বরিশাল রুটে বাস চলাচল বন্ধ ছিল। ১৫ মে থেকে তালতলী সড়কে বাস চলাচল শুরু হয়। ওই সময়ে পটুয়াখালী মালিক সমিতি কর্তৃপক্ষ ওই সড়কে বাস চলাচল বন্ধ করে দেয় এবং ওই সড়কের গাড়িগুলো বরিশাল-পটুয়াখালী-কুয়াকাটা সড়কে চলাচল করে।
এতে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়কে রুটে সমস্যা দেখা দেয় বলে দাবি করেন বরগুনা বাস মালিক সমিতির কার্যকরী সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. হাসান মৃধা। পটুয়াখালী মালিক সমিতির এমন কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করেন বরগুনা মালিক সমিতি। এ নিয়ে বরগুনা মালিক সমিতি ও পটুয়াখালী মালিক সমিতির মধ্যে দ্বন্দ্ব হয়। ১৮ মে পটুয়াখালী মালিক সমিতি কর্তৃপক্ষ বরগুনা মালিক সমিতির গাড়ি পটুয়াখালী বাসস্ট্যান্ডে আটকে দেয়। পটুয়াখালী মালিক সমিতির বাস বন্ধের সাত দিন পর গত বুধবার বরগুনা মালিক সমিতির লোকজন পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কে চলাচলরত পটুয়াখালী মালিক সমিতির বাস আমতলী বাসস্ট্যান্ডে আটকে দেয়। দুই জেলার মালিক সমিতির এমন দ্বন্দ্ব ১০ দিন সড়কে বাস চলাচল বন্ধ ছিল।
মালিক সমিতির এমন দ্বন্দ্ব নিরসনে দুই জেলা প্রশাসন ও পুলিশ সুপারের উদ্যোগে বাস মালিক সমিতির শীর্ষ নেতাদের নিয়ে আজ রোববার বেলা ১১টায় পটুয়াখালী জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে বৈঠক হয়। এতে অংশ নেন পটুয়াখালী অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. হুমায়ূন কবির, বরগুনা অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. ফয়সাল মাহমুদ, বরগুনা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহরম আলী, পটুয়াখালী অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আহমাদ মাঈনুল হাসান, পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সভাপতি রিয়াজ উদ্দিন মৃধা, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. আরিফুজ্জামান, বরগুনা বাস মালিক সমিতির সভাপতি মো. গোলাম মোস্তফা কিসলু ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ সগির হোসেন। ওই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় আগামী জুন মাস পর্যন্ত অর্থাৎ তালতলী সড়ক সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত দুই জেলার সমান সংখ্যক গাড়ি চলাচল করবে। ওই বৈঠকের সিদ্ধান্তের পরপরই সড়কে গাড়ি চলাচল শুরু হয়েছে। এতে দক্ষিণাঞ্চলের বাস মালিক সমিতির দ্বন্দ্ব নিরসন হয়।
বরগুনা বাস মালিক সমিতির সভাপতি মো. গোলাম মোস্তফা কিসলু বলেন, দুই জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও বাস মালিক সমিতির শীর্ষ নেতাদের সমন্বয়ে বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক সড়কে গাড়ি চলাচল শুরু হয়েছে।
পটুয়াখালী বাস মালিক সমিতির সভাপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন মৃধা বলেন, আগামী জুন মাস পর্যন্ত তালতলী সড়কে দুই জেলার সমান সংখ্যক গাড়ি চলবে। জুন মাসের পরে তিন জেলার মালিক সমিতির নেতারা বসে কিলোমিটার অনুপাতে ভাগ করে সড়কে গাড়ি চলাচল করবে।
চাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১২ মিনিট আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
৩৩ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৪৩ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে